টিভি সিরিজ রিভিউ: দ্যা ইমপারফেক্টস-পোর্টল্যান্ড ওয়্যারহাউস মাস্যাক্রে ( পর্ব ৩ )
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে দ্যা ইমপারফেক্ট টিভি সিরিজটির তৃতীয় পর্ব রিভিউ শেয়ার করে নেবো। এই তৃতীয় পর্বের নাম হলো "পোর্টল্যান্ড ওয়্যারহাউস মাস্যাক্রে"। আগের পর্বে শেষ মুহূর্ত দেখেছিলাম ইতালিয়া রিকি AGDA ভ্যাকসিন নিজের উপরে টেস্ট করার জন্য শরীরে প্রবেশ করিয়েছিলো। আজকে দেখবো সেটার থেকে কোনো সাইড ইফেক্ট আসছে কিনা।
ꕥকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:ꕥ
☬মূল কাহিনী:☬
ডাক্তার ইতালিয়া রিকি তার নিজের শরীরে যখন ওই ভ্যাকসিন প্রবেশ করিয়েছিলো তখন তার শরীরে রিএকশন একটু প্রভাব বিস্তার করেছিলো, তবে সাময়িক সময়ের জন্য, তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। অন্যদিকে ডাক্তার ব্রায়ান এর একজন অ্যাসিস্ট্যান্ট রেজ নামক ব্যক্তির গাড়িতে কেউ বিষাক্ত গ্যাস ছড়িয়ে রেখেছিলো। রেজ নামক ব্যক্তি যখন গ্রাউন্ড ফ্লোরে গিয়ে তার গাড়িতে প্রবেশ করে এসি অন করে তখন বিষাক্ত গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে আর সাথে সাথে তার মৃত্যু হয়ে যায়। ম্যাক্সওয়েল নামক একজন ব্যক্তিকে আবি সিং ফোন করে সারকভের খোঁজ লাগানোর উদ্দেশ্যে, কারণ সারকোভ এবং ম্যাক্সওয়েল দুইজনই একই প্রোগ্রামের সাথে জড়িত অর্থাৎ তারা একই রিসার্চ এর কাজে নিযুক্ত আর তার সাথে যদিও সেই দিন সারকোভের দেখা করার কথা আছে তাই সেই মতে আবি সিং সহ বাকি তিনজনও পোর্টল্যান্ডে যাওয়ার জন্য রাজি হয়। এরপর তারা তিনজন ডাক্তার রিকির কাছে আসে এবং তাদের যার যার সমস্যা আছে সেই মতে আবি সিং এর জন্য একটা cyclodextrin molecules এর স্প্রে তৈরি করে দেয় যার ফলে তার দুই ঘন্টার মতো এই ফেরোমোনেস এর সমস্যা থেকে রক্ষা করবে। এইভাবে টিল্ডাকেও একটা দিয়ে দেয় কিন্তু রুইজ এর জন্য কোনোকিছু তৈরি করতে পারিনি, তাই তাকে যখন পোর্টল্যান্ড এর উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলো তখন গাড়িতে বেঁধেই নিয়ে যাচ্ছিলো যাতে সে যদি নেকড়ের রূপ ধারণ করে কোনো ক্ষতি না করতে পারে।
ডাক্তার রিকি মূলত এখন এই AGDA ভ্যাকসিন এর বিষয় নিয়ে এখন অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে কিন্তু সেল এর বিষয়ে নিয়ে একটু তার বুঝতে সমস্যা হয়, তাই সে সেল বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ব্রায়ান এর কাছে ফোন করে মতামত নেয়। এরপর দেখা যায় ওরা তিনজন পোর্টল্যান্ড ম্যাক্সওয়েল এর দেওয়া এড্ড্রেস অনুযায়ী পৌঁছিয়ে যায়, কিন্তু জায়গাটা ছিল একটু জঙ্গল মতো আর সেখানে যে বাড়িটি ছিল সেটি অনেক পুরানো একটি বাড়ি যা দেখে মনে হবে এখানে কেউ আদৌ থাকতে পারে। যাইহোক এরপর ম্যাক্সওয়েল বেরিয়ে আসে বাইরে এবং তাদের তিনজনকে ভিতরে নিয়ে যায়। এরপর বলে যে সারকোভ বিকেল ৪ টার দিকে আসবে তাই তোমরা এখানে দেরি করতে পারো তার জন্য। এর মধ্যে আবি সিং বলে বসে যে সে ওয়াশরুমে যাবে অর্থাৎ সেখানে গিয়ে স্প্রেটা করবে যাতে তার সাইড ইফেক্ট সম্পর্কে বুঝতে না পারে কেউ। সেখানে ম্যাক্সওয়েল এর সাথে লরিজা এবং মেলানি নামে দুইজন ছিল। এরপর তারা তিনজন ওই তিনজনকে ডেকে নিয়ে আলাদা আলাদা স্থানে নিয়ে যায় এবং টিল্ডাকে শক দিয়ে অজ্ঞান করে ফেলে। এরপর আবি সিং এর থেকে সেই ফেরোমোনেস ঘ্রাণটা লরিজা মেয়েটির শরীরে প্রবেশ করলে স এট্রাক্টিভ হয়ে পড়ে আর আবি সিংকে যে ইনজেকশন দেওয়ার জন্য এনেছিল ভুল করে সেই নিজের শরীরে প্রবেশ করে ফেলে। আর এদিকে রুইজকেও মেলানি ইনজেকশন দিয়ে অজ্ঞান করে ফেলে।
একমাত্র আবি বেঁচে গিয়েছিলো এবং সেখান থেকে বাইরে বেরিয়ে এসেছিলো কিন্তু তার দুই বন্ধুকে এখানে তাদের হাতে ছাড়তে পারবে না বলে সে আবার সেই ঘরে প্রবেশ করে আর তার দুই বন্ধুকে খুঁজতে লাগে কিন্তু পিছন থেকে একজন তাকে শক দিয়ে দেয়। এরপর দেখা যায় যে কফি শপে কাজ করা সেই হান্না ইসাবেল নামক একজনের সাথে মিলে তাদের উপর যারা বিনা পার্মিশনে এক্সপেরিমেন্ট করেছিল তার মধ্যে ডাক্তার ব্রায়ান একজন ছিল আর তার উপর সবসময়ের জন্য নজর রাখতো এরপর একদিন ইসাবেলের কাছে তার অফিস রুম এবং কন্টাক্ট নম্বর ম্যানেজ করে দেয়। এরপর ইসাবেল ব্রায়ানের অফিসে পৌঁছিয়ে তার উপর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য হামলা করে কারণ সারকোভের সাথে সেও এই এক্সপেরিমেন্টে সহযোগিতা করেছিল। এরপর ইসাবেল pyrophoric নামক একধরণের কেমিক্যাল তার উপর ছুড়তে থাকে আর এটা খুবই বিপদজনক ছিল, কারণ এই কেমিক্যাল বাতাসের সংস্পর্শে আসার সাথে সাথে আগুন ধরে যায়। ইসাবেল সেই pyrophoric এর সিসি তার দিকে ছুড়ে মারতে মারতে একটা নিচে পড়ে যায় আর তার গায়ে আগুন ধরে যায়। এদিকে আবি, রুইজ, টিল্ডা প্রত্যেককে শিকলে বেঁধে আলাদা আলাদা রুমে রাখে।
