গ্রামঅঞ্চলের মাছ রান্নার রেসিপি
স্টিম ব্যবহারকারী সকল ভাই ব্রাদার বন্ধুগণকে জানাই ভালবাসা এবং আন্তরিক মোবারকবাদ । আমার পক্ষ থেকে সকলকে সালাম যানাই, আসসালামু আলাইকুম। আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আমি জানি এই হালকা গরমে আল্লাহ-তাআলার অশেষ মেহেরবানিতে আপনারা সবাই ভালোই আছেন। আমিও আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে মাছ রান্নার রেসিপি নিয়ে কিছু কথা বলবো।আশা করি সকলের ভালো লাগবে। নিচে তাহলে শুরু করা যাক।
মাছ রান্নার উপকরণঃ
- মাছ
- ঝাল
- পিয়াজ
- রসুন
- টমেটো
- লবন
- তেল
- মসলা
রান্না তৈরির ধাপগুলো নিচে উল্লেখ করা হলেঃ
ধাপ-১
প্রথমে মাছগুলোর কাটা বেছে নিতে হবে। এরপর একটি পাত্রে মাছগুলো ভালোভাবে ধুয়ে পরিস্কার করে নিতে হবে।
ধাপ-২
মাছগুলো পরিস্কার করা শেষ হলে রসুন, ঝাল,পিয়াজ টমেটো কেটে নিতে হবে। এরপর তা পানিতে ধুয়ে নিতে হবে।
ধাপ-৩
এরপর একটি কড়াই চুলায় বসিয়ে দিতে হবে। তারপর কড়াইয়ে পিয়াজগুলো দিয়ে কিছুখন নাড়তে হবে।
ধাপ-৪
এরপর পিয়াজের উপর পরিমাণ মতো তেল দিতে হবে। তেল দেওয়ার পর পিয়াজগুলো ভেজে লাল লাল করে নিতে হবে।
ধাপ-৫
পিয়াজগুলো ভাজা হয়ে গেলে এরপর মাছগুলো ঢেলে দিতে হবে। মাছগুলো ঢেলে দেওয়ার পর ভালোভাবে নাড়তে হবে।
ধাপ-৬
এরপর টমেটো কেটে মাছের উপরে দিতে হবে। এরপর পরিমান মতো পানি দিতে হবে । দিয়ে আবার কিছুক্ষণ নাড়তে হবে।
ধাপ-৭
এরপর কড়াইয়ে একটি ভালো ঢাকনা দিতে হবে। ঢাকনা দেওয়ার পর ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে।
ধাপ-৮
কিছুখন অপেক্ষা করার পর আবার ঢাকনা খুলে নেড়ে দিতে হবে। নেড়ে দেওয়ার পর আবার কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। এরপর যখন তরকারির তেল বাহির হবে তখন চুলা থেকে নামিয়ে নিতে হবে।
পরিশেষে সকলের সুসাস্থ কামনা করে আমি আমার বক্তব্য এখানেই শেষ করতেছি। আপনাদের মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই। সকলেই ভাল থাকবেন এবং পরবর্তী পোস্টে আবার দেখা হবে।
You can also vote for @bangla.witness witnesses
বাহ্ আপনার রেসিপি দেখে আমার জল চলে আসতেছে ভাই, ভাই আমি কিন্তু মাছ খেতে খুব পছন্দ করি আমার বাসায় প্রায় মাছ রান্না করে।আমি সব থেকে মাছের ঝোলটা পছন্দ মাছ তো কম বেশি সবাই পছন্দ করে কিন্তু আমাকে মাছের ঝোলটা বেশি পছন্দ লাগে, আর মাছের ঝোলটা খেতেও অনেক সুস্বাদু হয়। আসলে একটা কথা কি ভাই গ্রাম অঞ্চলে লাকড়ির চুলায় বা মাটির চুলায় কোন কিছু রান্না করলে এর স্বাদ বাকি চুলা গুলোর তুলনায় অনেক ভালো হয়।আপনি অনেক সুন্দর একটি মাছের রেসিপিটি আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন।মাছের রেসিপিতে দেখলাম টমেটো দিয়েছেন। আসলে এই মাছের ঝোলের সঙ্গে টমেটো খেতে খুব ভালো লাগে।যেকোনো রান্নায় টমেটো দিলে রান্না টি অনেক সুস্বাদু হয় আমি টমেটো খেতেও খুব ভালো বাসি। আপনার পোস্ট পরে ও দেখে খুব ভালো লাগলো।আমার বাসায়ও এই ভাবে মাছ রান্না করে আর আপনি সেই ভাবে রান্না টি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন,মাছ গুলো দেখে মনে হচ্ছে তেলাপিয়া মাছ, আর তেলাপিয়া মাছ খেতেও অনেক সুস্বাদু হয় তেলাপিয়া মাছ টার স্বাদ টা অন্য রকম।তাই তেলাপিয়া মাছ টা খেতে খুব ভালো লাগে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে রান্নার ধাপ গুলো সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন ভাই। আপনার রান্নার প্রসেসটাও অনেক সুন্দর ভাই, আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটা রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই
আসলে একটা কথা কি ভাই গ্রামাঞ্চলে লাকড়ির চুলায় বা মাটির চুলায় কোন কিছু রান্না করলে এর স্বাদ বাকি চুলা গুলা তুলনায় অনেক ভালো হয়।আপনি মাছের রেসিপিটি আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন।মাছের রেসিপিতে দেখলাম টমেটো দিয়েছেন। আসলে এই মাছের ঝোলের সঙ্গে টমেটো খেতে খুব ভালো লাগে।আমার মা যখন মাছ রান্না করে তখন আমি প্রায়ই বলি যে মাছের সঙ্গে টমেটো দাও এতে স্বাদ একটু বেড়ে যায়।খেতে খুব মজার হয় তবে এখন আমি বর্তমান শহরে আছি ম্যাজিক চুলা বা রাইস কুকারে রান্না করতে হয়।মাছের রেসিপি রান্না করি কিন্তু ততটা স্বাদ পাওয়া যায় না যতটা গ্রামের সেই মাটির চুলার মাছের রেসিপি স্বাদ পাওয়া যায়। আপনার রেসিপিটি দেখে সত্যি কথা আমার মায়ের কথা মনে পড়ে গেল।খুব সুন্দর পোস্ট উপস্থাপন করেছেন আপনি ধাপে ধাপে বর্ণনা করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
ধন্যবাদ ভাই
আপনি মোটে আটটি ধাপ লিখেছেন। আর আটটি ধাপ সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে উপাস্থপনা করেছেন।এই রকম করে আমার মা রান্না করে। খুব সুস্বাদু হয়। খেতে জে কি আনন্দ লাগে বলে বুঝাতে পারবো না ভাই। আর আপনার রেসিপি দেখে মুখে পানি চলে আসলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ ভাই
আপনি মাছের রান্নাটি বেশ ভালো করেছেন এই রান্নার রেসিপি টি বেশ ভালো করে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আশা করি বেশ সুস্বাদু হয়েছে আপনার রান্না। ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ ভাই
মাছ আমাদের আমিষের প্রধান উৎস। বলা হয়ে থাকে মাছে-ভাতে বাঙালি। টমেটো দিয়ে মাছ রান্না করলে আরো স্বাদ অনেকাংশে বেড়ে যায়। আপনি অনেক সুন্দর রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
ধন্যবাদ ভাই
বাহ্ চমৎকার রান্না তো, আসলে মাটির চুলায় রান্না খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে। আমাদের বাড়িতে মাটির চুলায় সমস্ত রান্না করা হয়। আপনি তেলাপিয়া মাছের ঝোল টা অনেক সুন্দর করে করেছেন, সাথে টমেটু দিয়েছেন আহ অসাধারণ মিশ্রণ। দেখেই তো লোভ লেগে গেলো ভাই । আপনার রান্না দেখে খেতে ইচ্ছে করছে ভাই, এমন করে কখনো খাওয়া হয় নাই। সেদিন গেছিলাম তেলাপিয়া মাছ কিনতে পাই নাই। এবার পাইলে আনবো। আপনার রেসিপি ফলো করে রান্না করে খাওয়ার চেষ্টা করবো ভাই। আপনি অসাধারণ রান্না করেন। অনেক ধন্যবাদ ভাই এতো সুন্দর রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই।
বাঙালি হচ্ছে মাছে ভাতে বাঙালি।বাঙালির মাছ এক বেলা খাওয়া শেষ হয় না। আপনার রেসিপি দেখে জিভে জল এসে গেল ভাইয়া।মাছের সাথে টমেটো দিয়ে খেতে অনেক মজা।মাছ সবার পছন্দের খাবার। প্রায় কম লোক আছে যে মাছ পছন্দ করে না।আজকে ও আমি মাছ দিয়ে ভাত খেয়েছি। আপনার পোস্ট টি অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন ভাইয়া ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই
আমরা বাঙ্গালীরা হোলাম মাছে ভাতে বাঙ্গালী আমরা সকলেই মাছ খেয়ে থাকি।মাছ আমাদের খুবি প্রিয় খাদ্য। বাসায় অতিথি আসলে বা কোন আনন্দ উদযাপন করলে আমরা বাসায় অনেক রকমের রান্না করে থাকি ,তার মধ্যে মাছ থাকে।মাছ আমার খুবি প্রিয়। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে মাছ রান্নার রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন।ধাপ গুলো অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
আপনার রেসিপিটি দেখে আমার জিভে জল চলে আসলো ভাইয়া।কারন তেলাপিয়া আমার পছন্দের একটি মাছ। রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে আপনি মনে হয় ভালোই রান্না করতে পারেন। ধন্যবাদ ভাইয়া এতো সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।