টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - আপগ্রেড ( চতুর্দশ পর্ব -সিজন ১)
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে ম্যানিফেস্ট টিভি সিরিজটির চতুর্দশ পর্ব রিভিউ দেব। এই প্রথম সিজনের আর দুটি পর্ব বাকি আছে এই পর্বটা বাদে। আজকের চতুর্দশ পর্বটির নাম হলো "আপগ্রেড"। গত পর্বে দেখা গিয়েছিলো যে একটা লোক বিভিন্ন প্যাসেঞ্জারদের বাড়ি এবং অফিসের দরোজায় ক্রস চিহ্ন দিয়ে দিচ্ছিলো। আজকে এই পর্বে কি ঘটনা ঘটে দেখা যাক।
❂কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:❂
❂মূল কাহিনী:❂
এই পর্বের শুরুতে দেখা যায় যে জেক আর মেলিসা সেই বরফে ঢাকা অদ্ভুত মতো জায়গা থেকে ফিরে শহরে চলে আসে আর মেলিসা জেককে তার বাড়িতেই নিয়ে আসে কারণ বর্তমানে জেকের পরিবার বলতে কেউ নেই। এরপর মেলিসা জেককে বলে আমার এখানে থাকো কোনো সমস্যা নেই। ওই অদ্ভুত জায়গায় মেলিসা একটা পেট্রোগ্রাফি খুঁজে পেয়েছিলো যেটা তার ভাই জোশ এর কাছে পাঠিয়েছিল এবং জোশ সেইটা নিয়ে ইন্টারনেট এ একটু রিসার্চ করার মতো ঘাঁটাঘাঁটি করছিলো যাতে কিছু তথ্য পাওয়া যায় কিনা, কারণ এই ধরনের দৃশ্য এখান থেকে বহু বছর আগে ছিল যা আগে পাথরের গায়ে বা অন্য কোথাও খোদাই করে রাখতো। এদিকে পারভীন হসপিটালে যাওয়ার পরে একটা মহিলা হঠাৎ তাকে রিকোয়েস্ট করতে লাগে যে আমার হাসব্যান্ড খুব দুর্বল এবং অসুস্থ তাই একটু দেখুন প্লিজ। কিন্তু এখানে পারভীন বলে আমি তো একজন ক্লিনিক্যালি রিসার্চ, আমি সমস্ত রিসার্চ এর কাজ করে থাকি। তারপরও কান্নাকাটি করে মহিলাটি তার কাছে আর সে দেখার জন্য রাজি হয়। আদ্রিয়ান নামক একজন লোক রাস্তায় কিছু লোকজনের সাথে দেখা হলে তাদের বলে আমাকে একটু ছুঁয়ে দেখো কোনোরকম ফিল হয় কিনা কিন্তু সেইরকম কিছু হয়নি। তারপর আদ্রিয়ান লোকটি তাদের সাথে ৮২৮ নম্বর ফ্লাইট সম্বন্ধে আলোচনা করে। এদিকে জেক রাতে সপ্ন দেখে যে একটা নেকড়ে দরোজার সামনে এসে ডাকছে আর জ্যাকও স্বপ্ন দেখে ডাকাডাকি করতে লাগে তখন তার বাবা আর মা গেলে জ্যাক বলে সে আসছে।
জোশ ফোন করে মেলিসাকে ডাকে আর বলে জ্যাক এইরকমটা বলছে 'সে আসছে ' আর এই কথাটা শুনে জেক বলে হয়তো নেকড়ের কথা হতে পারে কারণ আমিও স্বপ্ন দেখেছি। এই বিষয়টা জ্যাক এর কাছে জিজ্ঞাসা করে কিন্তু জ্যাক বলে আমি এইরকমটা কিছু দেখিনি। তাছাড়া এথেনা যখন জিজ্ঞাসা করে যে 'সে আসছে' এই কথাটার মানে কি, তখন জ্যাক বলে আমি জানিনা। কিন্তু এখানে জোশ এথেনাকে বলে