আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা - ৫১ , সাতটা শীতকালীন সবজির সাতটা ভর্তা রেসিপি ।
হ্যালো বন্ধুরা,
আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রতিদিনের মত আজকেও আপনাদের সামনে এসে হাজির হলাম। আজকে আমি আপনাদের সামনে অনেক সুন্দর রেসিপি নিয়ে এসেছি । তবে আজকের রেসিপি গুলো করার জন্য ,প্রথমেই আমি আমাদের প্রিয় আরিফ ভাইয়াকে ধন্যবাদ জানাবো এত সুন্দর একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য।
এবারের প্রতিযোগিতাটা একেবারে সময়োপযোগী একটি প্রতিযোগিতা ছিল। ভর্তা খেতে আমরা সবাই কমবেশি খুবই পছন্দ করি। এমনকি আমরা কেউ কেউ রয়েছে যারা সব থেকে বেশি ভর্তা পছন্দ করে থাকি। আর শীতকালীন সবজির ভর্তা হলে তো কোন কথাই নেই। শীতকালীন আসলে বিভিন্ন রকমের সবজি পাওয়া যায়। বিশেষ করে শীত পড়লে সবজিগুলো খেতে বেশি ভালো লাগে। আমি নিজেও সবজি খেতে এখন খুব পছন্দ করি। তার সাথে আবার যদি ভর্তা করে খাওয়া হয় আরো বেশি ভালো লাগে।
এই প্রতিযোগিতা দেখেই ভেবেছিলাম আমি অবশ্যই জয়েন করব। যেহেতু এখানে কমপক্ষে দুইটা ভর্তা রেসিপি দিতে বলেছিল, তাই জন্য ভাবতে শুরু করি কি করা যায়। পরবর্তীতে ভাবলাম আমি ৭ টা ভর্তা রেসিপি তৈরি করব। যদিও প্রথম থেকেই ভেবেছিলাম আসলে সাতটা রেসিপি একদিনে তৈরি করা খুবই কঠিন হবে। কিন্তু তারপরেও আসলে পরিশ্রম করতে ভয় পায় না। এজন্য আমি ভেবেছিলাম যতই পরিশ্রম হোক এটাই করবো। তাই জন্য আমি বিভিন্ন রকমের সবজি নিয়ে আসলাম। এখানে আমি শালগম, পালং শাক, গাজর, ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো , শিম এই শিবজি গুলো দিয়ে আলাদা আলাদা সাতটা রেসিপি তৈরি করলাম।
আমি সকাল থেকেই রেসিপিগুলো তৈরি করা শুরু করি। আমি তো সত্যি বলতে এগুলো তৈরি করতে করতে প্রায় বিকেল হয়ে গিয়েছিল। এগুলো ফটোগ্রাফি করতে একেবারে বিকেল চারটা বেজে গিয়েছিল। তখন ফটোগ্রাফি করার পরে আমরা পরিবারের সবাই মিলে বিকেল বেলায় দুপুরের খাবার খেয়েছিলাম। আসলে পুরো কাজটা সম্পূর্ণ না করে খেতে পারলাম না। তবে রেসিপিগুলো তৈরি করার পর সবাই মিলে একসাথে খেতে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। এটা ছিল আমার জন্য নতুন একটা অভিজ্ঞতা। আসলে আমার বাংলা ব্লগ মানেই নতুন কিছু। আশা করে এই রেসিপিগুলো আপনাদের ভালো লাগবে।
তো চলুন,
এই রেসিপিটি তৈরি করতে আমার কি কি উপকরণ লাগলো এবং আমি পুরো রেসিপি কিভাবে তৈরি করলাম তার বর্ণনা নিচে প্রতিটা ধাপে উপস্থাপন করলাম। আশা করি আমার আজকের রেসিপি আপনাদের ভালো লাগবে।
প্রয়োজনীয় উপকরণ :
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
শালগম | ৩ টা |
পালং শাক | ১/২ কাপ |
গাজর | ২ টা |
ফুলকপি | ১ টা |
বাঁধাকপি | ১ টা |
টমেটো | ৬ টা |
