"কলকাতায় গিয়ে প্রথমবার বিরিয়ানী খাওয়া"
বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন। সবাইকে অগ্রীম দুর্গা পূজার শুভেচ্ছা জানাই। আজ মহা ষষ্ঠী । হিন্দুদের প্রাণের উৎসব দুর্গা পূজা আজ থেকে শুরু হয়ে যাবে। কলকাতায় পূজা শুরু হয়ে যায় সেই মহালয়া থেকে।কিন্তু বাংলাদেশে এসে দেখি পূজার বিষয়ে তেমন কোনো আয়োজন নেই বললেই চলে। তো যাই হোক বাংলাদেশে আসা উপলক্ষ্যে সপ্তাহ খানেক আগে কলকাতায় গেলাম সবার জন্য শপিং করতে। এই প্রথমবার আপনাদের দাদা কে বাড়ীতে রেখে শপিং করতে গেলাম। কারণ এবার নাকি ওর প্রচুর কাজের চাপ ছিলো। তাই আমরা কয়জন গেলাম। দ্রুত কেনাকাটা শেষ করে ভাবলাম অনেকদিন বাইরে খাওয়া হয় না। আর সেদিন আপনাদের দাদা ছিলো না তাই ভাবলাম বিরিয়ানী খাওয়া যাক। আসলে ও থাকলে আমাকে বাইরের বিরিয়ানী খেতে দিতে চায় না। তাই ভাবলাম এই সুযোগে খাওয়া যাক। এরপর সবাই আমরা সিমলা বিরিয়ানী তে গেলাম খেতে। টিনটিন বাবু প্রথমে খেতে যেতে চাইছিলো না। বারবার বলছিলো সে খাবে না তার বাবার কাছে যাবে। আসলে টিনটিন বাবুর সাথে তার বাবা না থাকলে তার বেশিক্ষণ বাইরে থাকতে ভালো লাগে না। তারপর তাকে অনেক বলার পর খেতে যেতে রাজি হলো।
আমরা ধীরে ধীরে রেস্টুরেন্টের ভিতরে প্রবেশ করলাম। সেখানকার স্টাপদের ব্যাবহার খুব ভালো। তবে আমরা যখন গেলাম তখন খুব একটা লোকজন ছিলো না।
এরপর আমার দেবর খাবার অর্ডার দিলো। টিনটিন বাবু সূপ খেতে খুব পছন্দ করে। তাই সবার জন্য সুপ অর্ডার দেয়া হলো আর মাটন বিরিয়ানি ও চিকেন বিরিয়ানি ও চিংড়ী ফ্রাই।
তবে বিরিয়ানী খেতে খুব স্বাদের ছিলো। বাইরের বিরিয়ানী খাওয়া হয় না কারণ সেগুলো খেতে ভীষণ বাজে লাগে। তাই আর খাওয়া হয় না। আমরা খাওয়া দাওয়া করে তাড়াতাড়ি বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
পূজোর অনেক শুভেচ্ছা দিদি।পূজোর উৎসব সবাইকে নিয়ে অনেক ভালো কাটুক এই কামনাই করি। কলকাতায় শপিং শেষে বিরিয়ানি খেতে সিমলা বিবিয়ানিতে গেলেন।দাদা ব্যস্ততার কারনে আপনাদের সাথে যাননি। দাদা গেলে বাইরের বিরিয়ানি হয়তো খাওয়া হতো না।আসলে বাইরের সব খাবার খাওয়া ও ঠিক নয়।টিনটিন বাবু যেতে রাজি ছিল না পরে অনেক বলে যেতে রাজি করালেন। আপনারা খাওয়া সেরে বাড়ি চলে এলেন।সুন্দর অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে দিদি।
আসলে বিরিয়ানি আমার অনেক প্রিয় একটি খাবার। আপনি কলকাতাই গিয়ে প্রথমবারের মতো বিরিয়ানি খেয়েছেন এবং খুবই দারুণ একটা মুহূর্ত উপভোগ করেছেন এবং এটি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
প্রথমে পূজোর শুভেচ্ছা জানাচ্ছি দিদি আপনাকে। সবাইকে নিয়ে পুজোর উৎসব ভালো কাটুক এই কামনাই করি। শপিং সেরে রেস্টুরেন্টে শিমলা বিরায়ানিতে খেতে গেলেন।রেস্টুরেন্টের পরিবেশটি ভালোই নিরিবিলি ছিল এবং সুন্দর ছিল। দাদার সঙ্গে থাকলে হয়তো বাইরের বিরিয়ানি খাওয়া হত না। সুন্দর একটি মুহূর্ত উপভোগ করেছেন এবং আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এজন্য ধন্যবাদ দিদি আপনাকে।
যতটুকু জানি বাংলাদেশের চেয়ে কলকাতায় পূজার অনুষ্ঠান জাঁকজমকপূর্ণ হয়ে থাকে। যাইহোক বিরিয়ানি আমার খুব পছন্দের একটি খাবার। সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে মাটন বিরিয়ানি খেতে। দাদা সাথে ছিলো না বিধায়,সেই সুযোগে বিরিয়ানি খেয়ে নিলেন বৌদি। খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বুঝা যাচ্ছে খেতে খুব ইয়াম্মি লেগেছে। যাইহোক এতো সুন্দর অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি।
আপনাকে দূর্গা পূজার শূভেচ্ছা বৌদি। কলকাতায় বিরিয়ানি খাওয়ার পোস্ট টা বেশ ভালো লাগল। টিনটিন আবার স্যুপ খেতে পছন্দ করে। বিষয়টি জানা ছিল না। আর বিরিয়ানি টা দেখেই মনে হচ্ছে বেশ সুস্বাদু। সবমিলিয়ে বেশ চমৎকার ছিল আপনার সময় টা। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে মূহুর্ত টা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
আমার পক্ষ থেকে পূজোর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা বৌদি। যতটুকু শুনেছি, বাংলাদেশের থেকে নাকি কলকাতায় জাঁকজমকপূর্ণ পুজোর অনুষ্ঠান করা হয়। পূজোর কেনাকাটা করতে যেয়ে আপনি কলকাতায় গিয়ে প্রথমবারের মতো বিরিয়ানি খেয়েছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। রেস্টুরেন্টটির পরিবেশটাও খুব সিমসাম এবং খাবারগুলো দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর অনূভুতি শেয়ার করার জন্য।