আবার কিছু একটা বিপদ ঘটতে চলেছে মনে হচ্ছে। এদিকে পারভীন সেই মহিলাটির সাথে তার বাড়িতে তার হাসব্যান্ডকে দেখতে যায় এবং তার সবকিছু চেক করে তার ক্ষমতায় যতদূর ছিল। ওই মহিলাটির হাসব্যান্ড এর আসলে ক্যান্সার ধরা পড়েছে এবং সেটা অনেকদিন ধরে আর এই কথাটা মহিলাকে বলার সাথে সাথে মহিলা পাগলের মতো কান্ড করতে লাগে। পারভীন ফিরে চলে যেতে চায় কিন্তু মহিলাটি তাকে যেতে দেয় না, তাকে গিয়ে সুস্থ করার কথা বলে। পারভীন তাকে বলে আমি আসলে পারবো না কারণ আমি ডাক্তার না, আমি একজন সায়েন্টিস্ট। কিন্তু তারপরও শোনে না মহিলাটি, পারভীন জোর করে বেরিয়ে যেতে চাইলে থাপ্পড় মেরে দেয় গালে। এরপর আবার যেতে চাইলে ধাক্কা দিয়ে দেয় আর একটা পিস্তল বের করে বলে এক্ষুনি গিয়ে তাকে সুস্থ করার ব্যবস্থা করো। পারভীন অসহায় হয়ে ভিতরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দেয় এবং তার হাসব্যান্ডকে বলে যে আপনার স্ত্রী আমার সাথে জোরজবরদস্তি করছে আপনাকে সেরে তোলার জন্য কিন্তু আমার ক্ষমতার বাইরে এটা।
পারভীন মহিলাটির বাড়িতে যাওয়ার আগে জোশকে কিছু একটা মেসেজ দিয়ে গেছিলো আর জোশ তখন হসপিটালে যায় আর তাকে খুঁজে না পেলে পারভীন এর ক্যাবিনের নিচে কিছু কাগজের টুকরো পায় যেটা নিয়ে পারভীনকে খুঁজতে বের হয়। জোশ সেখান থেকে যেতে যেতে আদ্রিয়ান নামক লোকটির ওখানে গিয়ে পৌঁছায় আর পারভীন এর বিষয়ে কিছু জানে কিনা জানতে চায় কিন্তু কোনো কিছু তার কাছ থেকে জিজ্ঞাসা করে পাইনি। তবে সে এলিস নামক মহিলার কথা বলে যে সাহায্য চাই তার এইরকম সামথিং কিছু একটা বলে এবং জোশ সেই এডড্রেসটা নেয় আর মেলিসাকে ফোন করে ডেকে আনে। মেলিসা আর জোশ যখন মহিলাটির বাড়ির কাছে আসে তখন বাইরে থেকেই জানলার মাধ্যমে পারভীনকে দেখতে পায় এবং সে বিপদে আছে সেটাও বুঝতে পারে তার ভাবভঙ্গি দেখে। এরপর বাড়ির গেটের সামনে গিয়ে টেলিফোন দিয়ে ওই মহিলাটিকে ফোন করে আর বলে আপনাকে সাহায্য করার জন্য আমাকে পাঠানো হয়েছে আর তখন তাকে ভিতরে ঢুকতে দেয় এবং তার হাসব্যান্ড এর রুমে ঢুকলেই পিস্তল বের করে কারণ মহিলাটি বুঝে গেছিলো বিষয়টা যে পারভীনকে বাঁচাতে এসেছে।
