ওয়েব সিরিজ রিভিউ: পর্ণশবরীর শাপ ( পর্ব ৪ )
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে 'পর্ণশবরীর শাপ' ওয়েব সিরিজটির চতুর্থ পর্ব রিভিউ দেব। এই পর্বের নাম হলো "অগ্নিপরীক্ষা"। গত পর্বে শেষ দেখেছিলাম যে গৌরবের বন্ধু জঙ্গলের ভিতরে অদ্ভুত কাউকে দেখতে পায়, এর পরে কি হয় সেটা দেখবো।
✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠
✠মূল কাহিনী:✠
গৌরব আর তার বন্ধু যখন জঙ্গলের ভিতরে সেইরকম অদ্ভুত কিছু দেখতে যায় অর্থাৎ সেখানের একজন লোক জঙ্গলে যাকে মানুষের রক্ত পান করতে দেখেছিলো তাকে ধরতে বা খুঁজতে গিয়েছিলো। সেখানে গিয়ে দুইজন দুইদিকে খুঁজতে চলে যায় এবং সেখানে গৌরবের বন্ধু একটা অদ্ভুত দেখতে মহিলাকে দেখে দাঁড়িয়ে আছে এবং পরোক্ষনে তার চোখের সামনে দিয়ে উধাও হয়ে যায়। এরপর সেই মহিলা পিছন দিক থেকে এসে তার উপর হামলা করে। তবে ওখানে ভাদুড়ী নামের লোকটা দ্রুত পৌঁছে যায়, কারণ অর্না জানতো এইরকম কিছু একটা ঘটবে, তাই ভাদুড়ী লোকটা যখন তার রুমে গিয়েছিলো তখন এইরকম কথা বলেছিলো। আর ভাদুড়ী তখনই চমকপুরের সেই জঙ্গলে চলে যায় গৌরবের বন্ধুর কাছে, ফলে কোনো ক্ষতি করার আগেই তিনি মন্ত্র শক্তির বলে তাকে সেখান থেকে তাড়িয়ে দেয়।
তবে গৌরব আর তার বন্ধু নিজের চোখের সামনে এইগুলো দেখে বিশ্বাসই করতে পারছিলো না যে, এইরকম হতেও পারে বর্তমানে! অল্পের জন্য বেঁচে যায়, নাহলে সেও ভক্ষনের স্বীকার হয়ে পড়তো। যাইহোক, এরপর তারা সবাই জঙ্গলের থেকে বেরিয়ে বাংলোতে চলে আসে এবং এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করতে থাকে। তবে ভাদুড়ী এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জ্ঞান রাখে আর এই বিষয়গুলো কেন ঘটছে তাও বুঝতে পারে। আসলে জঙ্গলের ভিতরে যেসব এই অদ্ভুত ধরণের মহিলাকে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে তাদের এক অর্থে ডাকিনি বলে। আর এরা খুবই হিংস্র টাইপের হয়ে থাকে আর এরা না কোনো মানুষের পর্যায়ে পড়ে না কোনো জন্তুর পর্যায়ে পড়ে। এরা সাধারণত বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মানুষের রক্ত পান বা তাদের ভক্ষণ করে থাকে। আর এটা তাদের রীতি অনুযায়ী যখন দেবী রুদ্র ক্রোধিত হয়ে থাকে, তখন তারা বাইরে আসে তাছাড়া তারা বাইরে বের হয় না।
এখন এই সমস্যা ভাদুড়ী লোকটা নিবারণ করতে পারে যজ্ঞ এইসব করে, কিন্তু দেবীর অনেক রূপ আর সে কোন রূপে আছে সেটা না জানতে পারলে এইসব করেও কোনো লাভ হবে না। আর গৌরব ওরা অর্নাকে নিয়ে সেখান থেকে চলে যেতে চায়, কিন্তু গেলে সমস্যা আরো বাড়বে আর তাকে ঠিকও করা যাবে না বলে জানায়। এছাড়া তারা যে বাংলোয় উঠেছিল, সেখানে মূলত তাদের এক ভাই ছিল আর সেও এই জঙ্গলে যাওয়ার পরের থেকে পাগল হয়ে যায়। এর কাহিনীটা আসলে জানতে চাইলে বলে সে যখন তার ওয়াইফকে খুঁজতে জঙ্গলে গিয়েছিলো তখন থেকে তার এই অবস্থা আর সেখানে কি হয়েছিল তার সাথে সেটাও তাদের ধারণার বাইরে।
✠ব্যক্তিগত মতামত:✠
