গ্রামের উদ্দেশ্যে একদিন এবং কাটানো কিছু মুহূর্ত
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
Photo by @winkles
Photo by @winkles
আজকে আপনাদের সাথে গ্রামের পরিবেশে কাটানো কিছু মুহূর্ত শেয়ার করবো। বছরের শেষ দিন অর্থাৎ ৩০ তারিখের দিকে একটা গ্রামের দিকে গিয়েছিলাম। এই গ্রামটি বর্ধমানের মধ্যে পড়ে, তবে আমি আগে বর্ধমানে একবারই গিয়েছিলাম তাও সেটা শক্তিগড়ে আর আপনাদের সাথে সেখানকার অনেক কিছু শেয়ারও করেছিলাম। আর এই গ্রামটা বর্ধমানের আগে। তবে গ্রামে যাওয়ার মেইন উদ্দেশ্য ছিল কিছু জমি দেখা আর শীতের আমেজ উপভোগ করা, কারণ ওইসময় আমাদের এদিকে শহরের দিকে ঠান্ডা ছিলোনা বললেই চলে, গরম গরম ভাব ছিল ক্রিসমাসের দিন থেকে। তবে আমাদের এদিক থেকে অর্থাৎ বারাসাত থেকে ডাইরেক্ট বর্ধমান পর্যন্ত যেতে গেলে ডাইরেক্ট একটা ট্রেন শিয়ালদাহ থেকে যায় তাও সকাল ১০:১৫ এর দিকে আর তারপর যা যায় সব কাটা লাইন। ২-৩ জায়গায় ট্রেন চেঞ্জ করে তারপর যেতে হয়, তাই আমি আর আমার মামা ভেবেছিলাম যাবো ডাইরেক্ট ট্রেনে কারণ ওই মাঝে মাঝে নেমে ট্রেন চেঞ্জ করা ঝামেলা আর আমার লাগে আরো বিরক্ত।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
এইবার মূল কথা হলো আমি আগে ট্রেনে করে ওই লাইনে যাইনি, ফলে টিকিটের একটা ঝামেলা আছে ওখানে, যেমন এখানে ট্রেন একটা শিয়ালদাহ থেকে নৈহাটি-ব্যান্ডেল জংশন হয়ে যায় আর একটা যেন কোন লাইন দিয়ে যায়। এখন টিকিট কাউন্টারে টিকিট কাটার সময় বলে কোনটা দিয়ে যাবেন? আমি কি বলবো সেটাই ভেবে পাচ্ছিলাম, লোকটা যখন বললো নৈহাটি হয়ে! আমি তখন আর কিছু না ভেবে হ্যা বলে দিলাম, যা হবে পরে শিয়ালদাহ গিয়ে দেখা যাবে । তবে আমরা যেহেতু পালসিট স্টেশনে নামবো সেখানকার কথা না বলে আমি সোজা বর্ধমান বলেছিলাম একটাই কারণে, বর্ধমান অব্দি ২৫ টাকা লেখা ছিল আবার পালসিট অব্দিও ২৫ টাকা লেখা ছিল, তাই ভাবলাম সেই যখন একই দাম তাহলে লাস্ট অব্দিই কেটে রাখি। কিন্তু আমার কাছ থেকে নিয়েছিল ৩০ টাকা, তখন জিজ্ঞেস করতেই বললো বারাসাত-শিয়ালদাহ-বর্ধমান ৩০ টাকা।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
তবে আমি যদি পালসিট অব্দি বলতাম তাহলে ২৫ টাকাই পড়তো। যাইহোক ১০:১৫ বাজতে কিছুক্ষন আগে শিয়ালদাহ পৌঁছিয়েছিলাম এবং ট্রেনও দিয়ে দিয়েছিলো বর্ধমানের লাইনে কিন্তু ওটা নৈহাটি দিয়ে যাবে কিনা সেটাও একটা চিন্তা ছিল কারণ টিকিট কাটা থাকলেও ভুল লাইনে উঠলে আবার টিটি ধরবে, কারণ ওরা সুযোগ পেলে আর ছাড়ে না। তারপর এপস এ দেখে নিলাম যে ওটা নৈহাটি-ব্যান্ডেল হয়ে যাবে তখন চিন্তা মুক্ত। আর ওই লাইনে ট্রেন জার্নি করেও মজা আছে, কোনো ভিড় থাকে না, হাত-পা খেলিয়ে যাওয়া যায়, আমরাও তাই গিয়েছিলাম। পালসিট অনেক পথ, ডাইরেক্ট ট্রেন লাইনে ২ ঘন্টার মতো সময় লাগে। ব্যান্ডেল জংশন পার হয়ে যখন আস্তে আস্তে গ্রামের দিকে প্রবেশ করতে লাগলাম তখন ঠান্ডা যেন আরো বেড়েই যাচ্ছে, গ্রামের দিকে ভালোই ঠান্ডা ছিল ওইসময় আর এখন তো আরো বেশি ঠান্ডা।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
