গার্ডেন কসমস ফুলের আলোকচিত্র
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই সুস্থ, স্বাভাবিক আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
আজকে আপনাদের সাথে আমি কিছু ফুলের ছবি শেয়ার করবো। আর ফুলের সম্পর্কে কিছু সাধারণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। মূলত ফুল আমরা সবাই ভালোবাসি আর এই সময়টায় চারিদিকে শুধু ফুলের সমারোহ। বিভিন্ন ক্যাটাগরির ফুল ফুটে থাকে আর সেই সাথে বেশ আকর্ষণীয়তা সৃষ্টি করে মনের মধ্যে। যাইহোক, তাহলে চলুন মূল বিষয়ের দিকে যাওয়া যাক।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এটি একধরণের প্রজাতির ফুল। এই ফুলগুলোর অনেকগুলো প্রজাতি হয়ে থাকে। আমাদের এশিয়ার মধ্যেই এই ফুলের অনেকগুলো প্রজাতি আছে। তবে এই ফুলগুলোর বিশেষ কিছু প্রজাতি আছে যেগুলো আমাদের এশিয়ার বাইরের কয়েকটি দেশের দিকে হয়ে থাকে। এই ফুলগুলোকে আমাদের লোকাল ভাষায় গার্ডেন কসমস বলে থাকে। এছাড়াও আরো আঞ্চলিক বিভিন্ন নাম আছে এই ফুলের। আর এইধরণের প্রজাতির ফুলগুলো সব একই পরিবারের অন্তরগত হয়ে থাকে অর্থাৎ ডেইজি পরিবারের।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এই ফুলগুলোর যতগুলো প্রজাতি আছে তার মধ্যে প্রায় বেশিরভাগ প্রজাতিই ভিন্ন ভিন্ন গঠনের দেখতে হয় এবং সেই সাথে কালারের ভিন্নতা তো আছেই। বিভিন্ন ধরণের আকর্ষণীয় কালার রয়েছে এই ফুলের যা মনকে ছুঁয়ে যায়। আমার এই ফুলগুলোর মধ্যেই আপনারা দেখতে পাবেন যে অনেকগুলোই গঠনগত দিক দিয়ে এবং কালারের দিক থেকে আলাদা আছে। এই ফুলগুলো সাধারণত এই সময়ে পরিবেশটাকে আরো সুন্দরময় করে তোলার জন্য প্রস্ফুটিত হয়ে থাকে, কারণ এই ফুলগুলোর কালার দেখে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। এই ফুলের প্রজাতির মধ্যে কিছু কিছু প্রজাতির ফুলের উজ্জ্বলতা বেশি থাকে।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এই ফুল সব স্থানে শোভাময় ফুলের উদ্ভিদ হিসেবে জন্মে থাকে। আর এই ফুলগুলো সবধরণের জলবায়ুর সঙ্গে খাপখাইয়ে বেড়ে উঠতে পারে না। আর এইজন্য এই সব ফুলের জলবায়ু হিসেবে এইসময় টায় উপযুক্ত সময় হয়ে থাকে (না গরম না শীত)অর্থাৎ নাতিশীতোষ্ণ । এই ফুল বেশি রৌদ্রৌজ্জ্বল জায়গায় ভালোভাবে বেড়ে উঠতে পারে। এই ফুলগুলো আসলে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সব জায়গায়। এই কসমস ফুলের উদ্ভিদ নলাকারের মতো দেখতে বেশ লম্বা হয়ে থাকে। তবে কিছু কিছু প্রজাতি আছে লম্বা হওয়ার সাথে সাথে এদের শাখাপ্রশাখা বৃদ্ধি পেয়ে ঝোপঝাড়ের মতো হয়ে যায়।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এই ফুলগুলোকে কিন্তু আবার পুরোপুরি বার্ষিক বলা যায় না, এরা মূলত বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে অর্ধ বার্ষিক ফুলের উদ্ভিদ হিসেবে বেড়ে থাকে। এই ফুলের আমার মতে এই ফুলের উদ্ভিদের লম্বাই আনুমানিক ৪ ফুটের বেশি হতে পারে। আর উদ্ভিদটিতে পাতাগুলো খুবই সরু আর একটু লম্বাটে মতো হয়। এই ফুলগুলোর প্রজাতির মধ্যে অনেকগুলো প্রজাতি অনেক জায়গায় চাষ করা হয় এবং সেগুলোর মধ্যে সাধারনত তারা গোলাপি কালারের বা সাদা কালারের ফুলের উদ্ভিদগুলো নির্বাচন করে নেয়। এই ফুলগুলো আমাদের এদিকে অর্ডারকৃত ভাবে কিনতেও পাওয়া যায় বিশেষ করে গোলাপি কালারেরগুলোর বেশি চাহিদা আছে।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
