কনটেস্ট-আমাদের এলাকার ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার"প্যালকা"যা আমাদের এলাকাকে প্রসিদ্ধ করে তুলেছে।

in Steem For Traditionlast year (edited)
স্টিম ফর ট্রেডিশন

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুগণ।আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। আজ আমি চলতি সপ্তাহের প্রতিযোগীতা আমার জেলার ঐতিহ্যবাহী খাবার এ অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি ইনশাআল্লাহ। আশা করি সবার ভাল লাগবে।

IMG_20230730_153731.jpg

ধান লিচুতে ভরপুর,মোদের জেলা দিনাজপুর।দিনাজপুর মানেই লিচু,দিনাজপুর মানেই চিকন ধানের চাল।ধান ও চাল দিয়ে ভরপুর আমাদের দিনাজপুর জেলা।এ জেলার চিকন চাল সারা দেশে বিখ্যাত।বাংলাদেশের সবথেকে বেশি ধান উৎপাদন হয় দিনাজপুর জেলায়।তাইতো দিনাজপুরকে ধানের জেলাও বলা হয়। শুধু ধান-চাল না।ফেলনা জিনিসকে ফেলে দেই না আমরা।যার সবথেকে বড় প্রমাণ হল কচু ও চামঘাস।এই কচু দিয়েই দিনাজপুর বাসীরা তৈরী করেছে তাদের ঐতিহ্যবাহী কিছু খাবার।আর সেই খাবারগুলো দিয়েই তারা সারা বাংলাদেশে নিজেদের খ্যাতি অর্জন করেছে।পেয়েছে অন্যান্য অঞ্চলের মানুষের কাছে নিজেদের সুনাম।আমরা দিনাজপুর বাসীরা অল্পতেই তুষ্ট হই।আমরা অতি সামান্য জিনিস দিয়েই করে ফেলি নানা মজাদার খাবার।তারমধ্যে শিদল ও প্যালকা/শ্যালকা অন্যতম।কারণ এগুলো আমাদের ধারের কাছে পাওয়া জিনিস কচু দিয়ে তৈরি করে হয়।

আমাদের ঐতিহ্যবাহী খাবারের মধ্যে রয়েছেঃ
  • শিদল
  • প্যালকা বা শ্যালকা
  • ডিম দিয়ে আলুর ডাল
  • ডিম তেলানি
  • শিদলের ভর্তা
  • ছোলার বিরিয়ানি
  • ফুড কালার দিয়ে তৈরি মিষ্টি পোলাও
  • চিকন কাঠারিভোগ চালের ভাত
  • শুঁটকি দিয়ে চামঘাস
  • গোটা রসুন দিয়ে মাংস রান্না

উপরের সবগুলো খাবারের নামগুলো পড়লে দেখা যায় যে সবগুলো খাবারই খুবই সাধারণ জিনিস দিয়ে তৈরী।যেমন কচু আমাদের বাড়ির পাশেই পাওয়া যায়। চামঘাসও বাড়ির পাশের পরিত্যক্ত জায়গায় জন্মে।প্যালকা রান্নার জন্য সজনেপাতার প্রয়োজন হয় যেগুলো খুব সহজেই পাওয়া যায়। আলু আমাদের সবারই বাড়িতে থাকে।আর ডিমও খুব সহজলভ্য।

আমি প্রথমে প্যালকা সম্পর্কে কিছু লিখতে যাচ্ছি এবং এর রেসিপিটি শেয়ার করছি।

প্যালকাঃ

আমাদের জেলার একটি জনপ্রিয় খাবার হল প্যালকা।এটি আমাদের ঐতিহ্যবাহী খাবারও বটে।অনেক জায়গায় এটিকে শ্যালকা বলা হয়।এটি সবথেকে স্বাস্থ্যসম্মত একটি তরকারি। কারণ এতে শুধুমাত্র শাক ব্যাবহার করা হয়। আবার এই তরকারিতে মরিচ আর রসুন ছাড়া অন্য কোনো ধরনের মসলা বা ভোজ্য তেল ব্যবহার করা হয় না। সুতরাং বলাই যেতে পারে এটি বিনা তেল-মসলার একটি তরকারি। হলুদ না ব্যবহার করার কারণে এই তরকারিটি দেখতে সবুজ রঙের।এই তরকারিটি অতি সাধারণ কিছু উপকরণ দিয়ে তৈরী করা হয়। প্যালকায় ব্যবহৃত শাকের মধ্যে রয়েছে বথুয়া শাক,নাপা শাক,পুঁই শাক,সজনে পাতা ও কচুশাক।প্যালকা দেখতে সাধারণ হলেও এটি সবাই পারফেক্টলি রান্না করতে পারেন না।এতে খাবার সোডা ব্যবহার করা হয়। এতে করে প্যালকা পিচ্ছিল হয়।প্যালকার তৈরীর মূল বিষয়বস্তু হল প্যালকা পিচ্ছিল হতে হবে।এই পিচ্ছিল হওয়াটাই প্যালকার বিশেষত্ব।প্যালকা খেতে আমার খুবই ভাল লাগে এবং আমার আম্মু প্রায়ই প্যালকা রান্না করেন।