আমরা মোটামুটি দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে পালসিট এ পৌঁছিয়েছিলাম এবং সেখানে আবার প্রায় ১ ঘন্টার মতো দেরি করতে হলো বাসের জন্য , বাস তেমন গ্রামের দিকে এভেইলএবল না, অনেক সময় পরে পরে একটা বাস আসে। এদিকে সকালেও কিছু খেয়ে বের হইনি, ওখানে খাবারও তেমন জায়গা পাচ্ছিলাম না, পাশে একটা দোকানে দেখলাম কচুরি আছে তাই দুইজন অল্প করে খেয়ে নিলাম। যাইহোক, ছোট একটা বাস অবশেষে ২ টার দিকে আসলো আর তাতে করে চলে গেলাম গন্তব্য স্থানে।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
গ্রামের প্রকৃতির মাঝে এসে যেন মনটা ভরে গিয়েছিলো, ফিরেই আসতে মন চাচ্ছিলো না। অনেকদিন পর গ্রামের সেই চেনা দৃশ্যগুলো যখন আবার চোখের সামনে দেখা যায় তখন মনের ভিতরে একটা অন্যরকম অনুভূতি কাজ করে, যেটা বলে বোঝানো যায় না অনেক সময়। এখন এই সময় মাঠকে মাঠ ধান কেটে সবাই ঘরে তুলে নিয়েছে। এদিকে পুরোটাই একটা ধানের জমি, তবে লোকজন আসছে বিভিন্ন জায়গা থেকে আর সেখানে বসতবাড়িও গড়ে তুলছে। এখন আবার অন্য ধানের চাষের জন্য মাঠ জুড়ে ধানের বীজও ফেলেছে আর তার থেকে চারাও সবে হওয়া শুরু করেছে, এইগুলো যেন একটা সবুজের সমারোহ সৃষ্টি করেছে, দেখতে অনেক সুন্দর লাগছিলো। এরপর হাঁটতে হাঁটতে একটা সরিষা ক্ষেতের দিকে চলে গিয়েছিলাম।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
সরিষা ক্ষেতের দৃশ্যগুলো কত সুন্দর লাগছিলো দেখতে। ভেবেছিলাম আরো কিছু সময় সেখানে অতিবাহিত করবো কিন্তু যে বাসে গিয়েছিলাম ওই বাস আবার আড়াইটার দিকে ব্যাক করে আর যদি এই বাস না ধরি তাহলে ৩ টার দিকের ট্রেন মিস করবো, ৩ টার সময় ওই একটাই ডাইরেক্ট ট্রেন আছে বর্ধমানের থেকে শিয়ালদাহ অব্দি । তবে সেই ট্রেন আবার ১০-১৫ মিনিট লেট করলো, ফলে অনেক্ষন দেরি করতে হলো স্টেশনে। আমাদের এদিকের স্টেশনের থেকে অনেক বড়ো বড়ো প্লাটফর্ম তৈরি করা যা লাগে না। এখানে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন ধান রৌদ্রে দিচ্ছে কিন্তু সেখানে কেউ কিছু বলে না, ফলে ওদের একটা সুবিধা আছে এখানে। এখানে একটাই সমস্যা হলো যানবাহনের, নাহলে আরো সময় অতিবাহিত করা যায়। যাইহোক এই ছিল গ্রামে কাটানোর কিছু সময়।
All photos what3words location: https://w3w.co/skylight.ruler.tattooing
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
ক্যামেরা | স্যামসুং গ্যালাক্সি M33 5G |
---|---|
লোকেশন | পালসিট, ওয়েস্ট বেঙ্গল |
তারিখ | ৩০:১২:২০২২ |
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
দাদা আজকে আপনার ফটোগ্রাফি দেখে সত্যিই আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। গ্রামের অপরূপ সৌন্দর্যময় প্রকৃতির দৃশ্য গুলো আপনি ফুটিয়ে তুলেছেন। আসলে গ্রামের এই প্রকৃতির দৃশ্য গুলো খুবই ভালো লাগে। আপনি বছরের শেষের দিকে ৩০ তারিখে গ্রামে গিয়েছেন।আর গ্রামের এই সৌন্দর্য ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। আসলে গ্রামে আপনি খুবই সুন্দর ভাবে উপভোগ করেছেন, সেটা বোঝাই যাচ্ছে সরিষা ফুলের অপরূপ সৌন্দর্যময় মাঠ দেখতে যেন মুগ্ধ হয়ে গেলাম এবং মাথায় খর নিয়ে হেঁটে যাচ্ছে রাস্তা দিয়ে এই দৃশ্যটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। তার উপরে সবুজ মাঠের দৃশ্য সত্যিই অসাধারণ লেগেছে দাদা। গ্রামের প্রকৃতি দৃশ্য দেখে যেন চোখ ফেরাতে পারছিনা। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