উদ্ভিদের কান্ড অনেক লম্বা হওয়ায় মাঝে মাঝে ফুলের ভারে খাড়া থাকা সত্বেও নিচের দিকে ঝুঁকে যায়। আর এই ফুলগুলোর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে একসাথেই কুঁড়ি আসে এবং ফুটে থাকে। বেশ সুন্দর লাগে উদ্ভিদে একসাথে অনেকগুলো ফুটে থাকা অবস্থায় দেখতে, আর যদি পাশাপাশি আরো ভিন্ন ভিন্ন কালারের ফুলগুলোও থাকে তাহলে মনোমুগ্ধকর লাগবে একপ্রকার। আর এই ফুলের মাঝখান বরাবর হলুদ কালারের গোল মতো অংশ থাকে যেটি ফুলের আকর্ষনীয়তাকে আরো বাড়িয়ে তোলে। ভিতরের ওই হলুদ মতো অংশটা অনেক ক্ষেত্রে গোল না হয়ে ডিম্বাকৃতির মতো হয় এবং এইগুলোকে সাধারণত ব্র্যাক্ট বলে। এই ফুলগুলো পোকামাকড়ের দিক থেকে সাধারণত ছোট ছোট পাখি আর প্রজাপতিদের বেশি আকর্ষণ করে থাকে আর এরাই পরাগায়নে সহায়তা করে থাকে।
All Photos what3words location: https://w3w.co/copy.smirking.invite
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
ক্যামেরা | রেডমি নোট ৭ |
---|---|
ক্যাটাগরি | ন্যাচার ফোটোগ্রাফি |
টাইপ | ফুল |
লোকেশন | কৃষ্ণ সায়ার পার্ক |
তারিখ | ১২.০২.২০২২ |
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
কসমস ফুল অনেক পরিচিত একটি ফুল। আমাদের নিজেদের এই ফুলের গাছ ছিলো। এই ফুল দেখতে অনেক সুন্দর। বিশেষ করে এর মাঝখানে যে গোল হলুদ রঙের বৃত্ত থাকে এটা আরো বেশি ভালো লাগে। আমার কাছে আপনার ফটোগ্রাফিগুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। ফুল গুলো দেখে মনে হচ্ছে গ্রেডিয়েন্ট কালার ব্যবহার করা হইছে। আপনার ফটোগ্রাফি দেখে মনে হচ্ছে আপনি খুবই যত্নসহকারে ফটোগ্রাফীগুলো করেছেন। আপনার তথ্য থেকে জানতে পারলাম এই গাছগুলো ৪ ফুটের মতো হতে পারে তাছাড়া এর পাতা গুলো সরু হয়।
এই ফুলগাছেত জন্য উপযোগী আবহাওয়া হচ্ছে শীতও না আবার বেশি গরমও না। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। আমার এই বিষয় টা অনেক ভালো লাগে যে আপনি প্রতিটি তথ্য খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেন। যাইহোক, দাদা আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো। আর পরবর্তী পোস্টর অপেক্ষায় রইলাম। 🖐️❤️