শিম | হাফ কেজি |
পেঁয়াজ কুচি | ৩ কাপ |
রোসন বাটা | কয়েকটি |
কাঁচামরিচ | হাফ কেজি |
শুকনা মরিচ | পরিমাণ মতো |
ধনিয়া পাতা কুচি | ২ কাপ |
হলুদের গুঁড়া | ২ টেবিল চামচ |
মরিচের গুঁড়া | ২ টেবিল চামচ |
সরিষার তেল | ১ কাপ |
লবন | পরিমাণমতো |
তেল | পরিমাণমতো |
রান্নার বিবরণ :
( ১ ) শালগম ভর্তা :
ধাপ - ১ :
প্রথমে আমি শালগম ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিলাম। এরপর এগুলোকে পরিষ্কার করে একটা পাতিলে দিয়ে, এরপর পানি এবং লবণ দিয়ে সিদ্ধ করতে দিলাম। সেদ্ধ করা হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে নেব।
ধাপ - ২ :
এরপরে সিদ্ধ করা হয়ে গেলে পানি ঝরিয়ে শালগমের টুকরোগুলোকে শিলনোড়ায় বেটে নিব।
ধাপ - ৩ :
এরপরে আমি চুলায় একটি কড়ায় বসিয়ে দিলাম। এরপর এরমধ্যে বেটে নেওয়া শালগাম দিয়ে দিলাম। এগুলোকে নেড়েচেড়ে ভালোভাবে ভেজে নিবো।
ধাপ - ৪ :
এরপরে এর মধ্যে হলুদ গুঁড়ো মরিচ গুঁড়ো এবং লবণ দিয়ে দিলাম।
ধাপ - ৫ :
এগুলো এরপরে ভালোভাবে নেড়েচেড়ে ভেজে চুলা থেকে নামিয়ে নিবো।
ধাপ - ৬ :
এরপরে আমি চুলায় একটি ফ্রাইপ্যান বসিয়ে দিলাম। এরপর এরমধ্যে সরিষার তেল দিয়ে দিলাম। এরপরে এর মধ্যে পেঁয়াজকুচি গুলো দিয়ে দিলাম। এরপরে এগুলোকে নেড়েচেড়ে হালকা একটু ভেজে নিব।
ধাপ - ৭ :
এরপরে আমি আবারো ফ্রাইপ্যানের মধ্যে রসুনগুলোকে টুকরো টুকরো করে হালকা একটু ভেজে নিব।
ধাপ - ৮ :
এরপরে আবারও একটু সরিষার তেল দিয়ে , ফ্রাই প্যানের মধ্যে শুকনা মরিচ গুলো দিয়ে একটু ভেজে নিবো।
ধাপ - ৯ :
এরপর আমি ভাজা শালগমের সাথে একটু ভাজা পেঁয়াজ, ধনিয়া পাতা কুচি, শুকনা মরিচ কুচি, সরিষার তেল এবং ভাজা রোসন দিয়ে দিলাম।
ধাপ - ১০ :
এরপরে সবগুলো উপকরণ হাত দিয়ে ভালোভাবে মেখে ভর্তা তৈরি করে নিলাম।
( ২ ) গাজর রেসিপি :
ধাপ - ১ :
প্রথমে আমি গাজরটাকে একটু ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিলাম। এরপরে ধুয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিলাম।
ধাপ - ২ :
এরপরে আমি একটি পাতিলের মধ্যে গাজর দিয়ে পানি এবং লবণ দিয়ে, চুলায় বসিয়ে সিদ্ধ করে নিলাম।
ধাপ - ৩ :
এরপর আমি গাজরটাকে বেটে একদম মিক্স করে নিলাম।
ধাপ - ৪ :
এরপরে মাখানো গাজর এবং তার সাথে ভাজা পেঁয়াজ, ধনিয়া পাতা কুচি, শুকনা মরিচ কুচি, সরিষার তেল এবং ভাজা রোসন দিয়ে দিলাম। এরপরে হাত দিয়ে মেখে ভর্তা তৈরি করে নিলাম।
( ৩ ) পালং শাক রেসিপি :
ধাপ - ১ :
প্রথমে আমি পালং শাকগুলোকে টুকরো করে কেটে নিলাম। এরপরে আমি এগুলোকে ধুয়ে পরিষ্কার করে একটা পাতিলের মধ্যে লবণ দিয়ে সিদ্ধ করতে দিলাম।
ধাপ - ২ :
আমি পালং শাক গুলোকে সিদ্ধ করে নিলাম।
ধাপ - ৩ :
এরপরে আমি চুলায় একটি কড়ায় বসিয়ে দিলাম। এরমধ্যে কাঁচামরিচ দিয়ে দিলাম। এগুলোকে তেলের মধ্যে নেড়েচেড়ে ভেজে নিব।