গ্রামে কাটানো মুহূর্ত এবং ট্রেন ভ্রমণের গল্প পড়ে কিন্তু ভালই লাগলো দাদা। তবে পাশে কে ছিল সেটাই তো বুঝতে পারলাম না🤪। যদি পাশে সে থাকতো তাহলে বোধহয় একেবারে জমে যেত। শুধু মনে মনে ভাবতেন "এই পথ যদি না শেষ হয় তবে কেমন হতো তুমি বলতো" 😅😅। যাইহোক দাদা গ্রামীন প্রকৃতি এবং অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য এত দূর গিয়েছেন জেনে সত্যিই ভালো লাগলো। কিছুদিন আগে আমিও গিয়েছিলাম গ্রামে। সেখানে গিয়ে সরিষা ফুলের ছবি তুলেছিলাম। গ্রামীন প্রকৃতি দেখতে সত্যিই অনেক ভালো লাগে। আর স্টেশনের অবস্থা দেখে তো বেশ হাসি পাচ্ছিল। অবশ্য ধান শুকানোর জন্য একেবারে পারফেক্ট হয়েছে। কারো না কারো তো কাজে লেগেছে। যাইহোক দাদা ভিন্ন ধরনের একটি পোস্ট পড়ে অনেক ভালো লাগলো। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
টিকেট ছাড়া ট্রেনে যাতায়াত করাই মুশকিল দাদা!! বাংলাদেশে তো একবার টিটি ধরতে পারলে একদম জরিমানা ধরে নেয়! আর টিকেটও সংগ্রহ করতে হয় পাচঁদিন আগে!অনলাইনে টিকেটও পাওয়া যায়না তেমন! তবে বারবার ট্রেন চেইঞ্জ করাও বিরক্তিকর ব্যাপার! ফাইনালি গ্রামের সবুজ সমারোহ, সরিষা ক্ষেত উপভোগ করতে পেরেছেন জেনে ভালোই লাগলো! গ্রামে শীতটাও এখন বেশি
দাদা গ্রামের প্রকৃতি হলো নির্মুল প্রকৃতি। আমাকেও গ্রামের প্রকৃতি মাঝে মাঝে টানে। আপনি মামা কে নিয়ে বেশ ভালই একটি ট্রেন জার্নি করলেন। আমি ভাবছিলাম ট্রেন জার্নি তো বেশ মজার একটি জার্নি। আর এ সময় সাথে কি আর মামা টামা মানায়? একজন সুন্দরী রমনী পাশে থাকলে তো আর একটি ’’ এ দিল কিয়া কারে’’ হলেও হতে পারতো। যাক সেসব কথা। শীতের আমেজে ট্রেন জার্নি করার সময় বেশ কিছু সন্দর সন্দর ছবি আপনি ধারন করেছেন। যেগুলোতে শীতের আমেজ ফুটে উঠেছে। আর গ্রামের প্রকৃতি তো বলার ভাষা নেই।
আশা করি দাদা, ভালো আছেন? গ্রামের খুব সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। গ্রামের প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্য খুব সুন্দর ভাবে উপভোগ করেছেন। আপনার প্রাকৃতিক ফটোগ্রাফি গুলো বেশ দুর্দান্ত হয়েছে। প্রাকৃতিক মাঝে সময় গুলো কাটানো দারুন ছিল নিশ্চয়ই। দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে এতো দুর্দান্ত পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
দাদা এই শীতে কেমন আছেন, আশাকরি ভাল আছেন।বাড়তি কিছু যত্ন নিয়ে শীতকে উপভোগ করবেন এমনটাই আশাকরি।
