ওয়েব সিরিজ রিভিউ: রুদ্রবীনার অভিশাপ- নাদ ( সিজন ১- প্রথম পর্ব )
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে একটি ওয়েব সিরিজ রিভিউ দেব। এই ওয়েব সিরিজটির নাম হলো রুদ্রবিনার অভিশাপ। এই সিরিজটি রহস্যময় এবং সাথে মিউজিক্যাল থ্রিলার। এই সিরিজটির সিজন ১ এর প্রথম পর্বের নাম হলো "নাদ"। এই নাদ পর্বে কি হয় সেটা দেখবো।
✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠
☀মূল কাহিনী:☀
প্রথমে দেখা যায় একটা ছোট ছেলে রাস্তা দিয়ে দৌড়াতে লাগে এবং একটা বয়স্ক লোক অর্থাৎ ছেলেটির দাদু তাকে ধরার জন্য তার পিছু পিছুও দৌড়াতে লাগে। ছেলেটি খেলতে যাওয়ার কথা বলে একটা জঙ্গলের মধ্যে প্রবেশ করে যায় এবং সেখানে যেতে যেতে একটা লোককে দেখা যায় ছুরি হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আর এই লোকটির নাম 'নাদ' ছিল। লোকটির চেহারাও কিছুটা জংলি মতো দেখতে লাগছিলো আর ছোট ছেলেটি তাকে দেখে ভীষণ ভয় পেয়ে যায়। ছেলেটির দাদুও চলে আসে আর দেখে চমকে যায়। এরপর এই নাদ লোকটি ছেলেটির গলায় ছুরি ধরে বৃদ্ধ লোকটিকে বলতে লাগে যে রুদ্রপুরের রাস্তা কিভাবে আনন্দগড়ে এসে মিশলো তার ইতিহাস জানতে চাই তোমার কাছে। এই বৃদ্ধ লোকটি রুদ্রপুরের ইতিহাস সম্পর্কে অনেক কিছু জানতো কিন্তু বর্তমান সময়ের লোকদের কাছ থেকে অনেক কিছু লুকিয়ে রেখেছিলো, যা প্রায় ১০০ বছর আগের কথা । এই রুদ্রপুরের আসলে অনেক কাহিনী আছে আর এই কাহিনীটির সূত্রপাত রুদ্রপুরের রাজ পরিবারকেই ঘিরেই। রুদ্রপুরে যখন রাজপরিবারে রাজা রুদ্রভৈরব বলে একজন ছিল তখন তার একটা মৃত সন্তান জন্মগ্রহণ করেছিল আর সেই মৃত সন্তানকে বাঁচাতে রুদ্রভৈরব একদিন জঙ্গলের ভিতরে প্রতিষ্ঠিত একটা শিব মন্দিরে সেই সন্তানকে নিয়ে যায় আর তিনি রুদ্র বিনার মাধ্যমে একটা রাগ আবিষ্কার করেছিলেন যার নাম দিয়েছিলেন সঞ্জীবনী রাগ অর্থাৎ এর মাধ্যমে তিনি সময়ের চক্রকে পরিবর্তন করে তার মৃত সন্তানকে বাঁচিয়ে তোলে।
রুদ্রভৈরব তার রুদ্রবিনার রাগের মাধ্যমে তো তার সন্তানকে জীবিত করেছিলেন কিন্তু তার পরিবর্তে সেই রাজপরিবারের তিনজনের একসাথে অপঘাতে মৃত্যু হয়েছিল। তবে ওই শিব মন্দিরে তখন আরেকটা ঘটনা ঘটেছিলো সেটা হলো যে মহিলা ওই মন্দিরের সেবার কাজে নিয়োজিত ছিল সে একদিন কারো বিনা উপস্থিতিতে ওই রুদ্র বিনা স্পর্শ করেছিল যার ফলস্বরূপ তাকে অনেক বড়ো বিপদের সম্মুখীন হতে হয় কারণ রুদ্রপুরের রাজ্যে কোনো মহিলার ওই রুদ্র বিনা স্পর্শ করা অপরাধ বলে গণ্য করা হতো। এর ফলে রুদ্রভৈরব তাকে হত্যা করে ফেলে। ওই বৃদ্ধ লোকটি এই কাহিনীটা নাদ লোকটিকে বলতে লাগে কিন্তু তার পশ্চাৎ তাকে মেরে ফেলে। আর বৃদ্ধের নাতি সেই দৃশ্য দেখে অসম্ভব ভয় পেয়ে যায় আর সেখান থেকে দৌড়ে চলে যায় আর বাড়িতে জানাতে বলে। এরপরে দেখা যায় রুদ্রপুরের সেই ১০০ বছরের পুরোনো শিব মন্দিরে রুদ্র বলে একজন লোক শিব মূর্তির সামনে বসে বিনা বাজাতে লাগে আর সেখানে তার শিষ্য হিসেবে এই নাদ গান শিখতে লাগে।
সংগীত শেষ হওয়ার পরে এই রুদ্র নামক লোকটি তাকে বলে যে তোমার সংগীত শুনে এবং তোমার কর্মে আমি খুবই খুশি অনুভব করছি। তবে এখানে এই নাদ লোকটি তার সম্প্রদায়ের একটা অভিশাপের সাথে যুক্ত আছে সেটা জানায়। কারণ এখানে আসলে সেই ১০০ বছর আগে এই মন্দিরে যে মহিলাটি রুদ্রবিনা স্পর্শ করেছিল তার জন্য তাকে অভিশাপ দিয়েছিলো আর সেই সম্প্রদায়ের সাথে নাদ এর সম্প্রদায় যুক্ত অর্থাৎ নাদ লোকটি সেই সম্প্রদায়ের বংশজ। তাদের সম্প্রদায়ে এই রুদ্রবিনার অভিশাপ লেগেছিলো তাই তাকেই এই অভিশাপ থেকে সম্প্রদায়কে মুক্তি দিতে হবে। আর আরো একটা বিষয় জানায় তাকে যে এমন একটা বস্তু আছে যেটা তুমি পাবে সংগীতের স্বর্গরাজ্য আনন্দগড়ে। সংগীতের স্বর্গরাজ্য বলেছিলো এই কারণে কারণ সেখানে বিক্রম চ্যাটার্জি বলে যে থাকতো তার পরিবারের সবাই সংগীত শিল্পী ছিল, তাদের পরিবারকে বলা যায় যে সংগীতের একটা মহাসাগর। আর তাকেই সেখানে যেতে বলেছিলো। তবে সেখানে একটা বিয়ের কার্যক্রমও চলছিল অর্থাৎ এনগেজমেন্ট এর অনুষ্ঠান চলছিল বলা যায়।
নাদ লোকটি আনন্দগড় পৌঁছিয়ে যায় এবং সেখানে করিম বলে একজনকে অজ্ঞান করে এক পাশে রেখে তার ঘোড়ার গাড়িটি নিয়ে আনন্দগড় স্টেশনে পৌঁছায়। সেখানে বিক্রমদের একজন পরিচিত লোক সালামত তাকে সেখান থেকে নিয়ে আসার জন্যই মূলত করিমকে পাঠিয়েছিল কিন্তু নাদ সেই বিষয়টা কিভাবে জেনে যায় তাই করিমের পরিবর্তে নাদ তাকে রিসিপ্ট করতে চলে যায়। এদিকে তাদের হাভেলিতে খাওয়াদাওয়ার আয়োজনও চলছে। এর মধ্যে এবার একজন বিক্রমের মাকে ফোন করে হুমকি দিতে লাগে। হুমকি বলতে এখানে যে লোকটি তাকে ফোন করেছিল সে কোনো একটা বিষয় জানতো যেটা গোপনীয় বিষয় তাই সে তার বাড়িতে এসে তার ছেলেকে জানানোর হুমকি দেয়। তবে তার সাথে যদি দেখা করে তাহলে আর এইটা বলবে না কিন্তু বিক্রমের মা তার সাথে দেখা করতে চায় না।
☀ব্যক্তিগত মতামত:☀
এর কাহিনীটা আমার কাছে শুরু থেকে দেখতে বেশ ভালো লেগেছে। বেশ আকর্ষণীয়তা আছে কাহিনীর মধ্যে। এই কাহিনীটা রুদ্র বিনাকে কেন্দ্র করে তৈরি করা তবে এই কাহিনীটা বর্তমান সময়ের কাছে একটা গোপনীয় বা রহস্যময়। এই সম্পর্কে কারো তেমন কোনো জানা নেই, শুধু ওই বৃদ্ধ লোকটি তার কথার মাধ্যমে কাহিনী জানিয়ে যায় নাদকে। আগেই বলে দিয়েছি শুরুর দিকে এই সূত্রপাতটা হয়েছে রুদ্রভৈরব এর রুদ্র বিনার মাধ্যমে। রুদ্র ভৈরব আসলে নিজের অজান্তেই একদিন শিব মন্দিরে বসে এই বিনা বাজাচ্ছিল এবং তখন অপরিচিত রাগ উৎপন্ন হয় আর তার সামনে পড়ে থাকা এক মৃত ব্যক্তি জীবিত হয়ে ওঠে আর তখন তিনি এই রাগের নাম সঞ্জীবনী রাগ দেন তবে এটা তিনি সবার কাছ থেকেই গোপন রেখেছিলেন। কিন্তু তার নিজের মৃত সন্তানকে তিনি এই বিদ্যার মাধ্যমে কালের নিয়মের বাইরে গিয়ে শরীরে প্রাণ সঞ্চারণ করেছিলেন যার ফলস্বরূপ তাকেও অনেক বড়ো মূল দিতে হয়েছিল পরিবারের তিনজনের অকাল মৃত্যুতে। আর রুদ্রবিনার অভিশাপটাও শুরু হয় ওই মহিলার স্পর্শের জন্য। এটা রুদ্রভৈরবই গ্রামের সবাইকে বুঝিয়েছিল আর বলেছিলো এর জন্যই গ্রামে অভিশাপের ধারা নেমে এসেছে। এই আসল কাহিনীটা ওই বৃদ্ধ লোকটা নাদকে বলে দিয়েছিলো। এখন নাদ বুদ্ধি করে তো করিমের জায়গা নিয়ে নিয়েছে, পরবর্তীতে কি করতে চাচ্ছে সেটা বোঝা যাবে পরের পর্বে।
☀ব্যক্তিগত রেটিং:☀
৭.৬/১০
☀ট্রেইলার লিঙ্ক:☀
দাতা প্রথমে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই, আপনি খুবই সুন্দর একটি ওয়েব সিরিজ আমাদের সাথে আবারো শেয়ার করলেন। এই ওয়েব সিরিজটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। প্রথম থেকে কাহিনীটা বেশ জাঁকজমকপূর্ণ। আসলে এই কাহিনীটা খুবই ভালো লেগেছে। রুদ্র ভৈরব আসলে নিজের অজান্তেই শিব মন্দিরে বসে সে বিনা বাজাচ্ছিল, হঠাৎ করে তখন অপরিচিত রাগ উৎপন্ন হয়।তারপর তার সামনে পড়ে থাকা এক মৃত ব্যক্তি জীবিত হয়ে ওঠে। তখন এই রাগের নাম সঞ্জীবনী রাগ। তবে এটা সবার কাছে গোপন রেখেছিলেন।গল্পটি বেশ ভালো লেগেছে এবং রহস্যময় লেগেছে। আশা করছি গল্পটি আরো জাঁকজমক হয়ে উঠবে। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
রুদ্রবীণার অভিশাপ, বেশ রহস্যজনক মনে হচ্ছিল প্রথম দিক থেকে। আর আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে আপনার রিভিউ পড়ে। যদিও এটি দেখা হয়নি কিন্তু রহস্যজনক বলে দেখতে বেশি ইচ্ছে করছে। সময় পেলে অবশ্যই একদিন দেখব। আর আপনি এতটা গুছিয়ে লিখেছেন যার কারণে পড়েই তো ভালো লাগছে দেখলে তো আশা করি আরো বেশি ভালো লাগবে। ধন্যবাদ দাদা এত দারুণ একটি ওয়েভসিরিজ আমাদের মাঝে রিভিউ করার জন্য।
নতুন একটি ওয়েব সিরিজ নিয়ে আমাদের মাঝে হাজির হয়েছেন পড়ে অনেক ভালো লাগলো দাদা। আসলে আপনি সবসময় ভিন্ন ধরনের ওয়েব সিরিজ গুলোই আমাদের মাঝে শেয়ার করেন। রুদ্র বিনাকে কেন্দ্র করে দারুন একটি ওয়েব সিরিজ তৈরি হয়েছে। ওয়েব সিরিজের পুরো গল্প বেশ রহস্যে ঘেরা মনে হচ্ছে। রাজ পরিবারে যেহেতু মৃত সন্তানের জন্ম হয়েছিল তাইতো তাকে নিয়ে মন্দিরে যাওয়া যায়। রুদ্রভৈরব রাগের মাধ্যমে মৃত সন্তানকে প্রাণ ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য হয়তো তাকে অভিশাপ দেওয়া হয় এবং তার পরিবারের তিনজন মানুষের মৃত্যু হয়ে যায়। আসলে গল্পটা বেশ রহস্যের মধ্যে তৈরি হয়েছে। পরবর্তী পর্ব পড়লে হয়তো আরো অনেক কিছু জানতে পারবো। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা। আশা করছি খুব শীঘ্রই পরবর্তী পর্ব শেয়ার করবেন দাদা।