জাস্ট অসাধারণ ফটোগ্রাফি,আমি তো মুগ্ধ হয়ে শুধু তাকিয়ে দেখছিলাম বারবার।অনেক কালার একত্রে দেখলাম দাদা।তাছাড়া দাদা ছবিগুলো খুবই সুস্পষ্ট ছিল।এই ফুলের নামটি শুনলেই আমার বিস্কুটের কথা মনে পড়ে যায়।ছোটবেলায় কসমস নামের বিস্কুট খুব খেতাম,এখন আর পাওয়া যায় না।এই ফুলগুলি দেখতে খুবই মনমুগ্ধকর লাগে ।এই ফুল গাছের পাতাগুলো সরু সরু জঙ্গলের মতো হয়।আপনি খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন, অনেক কিছু জানতে পারলাম।ডেইজি পরিবারের ফুলগুলি আসলেই সুন্দর হয়।এই ফুলের উজ্জ্বলতা অনেক বেশি, আপনার প্রত্যেকটি ছবিতে সেটি ফুটে উঠেছে।এই ফুলের উদ্ভিদের কান্ড অনেক বেশি লম্বা হয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকে তবে হাওয়াই এই ফুল দোল খেলে খুবই ভালো লাগে দেখতে।অন্য একটি ভালো লাগা কাজ করে মনে, যেকোনো ফুল আমার খুবই পছন্দের।এছাড়া ফুলের বাগান করতেও আমি খুব ভালোবাসি।এই ফুল চন্দ্রমল্লিকা ফুলের মতো নানা রঙের প্রজাতির হয়ে থাকে।দেখে মন ভরে যায়।ধন্যবাদ দাদা,ভালো থাকবেন।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
দাদা আমি প্রথমেই একটি কথা বলতে চাই আপনি একজন দক্ষ ফটোগ্রাফার। আপনার গুণগুলো যতই দেখি ততই মুগ্ধ হয়ে যাই দাদা।আসলে আপনার মত একজন মানুষ খুবই কম খুঁজে পাওয়া যাবে। একদিকে আপনি যেমন ভালো রেসিপি তৈরি করেন, অন্যদিকে ভালো আর্ট করেন, আবার আজকে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে তো এক কথায় মুগ্ধ হয়ে গেছি দাদা। সত্যি কথা বলতে ফটোগ্রাফির যে দক্ষতা প্রয়োজন তা আপনার মাঝে পুরোপুরিভাবেই রয়েছে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হচ্ছে একজন প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার তার দক্ষ হাতে এই দারুন সব ফুলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছে। দাদা আপনার গুণের কথা হয়তো প্রশংসা করার ভাষা আমার নেই তবে এতটুকু বলতে পারি আজকে যেই কসমস ফুলের ফটোগ্রাফিগুলো শেয়ার করেছেন সেগুলো দেখে আমি একেবারে মুগ্ধ হয়ে গেছি। কতটা দক্ষতা থাকলে আসলে এত সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফি করা যায় তা আপনার থেকে শেখা উচিত দাদা। আসলে আপনার থেকে অনেক কিছু শেখার চেষ্টা করি। আপনার থেকে মজার মজার রেসিপি শেখার চেষ্টা করি। আবার আপনার আর্টগুলো দেখে প্রতিনিয়তই মুগ্ধ হয়ে যাই। আর আজকে তো আপনি এত সুন্দর সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন যেগুলো হৃদয়কে স্পর্শ করেছে দাদা। ফুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের সবারই রয়েছে। আর সেই ভালবাসাগুলো হয়তো আমরা প্রকাশ করতে পারিনা। কিন্তু আপনি আপনার দক্ষতায় ও ভালোবাসায় এই ফটোগ্রাফিগুলো এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন যে দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনি কতটা ফুল ভালবাসেন। আসলে আমরা সবাই ফুল ভালোবাসি। কারণ ফুলের স্নিগ্ধ কোমল পাপড়িগুলোর দিকে তাকালে হৃদয় জুড়িয়ে যায়। মনের সব বিষণ্নতা দূর করতে আমরা যদি কোনো ফুলবাগানে সময় কাটাই এবং ফুলের অপরূপ সৌন্দর্য কাছ থেকে উপলব্ধি করি তাহলে নিমিষেই মনের সব এলোমেলো চিন্তা গুলো দূর হয়ে যায়। মানসিক প্রশান্তির জন্য ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করা আমাদের খুবই জরুরী। ফুল যেমন বাসাবাড়ি, বাগানের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে তেমনি আমাদের মনের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। আপনি এই সুন্দর ফুলের বাগানে ঘুরতে গিয়েছেন এবং সময় কাটিয়েছেন এটা দেখে অনেক ভালো লেগেছে। ফুলের বাগানে মাঝে মাঝে সময় কাটালে মানসিক প্রশান্তি আসে। সেই সাথে মন অনেক ফ্রেশ হয়ে যায়। আমরা আমাদের দৈনন্দিন কাজের মাঝে থাকি এবং সব সময় ব্যস্ত সময় পার করি আমরা যদি আমাদের ব্যস্ত তাকে দূরে ঠেলে দিয়ে মাঝে মাঝেই সুন্দর পরিবেশে ও ফুলের বাগানে ঘুরতে যাই তাহলে আমাদের জীবন আরো সুন্দর হবে এবং মানসিক প্রশান্তি আসবে। আপনি যে ফুলগুলোর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন সেই ফুলের মাঝের হলুদ অংশগুলো আমারও খুবই ভালো লাগে। অসাধারণ সব ফটোগ্রাফি সকলের মাঝে শেয়ার করেছেন এবং আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সেই সাথে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ❤️❤️❤️❤️
ফুল আমি খুবই ভালোবাসি, আর এখন চারদিকে শুধু ফুলের সমাহার। এই ফুলগুলো দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। আজকে আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে এত সুন্দর সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি দেখতে পেয়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। প্রত্যেকটা ফুলের ফটোগ্রাফি মনমুগ্ধকর। আমার খুবই ভালো লেগেছে। আসলেই আপনি যখন এই সুন্দরময় ফুলের ফটোগ্রাফি করেছেন আপনার খুবই ভালো লেগেছে। দেখেই বুঝা যাচ্ছে। কারণ ফুল আমাদের প্রত্যেকটা মানুষের প্রিয়। আর ফুলকে যারা ভালবাসে তারাই প্রকৃত মানুষ। ফুল পবিত্র, ফুলের প্রেমে পড়ে যায়। বিশেষ করে এই সুন্দরময় ফুলের বিভিন্ন জাতের ফোটোগ্রাফি দেখতে পেয়ে আমার খুবই ভাল লাগল।বিশেষ করে আপনার ফুলের ফটোগ্রাফির গুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
দাদা শুরুতেই আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।আজ আমি আপনার ফটোগ্রাফির দেখে মুগ্ধ হয়ে গেছি। এত চমৎকার করে কসমস ফুলের ফটোগ্রাফি করেছেন যা অসম্ভব সুন্দর হয়েছে।প্রতিটি ফুলের ছবি যেন জীবন্ত।যত সুন্দর হয় আপনার ফটোগ্রাফি। ঠিক ততটাই সুন্দর হয় আপনার রেসিপি।আমিতো নিয়মিত আপনার রেসিপি দেখতে দেখতে আপনার রেসিপির ভক্ত হয়ে গেছি।এছাড়াও আপনার চিত্রাংকন ও অনেক সুন্দর।আপনার গুণের কথা লিখে শেষ করা যাবে না প্রিয় দাদা।তবে কসমস ফুল আমার খুবই প্রিয়।এই ফুলগুলো বিভিন্ন কালারের হয়।ফুলের পাতাগুলো সবুজ চিকন চিকন তার মাঝখানে এত সুন্দর ফুল সত্যিই অসাধারণ লাগে দেখতে।একসাথে যখন ফুলের বাগান দেখি তখন আরো সুন্দর লাগে।চমৎকার করে ফুলের ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আবারো ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।আর সেই সাথে প্রত্যাশা করছি মহান বিধাতা যেন সব সময় আপনাকে সুস্থ-সুন্দর রাখেন।তবে আপনার কাছে নিয়মিত ফটোগ্রাফি প্রত্যাশা করছি।♥♥
