ঈদ কেনাকাটার অভিজ্ঞতা || @shy-fox 10% beneficiary

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

IMG_20220324_023648_380.jpg
রানা ভাইকে গত রাতেই ফোন দিয়ে বললাম , কাল কিন্তু আমাদের বগুড়া নিয়ে যেতে হবে । কারণ সামনে ঈদ উৎসব আসছে, তার জন্য শপিং করতে হবে । এবারের শপিং লিস্টটা বড্ড লম্বা। কারণ বাড়ি ছাড়ার পর থেকে , যখন নিজে মোটামুটি একটা বাসা নিয়ে ফেলেছি । তারপর থেকে সবারই একটা চাহিদা আমার প্রতি গড়ে উঠেছে ।

20220321_175856.jpg

PhotoCollage_1649884644451.jpg

যাইহোক সবার কথা চিন্তা করেই মোটামুটি আগের রাতেই লিস্ট করে ফেললাম । কার জন্য কি নেব । সেই আমার বাবা-মা থেকে শুরু করে, হীরার বাবা-মা এবং আমার জেঠাশ্বশুর তারপর আমার বড় ভাইয়ের মেয়ে, আমার ছোট ভাই,আমার দুইটা খালা শাশুড়ি , আমার খালাতো ভাই ইমু, আমাদের নিজেদের ব্যক্তিগত কেনাকাটা, শায়ান বাবুর জন্য গরমের কাপড় চোপড় কেনা । সব মিলে দীর্ঘ লিস্ট মানে এককথায় বলা যায়, পুরো মার্কেটাই মনে হয় কিনে ফেলা লাগবে ।

PhotoCollage_1649884695108.jpg

আমি প্রথমেই বলে রাখছি, এই ঘটনাগুলো কিছুদিন আগের । তবে সময় পাচ্ছিলাম না দেখে , ঠিক সেইভাবে শেয়ার করার সুযোগ হয়ে উঠছিল না । তবে আজ যেহেতু সুযোগ হয়ে উঠেছে, তাই মোটামুটি আমি আজকে লিখিত পর্ব শেয়ার করব আর পরেরদিন ভিডিও পর্ব দেওয়ার চেষ্টা করব। আশাকরি পুরো ব্যাপারটা তখন পরিস্কার হয়ে যাবে আপনাদের কাছে ।

PhotoCollage_1649884736859.jpg

চলুন তাহলে গল্প চলে যাওয়া যাক । যেহেতু বগুড়া আমাদের বাড়ি থেকে দীর্ঘ ত্রিশ কিলোমিটার পথ মানে লম্বা একটা সময় জার্নি আর যেহেতু আমার সঙ্গে সফরসঙ্গী হিসেবে যাচ্ছে, আমার শাশুড়ি ও দুই খালা শাশুড়ি, হিরা মনি ও শায়ান বাবু এবং আমি । তো মোটামুটি সকাল দশটার ভিতরে রানা ভাই নিয়ে গাড়ি চলে আসলো এবং তারপরে আমরা বেরিয়ে পড়লাম বাসা থেকে । আমাদের গন্তব্য একদম বগুড়া নিউ মার্কেট , রানা প্লাজা , আলতাব আলী মার্কেট এবং জলেশ্বরীতলার কিছু শোরুম।

PhotoCollage_1649884783796.jpg

যাত্রাপথের গল্প ও কেনাকাটার অভিজ্ঞতা আমি ভিডিও পর্বে শেয়ার করার চেষ্টা করবো । তবে এই পর্বে আমি শুধু বলব যে, কেমন ছিল সময়টা আমার কাছে । বগুড়া পৌঁছেই আমার খালাতো ভাই ইমুকে ফোন দিলাম এবং তারপর ওকে সঙ্গে করে নিয়ে রওনা হলাম, ওর দেখানো মার্কেটে ।

PhotoCollage_1649884841455.jpg

একটা জিনিস আপনারা মাথায় রাখবেন, যখন আপনার পুরো পরিবার নিয়ে কেনাকাটা করতে যাবেন । তখন একটা জিনিস মনে রাখবেন, কখনোই সেটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হয় না । আপনি যতই সময়টাকে বেছে বেছে ভাগ ভাগ করে নেওয়ার চেষ্টা করবেন বরং ততই সময় গুলো আরো দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হবে । বিশেষ করে যখন একাধিক মানুষ নিয়ে মার্কেট করতে যাবেন ,তখন দেখা যাবে যে মার্কেটের পণ্যগুলো দেখে একেক জনের চিন্তা ধারা একেকভাবে পাল্টে যাবে ।