ধাপ - ৪ :
এরপর আমি সিদ্ধ করা শাকটাকে শিল নোড়ায় বেটে নিলাম।
ধাপ - ৫ :
এরপর আমি বেটে নেওয়ার শাকের সাথে আগে থেকে ভাজা পেঁয়াজ, ধনিয়া পাতা কুচি, শুকনা মরিচ কুচি, সরিষার তেল এবং ভাজা রোসন দিয়ে দিলাম।
ধাপ - ৬ :
এরপর এগুলোকে হাত দিয়ে ভালোভাবে মেখে ভর্তা তৈরি করে নিলাম।
( ৪ ) শিম ভর্তা রেসিপি :
ধাপ - ১ :
প্রথমে আমি শিম গুলোকে কেটে এবং ধুয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিলাম।
ধাপ - ২ :
এরপরে আমি একটি পাতিল এর মধ্যে পানি দিয়ে সিম এবং কাঁচা মরিচ দিয়ে দিলাম। এরপরে এগুলোকে সিদ্ধ করে নিলাম।
ধাপ - ৩ :
এরপরে সিদ্ধ করা সিম এবং কাঁচা মরিচ পেঁয়াজ ধনিয়া পাতা শিল নোড়ায় বেটে নিলাম।
ধাপ - ৪ :
এরপরে বেটে নেওয়া শিমটাকে ভাজা পেঁয়াজ, ধনিয়া পাতা কুচি, শুকনা মরিচ কুচি, সরিষার তেল এবং ভাজা রোসন দিয়ে দিলাম। এরপর এগুলোকে ভালোভাবে হাত দিয়ে মেখে ভর্তা তৈরি করে নিলাম।
। ( ৫ ) ফুলকপি ভর্তা রেসিপি :
ধাপ - ১ :
প্রথমে আমি ফুলকপি গুলোকে টুকরো টুকরো করে কেটে নিলাম। এরপরে এগুলোকে পরিষ্কার করে একটা পাতিলের মধ্যে লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে নিলাম ।
ধাপ - ২ :
এরপরে সিদ্ধ করা ফুলকপিটাকে হাত দিয়ে ভালোভাবে মেখে দিলাম। এর সাথে সেদ্ধ আলু দিয়ে আলুগুলোকেও ভালোভাবে ম্যাশ করে নিলাম।
ধাপ - ৩ :
এরপরে আমি চুলায় একটি করায় বসিয়ে দিলাম। এরপরের মধ্যে সরিষার তেল দিয়ে দিলাম। এরপরের মধ্যে পেঁয়াজকুচি এবং শুকনা মরিচ দিয়ে দিলাম।
ধাপ - ৪ :
এরপরে এরমধ্যে মেখে নেওয়া আলু এবং ফুলকপি দিয়ে দিলাম। এরপর এগুলোকে ভালোভাবে নেড়েচেড়ে ভেজে নিব। ভাজা হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে নিলাম।
( ৬ ) বাঁধাকপি ভর্তা রেসিপি :
ধাপ - ১ :
এরপরে আমি বাঁধাকপি টাকে কুচি কুচি করে কেটে নিলাম। এরপরে এর মধ্যে এরপর পানি, হলুদের গুড়া এবং লবণ দিয়ে সিদ্ধ করতে দিলাম। সেদ্ধ করা হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে নেব।
ধাপ - ২ :
এরপরে আমি এগুলোকে সিদ্ধ করা বাঁধাকপি শিল নোড়ায় বেটে নিবো।
ধাপ - ৩ :
পুরো বাঁধাকপিটাকে বেটে নিয়ে নিলাম।
ধাপ - ৪ :
এরপরে আমি চুলায় একটি কড়াই বসিয়ে দিলাম। এরপরে এরমধ্যে তেল দিয়ে দিলাম। তেল গরম হয়ে গেলে এর মধ্যে বেটে নেওয়া বাঁধাকপি দিয়ে দিলাম। এগুলোকে একটু নেড়েচেড়ে ভালোভাবে ভেজে নিব।
ধাপ - ৬ :
ভাজা হয়ে গেলে এগুলো নামিয়ে নেব। এরপরে ভাজা পেঁয়াজ, ধনিয়া পাতা কুচি, শুকনা মরিচ কুচি, সরিষার তেল এবং ভাজা রোসন দিয়ে দিলাম। এগুলোকে হাত দিয়ে মেখে ভর্তা করে নিব।
( ৭ ) টমেটো ভর্তা:
ধাপ - ১ :