মহিলাটি পিস্তল নিয়ে জোশ এর দিকে এগিয়ে যেতে লাগলে তার হাসব্যান্ড তাকে বার বার করে মানা করে যে পিস্তল টা নিচে নামাও এবং পরবর্তীতে তার হাসব্যান্ড এর কথা মতো পিস্তল নামায় আর তার হাসব্যান্ড এর কাছে যেতেই মেলিসা পিছন দিক থেকে এসে তার হাত থেকে পিস্তলটা কেড়ে নেয় এবং এরেস্ট করে নেয়। এরপর পুলিশের আরো লোকজন ডাকে এবং তাকে নিয়ে চলে যায় আর এদিকে পারভীন রক্ষা পায়। এর মধ্যে রোডে একটা গাড়ি এক্সিডেন্ট হয় এবং গাড়িটি জলে গিয়ে পড়ে আর তলিয়ে যায়। এরপর গাড়িটি জলের গভীরে খুঁজে পেলে ক্রেন দিয়ে টেনে তুলে আনে আর ভিতরে গিয়ে একজন লোক অর্থাৎ যে ড্রাইভার ছিল। মেলিসা দরজা খুলতেই যেন লোকটা ঝাঁপিয়ে পড়বে এইরকম অবস্থা, যেহেতু সিট্ বেল্ট পড়ানো থাকায় সেইরকম কিছু একটা করতে পারিনি।
❂ব্যক্তিগত মতামত:❂
এই পর্বে প্রথম থেকে কাহিনীটা এই এলিস নামক মহিলাকে ঘিরে হয়েছে। আর এখানে এই মহিলা আর তার হাসব্যান্ডকে বাঁচানোর জন্য পাগল হয়ে যায় একপ্রকার যার কারণে পারভীনের উপরে রেগে যায় যখন সে চলে যেতে চায়। পারভীন আসলে প্রকৃতপক্ষে একজন সায়েন্টিস্ট সে ক্লিনিকের সমস্ত বিষয়ে রিসার্চ এর কাজ করে কিন্তু আবার ডাক্তারও আছে কিন্তু খুব বড়ো বড়ো রোগের ক্ষেত্রে সে চিকিৎসার প্রসেস করতে পারে না। তো এক্ষেত্রেও পারভীন তার স্বামীকে দেখে তার রোগটা শনাক্ত করে দিয়েছিলো এবং এলিস মহিলাকে বলেছিলো যে ডক্টরের সাথে এই বিষয়ে আলোচনা করতে কিন্তু এলিস তার কোথায় ক্ষুদ্ধ হয়ে বলে তুমিই দেখো এবং সুস্থ করে তোলো। পারভীন পরে যখন তার হাসব্যান্ডকে বলে তখন তার হাসব্যান্ডও বুঝতে পারে আর এলিসকে বোঝাতে চেষ্টা করে বিষয়টা। আর সে বেশিদিন বাঁচবে না সেটাও সে বুঝতে পারে কারণ একটা রোগ বহুদিন ধরে শরীরে বাসা বেঁধে আছে তাও আবার ক্যান্সারের মতো রোগ। আর আদ্রিয়ান কিছু সদস্যদের নিয়ে একটা ক্যাম্প মতো খুলেছে আর সে সবাইকে বুঝাতে চায় যে ৮২৮ নম্বর প্লেন ফিরে আসা একটা মিরাক্কেল আর সবাইকে ভগবান এর সমান মনে করছে তাই এই বিষয়টা আদ্রিয়ান এলিসকেও বুঝিয়েছে আর সে যখন জানতে পারে যে পারভীন জোশ এরা সবাই ৮২৮ নম্বর প্লেনের থেকে ফিরে আসা লোক তখন বলে তোমরাই ঠিক করতে পারবে আর জোশ লাস্টে গিয়ে সেইরকমই অভিনয় মতো করতে লাগে এলিস এর সামনে। এদিকে জ্যাক আবারো একটা নেকড়ের ছবি আঁকে আর তার পাশে মেলিসার ছবিও আঁকে যেখানে নেকড়েটা মেলিসার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে। এই কাহিনীটা পরের পর্বে বোঝা যাবে।
❂ব্যক্তিগত রেটিং:❂
৮.৭/১০
❂ট্রেইলার লিঙ্ক:❂
@tipu curate
Upvoted 👌 (Mana: 5/8) Get profit votes with @tipU :)