দাদা প্রথমেই এই চমৎকার ওয়েব সিরিজটি আমাদের মাঝে রিভিউ করার জন্য ধন্যবাদ জানাই। বেশ দারুন লেগেছে আমার গল্পটা। একজন মানুষ এক অদ্ভুত রাগ তৈরি করে একজন মানুষকে জীবিত করেছিল আবার প্রকৃতির নিয়মের বাইরে গিয়ে তার নিজের সন্তানকে প্রান দান করেছিল। আর এর মধ্যে এক মহিলা সেই বীনা স্পর্শ করেছিল। সবমিলিয়ে অভিশপ্ত হয়ে ওঠে পুরো একটি পরিবার এবং কিছু সদস্যের মৃত্যু ঘটে। সব মিলিয়ে নাদ লোকটি কি করবে পরবর্তী পর্বে, সেটাই দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
দারুন রিভিউ ছিল দাদা।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀
কি সুন্দর ওয়েব সিরিজ টি। আপনার রিভিউ টি পড়ে আমার তো আগের দিনের নাগিন ছবির কথা মনে হয়ে গেল ভাইয়া। অনেক সুন্দর রিভিউ করেছেন ওয়েব সিরিজ টির। আগামী পর্ব দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
ওয়েব সিরিজটির প্রথমেই ভয়াবহ কান্ড।দাদা তার মানে লোকটি ছোট ছেলেটিকে দেখে ফেলেছিল।সঞ্জীবনী একটি গাছের নাম ছিল রামায়নে কিন্তু এখানে একটি রাগের নাম।যাইহোক মৃত সন্তানটি তাহলে বেঁচে উঠলো।দাদা যেহেতু বৃদ্ধ লোকটি নাদকে সব কাহিনী বলে দিয়েছিল সেহেতু সে তাকে কেন মেরে ফেললো?আর এটি 100 বছরের পুরনো তাহলে এই রুদ্র কে ছিল? গল্পের কাহিনী সমস্তটাই আমার কাছে আকর্ষণীয় লেগেছে, সময় করে দেখবো ভাবছি।ধন্যবাদ দাদা।
নতুন আরেকটি সিরিজ। দাদা এই সিরিজটি কয় পর্বের?
আজকে সিরিজটি বেশ রহস্যময় মনে হচ্ছে। ১০০ বছর আগেকার কাহিনীকে কেন্দ্র করে বর্তমানে এর রহস্য তৈরি হচ্ছে। তাছাড়া এই নাদ লোকটি বেশ অদ্ভুত। বৃদ্ধের কাছ থেকে সব কাহিনী শুনে আবার বৃদ্ধকেই মেরে ফেললো। তাছাড়া বৃদ্ধর নাতি বাড়িতে গিয়ে জানানোর পর কি হল টা কি দেখিয়েছে? যে মহিলা এই বিনা ধরার কারণে অভিশপ্ত হয়েছিল সেই মহিলার সম্প্রদায়কে নাদ কিভাবে মুক্তি দিবে তাই মনে হয় আজকের এই সিরিজের প্রধান রহস্য। তাছাড়া করিমের জায়গা নিয়ে নাদ যে লোকটিকে আনতে গেল সেখানেই বা কি রহস্য রয়েছে। যাই হোক পরবর্তী পর্বগুলো দেখলে কিছুটা রহস্য বোঝা যাবে মনে হচ্ছে।
বেশ ভালই লাগে দাদা আপনার রিভিউ গুলো পড়তে। ধন্যবাদ আপনাকে।
২ সিজনের সিরিজ, তবে পর্ব কম কম আছে। এই সিরিজটার অনেক রহস্য আছে এই রুদ্রবিনাকে ঘিরে। রুদ্রপুর আর আনন্দগড় এর এই কাহিনী।
মেরে ফেলেছে যাতে নাদের রহস্যটা কাউকে না জানাতে পারে। পরে হয়তো তার শেষ কাজই করবে, কিন্তু সেটা আর দেখায়নি। করিমের জায়গা নিয়েছিল যাতে তাদের পরিবারের সাথে মিশে যেতে পারে আর করিমের নামে মিথ্যে কথা বলবে যে সে বেশি টাকার লোভে অন্য জায়গায় ভেগে গেছে।
দাদা আপনার ওয়েব সিরিজ গুলো সবসময় অনেক সুন্দর হয়। আজকেরটিও তার ব্যতিক্রম নয়। রুদ্রবীনার অভিশাপ ওয়েব সিরিজটি প্রথম থেকেই সবাইকে আকর্ষণ করছে। এই ওয়েব সিরিজের প্রধান চরিত্র মনে হয় নাদ লোকটি। বৃদ্ধ লোকটি বেচে থাকলে নাদের অনেক ভাল হতো। রাজা রুদ্রভৈরব নিজের মৃত ছেলেকে বাঁচাকে পারলেও অনেক মানুষকে বিপদে ফেলেছে। যায়হোক নাদ লোকটি কি করে পরের পর্বে দেখা যাক। ধন্যবাদ দাদা।