এই চকপুরের জঙ্গলের ঘটনাটা ঘটেছিল অনেক বছর আগে। যার অভিশাপ স্বরূপ এক একজনের উপর এসে পড়ছে অর্থাৎ যারা যারা এই জঙ্গলের দিকে পা বাড়াচ্ছে। আর এখন গৌরব ওরাও এই চমকপুরে এমন সময়ে পা বাড়িয়েছে যে সময়টা খুবই খারাপ যাচ্ছে ওখানে। এই ঘটনাটার সাথে লিঙ্ক আছে এই বাংলোর বাড়িওয়ালার ভাইয়ের প্রথম ওয়াইফ এর সাথে। আসলে তার প্রথম ওয়াইফ সীতা ওই জঙ্গলের ভিতরে অবস্থিত দেবীর কাছে সবসময় প্রার্থনা বা বর চাইতো আর সে তার মন মতো সবকিছু পেতো। তবে একদিন তার স্বামী তার সমস্ত শরীরে একধরণের দাগ যখন দেখতে পায় তখন সেটাকে একটা বাজে রোগ বা যা একটা কিছু বলে তাড়িয়ে দেয় গ্রাম থেকে। এরপর দ্বিতীয় বিয়ে করার পরে তার বাজে নজর পড়ে এবং তার পরের থেকে তার সাথেও অদ্ভুত ঘটনা ঘটে যেমনটা অর্নার সাথে ঘটেছে। আর আসলে অর্না নিজের সাথে যেমন একপ্রকার যুদ্ধ করছে তেমনি তার বন্ধুদেরও বাঁচানোর চেষ্টা করছে এইসবের থেকে। আর সে যে একটা সিম্বল আঁকিয়েছিলো সেটা আসলে কি অর্থ বোঝাতে চাচ্ছে সেটা এখনো অন্ধকারে আছে। একপ্রকার অগ্নিপরীক্ষার সমান চলছে অর্নার জীবন এখন।
✠ব্যক্তিগত রেটিং:✠
৮.৯/১০
✠ট্রেইলার লিঙ্ক:✠
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
দাদা আপনি আজকে আমাদের সবার মাঝে পর্ণশবরীর শাপ ওয়েব সিরিজটার চতুর্থ পর্বের রিভিউ নিয়ে হাজির হয়েছেন দেখে, খুব ভালো লেগেছে সম্পূর্ণটা পড়তে। এই ওয়েব সিরিজের আগের পর্বগুলো ও আমার পড়া হয়েছে। যার কারণে চতুর্থ পর্বের অপেক্ষায় ছিলাম। আর আজকে চতুর্থ পর্বের রিভিউ টা খুব ভালো লেগেছে আবার খারাপ লেগেছে। এই জঙ্গলের মধ্যে দেখছি অনেক বছর আগে ঘটনাটা ঘটেছিল। লোকটার ওয়াইফকে খুঁজতে যখন জঙ্গলে গিয়েছিল তখন থেকেই দেখছি ঘটনাটা ঘটছে। প্রথম স্ত্রীর গায়ে একই রকমের দাগ দেখে বাজে রোগ বলে এবং গ্রাম থেকে তাকে তাড়িয়ে দিয়েছিল। তারপর পরবর্তীতে লোকটা দেখছি দ্বিতীয় বিয়ে করেছিল। আর তখন থেকে বাজে নজর পড়েছিল আর এরকম ঘটনা গুলো ঘটছিল। এখন দেখা যাক এই ওয়েব সিরিজের পরবর্তী পর্বে কি হয়। আশা করছি এই ওয়েব সিরিজের পরবর্তী পর্ব আপনি খুব শীঘ্রই সবার মাঝে শেয়ার করবেন দাদা। আপনার এই ওয়েব সিরিজের পরবর্তী পর্ব পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম। ধন্যবাদ দাদা।
দাদা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে ওয়েব সিরিজটার এই পর্বটা পড়তে। দেখতে দেখতে পর্নশবরীর শাপ ওয়েব সিরিজের চারটি পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে। আর দেখছি এইচ চতুর্থ পর্বের নাম ছিল অগ্নিপরীক্ষা। বাড়িওয়ালার ভাই এর প্রথম ওয়াইফের সাথে এই জড়িত রয়েছে দেখছি এটা। অর্নার জীবন এখন অগ্নিপরীক্ষার সমান চলছে এটা বুঝতে পারলাম দাদা। ওই জঙ্গলে যে মানুষটাই যায় তার সাথেই এরকম ঘটনাগুলো ঘটে থাকে। ওই মহিলাটা জঙ্গলের ভেতরে সব সময় যেত, জঙ্গলের ভেতরে অবস্থিত দেবীর সাথে কাছে, প্রার্থনা করার জন্য এবংকি বর চাওয়ার জন্য। আর সে তার মত সবকিছুই পেত দেখছি। একটা সময় উনাকে গ্রাম থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল, উনার