আদ্রিয়ান নামক লোকটাও কি ওই ৮২৮ নম্বর ফ্লাইটে ছিল নাকি? ওই ফ্লাইট সম্পর্কে জানতে চাচ্ছে কেন?এদিকে জেক নেকড়ের স্বপ্ন দেখেছে আবার জ্যাকও "ও আসছে" বলছে। এখানে নিশ্চয়ই কিছু একটা আবারও ঘটতে যাচ্ছে। তাছাড়া পারভীন ওই মহিলার বাড়িতে গিয়ে বিপদে পড়ে গেল। মহিলাটি পারভীনকে চড় মেরে তার স্বামীকে সুস্থ করতে বলছে। ক্যান্সারের রোগী পারবেন কিভাবে সুস্থ করবেন? ভাগ্য ভালো পারভীন ওই মহিলার বাড়িতে যাওয়ার আগে জোসকে মেসেজ করে গিয়েছিল তা না হলে তো ওই মহিলার কাছ থেকে বেঁচে ফেরা কষ্টকর হত।
সবথেকে ভালো লেগেছে যে এই সিরিজের আর মাত্র দুটি পর্ব আছে । তার মানে আগামী দুই পর্বের মধ্যে এই সিরিজের রহস্য বের হয়ে আসবে।
হুম, এই লোকটাও ওই প্লেনের যাত্রী ছিল। এখানে আবার নেকড়ের বিষয়টা ফুটে উঠবে পরের কাহিনীতে। মেলিসাকে সম্ভবত নেকড়ে বা নেকড়ের বেশে কোনো মানুষও হতে পারে। বিষয়টা সম্ভবত নেকড়ে দিয়ে বুঝিয়েছে। আর ওই মহিলাতো নিজের হাসব্যান্ড এর মৃত্যুর বিষয় চিন্তা করে মাথা খারাপ করে ফেলেছে। সিজন ১ এর পর্বগুলো শেষ হবে কেবল। তবে এখনো দুটো সিজন আছে এই সিরিজের না হলে পুরো ঘটনা উদ্ধার হবে না, বড়ো সিরিজ এটা।
এই ম্যানিফেস্ট এর আবার রিসেন্টলি কিছুদিন আগে সিজন ৪ রিলিজ পেয়েছে।
বাবা গো। তাহলে এই জট কবে খুলবে। জট খুলতে খুলতে বুড়ি হয়ে যাবো।
😄😄
টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - আপগ্রেড ( চতুর্দশ পর্ব -সিজন ১) এই পড়বে দেখা যাচ্ছে ঘটনা আরও বেশি অগ্রসর হচ্ছে।এখানে দেখা যাচ্ছে যে পারভিন তার স্বামীকে দেখে রোগটা শনাক্ত করে ফেলেছিল কিন্তু এলিস মহিলাকে বলেছিল যে ডক্টরের সাথে এ বিষয়ে আলোচনা করতে। অথচ এখানে দেখা যাচ্ছে এলিস্টার কোথায় ক্ষুব্ধ হয়ে বলে তুমি দেখো এবং সুস্থ করে তোলো। এদিকে দেখা দেখা যাচ্ছে জ্যাক মেলিসার ছবিও আঁকে আবার তার সাথে একটি নেকড়ের ছবি ও আঁকে।ঘটনার রহস্য উদঘাটন করতে পরবর্তী পর্ব দেখতে হবে।
টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - আপগ্রেড রিভিউটি বলে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। বিশেষ করে ক্যান্সারে হাত থেকে হাসব্যান্ডকে বাঁচানোর জন্য মহিলাটির কার্যক্রম খুবই আবেগের ছিল। অসাধারণ একটি টিভি সিরিজের রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
টিভি সিরিজ রিভিউ এর এবারের পর্বটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো দাদা। দেখতে দেখতে বেশ কিছু পর্ব পড়লাম। হয়তো টিভি সিরিজ দেখার মত সময় হয় না। তবে আপনার শেয়ার করা রিভিউ গুলো পড়ার মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। জ্যাক আবারো নতুন একটি ছবি এঁকেছে এর মানে নতুন কিছু ইঙ্গিত করছে। নেকড়ে মেলিসার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে এই চিত্রটির মাধ্যমে জ্যাক হয়তো অন্য কিছু বোঝাতে চেয়েছে। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে নতুন কোন তথ্য সামনে আসে। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ♥️♥️♥️
দেখতে দেখতে অনেকগুলো পর্ব পড়লাম দাদা। জানিনা আর কতগুলো পর্ব আছে। তবে প্রত্যেকটি পর্বই যেন এক একটি রহস্য। যতই এগোচ্ছে রহস্যের জাল তত বেশি বিস্তৃত হচ্ছে। আদ্রিয়ান নামক লোকটি ওই প্লেনের যাত্রী ছিল এটা জানা ছিল না। এছাড়া সময়ের সাথে সাথে রহস্য আরো বেশি জটিল হচ্ছে। অন্যদিকে জ্যাক নতুন একটি চিত্র অঙ্কন করেছে। জ্যাক তার অংকন চিত্রের মাঝে কি বুঝাতে চাচ্ছে সেটা এখনো অপ্রকাশিত। তবে নেকড়ে এবং মেলিসার চিত্রটি ভিন্ন কিছু ইঙ্গিত করছে। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি কি অপেক্ষা করছে। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
আপগ্রেড পর্বটা বেশ গোলমেলে।
পুরো পর্বটা এলিসকে নিয়ে বোঝাই যাচ্ছে।
মহিলাটি তার স্বামীকে বাঁচাতে পাগলের মতো আচরণ করতে থাকে আর বেশ রেগে যায় পারভীনের উপর। লোকটি খুব মারাত্মক রোগে আক্রান্ত আর হয়তো বেশিদিন বাঁচবে না কারন রোগটি বহুদিনের। এদিকে জ্যাক আবারো মেলিসা আর একটি নেকড়ের ছবি আঁকে, যেখানে বোঝানো হয়েছে তার উপর নেকড়ে আক্রমণ করছে। দেখা যাক সামনের পর্বে হয়তো ভয়ানক কিছু অপেক্ষা করছে।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀
আসলে ভাইয়া আপন জন অসুস্থ হলে সবাই নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারে না। যেটা এখানে এলিস নামক মহিলাটির মধ্যে দেখলাম। সে বুঝতেই পারতেছে না যে পারভীন আসলে প্রকৃতপক্ষে একজন সায়েন্টিস্ট, যে ডাক্তার নয়। যায়হোক ভালই লেগেছে। ধন্যবাদ দাদা।
আগের পর্বে জানলায় ইট-পাটকেল কিছু একটা ছুড়ে ভেঙে ফেলার রহস্য ছিল।দাদা,ওই মহিলাটি কি টেরোরিস্ট দলের কেউ ছিল?সত্যিই জটলা বেড়েই যাচ্ছে তবে একটা কথা স্পষ্ট যে জ্যাক ভবিষ্যতে ঘটে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে কিছুটা ধারণা আগে থেকেই পায়।তাছাড়া জেক কি করে একই স্বপ্ন দেখে এটা মাথায় আসলো না?যাইহোক পরের পর্ব পড়লে সব জানতে না পারলেও কিছুটা জানতে পারবো।বেশ ভালোই লাগছে গল্পটি পড়তে।দারুণ রিভিউ করেছেন, ধন্যবাদ দাদা।ভালো থাকবেন।