ফুল ভালবাসেনা এমন মানুষ খুবই কম রয়েছে। আমরা সকলেই ফুল ভালোবাসি। ফুলের মনমুগ্ধকর শোভা আমাদের মনকে সবসময় আকর্ষিত করে। ফুল যেমন বাগানের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে তেমনি মনের প্রশান্তি আনতেও ফুল সহায়তা করে। গার্ডেন কসমস ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেছি দাদা। আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে আপনি ফুলের ফটোগ্রাফির পাশাপাশি অনেক সুন্দর বর্ণনা করেছেন। আসলে আমরা ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো সব সময় দেখি। কিন্তু এত সুন্দর করে বর্ণনা দেখে সবচেয়ে ভালো লাগলো দাদা। আপনি এত সুন্দর ভাবে প্রত্যেকটি ফুলের ফটোগ্রাফি করেছেন যে দেখে মুগ্ধ হয়ে গেছি। এই ফুলগুলো বিভিন্ন প্রজাতির হয়। কিন্তু এই ফুলগুলো বিভিন্ন প্রজাতির হলেও দেখতে অনেকটা কাছাকাছি রকমের। এই ফুলের জাতের ভিন্নতা থাকতে পারে। কিন্তু খুব একটা পার্থক্য উপলব্ধি করা যায় না। অঞ্চলভেদে এই ফুল গুলোর নামের পার্থক্য লক্ষ্য করা যায় যেমন আমার অঞ্চলে এই ফুল কসমস ফুল নামে পরিচিত। আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে এই ফুলের প্রজাতিগুলোর বর্ণনা করেছেন। আসলে আপনি সবসময় শিক্ষনীয় কিছু কথা আপনার পোস্টের মাঝে তুলে ধরেন দাদা। আপনার পোস্টগুলো পড়ে সবসময়ই অনেক শিক্ষণীয় বিষয় গুলো জানতে পারি। যেগুলো আমাদের কাছে সবসময় অজানা ছিল। আসলে আমাদেরকে জানানোর এবং জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করার জন্য আপনার ইউনিক সব আইডিয়া গুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। হয়তো আপনি এভাবে লিখেছেন বলেই আমরা অনেক কিছু সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হলাম। দাদা আপনি সবসময় ভিন্ন ধরনের চিন্তা গুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেন এটার জন্য আমার খুবই ভালো লাগে। আসলে যদি কোন কিছুর মাঝে শিক্ষণীয় বিষয় থাকে তাহলে সেই বিষয়টি আরো বেশি ফুটে ওঠে। তেমনি আপনার পোস্ট গুলো যখন আমি পড়ি তখন খুবই ভালো লাগে আমার। আপনি এত দারুন সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন যে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হচ্ছে একজন দক্ষ ফটোগ্রাফার এই ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন। আপনি যে একজন দক্ষ ফটোগ্রাফার এতে কোন সন্দেহ নেই দাদা। আপনার ফটোগ্রাফির দক্ষতায় দারুন সব ফুলের ফটোগ্রাফি সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।
শুরুতেই অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই প্রিয় দাদা।গার্ডেন কসমস ফুলের আলোকচিত্র চিত্র গুলো খুবই সুন্দর করে তুলে ধরেছেন আপনি প্রতিটি ছবি যেন জীবন্ত হয়েছে।আসলে ফুল আমরা সবাই খুব পছন্দ করি সবাই খুব ভালোবাসি ফুলের সৌন্দর্য ভালবাসেনা এমন মানুষ পৃথিবীতে খুব কম পাওয়া যেতে পারে।এই কসমস ফুলের গাছ গুলো অনেক বড় লম্বা হয় এবং অনেক চিকন চিকন পাতা।