লাইফস্টাইল :- মেলাতে গিয়ে ঘোরাঘুরি করার কিছু মুহূর্ত।
আমি @tuhin002, আমি আমার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যগনকে আমার পক্ষ থেকে জানায় সালাম," আসসালামু আলাইকুম" সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহুর অশেষ রহমতে ভাল আছি। গত কয়েকদিন আগে একটা গ্রামে মেলা বসছিল সেই মেলায় গিয়েছিলাম। প্রতিবছরে সেখানে মেলা বসে কিন্তু আমি কখনো সেখানে যাই নাই। হঠাৎ করে একটা কাজের জন্য গিয়েছিলাম। সেখানে কাজটাও করা হলো আবার মেলাও দেখা হলো। মেলাতে বিভিন্ন রকমের জিনিস বেচাকেনা হয়েছিল। সেখানে অনেক জায়গায় ঘুরেছি খেয়েছি। সেখানে বেশ কিছু ঘোরাঘুরির মধ্যে হঠাৎ করে চোখে পরলো নাগরদোলা, এরপরের ট্রেন। ট্রেন দেখে তো আমি রীতিমত অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। যাই হোক আজ সেই বিষয়টি আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তাই শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ...
যেখানে আমরা মেলা দেখতে গিয়েছিলাম সেখানে অনেক জায়গায় ঘুরেছিলাম। জায়গাটা বেশ বড় একটা জায়গা নিয়ে মেলাটি বসে। একটা সময় আমার চোখে পড়ল নাগরদোলা। যদি কোনদিন নাগরদোলায় চড়া হয়নি। আমার পাশে আমার শুভাকাঙ্ক্ষী ছিল। তাকে বলেছিলাম তুমি এটাতে চড়বা? সে বলেছিল না চড়বো না। আসলে এই সমস্ত জিনিস গুলোতে যদি না চড়া যায় তাহলে হঠাৎ করে চড়লে ভয় লাগে, আবার মাথা ঘুরে যায়। দাঁড়িয়ে দেখলাম বেশ কিছু মানুষ এখানে চড়ছে। তবে নাগরদোলা যে চাকাটা দেখতে পাচ্ছেন এটা কিন্তু খুব বেশি জোরে ঘুরছিল না। যারা এই কাজে দায়িত্ব আছে তারাও জানে গ্রামের মানুষেরা হয়তোবা সেভাবে চড়ার অভ্যাস নেই। তাই বেশি জোরে চালালে হয়তো কোন এক্সিডেন্ট ঘটে যেতে পারে। আর এর জন্য এটা পরিচালনা করেছিল তারা বেশ সাবধানতার সাথেই এটি ঘোরাচ্ছিল । বেশ কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে দেখলাম এবং পাশাপাশি একটি ফটোগ্রাফি করলাম। তাদের এই নাগরদোলায় চড়াটাকে বেশ আনন্দ উপভোগ করেছিলাম।
সেখান থেকে আরেকটু দূরে গিয়ে দেখতে পেলাম কুমিরের মত মুখ সামনের দিকে। ভাবলাম এটা আবার কি? নিচের দিকে তাকিয়ে দেখে রেললাইনের মত পাত দেওয়া আছে। যদিও সামনের মুখটা ট্রেনের বগীর মত নয়, কুমিরের মুখের মত। তারপরও বলা যায় ট্রেন লাইন। আমি পরোক্ষ করে দেখলাম অনেকেই এই ট্রেনে চলছে এবং বেশ মজা করছে। বরাবরের মত আমার শুভাকাঙ্ক্ষীকে বলেছিলাম যে ট্রেনে চড়বে কিনা? সে সেখানেও না করে দিয়েছিল। আসলে মানুষ হিসেবে যথেষ্ট সে ভীতু। তবে হ্যাঁ সে একটা কথা বলেছিল আসল যে ট্রেন সেই ট্রেনে কোন একদিন সে চড়বে যদি সুযোগ হয়ে ওঠে। তো কোন একদিন যদি সময় হয় অবশ্যই তার সেই সেটা পূরণ করব। তবে একটা বিষয় লক্ষ্য করে দেখলাম যে আসলে আমার সকালের দিকে গিয়েছিলাম খুব বেশি মানুষের আনাগোনা ছিল না ওই সময়। তারপরও অনেকেই এই ট্রেনে চড়ছিল। বুঝতে পারছেন গ্রামের মানুষ গ্রামে এই মেলা হচ্ছে তারা শখ করে অনেকেই একটু বেশি আগ্রহ ছিল। তবে মানসিকভাবে তারা অনেক উৎফুল্ল ছিল তাদের দেখে বোঝা যাচ্ছিল। আর এটাই কিন্তু স্বাভাবিক নতুন কোন জিনিস দেখলে সেটার মজা নিতে সবাই চায়।