গায়ে একই রকম অনেকগুলো দাগ দেখে। এটা কি আসলেই একটা বাজে রোগের কারণেই হয়েছিল নাকি অন্য কারণে এটাই তো বুঝতেছিনা। মহিলাটা চলে যাওয়ার পর যখন লোকটা দ্বিতীয় বিয়ে করে আর এরপরে তার বাজে নজর পড়ে। আর তখন থেকে এত সবকিছুর শুরু হয় এই পর্বেই বুঝতে পারলাম দাদা। এখন আস্তে আস্তে আশা করছি সবকিছুই পরবর্তী পর্বগুলোতে দেখতে পাবো। এই ওয়েব সিরিজের পরবর্তী পর্বে কি হবে এটাই ভাবতেছি দাদা। সেই পর্যন্ত অপেক্ষায় আছি। আশা করছি তাড়াতাড়ি পরবর্তী পর্বটা পড়তে পারবো।
ভাগ্যিস ভাদুড়ী নামের লোকটি সময়মতো জঙ্গলে পৌঁছে গিয়েছিলেন, নয়তো গৌরব এবং তার বন্ধুকে হয়তো খেয়ে ফেলতো। ভাদুড়ী আসলেই খুব সাহসী এবং ভাদুড়ীর মন্ত্রশক্তি বেশ কার্যকর। যাইহোক ভাদুড়ী তাদের দুজনকে নিয়ে বাংলোতে নিরাপদে ফেরত আসলেও, শেষ পর্যন্ত অর্নাকে মুক্ত করতে পারবে কিনা, সেটা জানার আগ্রহ অনেকাংশে বেড়ে গিয়েছে। জঙ্গলটি আসলেই বেশ ভয়ঙ্কর। যে এই জঙ্গলে ঢুকে সে ই তাহলে বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই ওয়েব সিরিজটি দেখছি একেবারে হরর টাইপের। বেশ ভয়ানক ঘটনা ঘটে চলছে একের পর এক। যাইহোক পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
'পর্ণশবরীর শাপ' ওয়েব সিরিজটির চতুর্থ পর্ব রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো। যদিও গত পর্বগুলো পড়া হয়নি। তবে এই পর্বের রিভিউ পড়ে যতটুকু বুঝতে পারলাম এই ওয়েব সিরিজে যেই গল্পটি রয়েছে সেই গল্পটির রহস্যটি অনেক বেশি জটিল। চকপুরের জঙ্গল ঘিরে অনেক রহস্য লুকিয়ে আছে। গৌরব এবং তার বন্ধুরাও দেখছি অনেক বড় বিপদের হাত থেকে বেঁচে ফিরেছে। তবে ভাদুড়ী নামক লোকটি ঠিক সময় গিয়েছিল বলেই তারা রক্ষা পেয়েছে। আর এই ভাদুড়ী নামক লোকটির চরিত্রটি সত্যি অনেক রহস্যময়। অন্যদিকে বাড়িওয়ালার ভাইয়ের প্রথম স্ত্রীর সাথে এই জঙ্গলের গভীর রহস্য লুকিয়ে আছে। আর পরে দেখা যায় অর্নার জীবনও এখন অনেক বেশি বিপদের মধ্যে পড়েছে। দারুন একটি ওয়েব সিরিজের রিভিউ শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
জঙ্গলের ঘটনার সূত্রপাত তাহলে সিতাকে নিয়েই শুরু হয়েছে।দাদা,সিতাকে গ্রাম থেকে বের করে দেওয়ার পর সে কি জঙ্গলে গিয়েছিল আর দেবীর বর কি পেয়েছিল?ভাগ্যিস ভাদুরী সময় মতো গিয়েছিল নাহলে গৌরব ও তার বন্ধু হয়তো বেঁচে থাকতো না।এই ওয়েব সিরিজগুলো একটার পর একটা রহস্যের উন্মোচন করে আর শরীর কাঁটা দেওয়া সব কাহিনীগুলো।ভালো লাগে পড়তে,ধন্যবাদ দাদা।
পর্ণশবরীর শাপ ওয়েব সিরিজটা আসলেই অনেক বেশি রহস্যে মোড়ানো। চতুর্থ পর্ব টা অনেক সুন্দর ছিল দাদা। ভাদুড়ি লোকটার জাদু মন্ত্র ঠিক ছিল এবং কি লোকটা অনেক বেশি সাহসী ছিল। গৌরব এবং তার বন্ধু অল্পের জন্য বেঁচে গিয়েছিল এটা দেখে বেশি ভালো লেগেছে। না হলে তো তারা ওই ভক্ষণের শিকার হয়ে পড়তো। ভাদুড়ি লোকটা যখন অর্নার রুমে গিয়েছিল তখন সে ওনাকে সবকিছু বলেছিল যেহেতু সে জানতো আগে থেকেই। আর তিনি তাড়াতাড়ি করে সেখানে