সবাইকে আমার নমস্কার /আদাব। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি। আজ আপনাদের মাঝে শেয়ার করব, কাউনের চালের খিচুড়ি সব্জি দিয়ে। কাউনের চাল খাওয়া হয় সাধারণত একাদশী তিথি তে।
চলুন শুরু করা যাক।
প্রয়োজনীয় উপকরণ | পরিমাণ |
কাউনের চাল | হাফ কেজি |
তেজপাত ও শুকনা মরিচ | ৩-৪ টি |
জিরা,হলুদ, ঝালের গুড়ো | মাপমতো |
লবন,তেল | স্বাদমতো |
কাঁচা মরিচ | ৪-৫টি |
আলু | ৪-৫টি |
সীম | ৬-৭টি |
ফুলকপি | ১টি |
রন্ধন পদ্ধতি |
প্রথম এ চাল ও সব্জি গুলো ধুয়ে নিতে হবে। |
- |
কড়াই এ তেল গরম করে শুকনো লঙ্কা ও তেজপাত দিতে হবে। |
এবার কাঁচা মরিচ, লবন ও হলুদ গুঁড়া দিতে হবে। |
আলু, ফুল কফি, সীম দিতে হবে। সীম যদিও পরে দিয়েছিলাম। |
|হালকা ভেজে নিয়ে হলুদ গুঁড়া, লবন, জিরা গুঁড়া, ঝালেরগুঁড়া
ভালো করে কষিয়ে নিতে হবে ও পানি যোগ করে ধুয়ে রাখা চাল গুলো দিতে হবে। |
ভেজে নিয়ে জল দিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে। |
এভাবে শেষ হলো আমার রান্না। আজ আর নয়, ভুল এুটি গুলো ক্ষমা করবেন। সবাইকে ধন্যবাদ |
Posted using SteemPro Mobile
অনেক ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। কাউন চালের খিচুড়ি কখনো খাওয়া হয়নি । তবে আপনার রেসিপিটা দেখে মনে হচ্ছে এটা খেতে অনেক সুস্বাদু । ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপু
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
কাউনের চাল দিয়ে খিচুড়ি অসাধারণ লোভনীয়। আমার কাছে তো কাউনের চালের খিচুড়ি মাছের ডিমের মতো লাগে খেতে।তবে অনেক দিন থেকে খাই না আপনার রেসিপিটি দেখে খেতে মন চাচ্ছে। ধাপে ধাপে খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন রেসিপিটি। বেশ ভালো লাগছে।ধন্যবাদ সুন্দর পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু
সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের খিচুড়ি তৈরি করার পদ্ধতি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। কাউন এর চাল দিয়েছে খিচুড়ি তৈরি করা যায় এটা আমি জানতামই না। ভাবছি আপনার দেখানো ধাপগুলো অবলম্বন করে এই ধরনের রেসিপি একদিন তৈরি করে খাব।
ধন্যবাদ ভাইয়া
কাউনের চালের পায়েস খাওয়া যায় জানতাম এই চাল দিয়ে যে খিচুড়ি খাওয়া যায় এটা জানতাম না। আপনার মাধ্যমে নতুন একটি রেসিপি শিখতে পারলাম। দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ সুস্বাদু হবে। অসংখ্য ধন্যবাদ ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু
বাহ দারুন একটি রেসিপি আজকে উপহার দিলেন । কাউনের চাউলের রেসিপি অনেক আগে শুনেছি যখন ভাতের অভাব ছিল তখন এই কাউন মানুষ খাবার হিসেবে বেশি খেয়ে থাকতো। যেটা বর্তমান সময়ে খুবই খাইতে দেখা যায় না ।যেটা আপনি দারুন একটা রেসিপির মাধ্যমে তুলে ধরলেন খুবই ভালো লাগলো। অনেক সুন্দর হয়েছে রেসিপিটি খেতে অনেক সুস্বাদু বুঝি।
ধন্যবাদ ভাইয়া
কাউনের চালে অনেক সুন্দর প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সুস্বাদু খিচুড়ি রান্নার রেসিপি তৈরি করেছেন আপনি। আপনার এই রেসিপি তৈরিতে সবজিগুলো মসলার সাথে চমৎকারভাবে কষিয়ে নেওয়াটা আমার কাছে খুবই বেশি ভালো লেগেছে। নিশ্চয় কাউনের চালের এ ধরনের খিচুড়ি খেতে খুবই মজাদার ছিল।
জি ভাইয়া ধন্যবাদ
কাউনের চালের খিচুড়ি রেসিপি কখনো খাওয়া হয়নি৷ আপনার কাছ থেকে এই রেসিপি প্রথম দেখতে পেলাম৷ অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম সুন্দর ও ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া
অনেক ইউনিক একটি রেসিপি দেখতে পেলাম ভাইয়া আপনার মাধ্যমে আজ। প্রায় অনেক বছর পর এই কাউনের চাল দেখতে পেলাম। সেই ছোট বেলায় মাকে দেখেছি এই চাউল দিয়ে আমাদের পায়েশ রান্না করে খাওয়াত। খেতেও বেশ মজা হতো আজ আবার আপনার মাধ্যমে এই চাল দেখতে পেলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে কাউনের চাউল ও সবজি দিয়ে এত সুন্দর একটি
ইউনিক খিচুড়ি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু