জেনারেল রাইটিং :- প্রকৃতি কখনোই মানুষকে ছেড়ে দেয় না।

in আমার বাংলা ব্লগ4 months ago
আমি @tuhin002, আমি আমার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যগনকে আমার পক্ষ থেকে জানায় সালাম," আসসালামু আলাইকুম" সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহুর অশেষ রহমতে ভাল আছি। আজকে আমি আলোচনা করবো একটি গল্প , আর এই গল্পের নাম প্রকৃতি কখনোই মানুষকে ছেড়ে দেয় না।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তাই শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ...


Source


পৃথিবীর জন্ম লগ্ন থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত মানুষ যাবে আসবে। শুধু মানুষ নয় সৃষ্টিকুলের প্রত্যেকটা জীবের জন্ম হবে আবার মৃত্যু হবে। আর এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে পৃথিবী চলতে থাকবে একদিন পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। প্রাণীকুলে সবাইকেই চলে যেতে হবে। বেঁচে থাকার এই আসা যাওয়ার মধ্যে মানুষ কত কিছু করে চলেছে। মানুষ মানুষের উপর জুলুম করে। মারামারি কাটাকাটি হানাহানি অনেক কিছুই করে থাকে। যদি গভীরভাবে একটু চিন্তা ভাবনা করা যায় তাহলে এসবের কোন কিছু মানেই হয় না। আপনি যদি কোন একটা জায়গায় একটা স্থান পেয়ে ওই স্থানের মানুষগুলোর প্রতিযোগিতা আপনি অন্যায় করেন প্রতিনিয়ত তাহলে এটা একটা জুলুম। হয়তোবা তারা আপনাকে কিছু বলতে পারছে না কিন্তু প্রকৃতি আপনাকে ঠিক শিক্ষা দিয়ে যাবে সময় মত।


একজন প্রধান কর্মকর্তা তিনি যখন চেয়ারে বসে থাকেন অনেকেই আছেন এমন যারা মনে করেন যে তারা বড় চেয়ার পেয়েছে হয়তোবা এই চেয়ার থেকে থেকে আর কখনোই নামতে পারবে না। ক্ষমতার বাহ বলে সে অনেক মানুষের উপর অন্যায় অত্যাচার করে থাকে। হয়তোবা একটা সময় মানুষের কাছ থেকে সে পার পেয়ে যায় শুধু ক্ষমতার জোরে। কিন্তু এতদিন সে যে জুলুম করেছে সেই জুলুমের প্রতিদান হিসেবে প্রকৃতি তাকে একদিন কঠিন সাজা দিবে। কথায় বলে পাপ বাপকে ছাড়ে না। মানুষ যদি ক্ষমতা পেয়ে নিজেকে যদি বড় মনে করে এবং নিজেকে যদি উচ্চপর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যদি সমস্ত খারাপ কাজে লিপ্ত থাকে তাহলে ভাববেন তার ধ্বংস অচিরেই হয়ে যাবে। আমার চোখে দেখায় এক ব্যক্তির অনেক ধন-সম্পদ ছিল। অবশ্যই সে ধন-সম্পদের মধ্যে মানুষের জুলুম ছিল। আর মানুষের উপর জুলুম ছিল বলেই একটা প্রজন্মও যেতে পারলো না সমস্ত সম্পদ ধ্বংস হয়ে গেছে। এটা কি কোন মানুষ করেছে না কখনো না প্রকৃতি তার শাস্তি দিয়েছে।


বর্তমান সময় আমরা এমন একটা অবস্থানে রয়েছি যে যেখানে কর্মরত থাকুক না কেন এতটাই বড় মনে করে তার আন্ডারে যেসব মানুষগুলো থাকে তাকে তাদেরকে প্রতিনিয়ত কোন না কোন ভাবে বঞ্চিত করে এবং তাদের প্রতি জুলুম করে। তারা ভাবে হয়তোবা এভাবেই আমাদের চলে যাবে। কিন্তু দিনশেষে দেখা যায় তারা এমন একটা বিপদে পতিত হয়েছে এতদিন যা করেছে সব কিছুই শেষ। আমাদের সমাজে এ ধরনের মানুষের এখন অহরহ দেখা মেলে। তাদের এই মিথ্যে অহংকার তাদের এই দাম্ভিক্ষ্যতা যদিও তারা বুঝতে পারে ক্ষণিকের এই নিত্য অহংকারের কোন লাভ নেই। সৃষ্টিকর্তা মানুষকে ছাড় দেয় ছেড়ে দেয় না। আপনি গরিব মানুষের উপর জুলুম করেন হয়তো ওই গরিব মানুষ আপনার কোন কিছুই করতে পারবে না। কিন্তু কোনো একদিন না পড়ে ঠিকই বুঝতে পারবেন আপনার ওই জুলুমের দ্বারা আপনার কত বড় ক্ষতি হয়েছে। প্রত্যেকটা মানুষের এবং প্রত্যেকটা কাজের একটা সময় থাকে আর সময় থাকে শিক্ষা দিয়ে যাই। যখন তাকে শিক্ষা দেয় তখন আর কোন কিছুই করার থাকে না এটাই হলো প্রকৃতির চরম শিক্ষা।


চরম বাস্তবতার মধ্যে দিয়ে একটি কথা আপনাদেরকে বলি, আমার চেনা জানা একটি মেয়ে সে দেখতে বেশ সুন্দর তার সম্পত্তি সবকিছুই আছে। মেয়েটা সত্যিকারের ভালবাসত একটা ছেলে। সেই মেয়েটা তার সাথে কথা বলতে দিনের পর দিন আর দিনের পর দিন তাকে ধোঁকা দিয়ে যাচ্ছে ছেলেটা কখনো বুঝতেই পারি নাই। মেয়েটা কি করত তিন-চারটা ছেলের সাথে কথা বলতো। সে সবসময় মনে করতে হয়তো বা তার এভাবে জীবন চলে যাবে। কিন্তু সত্যিকারের ভালোবাসার মানুষকে যে প্রতিনিয়ত সে ধোঁকা দিয়ে যাচ্ছে এটা তার কাছে কোন কিছুই মনে হয়নি। এভাবেই বছরে পর বছর চলতেই আছে, কথায় বলে দাগ থাকতে দাঁতের মর্ম বোঝেনা। যখন সত্যিকারে ভালোবাসতো যে ছেলেটার তার কাছ থেকে অনেক দূরে চলে যাই। এরপর থেকে সে বুঝতে পারে যে সে ছেলেটা তার কতটা আপন ছিল। একটা সময় যাকে ধোঁকা দিয়েছিল প্রকৃতি তাকে বর্তমান সময়ে এতটাই ধোঁকা দিয়ে যাচ্ছে এতটাই তার পাপের শাস্তি দিয়ে যাচ্ছে শেষ পর্যন্ত তার জীবনের বৃত্তান্ত কথাটা শুনলে অথবা হয়ে যাবেন। হয়তোবা কোন একটা দিন তার জীবন বৃত্তান্ত আমি আপনাদের মাঝে তুলে ধরব। সে একদিন আমাকে বলছে তুমি হয়তো আমাকে ক্ষমা করেছ কিন্তু প্রকৃতির যে শাস্তি সেটা আমি পেয়ে চলেছি।


আমরা মানব জাতি এমন একটা জায়গায় পৌঁছে গেছি আমাদের মধ্যে ভয়-ভীতি বলে কোন কিছু নেই। আমরা নিজেদেরকে এমন একটা জায়গায় পৌঁছে গেছি আমরা মৃত্যুকে কখনো ভয় পাই না। আমাদের মনে হয় আমরা কখনো মরবো না। এভাবে অনন্ত বছর বেঁচে থাকবো। আমাদের এই চিন্তাধারা তাই আমাদের এই দৃষ্টির বছর থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। মানুষকে মূল্যায়ন করতে হবে আপনি যেখানে রয়েছেন সেখান থেকে মানুষের প্রতি আপনার সদাই হতে হবে। সবাইকে একই দৃষ্টিতে দেখতে হবে। সবার সমান অধিকার আপনাকে দিতে হবে। আপনি কি ভাবছেন আপনি ওখানে বসে সবার অধিকার হক নষ্ট করবেন। আর এই থেকে আপনি পার পেয়ে যাবেন কখনোই না অবশ্যই প্রকৃতি আপনাকে চরম কঠিন ভাবে একটা সময় বিপদে সম্মুখীনের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দেবে সেদিন আপনি ফিরে আসতে পারবেন না। তাই সময় থাকতে সবাইকে সাবধান হতে হবে। যেন আমাদের দ্বারা কেউ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয় এবং কেউ যেন কখনো কারো প্রতি জুলুম না হয় সেদিকে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।


মানুষের এই জীবন খেলায় পৃথিবীর বুকে অল্প সময় বাঁচতে এসে অনেক কিছুই আমরা করেই চলেছে। আরে চলার মধ্যে যদি আমরা সংযুক্ত না হয় তাহলে আমাদের ইহকাল এবং পরকাল দুটাই শেষ হয়ে যায়। সব সময় নিজের পায়ের তলে মাটি থাকে না। কোন একটা সময় একটু সরে গেলে এখনো জীবন শেষ। আর আমাদের উচিত নিজের জন্য হলেও প্রকৃতির এই কঠিন বিপদের মুখ থেকে বাঁচার জন্য আমাদের সংযত হতে হবে। মানুষের সাথে আচার ব্যবহার, তাদের পাওনা সব সময়ই সঠিকভাবে বুঝে দিতে হবে নইলে নিজের বিপদে পড়তে হবে। কারণ প্রকৃতির মানুষকে কখনোই ছাড় দেয় না।


ভূল ত্রুটি হলে অবশ্যই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় নিয়ে শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।


আজ এই পর্যন্ত। সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

ডিভাইস poco M2
লোকেশন মেহেরপুর


👨‍🦰আমার নিজের পরিচয়👨‍🦰


1666192548913_1666192548801_1666192548599_1666192548416_1666192548270_1666192548091_1666192547839_1666192547665_1666192022150.jpg

আমি আবুল বাশার খায়রুল আলম তুহিন। আমার জন্ম ১১ এপ্রিল ১৯৯৫ সালে। আমার বাসা মেহেরপুর জেলা,গাংনী থানা, জুগীর গোফা গ্রাম। আমি বিবাহিত। বর্তমানে আমার একটা পুত্র সন্তান আছে। আমি গ্রাজুয়েশন শেষ করেছি রাজশাহী নিউ গভমেন্ট ডিগ্রী কলেজ থেকে। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ব্লগে কাজ করতে অনেক ভালোবাসি। এই ব্লগে কাজ করার মাধ্যমে আলাদা প্রশান্তি পায়। আমি ছবি আঁকতে,গান গাইতে,কবিতা লিখতে অনেক পছন্দ করি। এছাড়া আমি বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে খুব পছন্দ করি। আর আমি স্টিমেটে জয়েন করেছি (২৭ - ০৬ - ২০২২) সালে। সংক্ষিপ্ত আকারে আমার নিজের পরিচয় আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইলো।


Logo.png

(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )


4gZTTLyoV1msFb1u1BdB14ZHSP5sNg8hbP9cbJyTmUqfzLdXDsNijBKWNGJn5ogmozSiA7cyReMsKwomyC79dv8nHgZj3RKbXhPtULzHviAUBY9Vc8ousmvcnNywqK...hMHPzmtXdqcE25kuBukgtAciNVXSHonSRqmAmfHf9YgyuYwwZo1Nd9dUCogeVvSsKh3MRCxw1Khi2NyeZh4Rt4J9n7wTsZvJ1tiUMafwrMjZ5AQz2ERchsjjJv.png

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

3YjRMKgsieLsXiWgm2BURfogkWe5CerTXVyUc6H4gicdRPxFqYAEtmnwbJrshP4Tdaov4BmxkXJqLhx2USjht6Vy2soth7e34k1TKBQ2RZ2vXNJBF8X9uKH9aLNKFV...xU6W1ggWaLoBhkXz82k34bfNqfnFypapZe2oHzEHELJzLj6msr2RorLQSivfSXJaPiBZmUdQYzewFKsaGxDCyC6yRhEDYu8mNwzeEnkjmmjmpLrQEyQZKZnCTp.png

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 4 months ago 

পৃথিবীটা স্বার্থোপরের দখলে।
দিন দিন মানুষ তার পাপের বোঝা পূর্ণ করছে।
তবে একটা ব্যাপার হলো মানুষ মানুষকে ক্ষমা করে দিলেও পৃথিবী তার হিসাব কড়ায় গন্ডায় বুঝে নেবে। তাই কেউ যদি মনে করে অন্যায় করে পার পেয়ে যাবে তাহলে সেটা ভুল ভাবনা।
বেশ গুছিয়ে চমৎকার একটি পোস্ট লিখেছেন।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

ভাই আল্লাহ বলে আমি ছাড় দেই কিন্তু ছেড়ে দেই না। প্রত্যেকটা মানুষের নিজের জায়গা থেকে ছাড় দিয়েছে। সে কত দূরে যেতে পারে সেটা দেখার জন্য। সময় হলেই পাকড়াও করবে। পৃথিবীর মানুষের সময়টা ঠিক এমন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। সময় থাকতে আমাদের সাবধান হওয়া উচিত।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

ক্ষমতার অপব্যবহার করে কখনো উচ্চস্থানে বসে থাকা যায় না। সেই যতই বড় চেয়ারে বসে থাক না কেন। যদি মানুষের সাথে স্টাফদের সাথে খারাপ ব্যবহার করেন অবশ্যই সেই শাস্তি আপনাকে ভোগ করতে হবে। সেটা আপনার ক্ষেত্রে আমার ক্ষেত্রে সকলের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে। মানুষ মানুষকে ক্ষমা করে দিলেও প্রকৃতি কখনো মানুষকে ক্ষমা করে দেয় না। তার শাস্তি একদিন না একদিন এই পৃথিবীতে ভোগ করে যেতে হয়। আপনার গুরুত্বপূর্ণ লেখা গুলো পড়ে অনেক ভালো লাগলো।

 4 months ago 

বর্তমান সময়ে নিজের একটু উঁচু চেয়ার পাইলেই শেয়ার মানুষ থাকে নাকি। মনে হয় সময় তার যেমন যাচ্ছে এভাবেই চলবে। কিন্তু তাদের ভাবা উচিত একটা সময় নিজের পায়ের নিচে মাটি থাকবে না। কারণ ক্ষমতা সবসময় চিরস্থায়ী নয়।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

পৃথিবীতে কেউ স্থায়ী নয় সবাই একদিন এই পৃথিবী থেকে চলে যেতে হবে। কিন্তু মানুষ পৃথিবীতে বেঁচে থাকার জন্য কত কিছু করে। তবে এটি ঠিক একজন বিচারক বিচারে বসে অন্যায় কাজ করে শুধু নিজের দিকে চিন্তা করে। তবে কেউ চিন্তা করে না এই পৃথিবী থেকে সবাইকে একদিন বিদায় নিতে হবে। সঠিকভাবে চিন্তা ভাবনা করলে এই পৃথিবীতে অনেক সুন্দর হতো। তবে যারা অন্যায় করে বা জুলুম করে তারা পরকালের কথা ভাবে না। সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন তাই ধন্যবাদ আপনাকে।

 4 months ago 

জীবনের এই স্বল্প সময় পৃথিবীতে এসে এক একজনের আচরণগত দিক নিজের স্বার্থপরতা দেখলে মনে হয় এরা কখনোই পৃথিবী থেকে ছেড়ে যাবে না। যাহোক আপু ওই সব মানুষের আল্লাহ বোধশক্তি দান করুক।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

প্রকৃতি কখনো কাউকে ছাড় দেয় না। হয়তো কেউ এখন অনেক বেশি পরিমাণ ক্ষমতার অধিকারী৷ তবে একটা সময় তার এই ক্ষমতা নাও থাকতে পারে৷ সে যাদের উপর অত্যাচার ও নির্যাতন চালিয়েছে সেই অত্যাচার, নির্যাতন তাকেও সহ্য করতে হবে৷ হয়তো এখন তা বুঝতে পারছে না এবং এখন সে তা উপলব্ধিও করছে না। তবে একটা সময় তাকেও সে অবস্থানে চলে যেতে হবে৷ এটাই প্রকৃতির নিয়ম৷ প্রকৃতি সকলকেই একটা সুযোগ দিয়ে থাকে এবং সেই সুযোগের সৎ ব্যবহার করা হলে সেও পরবর্তীতে তা ভোগ করতে পারবে৷ অন্যদিকে সে যদি এই সুযোগের অপব্যবহার করে তাহলে তাকেও পরবর্তীতে এরকমই অপব্যবহারের শিকার হয়ে নির্যাতনের শিকার হতে হবে৷ কিছুদিন আগেও আমি এরকম একটি ঘটনা দেখেছিলাম৷ যা দেখে আমি বুঝে নিয়েছিলাম যে প্রকৃতি কখনো কাউকে ছাড় দেয় না৷।
অনেক ধন্যবাদ এরকম সুন্দর একটি পোস্ট গুছিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য৷

 4 months ago 

ক্ষমতা জোরে যারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে এরা অবশ্যই ধ্বংস হবে। সেটা আজ অথবা কাল। এ ধরনের বেত্রা যারা মনে মনে ভাবে যে আমরা কখনো এখান থেকে আমাদেরকে সরে যেতে হবে না তারা ভুল ভাবছে। ওইসব মানুষগুলো পেছনের দিকে তাকালেই বা পিছনের কথা ভাবলেই তাদের সবকিছু পরিষ্কার হয়ে যাওয়ার কথা। তবে প্রকৃতি সবসময় সঠিক বিচার করে থাকে।

Posted using SteemPro Mobile

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.14
JST 0.029
BTC 57249.71
ETH 3092.70
USDT 1.00
SBD 2.41