রেসিপি:ক্ষুদের ভাত।
সবাই কে আমার নমস্কার /আদাব। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন ও সুস্থ আছেন। আমি ও ভালো আছি ও সুস্থ আছি। আজ আপনাদের মাঝে আবার ও আসলাম অনেক দিন পর নতুন একটি পোস্ট নিয়ে।আজ আপনাদের মাঝে শেয়ার করব আমার করা রেসিপি ক্ষুদের ভাত। ক্ষুদের ভাত আমার পছন্দের খাবার গুলোর মধ্যে একটি। যদি ও ক্ষুদ সব সময় খাওয়া যায় না। এই ক্ষুদ সকালের নাস্তা অথবা বিকেলের নাস্তাতে খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে।
চলুন শুরু করা যাক আমার আজকের রেসিপি টি।
প্রয়োজনীয় উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
ক্ষুদের চাল | ১ কেজি |
হলুদ গুঁড়ো, লবণ, তেল,চিনি | স্বাদমতো |
কাঁচা মরিচ | ৬-৭টি |
পেঁয়াজ | ৪-৫টি |
রসুন | ২-৩টি |
আদা বাঁটা | ১-২ চামচ |
সাদা এলাচ,কালো এলাচ,তেজপাতা,দারচিনি | ২-৩টি |
রন্ধন পদ্ধতি |
---|
১: শুরুতে ক্ষুদের চাল গুলো কে ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে ও পানি গুলো ঝরিয়ে নিতে হবে।
২:কড়াই তে তেল গরম করে তাতে সাদা এলাচ, কালো এলাচ, তেজপাত, দিয়ে দিতে হবে।
৩: এবার পেঁয়াজ কুচি ও কাঁচা মরিচ গুলো দিয়ে দিতে হবে ও ভালো করে ভাজতে হবে।
৪: এখন লবন,আদা বাঁটা ও রসুন থেত করে নিতে হবে ও দিয়ে দিতে হবে এবং ভাজতে হবে ভালো করে।
৫:ভাজা হয়ে গেলে এখন ক্ষুদের চাল গুলো দিতে হবে ও ভালো করে ভাজতে হবে।
৬: এবার পরিমাণ মতো গরম পানি দিয়ে দিতে হবে।
৭: এখন হলুদ গুঁড়া ও চিনি দিয়ে সুন্দর করে চাল গুলো সিদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে নিতে হবে।
এভাবে শেষ করলাম আমার আজকের রেসিপি টি।
আজ আর নয়। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে আমার আজকের রেসিপি টি। ভুল এুটি গুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সম্পুর্ন পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে। সম্পুর্ন পোস্ট টি পড়ে আপনার মতামত জানাবেন।
খুদের ভাত রেসিপি দারুন হয়েছে ভাইয়া। অনেকদিন থেকে এই ভাত খাওয়া হয় না। খুদের ভাত খেতে অনেক ভালো লাগে। আর আপনি এত সুন্দর করে এই রেসিপি তৈরির পদ্ধতি তুলে ধরেছেন দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
ক্ষুদের ভাতের খুব সুন্দর একটি রেসিপি করেছেন। আসলে খোদার ভাত খেতে ভীষণ মজা লাগে।আর তার সাথে যদি ভর্তা হয় তাহলে তো জমে ক্ষীর। সকালের নাস্তা হোক বা বৃষ্টির দিনে সেইরকম খাবার। রেসিপিটি দেখে আমার ভীষণ লোভ হচ্ছে। খুব সুন্দর ভাবে উপকরণ এবং ধাপ গুলো উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু আপনাকে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
এগুলোকে আমরা ক্ষুদের খিচুড়ি বলে থাকি । আগে ছোটবেলায় অনেক খেয়েছি অনেকদিন হলো খাওয়া হয়না । আপনার খুদের খিচুড়ি গুলো দেখে তো ভালই লাগছে । আপনি খুব মজা করে ক্ষুদের ভাত রান্না করেছেন খেতে মনে হয় ভালই হয়েছিল।
জি আপু খেতে ভালো হয়েছিল। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর মন্তব্য ও উৎসাহিত করার জন্য।
খুনের ভাত খেতে আমি খুব পছন্দ করি। কিন্তু এভাবে কখনো রান্না করা হয়নি। আমরা অন্য পদ্ধতিতে এই রেসিপি তৈরি করি। এই ভাত বিভিন্ন ধরনের ভর্তা দিয়ে খেতে বেশি ভালো লাগে। বিশেষ করে শীতের সকালে রোদে বসে খুদের ভাত খেতে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু আপনাকে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ।
সকালবেলা গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে আর এমন আবহাওয়া যদি ক্ষুদের ভাতের খিচুড়ি পাওয়া যায় তাহলে আর কি লাগে। বেশ মজাদার রেসিপি উপস্থাপন করেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
খুদের ভাত গ্রামের মানুষের খুব পছন্দের ও পরিচিত খাবার।নতুন ধানের চাল থেকে যে ক্ষুদ পাওয়া যায় তা দিয়ে তৈরি করা হয় মজাদার বৌ ক্ষুদা।আপনি যাকে ক্ষুদের ভাত বলছেন আমরা বৌ ক্ষুদা বলি।ভীষণ মজাদার একটি খাবার।অনেক দিন থেকে খাওয়া হয়না। আপনার রেসিপিটি দেখে খাওয়ার ইচ্ছে বেড়ে গেলো।ধাপে ধাপে চমৎকার সুন্দর করে ক্ষুদ দিয়ে বৌ ক্ষুদা তৈরি করেছে এবং আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। পরিবেশের প্লেটটি ভীষণ চমৎকার লাগছে।ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার সুন্দর রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
ধন্যবাদ আপু আপনাকে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
এক সময় অভাবের তাড়না মানুষ খুদের ভাত খেয়েছে। যখন ঘরে চাল থাকত না, তখন মানুষ খুদ দিয়ে ভাত রান্না করত। আজকের সময়ে এটি সৌখিন একটি রেসিপিতে রূপ নিয়েছে। তবে আজকের পোস্টটি দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটি রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
খুদের ভাতের খুব সুন্দর একটি রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা রেসিপিটি দেখে অনেক ভালো লাগলো। খুদের ভাত আমি কখনো খাইনি, আর জানতাম না যে খুদের ভাত খাওয়া যায়। আপনার এই রেসিপিটি আমার কাছে পুরাই ইউনিক।ইউনিক একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপু আপনাকে ও এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ভাইয়া আপনাকে সুস্বাগতম জানাচ্ছি।