আপনি প্রকৃতির অপরুপ মহিমায় ঘেরা, ছায়া সুশীতল গ্রামে একদিন গিয়েছিলেন আর সেই অনুভুতি শেয়ার করেছেন, বেশ ভাল লাগলো। ট্রেনের মূহুর্তগুলো ও খুব ভাল লেগেছে দাদা। গ্রামীন পরিবেশে গেলেন আর বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করেও আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, সরিষা ক্ষেতের ছবি খুব সুন্দর লাগলো। এ সময় চারিদিকে সরিষা ফুল ভরা মাঠ সত্যি ই মুগ্ধ করে দেয়।আমিও গ্রাম খুব পছন্দ করি। তবে আমার যাওয়া হয়ে আর উঠে না। সবাই ঢাকার তো এই আর কি। তবে কেউ গ্রামে গিয়ে ছবি তুললে, দেখেও শান্তি পাই মনে। 🤗গ্রামের মানুষ ধান শুকাচ্ছে দেখে ভালোই লাগলো।কারো তো কোন সমস্যা করছে না। অন্যদিকে তাদের উপকারই হচ্ছে। সুন্দর করে অনুভূতিগুলো শেয়ার করেছেন, এজন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
দাদা বেশি চালাকি করতে গিয়ে তো ৫ টাকা লস হয়ে গেল😛। একই ভাড়া ভেবে বর্ধমান পর্যন্ত কাটলেন কিন্তু শেষে তো বেশিই নিল। যাইহোক ৫ টাকায় আর কি যায় আসে। তাছাড়া বেশ বড় রিক্স নিয়ে টিকিটটি কেটেছেন । যদি নৈহাটি না যেত তাহলে তো অনেক ঝামেলা হতো আবার। গ্রামের দিকে গেলে আসলেই মনটা ভালো হয়ে যায় সবুজের সমারোহ দেখে। তাছাড়া এই শীতকালে সরিষা ক্ষেত দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়। বেশ দেরি করেই তো ট্রেনে উঠেছিলেন নাস্তা না করে কেন গিয়েছেন। দুপুরবেলায় আবার হালকা খাবার খেয়ে সারাদিন না খেয়ে কাটিয়ে দিলেন। যাই হোক গ্রামের দিকে বেশ ভালোই সময় কাটিয়েছেন বোঝা যাচ্ছে। স্টেশনের পাশে লোকজন তো বেশ ভালোই ধান শুকাচ্ছে। এরকম খোলা জায়গা পেয়ে এদের উপকার হয়েছে। যে কাজে গিয়েছিলেন আশাকরি সেই কাজটি ভালো মতো সম্পন্ন হয়েছে।
দাদা ছোট্ট বেলা থেকেই বহু ভ্রমণ করেছি। বলতে পারেন ভীষণ ভালো লাগে এই ট্রেন ভ্রমন। হঠাৎ এভাবে গ্রামীণ পরিবেশে ছুটে গেলে ভীষণ ভালো লাগে, আর এতো মনমুগ্ধকর পরিবেশ হলে তো কথাই নেই। কে চাইবে এমন পরিবেশ ছেড়ে আসতে। বিশেষ করে সরিষার ক্ষেত দেখে তো চোখ জুড়িয়ে গেছে। জাষ্ট মূল্যবান একটি সময় কাটিয়েছেন আপনি। সৌভাগ্যবান আমরা আপনার মাধ্যমে এই ছবিগুলো দেখতে পেলাম।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀
দাদা,বারাসাত-শিয়ালদাহ-বর্ধমান ৩০ টাকা করেই নেয় কিন্তু পালসিট অব্দি 25 টাকা নেয়।আপনি পালসিট এসেছিলেন জমি দেখার উদ্দেশ্যে জেনে ভালো লাগলো।কারণ আমরাও তো এখানেই থাকি।তাছাড়া আশা করি আপনি গ্রামে দারুন শীত উপভোগ করেছেন, এখন এখানে বেশ উন্নত হচ্ছে সবদিক থেকে।আর পালসিটে একটাই বাস আছে যেটা দিনে 4 বার চলাচল করে।দাদা এখানে ট্রেনে চড়ে ভীষণ মজা।ছবিগুলো দেখে ভালো লাগলো ।
আর এটা মূলত মেন লাইন বর্ধমানের থেকে হাওড়া।কিন্তু বর্ধমানের থেকে শিয়ালদাহ উল্টো পথ।দাদা শেওরাফুলি হয়ে আসলে একদম সোজা পথ, ধন্যবাদ আপনাকে।
দাদা আপনি তিশ টাকা ভাড়া দিয়ে ট্রেনে চড়ে অনেক দুরে গিয়ে গ্রামের দৃশ্য দেখার অনুভূতি পড়ে অনেক ভাল লাগলো। আপনাদের ট্রেন স্টেশনটা অনেক বড় আর পরিষ্কার। স্টেশনে মানুষ বা যাত্রিও অনেক কম। দাদা যে স্টেশন থেকে দুইদিকে ট্রেন যায় সে স্টেশনে সতর্ক হয়ে ট্রেনে চড়তে হয়। কারন একটু ভুল হলেই অনেক বড় সমস্যা হয়ে যেতে যারে। আপনার ট্রেনে যাওয়ার সময়ের ছবি গুলো সহ সরিষা খেতের ছবি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ দাদা।