প্রথমে আমি টমেটো গুলোকে টুকরো টুকরো করে কেটে নিলাম। এরপর চুলায় একটু পানি এবং লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে নিব।
ধাপ - ২ :
এরপরে সিদ্ধ করা টমেটো গুলোকে হাত দিয়ে ভালোভাবে মেখে নিবো।
ধাপ - ৩ :
এরপরে চুলায় একটি কড়ায় বসিয়ে দিলাম। এরপরের মধ্যে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে দিলাম। এরপরে পেঁয়াজকুচি এবং শুকনা মরিচ দিয়ে দিলাম।
ধাপ - ৪ :
এরপরে এর মধ্যে মেখে নেওয়ার টমেটোগুলো দিয়ে দিলাম। এরপরে নেটে ছেড়ে ভালোভাবে ভেজে নিবো।
ধাপ - ৫ :
এরপরে ভাজা হয়ে গেলে চুলে থেকে নামিয়ে নেব
ধাপ - ৬ :
এরপরে এর মধ্যে ভাজা পেঁয়াজ, ধনিয়া পাতা কুচি, শুকনা মরিচ কুচি, সরিষার তেল এবং ভাজা রোসন দিয়ে দিলাম।
ধাপ - ৭ :
এরপরে এগুলোকে হাত দিয়ে ভালোভাবে মেখে ভর্তা করে নিবো।
এরপর পরিবেশন করলাম। আশা করি আমার আজকের রেসিপি আপনাদের ভালো লাগবে। পরবর্তীতে আবারও দেখা হবে নতুন কিছু নিয়ে। সবাই ভালো থাকবেন।
পোস্ট বিবরণ
শ্রেণী | রেসিপি |
---|---|
ডিভাইস | Redmi note 9 |
ফটোগ্রাফার | @tasonya |
লোকেশন | ফেনী |
আমার পরিচয়
আমার নাম তাসলিমা আক্তার সনিয়া। আমি বাংলাদেশী। বাংলা ভাষা আমাদের মাতৃভাষা বলে আমি অনেক গর্বিত। আমি গ্রেজুয়েশন কমপ্লিট করেছি। আমি ছবি আঁকতে ভালোবাসি। বিশেষ করে যে কোন ধরনের পেইন্টিং করতে পছন্দ করি। যখনই অবসর সময় পায় আমি ছবি আঁকতে বসে পড়ি। এছাড়াও আমি ভ্রমণ করতে পছন্দ করি। কিছুদিন পর পর বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করার চেষ্টা করি। এছাড়াও আমি বিভিন্ন ধরনের কারুকাজ করতে পছন্দ করি। রান্না করতেও আমার খুব ভালো লাগে। আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে পছন্দ করি। আমি যখনই সময় পাই আমার পরিবারের সবাইকে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে খাওয়াই। আমি সব সময় নতুন নতুন কিছু করার চেষ্টা করি।
🎀 ধন্যবাদ সবাইকে 🎀 |
---|
এই প্রতিযোগিতা টা আমার খুবই পছন্দের একটি প্রতিযোগিতা ছিল। ঘরের ছাদের উপর সবাই একসাথে বসে ভর্তাদিয়ে ভাত খাওয়ার মুহূর্তটা ছিল অন্যরকম আনন্দের। পরিবারের সবার কাছেই অনেক বেশি ভালো লেগেছিল। খুব সুন্দর একটি আয়োজন ছিল। এই প্রতিযোগিতায় যারা আয়োজন করেছেন সবাইকে হৃদয় থেকে ধন্যবাদ জানাই। তোমার পোস্টটি ও আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল তোমার জন্য।
সাথে ছাদের উপরে খেতে বেশি ভালো লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
ভাইরে ভাই কি রকম স্বাদের ভর্তা রেসিপি নিয়ে আপনি আজ প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেছেন। আপনার ভর্তা দেখে তো জিভ আর ঠান্ডা রাখা সম্ভব নয়। এমন ঠান্ডার দিনে এরকমের ভর্তা দিয়ে গরম ভাত খেতেও বেশ স্বাদের লাগবে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য আপু।