তবে একসঙ্গে যখন অনেকগুলো ফুল ফোটে তখন দেখতে খুবই ভালো লাগে তাছাড়া যখন বাতাসে দোল খায় তখন দেখতে আরো উদ্ভুত প্রাণবন্ত লাগে।যা দেখে চোখ জুড়িয়ে যায় এত চমৎকার ফটোগ্রাফি করে আপনি সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।আমি প্রায়ই খেয়াল করে দেখি আপনার পোস্টে অনেক লম্বা লম্বা কমেন্ট হয় কারণ এরা প্রত্যেকে আপনাকে অনেক বেশি ভালোবাসে এবং আপনার পোষ্টের কোয়ালিটি কে ধারণ করে।আপনি যত সুন্দর রেসিপি করেন যত সুন্দর ছবি আঁকেন তত সুন্দর ফটোগ্রাফি করেন সত্যিই অনেক গুণের অধিকারী আপনি।তবে এই ফুলগুলো আমি ভীষণ পছন্দ করি এগুলো বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে।এবার বসন্তের ফুলের প্রতিযোগিতার ছবি তুলতে গিয়ে এই ফুলগুলো সবচেয়ে বেশি চোখে পড়েছে।এবং খুবই চমৎকার করে আপনি বর্ণনা দিয়েছেন।যা আমাকে অনেক বেশি আকৃষ্ট করেছে।প্রতিটা ফুলের পাপড়ি যেন খুবই নরম এবং মোলায়েম দাদা এত চমৎকার ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আবারও অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি ভবিষ্যতে আপনার আরও সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি প্রত্যাশা করছি।নিশ্চয়ই আপনার চমৎকার ফটোগ্রাফি দিয়ে আমার মনটাকে ভরিয়ে তুলবে এ বিশ্বাস আমার আছে।পরিশেষে প্রার্থনা করি খুব ভালো থাকবেন সপরিবারে ভালোবাসা অবিরাম♥♥
এ যেন সুন্দর ফুলের মিলন মেলা। প্রতিটা ফুলের ছবি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ন্যাচারাল ফুল গুলোর ছবি দেখে যে কেউ মুগ্ধ হবে। আর আপনার ছবি তোলার হাত যে একদম পাকাপোক্ত তাতে কোন সন্দেহ নেই। শুভকামনা রইল দাদা।
গার্ডেন কসমস ফুলের ফটোগ্রফি গুলো দেখে সত্যিই মুগ্ধ হয়ে গেছি দাদা। এই ফুলটির নাম আমি আগে জানতাম না তবে আপনার এই পোস্টটি পড়ার পরে এই ফুলটির নাম আজকে প্রথম জানলাম। এই ফুলগুলো নাতিশীতোষ্ণ পরিবেশে বেশি বেড়ে ওঠায় দেখতে বেশ আকর্ষণীয় লাগছে। আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে উপরের ঐ ফুলটি অনেক চমৎকার লেগেছে তাছাড়াও প্রত্যেকটা ফুলের ফটোগ্রাফি বেশি স্পষ্ট ছিল। সবমিলিয়ে পোস্টটি দারুন হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এমন সুন্দর একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
দারুন ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দাদা। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি মুগ্ধ হওয়ার মত। আমি তো অবাক হয়ে গিয়েছি আপনার ফটোগ্রাফি দেখে। আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো। বিভিন্ন ধরনের কসমস ফুল সম্পর্কে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন দাদা। প্রত্যেকটি ফুলের সাধারণ বর্ণনার পাশপাশি বিজ্ঞানসম্মত তথ্য আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। অনেক কিছু জানতে পেরেছি আজকে আপনার পোস্ট দেখে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এবং আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।