সেখান থেকে আরেকটু পাশে গিয়ে দেখলাম নৌকার মতো একটি দোলনা। আসলে এটাকে নৌকা বলবো না দোলনা বলবো সেটা ভেবে পাচ্ছি না। আপনারা দেখে বুঝতে পারছেন দেখতে একেবারেই নৌকা। আবার দোলনার মত দোল খাওয়াচ্ছে এটাকে। তবে একটা বিষয় লক্ষ্য করে দেখলাম অন্য যে কোন জায়গা থেকে এই নৌকাতে বেশি মানুষ উঠছে। আমার মনে হয় এর মধ্যে বসে থাকতে নিরাপদ বেশি পাচ্ছে আর এজন্যই মনে হয় এখানে একটু ভিড় বেশি। আপনারা হয়তো লক্ষ্য করে দেখেছেন নাগরদোলা ট্রেন এগুলো থেকেও এই জায়গাটা একটু মানুষের আনাগোনা টাও বেশি। আমরা যখন দাঁড়িয়ে ছিলাম পাশেই শরবতের একটি দোকান ছিল। সেখান থেকে আমরা শরবত খাচ্ছিলাম। আর তারা সবাই এই নৌকাতে চড়ে দোল খাচ্ছিল তা দেখছিলাম। মেয়েরাও দেখলাম বেশ মজা করছিল এখানে চড়ে। আসলে প্রত্যেকটা মানুষ ভিন্নতা খুঁজে বেড়ায়। যেখানে ভিন্নতা পায় সেখানে মানুষের জড়ো বেশি বেড়ে যায়।
সেখান থেকে আমরা আরেকটু পাশে চলে গেলাম। দেখলাম বাঁশ ঝাড়ের নিচে একজন মানুষ কিছু জিনিস সামনে নিয়ে বসে আছেন। তার মুখে ফুটফুটে হাসি। একটু কাছে গিয়ে দেখলাম নিচে কাঠের উপরে কাপড় বিছিয়ে দিয়েছে এবং তার উপরে সাবান কসমেটিকের জিনিস বিভিন্ন ধরনের জিনিসগুলো সাজিয়ে রেখেছে। এর আগে আমি দেখেছিলাম তাই খুব সহজে বুঝতে পারছিলাম এটা কি। তারপরে কিছু মানুষজন ছিল তাদের হাতে রিং দিয়েছিল এ রিং যদি তার সেই জিনিসের উপরে ফেলতে পারে তাহলে সেই জিনিসটা তার হয়ে যাবে। তার বিনিময়ে তাকে রিং নিতে হলে টাকা দিয়ে কিনতে হবে। বলতে পারেন এক ধরনের জুয়া খেলা। সেখানে দেখলাম তারা লোক ছিল তিনজন। বেশ ভালো টাকা ইনকাম করছিল। আসলে এসব মেলাতে এ ধরনের খেলা গুলো বেশি হয়ে থাকে। আর বর্তমান সময়ে জুয়া খেলা তো একটি সাধারন খেলার। এখন তো সময় মানুষ জুয়া খেলতে খুব বেশি পছন্দ করে। কারণ অল্প সময়ে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। আবার কিছু কিছু সময় মানুষ এখান থেকে নিঃস্ব হয়ে যায়। তবে আমার দৃষ্টিকোণ থেকে এই সমস্ত খেলা গুলো থেকে দূরে থাকাই উত্তম কারণ এটা মানুষের জন্য ক্ষতিকর।
সেখান থেকে আসার পরে আমি আমার এক আত্মকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম এরা তো এখানে এসেছে কয়দিন আগে তিনি বলেছিলেন যে, এই মেলা বসার আরো তিন চারদিন আগে এসেছিল এরা। বাসায় ফিরবে আরও তিন-চার দিন পরে। তাদের কাছ থেকে খাজনা হিসেবে নেয়া হয়েছিল ৬৫ হাজার টাকা। এই কথা শুনে আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। আমি তাকে বলেছিলাম এত টাকা! তখন তিনি বলেছিলেন এখান থেকে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা তারা ইনকাম করে নিয়ে যাবে। এই কথাটি শুনে আমি আরো অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। এরা প্রতিবছরই এই মেলাতে আসে। তিনি বলেছিলেন যখন তারা চলে যায় তখন আমরা তাকে জিজ্ঞাসা করলে তারা এ ধরনের কথাই বলে থাকে। তখন বুঝতে পারলাম কেন তাদের কাছ থেকে এত বেশি খাজনা নেয়া হয়। যখন চার পাঁচ লক্ষ টাকা এক জায়গা থেকে ইনকাম করবে তখন তো তাদের কাছ থেকে একটা মোটা অংকের খাজনা নিবেই এটাই স্বাভাবিক। আচ্ছা আজ এই পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
ভুল ত্রুটি হলে অবশ্যই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় নিয়ে শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ। |
---|
আজ এই পর্যন্ত। সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ডিভাইস | poco M2 |
---|---|
লোকেশন | https://w3w.co/scorched.plants.jagged |
👨🦰আমার নিজের পরিচয়👨🦰
আমি আবুল বাশার খায়রুল আলম তুহিন। আমার জন্ম ১১ এপ্রিল ১৯৯৫ সালে। আমার বাসা মেহেরপুর জেলা,গাংনী থানা, জুগীর গোফা গ্রাম। আমি বিবাহিত। বর্তমানে আমার একটা পুত্র সন্তান আছে। আমি গ্রাজুয়েশন শেষ করেছি রাজশাহী নিউ গভমেন্ট ডিগ্রী কলেজ থেকে। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ব্লগে কাজ করতে অনেক ভালোবাসি। এই ব্লগে কাজ করার মাধ্যমে আলাদা প্রশান্তি পায়। আমি ছবি আঁকতে,গান গাইতে,কবিতা লিখতে অনেক পছন্দ করি। এছাড়া আমি বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে খুব পছন্দ করি। আর আমি স্টিমেটে জয়েন করেছি (২৭ - ০৬ - ২০২২) সালে। সংক্ষিপ্ত আকারে আমার নিজের পরিচয় আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইলো।
(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )
VOTE @bangla.witness as witness

OR
মেলাতে গিয়ে আপনি অনেক সুন্দর একটা সময় কাটিয়েছেন। আসলে মেলাতে নাগরদোলা চড়তে আমার কাছে ও অনেক ভয় লাগে। তবে যাদের চড়ার অভ্যাস নেই তাদের জন্য এগুলো মোটেও ভালো নয়।যাইহোক ভাইয়া মেলাতে বেশ ভালো একটা সময় কাটিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু আপনার মত আমাদেরও নাগরদোলাতে চড়তে বেশ ভয় লাগে। তাই বিভিন্ন জায়গায় পরিদর্শন করেছি খেয়েছি কিন্তু এখানে চড়ি নাই। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
মেলাতে গিয়ে ঘোরাঘুরি করতে ভীষণ ভালো লাগে। এধরনের খেলা গুলো দেখলে তো আমার ছোট বেলায় স্মৃতি মনে পড়ে যায়। লোক গুলোর কাছে থেকে অনেক টাকা খাজনা নিয়েছে। তবে ঠিক ওরাও কিন্তু ভালো টাকা লাভ করে নিয়ে যাবে ভাই। আপনার লেখা গুলো পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ❣️
কথায় আছে যেখানে খরচ বেশি সেখানে লাভ ও বেশি। এখানেও ঠিক তেমনটি ঘটেছে তারা অধিক খাজনা দিয়েছে কিন্তু লাভও অনেক বেশি করেছে। ধন্যবাদ ভাই আপনার গঠন মূলক মন্তব্য করার জন্য।
সুন্দর একটি পোস্ট আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইজান। মেলাতে ঘুরাঘুরি করতে আমারও ঠিক ভালো লাগে। খুব সুন্দর ভাবে আপনি মেলার ঘুরাঘুরি এবং সেই জায়গার অসাধারণ বর্ণনা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনার এই প্রশ্নের মধ্য দিয়ে কিন্তু মেলা বিষয়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ ভাই সুন্দরী ফুল আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
গ্রামের মেলা মানেই গ্রামের মানুষদের মুখে হাসি। গ্রামীন বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম এই মেলা। নাগরদোলায় উঠতে বেশ লাগে। তবে এটা ঠিক, সবাই পারে না মাথা ঘুরানোর জন্য। আর মেলায় সব থেকে বেশি আয় করে এমন জুয়ার স্টল গুলো। ধন্যবাদ ভাইয়া মেলায় কাটানো মুহুর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য।