ঠিক বলেছেন গরম ভাতের সাথে খেতে বেশি ভালো লাগবে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
https://twitter.com/TASonya5/status/1747528948643483758?t=jy2k70kLPqR6qv2EaFGQ_g&s=19
প্রথমেই অভিনন্দন জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনার পোস্টটি দেখে অনেক বেশি ভালো লাগলো আপনি একই সাথে অনেকগুলো ভর্তা রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। বিশেষ করে আপনার উপস্থাপনাটা এবং পরিবেশন বেশ ভালো লেগেছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল
চেষ্টা করেছি সুন্দর সুন্দর ভর্তা রেসিপিগুলো শেয়ার করার জন্য। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
শীতকালে গরম ভাতের সাথে ভর্তা দিয়ে খেতে সব থেকে বেশি মজা লাগে।
আর একবার খাবারের সাথে যদি এত রকমের ভর্তা হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই।
আপনি লোভনীয় লোভনীয় সবজি দিয়ে মজাদার ভর্তা প্রস্তুত করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দেখেই তো জিভে জল চলে আসলো।
বিশেষ করে গাজর ফুলকপি এবং টমেটো এর মধ্যে সবথেকে বেশি প্রিয় আমার।
বেশ ভালো লাগলো আপনার এত সুন্দর প্রশংসা গুলো পেয়ে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
বাবারে বাবা এত্তো গুলো লোভনীয় ভর্তা আপু কয় দিনে করেছেন আর কয়দিনে খেয়েছেন ভাবছি।তবে সব গুলো ভর্তা অসাধারণ লোভনীয়। ধাপে ধাপে সব গুলো ভর্তা তৈরি পদ্ধতি সুন্দর করে তুলে ধরেছেন অসাধারণ ভাবে।ধন্যবাদ আপু সুন্দর সাতটি ভর্তা রেসিপি আমাদের সাথে সুন্দর করে গুছিয়ে শেয়ার করার জন্য।
করেছি তো একদিনে কিন্তু খেয়েছি তিন দিনে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ভর্তা বরাবরই আমার খুবই পছন্দের। শীতের সময় গরম ভাতের সাথে ভর্তা খাওয়ার মজাই আলাদা। আপনার ভর্তার রেসিপি দেখে খুবই লোভনীয় লাগছে। দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক পরিশ্রম করে রেসিপিগুলো তৈরি করেছেন। এবং খেতেও খুবই সুস্বাদু হয়েছে। পরিবেশন টাও বেশ চমৎকার ছিল। আশা করছি ভালো একটা পজিশনে যাবেন। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আসলেই গরম ভাতের সাথে খেতে বেশি ভালো লাগে। অনেক ধন্যবাদ।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
একসাথে এতো ভর্তা দেখে লোভ লেগে গেলো আপু।আপনি দারুন দারুন ভর্তা রেসিপি শেয়ার করেছেন।কিছু ভর্তা খুব নতুন লেগেছে আমার কাছে। ঝাল ঝাল ভর্তা খেতে ভীষণ মজার। আপনি সময় ও পরিশ্রম করে এতো এতো ভর্তার রেসিপি শেয়ার করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলেই ঝাল ভর্তা আমার নিজেরও খুব পছন্দের। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।