প্যালকার রেসিপিঃ

প্যালকার রেসিপি অনেক সহজ ও এ রান্না খুবই কম উপকরণ দিয়ে সম্পন্ন করা হয়।

উপকরণসমূহঃ
উপকরণপরিমাণউপকরণের ছবি
কচু শাকপরিমাণ মতোIMG_20230801_172245.jpg
পুঁইশাকপাঁচটি পাতাIMG_20230730_093844.jpg
সজনে পাতাএক মুঠোIMG_20230801_172141.jpg
খাবার সোডাএক চা চামুচIMG_20230730_094237.jpg
রসুন বাটাপরিমান মতোIMG_20230730_095449.jpg
কাঁচা মরিচআটটিIMG_20230730_094638.jpg
লবনপরিমাণ মতোIMG_20230730_094246.jpg

মাত্র এ কয়েকটি উপকরণ দিয়ে এ রেসিপিটি তৈরী করা হবে।

কার্যপদ্ধতিঃ
ধাপঃ১
IMG_20230801_172245.jpgIMG_20230801_172146.jpg

প্রথমে আমি কচু শাক,পুঁইশাক ও সজনে পাতা সংগ্রহ করে এনেছি। এরপর সবগুলো শাক ভালভাবে বেছে নিয়েছি।শাক বাছাই করার সময় মনে রাখতে হবে যে কোনো শাকেরই ডাঁটা যাতে না পড়ে।কারণ প্যালকায় শুধু শাকের পাতা ব্যবহার করা হয়।

ধাপঃ২
IMG_20230730_093902.jpgIMG_20230730_093832.jpg

এরপর আমি সবগুলো শাক একসঙ্গে ভালভাবে ধুয়ে নিয়েছি।আমি শাক ধোয়ার সময় বেশি করে পরিষ্কার পানি ব্যবহার করেছি। কারণ শাক জাতীয় গাছের পাতায় ময়লা বেশি লেগে থাকে।এজন্য এ ব্যাপারে একটু সতর্ক হতে হবে।

ধাপঃ৩
IMG_20230730_093902.jpg

শাকগুলো ভালভাবে ধুয়ে নেওয়া হয়ে গেলে এগুলো এখন রান্নার জন্য প্রস্তুত হয়ে গেছে। তাই আমি শাকগুলোর পানি ভালভাবে ছাড়িয়ে নিয়ে একটি সিলভারের পাতিলে নিলাম।উল্লেখ্য যে প্যালকা মাটির বা সিলভারের পাতিলেই রান্না করা হয়।কড়াইয়ে প্যালকা রান্না করা হয় না। তাছাড়া এর স্বাদ পারফেক্ট হবে না।

ধাপঃ ৪
IMG_20230730_094246.jpg

শাকগুলো পাতিলে নেওয়ার পর আমি শাকগুলোর উপর পরিমাণ মত লবণ দিয়ে দিলাম।প্যালকায় আমি লবণ কম দেওয়ার চেষ্টা করব কারণ প্যালকায় চড়া লবণ খাওয়া হয় না।

ধাপঃ ৫
IMG_20230730_094041.jpg

এরপর আমি ২ চা চামুচ পরিমাণ খাবার সোডা দিয়ে দিলাম।এটি প্যালকার স্বাদকে বাড়িয়ে দেয় আর প্যালকাকে পিচ্ছিল করে দেয়।

ধাপঃ ৬
IMG_20230730_094915.jpg

এরপর আমি পরিমাণমতো পানি দিয়ে দিলাম এবং শাকগুলো সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে লাগলাম।এজন্য আমি পাতিলের উপর ঢাকনা বসিয়ে দিলাম।

ধাপঃ৭
IMG_20230730_095513.jpgIMG_20230730_094657.jpg

শাকগুলো সিদ্ধ হতে হতে আমি রসুন বাটার কাজটি সেরে নিলাম।তবে রসুন বেশি মিহি করে বাটা যাবে না।আমি হালকা করে বেটে নিয়েছি। আমি রসুন বাটার পর বেটে নেওয়া রসুনগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করে নিয়েছি।কারণ রসুন প্যালকায় দুই বার দেওয়া হয়। প্রথমে শাক সিদ্ধ হওয়ার পর ও দ্বিতীয়ত রান্না শেষ হওয়ার পর।

ধাপঃ৮
IMG_20230801_224228.jpg

শাকগুলো সিদ্ধ হয়ে এলে আমি এতে অর্ধেক রসুন বাটা ও চিরে নেওয়া মরিচ দিয়ে দিলাম। পরবর্তীতে শাকগুলো অনবরত নাড়তে থাকলাম।প্যালকায় লবণ ও ঝাল কম খাওয়া হয়।

ধাপঃ৯
IMG_20230730_095154.jpg

অনবরত নাড়তে নাড়তে দেখা যাবে যে শাকগুলো সিদ্ধ হয়ে গলে গিয়েছে। অনেকেই শাকগুলো গলিয়ে দেওয়ার জন্য ঐতিহ্যবাহী একটি হাতল "ঘুটনি" ব্যবহার করে।এতে করে অত্যন্ত মিহি হয়ে যায় ও স্বাদও ভাল হয়।

ধাপঃ ১০
IMG_20230801_224302.jpg

এভাবে ৫-৭ মিনিট নাড়ার পর দেখা যাবে যে সবকিছু গলে গিয়েছে এবং পিচ্চিল একটা থমথমে ভাব চলে এসেছে।এ পর্যায়ে আপনি লবণ চেখে নিতে পারেন যে ঠিক হয়েছে কিনা।আমার রান্নায় লবণ ঠিক ছিল।

ধাপঃ ১১
IMG_20230730_094915.jpg

সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আমি বাকি অর্ধেক রসুন বাটা এতে দিয়ে দিলাম এবং কিছুক্ষণ পর তরকারি নামিয়ে নিলাম।পরে রসুন বাটা দিলে প্যালকায় কাঁচা রসুনের সুন্দর একটি স্মেল পাওয়া যায়।

পরিবেশনঃ
IMG_20230730_153723.jpg

তরকারি হয়ে গেলে আমি তা নামিয়ে নিয়ে একটি বাটিতে পরিবেশন করলাম।প্যালকা শীতকালে খেতে বেশি ভাল লাগে।তবে এই তরকারি ঠান্ডা হলে বেশি ভাল লাগে।তাই এটি গরম ভাতের সাথে খেলে ভাল লাগে।আপনি চাইলে গরম ভাতের সাথে কাঁচা মরিচ ও পেঁয়াজ যোগ করতে পারেন।রান্নাটি আমি আমার পরিবারের সদস্যদের সাথে উপভোগ করলাম।

প্যালকার উপকারিতাঃ

প্যালকা তৈরী করা হয় বিভিন্ন শাক পাতা দিয়ে।বিশেষত কচুশাক,সজনেপাতা,পুঁইশাক,নাপা শাক,বথুয়া শাক,লাউশাক ইত্যাদি। আমার রান্নায় আমি কচু শাক, সজনে পাতা ও পুঁইশাক ব্যবহার করেছি। আমি এই রান্নায় কোন তেল ব্যবহার করিনি। আবার কোন ধরনের মসলাও ব্যবহার করিনি। সুতরাং এটি অনেক স্বাস্থ্যসম্মত একটি খাবার।কচুশাকে রয়েছে আয়রন। যা আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে। আবার কচু দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে।সজনে পাতা আমাদের বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে। পুঁইশাকে রয়েছে ভিটামিন সি। যা আমাদের স্কার্ভিসহ বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে। তাছাড়া সব শাকেই রয়েছে রাফেজ বা খাদ্য তন্তু বা ফাইবার।যা আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রক্ষা করে। সুতরাং বলা যেতেই পারে যে, এই প্যালকা থেকে কোন ক্ষতির আশঙ্কা নেই।

প্যালকার খ্যাতিঃ

ইতিমধ্যে প্যালকার সুনাম সারা বাংলাদেশের ছড়িয়ে পড়েছে।ফেসবুকের বা ইউটিউব এর বিভিন্ন ভিডিওতে আমি অন্যান্য অঞ্চলের লোকদের মুখে এই প্যালকার খ্যাতি শুনে থাকি।যা আমার কাছে অনেক ভাল লাগে। আসলেই নিজের জেলার কোনো জিনিসের সুনাম শুনলে গর্বে বুকটা ফুলে ওঠে। আমার ব্যক্তিগতভাবে প্যালকা খেতে অনেক ভাল লাগে।তাছাড়া এটি খুবই সাধারণ ভাবে তৈরি হয়। আসলে আমরা উত্তরাঞ্চলের মানুষেরাই সাধারন। আর এই প্যালকার কারণে এই সাধারণ মানুষদের তৈরি খাবার আমাদের জেলাকে প্রসিদ্ধ করেছে।


এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আমি আমন্ত্রণ জানাচ্ছি
@patjewell
@ana07
@mile16
@sariana23

ডিভাইজ সংক্রান্ত তথ্যঃ
ডিভাইসরেডমি ১০ সি
ক্যামরা৫০ মেগাপিক্সেল
ফটোগ্রাফার@tamannafariah
লোকেশনভবের বাজার,পার্বতীপুর

4i88GgaV8qiFU89taP2MgKXzwntUGAvkoQiKU7VxyD37q94i8e38qvF9HBknYTWLbKs3wg1cbtfZvU44CUYbBqLEEX6YDgQznQURMvBExn7FCAPjAUKLwJ1kpe.png

পোস্টটি পড়ার জন্য সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ
Sort:  
 last year 

আমাদের উত্তরাঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী খাবারগুলো সম্পর্কে ভালোই লিখেছেন। যদিও আমি প্যালকা খেতে পছন্দ করি না কিন্তু আপনার অসম্ভব সুন্দরভাবে প্যালকা তৈরির রেসিপিটি দেখিয়েছেন। আর কোনটা কি পরিমানে লাগবে সেটাও ছবি দিয়ে দেখিয়েছেন যেটা অনেক ভালো লেগেছে আমার। আপিনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো আপু।

 last year 

ধন্যবাদ।

 last year (edited)

আপনার এই রেসিপিটি দেখে শুধু মুখ থেকে একটা কথাই বের হচ্ছে ওয়াও ওয়াও ওয়াও। আমাকে খুব ভালো লাগে। আমরা কমবেশি খেয়ে থাকি যখন বতুয়া শাক হয়। ভাতের চেয়ে আমি তরকারিটি বেশি খেয়ে থাকি। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য। প্রতিযোগিতায় আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

 last year 

ধন্যবাদ।

 last year 

প্যালকা আমার অনেক প্রিয় একটি খাবার। সপ্তাহে একদিন হলেও বাসায় রান্না করতে বলি আমি। আপনি ধাপে ধাপে অনেক সুন্দর করে প্যালকা রান্নার রেসিপি দেখিয়ে দিয়েছেন যা আমার অনেক ভালো লেগেছে। এমন সুন্দর একটি রান্না রেসিপি শেয়ার করেছেন যা আপনার এলাকার ঐতিহ্যবাহী খাবার। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

 last year 

ধন্যবাদ ভাইয়া।

 last year 

প্যালকা খেতে যেমন চেষ্টি তৈরি করতে তেমনই পরিশ্রম, প্যালকা রান্না করতে অনেক উপকরণ জোগাড় করতে হয়, প্যালকা সবারই অনেক প্রিয় একটি রেসিপি, প্যালকা সম্পর্কে অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন, কনটেস্টে অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

 last year 

ধন্যবাদ।

Oh wow! I was not aware of the fact that Taro leaves, as we call it, is healthy to eat.
In fact, you've names some many leaves in your recipe that I was so surprised. I also found it very interesting that palka can be served hot or cold.
Thank you for sharing! I love learning new things!

Good luck with the contest and thanks for the invite.
Here is another food contest;
https://steemit.com/hive-168072/@steemladies/contest-daily-dynamics-food-1-share-your-food-with-us

 last year 

thanks for your kind information.

Pleasure! 🎕

 last year 

অনেকেরই পছন্দের একটি খাবার এই প্যালকা। এবং এটি খেতে এতটাই মজাদার যে কি বলবো। আমাদের বাসায় মাঝে মাঝে এটি রান্না করে অনেক ভালো লাগে এটা খেতে। এবং আপনি প্রত্যেকটি স্টেপ অনেক সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল..

 last year 

ধন্যবাদ আপনাকে।

 last year 

অসাধারণ রেসিপি আপু, প্যালকা কখনো খাওয়া হয় নাই, আপনার পোষ্টের মাধ্যমে বুঝতে পারলাম যে এই প্যালকা অনেক সুস্বাদু হয়। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। জিভে জল আসার মতো। শুভকামনা রইল আপনার জন্য। ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 last year 

ধন্যবাদ।

 last year 

অবশ্য আমাদের এলাকায় প্যালকা শাক কে কচু শাক বলা হয়। একেক জায়গায় বিভিন্ন নাম হয়ে থাকে। অবশ্য কচু শাকের সাথে লেবুর রস দিয়ে খাওয়ার মজাই আলাদা। দারুণ লিখেছেন আপনি। ধন্যবাদ

 last year 

ভাইয়া আপনি যেই রেসিপিটির কথা বলছেন সেটির নাম কচু কালাই।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.14
JST 0.028
BTC 58603.60
ETH 2628.30
USDT 1.00
SBD 2.45