চলে যায়। আর ওনার মন্ত্রী শক্তি দিয়ে ওদেরকে বাঁচিয়ে নিয়েছিল এটা দেখেই ভালো লেগেছে। আসলে নিজের চোখের সামনে এগুলো দেখলে বিশ্বাস না করারই কথা। এই মহিলাটা তো দেখছি একটা ডাকিনি ছিল। তাহলে তো মানুষের রক্ত পান করে এবং ভক্ষণ করে এটা ভাবতেই কি রকম লাগতেছে। তবে গৌরব এবং তার বন্ধু এগুলোর শিকার হয়নি এটাই অনেক। বাড়িওয়ালার ভাইয়ের প্রথম স্ত্রী এই বিষয়টার সাথে জড়িত রয়েছে। ওনাকে গ্রাম থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। তবে এটা কি মিথ্যা অপবাদ ছিল, নাকি সত্যি সত্যি কোন রোগের কারণে বার করে দেওয়া হয়েছিল এটাই বুঝলাম না?? লোকটার দ্বিতীয় বিয়ে করার পর থেকে বাজে নজর পড়েছিল, আর তখন থেকে এগুলো শুরু হয়েছিল তাহলে। এখন পরবর্তী পর্বে কি হবে এটাই দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকবো।
এই পর্বে মূলত মুভির জঙ্গলের রহস্য কিছুটা বুঝা গেছে। আর সেটা হলো সীতা নামের মেয়েটাকে কেন্দ্র করেই সব কিছু ঘটছে। যদি তাকে তার স্বামী তার শরীরের দাগের জন্য তারিয়ে দিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে না করতো তাহলে হয়তো এমন সমস্যা হতো না। কারন সে জঙ্গলের দেবীর কাছে সবসময় প্রার্থনা করতো। যার ফলে সেই দেবীর রোষানলে পড়েছে সবাই। এখানে অর্না আসার পড়ে সে যদি জঙ্গলে না যেতো তাহলে হয়তো তার উপর এমন প্রভাব পড়তো না। আর সে তো জানতো না যে এমন কিছু হবে। গৌরবের বন্ধু আবার এসব বিষয়ে বিশ্বাস করতো না। তবে সেই যখন বিপদে পড়লো তখন ভাদুড়ী স্যার তার ক্ষতি থেকে রক্ষা করেছে। আর না হয় সেই দিন গৌরবের বন্ধুর লাশ পাওয়া যেতো। ভাদুড়ী স্যার এই বিষয় ভালোই অভিজ্ঞ দেখা যায়। কারন সে এই বিষয়ে অনেক কিছু জানে। আর অর্নার ব্যবহার,কার্যকলাপ থেকে অনেক কিছু বুঝে গেছে। অপর দিকে অর্নাও তার বন্ধুদের বাচাঁতে চেষ্টা করছে। তার জীবনও সংকটের মধ্যে রয়েছে। তার বন্ধুরো অর্নাকে এখান থেকে নিয়ে যেতেও পারছে না। এখন ভাদুড়ী স্যার কিভাবে বিষয়টা সমধান করে সেটাই দেখার পালা। ধন্যবাদ।
দাদা আমার কাছে এই ধরনের ওয়েব সিরিজ গুলো দেখতে যেমন অনেক বেশি ভালো লাগে। তেমনি এরকম রিভিউ গুলো পড়তে আরো বেশি ভালো লাগে। বিশেষ করে আপনি সুন্দর করে রিভিউগুলো লেখার কারণে, সেগুলো পড়তে একটু বেশি সুবিধা হয় দাদা। আর সেগুলো পড়লে মুভি গুলো রিভিউ আর পড়া লাগে না। ভাদুড়ি নামের ওই লোকটা গৌরব এবং তার বন্ধুকে বাঁচিয়ে নিল তাহলে সেখানে তাড়াতাড়ি পৌঁছে গিয়ে। ভাদুড়ী নামের এই লোকটা যদি সেখানে সময় মতো না পৌঁছতো তাহলে তো ওই মহিলাটি তাদের রক্ত পান করতো এবং তাদেরকে হয়তো ভক্ষণ করে দিত। আর তারা এরকম একটা ভক্ষণের শিকার হত। সিম্বল টা কি অর্থ বোঝাতে চাচ্ছে এটা আশা করছি পরবর্তী পর্বে বুঝতে পারবে। আর ওই মহিলাটির এরকম রূপের কথা শুনেই তো আমার অনেক বেশি ভয় লেগেছে দাদা। বাড়িওয়ালার ভাইয়ের প্রথম স্ত্রীর সাথে জড়িত রয়েছে এসব বিষয়। সবকিছু এখনো ভালোভাবে ক্লিয়ার হয়নি। পরবর্তী পর্বগুলোতে আশা করছি ক্লিয়ার হবে।