PhotoCollage_1649885034469.jpg

আমি বাসায় থেকে চিন্তা করে গেলাম, সোজা দুই-তিনটা মার্কেটের কয়েকটা দোকানে যাব, কেনাকাটা করব , নিরিবিলি ঘোরাফেরা করব, খাওয়া-দাওয়া করব । কিন্তু মার্কেটে যাওয়ার পরে আসলে সকলের মাথা একদম এলোমেলো হয়ে গিয়েছিল। যাইহোক ঘটনা পরে বলব । যে দোকানেই যাই , সব ধরনের পণ্য একইরকম । যদিও আমি চাচ্ছিলাম তাড়াতাড়ি কেনাকাটা করে ফিরব । তবে আমার গিন্নী ও আমার পরিবারের লোকজনের কারণে আমাকে অনেকটাই নাজেহাল হতে হয়েছে । কারণ তারা একবার একটা দোকানের ঢুকছে আর একটার পর একটা কাপড়চোপড় দেখে দেখে, একদম অবস্থা খারাপ করে ফেলছে ।

PhotoCollage_1649885078053.jpg

সেই নিউমার্কেট , সেই রানা প্লাজা , সেই শোরুম, সেই আলতাব আলী মার্কেট , কই যায়নি বলেন । একদম সব দোকানপাট যেন, তন্ন তন্ন করে খুঁজে খুঁজে প্রত্যেকটা জিনিস চুলচেড়া বিশ্লেষণ করে দেখেছে আমার পরিবারের লোকজন । আমি একদম অনেকটা হতভম্ব হয়ে গিয়েছি তাদের কার্যকলাপ দেখে । যাইহোক কোনোমতে নিজেকে সামলিয়ে নিলাম, এদিকে বাবুর অবস্থা একদম কাহিল । ওকে আমি কোলে নিয়ে ঘুরছিলাম ও ইমুর সঙ্গে বেশ ভালই গল্প করছিলাম আর আমার পরিবারের লোকজনের কাহিনী গুলো দেখছিলাম ।

PhotoCollage_1649885121870.jpg

অতঃপর এইভাবে যখন দুই থেকে আড়াই ঘন্টা চলে গেল, তারপর আমার পরিবারের লোকজনের কিছুটা হুঁশ ফিরে আসলো । যে কোন কিছু একটা করা দরকার । অবশেষে সেই আবারও প্রথমে যে দোকানগুলোতে গিয়েছিলাম, সেই দোকান গুলো থেকে বেছে বেছে আগে তাদের পছন্দ অনুযায়ী কাপড় কিনে ফেললাম । তারপরে বাবুর এবং আমার ও আমার ছোট ভাইয়ের ও আব্বু আম্মুর ও আত্মীয়-স্বজনের জন্য কিছু কাপড় কিনে ফেললাম । তারপর গেলাম শোরুমগুলোতে, সেখান আমার বড় ভাইয়ের মেয়ের কাপড়-চোপড় এবং লোটো ও বাটার শোরুম থেকে আমার জুতো এবং ফড়িং থেকে হীরার কাপড়চোপড় গুলো কিনে ফেললাম ।

PhotoCollage_1649885165381.jpg

PhotoCollage_1649885215332.jpg

বেলা তখন বাজে প্রায় তিনটার মতো অথচ আমরা বগুড়ায় এসেছি সকাল সাড়ে এগারোটার দিকে । তাহলে ভাবুন কি একটা অবস্থা, এদিকে ক্ষুধায় আমার পেট চোঁ চোঁ করছে আর অন্যদিকে আমার খালা শাশুড়িরা বলছে তাদের আরো কেনাকাটা বাকি । আমি হীরামনিকে রেগে গিয়ে অনেকটা গজগজ করছি আর আড়ালে বলছি , আমাকে তুমি রেহাই দাও । হীরা যদিও ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছে , তবে আসলে ঘটনাটি অন্য দিকে যাচ্ছে । অবশেষে ইমুকে বিদায় করে দিয়ে , রানা ভাইকে পাঠিয়ে দিলাম আমার খালা শাশুড়িদের সঙ্গে ।

20220322_193332.jpg

দেখা হবে পরবর্তী পর্বে ....!!