আপনি এটা ঠিক বলেছেন ভাই মেলায় সব থেকে জুয়ার আসর বেশি হয় এবং এখানে টাকা আয় বেশি করে। তবে সাধারণ পাবলিকের সমস্যা। কেউ ধনী হয়ে যায় কেউ ফকির হয়ে যায়। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
এরকম সবুজে মোড়ানো পার্ক গুলো ভ্রমণ করতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।
বিশেষ করে এই সমস্ত জায়গায় বাচ্চাদের নিয়ে গেলে তারা বেশ খুশি হয়।
আপনি পার্ক ভ্রমণ করে অনেক সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন ফটোগ্রাফি এবং আপনার বর্ণনা পড়েই জানতে পারলাম।
আপনার মত আমারও সবুজে মোড়ানো পার্ক গুলোতে ভ্রমণ করতে বেশ ভালো লাগে। সত্যি ভাই বেশ সুন্দর একটা সময় অতিবাহিত করেছিলাম সেখানে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
মেলাতে গিয়ে খুব সুন্দর কিছু সময় কাটিয়েছেন। নাগরদোলা এবং এই নৌকাগুলোতে চড়তে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। সুযোগ পেলে আমি কখনো এগুলোতে ছড়াটা মিস করি না। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভালো লাগলো। তবে আপনি যে খেলা গুলোর কথা বললেন এ ধরনের খেলা আমি এর আগে কখনো দেখিনি। হয়তো শহর এলাকায় এগুলো খুব একটা দেখা যায় না। আপনাদের কাটানো মুহূর্তগুলো শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো।
বাহ আপনার নাগরদোলা এবং নৌকাতে চড়তে ভীষণ ভালো লাগে এ বিষয়টি জেনে বেশ ভালো লাগলো। জি আপু আপনি ঠিকই বলেছেন এই খেলা গুলো সাধারণত শহর এলাকায় বেশি দেখা যায়। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
মেলাতে ঘুরাঘুরি করতে বেশ ভালই লাগে। এটাতো আমাদের বাওটের মেলায় আপনি ঘুরতে এসেছিলেন। ইস আপনার সাথে যদি দেখা হতো তাহলে দুটো কথা বলতাম। একসাথে কাজ করি। দেখা করাটা ভীষণ এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা। বাওট এ ঐতিহ্যবাহী ২০০ বছর ধরে প্রচলিত এই মেলাটি। বেশ সুন্দর একটি মুহূর্ত উদযাপন করেছেন।
আপনার কাছ থেকে মূল্যবান একটি তথ্য জানতে পারলাম। প্রায় ২০০ বছর ধরে প্রচলিত যে মেলাটি এটা বিশাল ব্যাপার। জি ভাই সেখানে বেশ ভালো উদযাপন করেছিলাম। আপনার সাথে দেখা হলে আমারও বেশ ভালো লাগতো ধন্যবাদ আপনাকে।
https://twitter.com/ABashar45/status/1772794420678811997?t=wyhUotV90K4YVw1AGEFknw&s=19
গ্রামের মেলা হলেও মেলাতে অনেক কিছু এসেছিল ভাইয়া। নাগরদোলা ট্রেন সহ আরো বিভিন্ন ধরনের জিনিস। আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া এই ধরনের মেলাগুলোতে এই ধরনের খেলনা গুলো একটু বেশি বিক্রি হয়। আর বিক্রেতারা জিনিসপত্রের দাম একটু বেশি রাখে। আপনার মেলাতে গিয়ে ঘোরাঘুরি করার সুন্দর মুহূর্তটা পড়ে বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ এটা বেশ ঠিক বলেছেন গ্রামের মেলাতে খেলনা জাতীয় জিনিসগুলো বেশি বিক্রি হয়ে থাকে। কারণ গ্রামের মানুষগুলো তাদের সন্তানের জন্য এসব জিনিস গুলো ক্রয় করে থাকে বেশি। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।