আবি সিং বুদ্ধি করে মেলানিকে লাথি মেরে ফেলে দেয় আর তার মুখ থেকে মাস্ক খুলে পড়ে যায় আর সেই সাথে সাথে ফেরোমোনেস এর কবলে পড়ে যায়। আর আবি সিং এর প্রতি এট্রাক্টিভ হয়ে পড়ে আর তখন আবি সিং সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে তাকে তার হাতের বন্ধন খুলে দিতে বলে, সে এখন তার বসে তাই সে যা বলবে সে তাই করবে। আবি সিং তাকে মরে যেতে বললে মেলানি নিজেই নিজের গলা কেটে দেয়। এরপর সেখান থেকে টিল্ডাকে যে রুমে রেখেছিলো সেই রুমে চলে যায় আর ম্যাক্সওয়েলকেও ফেরোমোনেস এ এট্রাক্টিভ করে তাকে দেয়ালে মাথা ঠুকিয়ে বেহুশ হয়ে যেতে বলে আর সেই মতে তাই করে ম্যাক্সওয়েল আর টিল্ডাকে তখন সেখান থেকে নিয়ে রুইজ এর রুমে যায় কিন্তু ততক্ষনে রুইজ নেকড়ের রূপ ধারণ করে লরিজাকে মেরে ফেলে আর সেখান থেকে কথায় বেরিয়ে চলে যায় আর খুঁজে পায় না তাকে আর তখন আবি আর টিল্ডা দুইজন চলে যায়।
☬ব্যক্তিগত মতামত:☬
এই পর্বে পোর্টল্যান্ড ওয়্যারহাউস ওটাই ছিল যেখানে তিনজনকে তাদের মূল উদ্দেশ্যের জন্য ডেকে নিয়ে এসেছিলো সারকোভ এর আসার নাম করে। যে ম্যাক্সওয়েল ছিল ও আসলে আসল ম্যাক্সওয়েল ছিল না, মূল যে ম্যাক্সওয়েল ছিল তাকে আগেই এরা মেরে ফেলেছিলো আর তার জায়গায় তারা এইসব ভুল কাজগুলো করছিলো। এরা মূলত বায়ো হ্যাকার ছিল যা সবার বায়ো হ্যাক করে করে তাদের সমস্যাগুলো জানতো আর এতে তাদের একটাই লাভ আছে যে তাদের সেলগুলো যদি বাইরে কোথাও পাঠাতে পারে তাহলে প্রচুর টাকা পয়সা আসবে। এদের তিনজনের মধ্যে মূলত প্রথম দুইজনের সাইড ইফেক্ট সম্পর্কে জানতো অল্প কিছু কিন্তু রুইজ এর বিষয়ে টোটালি কিছু জানতো না যে সে এতো ভয়ানক রূপ ধারণ করতে পারে। আর টিল্ডা যে শুধু তার সাইড ইফেক্ট এর জন্য ছোট শব্দও তার কানে ভয়ানক শব্দের মতো শুনতে পেতো তা না, তার চিৎকারেও এতো শক্তি ছিল যে একটা মানুষকে মেরেও ফেলতে পারে সাথে সাথে।
☬ব্যক্তিগত রেটিং:☬
৭.৯/১০
☬ট্রেইলার লিঙ্ক:☬
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
"দ্যা ইমপারফেক্ট" টিভি সিরিজের এবারের পর্বটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো দাদা। গল্পের প্লট একেবারে ভিন্ন ধরনের। তবে বেশ আকর্ষণীয়। লেখাগুলো যতই পড়ছি ততই গল্পের গভীরতায় হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করছে। গত পর্বে আমরা দেখেছিলাম ডাক্তার ইতালিয়া রিকি তার নিজের শরীরে AGDA ভ্যাকসিন প্রবেশ করিয়েছিল। তবে ক্ষণিকের জন্য তার সাইড ইফেক্ট হয়েছিল। আসলে এই গল্পের মাঝে সত্যিই রহস্য আছে। অন্যদিকে আবি সিং মেলানিকে লাথি মেরে ফেলে দেয় এবং তার মাস্ক ফুলে গেলে ফেরোমোনেস এর কবলে পড়ে। আর সেই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে আবি সিং মেলানিকে মরে যেতে বলে। আর মেলানি নিজেই নিজেকে মেরে ফেলে। অন্যদিকে রুইজ নেকড়ের রূপ ধারণ করে। সেটা সত্যি ভয়ংকর ছিল দাদা। আসলে এগুলোর পিছনে অনেক রহস্য লুকিয়ে আছে। বায়ো হ্যাকার তাদের স্বার্থের জন্য নানান রকমের কাজ করে বেড়াচ্ছে। তবে ভয়ঙ্কর এই কাজগুলো খুবই বিপদজনক। আজকের শেয়ার করার টিভি সিরিজের এই পর্বের মাধ্যমে নতুন কিছু জানতে পারলাম এবং অনেক ভালো লেগেছে দাদা। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
দাদা আজকের পর্ব থেকে তো আরো বেশি রহস্যজনক কিছু জানতে পারলাম। এই গল্পটা যতই পড়ছি তত যেন ভয়ঙ্কর মনে হচ্ছে। মূলত সারকোভের নাম করে যে ম্যাক্সওয়েল ছিল সে মূলত ম্যাক্সওয়েল ছিল না। এরা মূলত বায়ো হ্যাকার ছিল। তার মানে তো দেখছি বায়ো হ্যাক করে করে এরা ওদের সমস্যাগুলো সম্পর্কে জানতে পারছিল। মূলত বায়ো হ্যাকার নিজের স্বার্থের জন্যই এই সব কিছু করছিল। এদিকে দেখছি সারকোভের আসার কথা বলে তিন জনকে ভেতরে নিয়ে গেল । আর আবি সিং ওয়াশ রুমের কথা বলে স্প্রে করবে ভেবেছিল। কিন্তু ওদের তিনজনকে তো আলাদা আলাদা ভাবে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সবশেষে লরিজাকে মেরে রুইজ কোথায় চলে গেল। ওকে তো আবি আর ডিল্ডা খুঁজে পেল না। এইজন্য পরবর্তী পর্ব দেখার খুবই আগ্রহ রয়েছে। আমার কাছে এই এপিসোডটা পড়তেও ভীষণ ভালো লেগেছে।
এই টিভি সিরিজটা দেখছি আস্তে আস্তে অনেক বেশি রহস্যজনক হয়ে উঠছে। গত পর্বে দেখেছিলাম রিকি AGDA ভ্যাকসিন নিজের উপরে টেস্ট করার জন্য শরীরে প্রবেশ করিয়েছিলো। আজকের পর্ব টা দেখছি আরো বেশি আকর্ষণীয় লাগছে। বিশেষ করে এই সব কিছু দেখছি বায়ো হ্যাকার করেছে। বায়ো হ্যাকার টাকার জন্যই হ্যাক করে ওদের সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারছিল। দেখছি ওদের তিনজনকে অজ্ঞান করার জন্য ওরা ইনজেকশন নিয়ে এসেছিল। কিন্তু আবি সিং বেঁচে গিয়েছিল। আমি বেঁচে গেলেও নিজের বন্ধুদেরকে ছেড়ে যেতে চাইলো না। অবশ্য আমি দেখছি নিজের আকৃষ্ট হওয়াকে কাজে লাগিয়ে মেলানিকে নিজের প্রতি আকৃষ্ট করে ফেলে। আর ওকে নিজেই নিজেকে মেরে ফেলতে বলে। অন্যদিকে রুইজ নেকড়ের রূপ নিয়ে লরিজাকে মেরে ফেলল। কিন্তু এরপর রুইজ কে আর খুঁজে পাওয়া গেল না। রুইস কোথায় গেল এটা জানার জন্য পরবর্তী পর্ব অবশ্যই পড়বো। এ পর্বটা পড়ে অনেক ভালো লাগলো।
এই টিভি সিরিজটা দেখছি অনেক বেশি ভয়ংকর। যত পর্বগুলো করছি তত যেন নতুন নতুন কিছু জানতে পারছি। গতপর্ব পড়ে আমার ভীষণ ভয় লেগেছিল। এই পর্ব পড়ে আরো অনেক কিছু জানতে পারলাম। বিশেষ করে যে কিনা ম্যাক্সওয়েল সে যে সবকিছু করছিল আসলে সে হচ্ছে বায়ো হ্যাকার। বায়ো হ্যাকার হ্যাক করার মাধ্যমে ওদের তিনজনের সমস্যাগুলো সম্পর্কে জানতে চাইছিল। আর এর মাধ্যমে সে টাকা রোজগার করতে চাইছিল। অন্যদিকে ডিল্ডা, আবি এবং রুইজ কে আলাদা আলাদা ভাবে অজ্ঞান করে ফেলতে চেয়েছিল। কিন্তু আবি সিং নিজের বুদ্ধি খাটালো। অন্যদিকে দেখছি ওরা মেলানি এবং লরিজাকে মেরে ফেলল। কিন্তু রুইজ নেকডের রূপ নিয়ে লরিজাকে মারলো কিন্তু সে কোথায় গেল। এই বিষয়টা কিছুতেই বুঝতে পারলাম না। নিশ্চয়ই পরবর্তী পর্বে জানতে পারবো।
আজকের পর্বটি বেশ টানটান উত্তেজনাপূর্ণ ছিল মনে হচ্ছে । আবি সিং বেঁচেছিল জন্যই তার দুই বন্ধুকে উদ্ধার করতে পেরেছিল। তাছাড়া সে মেলানিকে লাথি মেরে মাস্কটি খুলে ফেলাতে তার প্রতি অ্যাট্রাক্টিভ হয়ে পড়েছিল এবং তার কথা মতই নিজেকে মেরে ফেলল। এরাই কি সবাই সারকভের লোক নাকি? তাছাড়া রুইজ নেকরের রূপ ধারণ করে কোথায় চলে গিয়েছে তাকে নিয়েও তো বিপদ আছে। আবি সিংরা ম্যাক্সওয়েলকে চিনতো না জন্যই এই বিপদে পড়েছে। তা না হলে এরা তো আগেই ম্যাক্সওয়েলকে মেরে ফেলেছিল। ওরা তো নকল ম্যাক্সওয়েলকেই আসল ভেবেছিল। এ পর্যায়ে অল্পের জন্য এরা বেঁচে ফিরেছে । দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি হয়। বেশ ভালই লাগছে সিরিজটি। তাছাড়া দাদা আপনার উপস্থাপনার জন্য পড়তে আরো বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে।
দ্যা ইমপারফেক্টস টিভি সিরিজটা দেখছি বেশ রহস্যময় হয়ে উঠেছে।
ডাক্তার ইতালিয়া রিকি নিজের শরীরেই ভেকসিন প্রবেশ করিয়েছে তবে ভাগ্য ভালো তেমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।
এদিকে ডক্টর ব্রায়ানের এসিস্ট্যান্ট রেজ লোকটাকে কেউ মেরে ফেলেছে বিষাক্ত গ্যাস দিয়ে। আবার ম্যাক্সওয়েলের জায়গায় অন্য লোক এসে বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত হচ্ছে। এই বায়ো হ্যাকারের দল অর্থের লোভে সব কাজ করে চলেছে। দেখা যাক সামনে কি ঘটে।
অনেক ধন্যবাদ দাদা চমৎকার টিভি সিরিজটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀
দাদা এই পর্বে ভয়ংকর কিছু তথ্যই পাওয়া গেল। তাদের তিনজনের মধ্যে মূলত রুইজ এবং টিল্ডা এই প্রথম দুইজনের সাইড ইফেক্ট সম্পর্কে জানতো অল্প কিছু কিন্তু রুইজ এর বিষয়ে টোটালি কিছু জানতো না যে সে এতো ভয়ানক রূপ ধারণ করতে পারে। আর টিল্ডা যে শুধু তার সাইড ইফেক্ট এর জন্য ছোট শব্দও তার কানে ভয়ানক শব্দের মতো শুনতে পেতো তা না, তার চিৎকারেও এতো শক্তি ছিল যে একটা মানুষকে মেরেও ফেলতে পারে সাথে সাথে। কি ভয়ানক সাইড ইফেক্ট তাদের। ধন্যবাদ দাদা।