Banner.png

ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht


20211003_112202.gif


JOIN WITH US ON DISCORD SERVER

banner-abb4.png

Follow @amarbanglablog for last updates


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 2 years ago 
আসলে ঈদের শপিং মানে একটু ভিন্ন কিছু। সময় কোন দিকে গড়িয়ে যায় তার খেয়াল থাকেনা।তবে আপনার শপিং এর লম্বা লিস্ট দেখে আমার গতবছর ঈদের কথা মনে পড়ে গেল। গত রমজান ঈদে আমি প্রায় 99 জনকে পোশাক দিয়েছিলাম।আর তা হলো আমাদের এলাকায় কিছু গরিব মানুষ। কিছু এতিম ছেলে- মেয়ে। কিছু অসহায় বিধবা তাদের। এবং আত্মীয়-স্বজন নিজস্ব পরিবার সহ প্রায় 99 জনকে আমি পোশাক কিনে দিয়েছিলাম। কিন্তু এবার ঈদে এখনো কেনাকাটা শুরু করিনি।আপনার ঈদের শপিং এর মুহূর্ত আমার কাছে বেশ ভালই অনুভূত হল।শুভকামনা আপনার জন্য♥♥
 2 years ago 

শুনে ভালো লাগলো আপু আপনার গরীব মানুষের প্রতি সহানুভুতির কথা । এইটা চলমান রাখুন। শুভেচ্ছা রইল।

 2 years ago 

যখন একাধিক মানুষ নিয়ে মার্কেট করতে যাবেন ,তখন দেখা যাবে যে মার্কেটের পণ্যগুলো দেখে একেক জনের চিন্তা ধারা একেকভাবে পাল্টে যাবে ।

ভাই আপনি ঠিক বলেছেন। যত মানুষ তত মত। ঈদের শপিং করা আসলেই অনেক কষ্টের একটি কাজ। তার পরেও আপনি যে সবার জন্য সবকিছু কিনতে পেরেছেন এটাই বড় কথা। নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল।

 2 years ago 

একদম ভাই আপনি আমার মনের ব্যাথাটা বুঝতে পেরেছেন। বেশ বেগ পেতে হয়েছিল আমাকে এবার ।

 2 years ago 

ভাইয়া,আপনি তো পরিবারের সকলের জন্য ঈদ শপিং করেছেন। ঈদ শপিং লিষ্টটা কিন্তু বেশ বড়।ভাইয়া, পোস্টটি পড়ে সত্যিই ভালো লেগেছে ঈদে সবার জন্য শপিং করতে আলাদা একটা মজা লাগে।তবে ঈদের শপিং করতে গেলে বিড়ম্বনার শিকার হতে হয় কারণ আমাদের মত প্রত্যেকটা মানুষই শপিং করতে আসে তাই একটু ঝামেলা হয়ে থাকে মার্কেটগুলোতে।ভাইয়া,আপনি বলেছেন একটা টাইম ঠিক করে ওই টাইমের মধ্যে মার্কেট করার কথা।তবে ভাইয়া, জানেন মার্কেট করতে গেলে ওই টাইমের খেয়াল থাকে না। বেশিরভাগ আমরা মহিলারা এই দোকান ছেড়ে আরেক দোকান এভাবে করতে করতে অনেকটা সময় পার হয়ে যায় 😊তবে ভাইয়া, আপনি অনেক সময় নিয়ে মার্কেট করেছেন আর মার্কেট করা সম্পূর্ণ হয়েছে শুনে সত্যিই ভাল লেগেছে। ভাইয়া,আপনার শপিং করার ভিডিও টি দেখার অপেক্ষায় রইলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া, এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।।

 2 years ago 

অবশ্যই আপু পরর্বতী পর্বে ভিডিও দিব । তবে এইটা সত্য কথা এবারের অভিজ্ঞতা আমার কাছে বেশ তিক্ততাপূর্ণ ছিল ।

 2 years ago 

তাহলে ভাই ঈদের কেনাকাটা করে ফেলনেন আসলে এই কাজটা করলে আসলে ঝামেলা চলে যায়। আপনার কেনাকাটার লিস্ট টা আসলে অনেক বড়। তবুও সবাইকে দিতে পারলে মনটা ভালো লাগে। তবে ভাই পরিবার নিয়ে শপিংয়ে গেলে প্রচুর সময়ের দরকার হয়।

 2 years ago 

শেষমেষ সবার জন্যই কমবেশি কেনাকাটা হয়েছে ভাই । তবে বেশ ভোগান্তি পূর্ণ সময় ছিল ।

 2 years ago 

আমি বাসায় থেকে চিন্তা করে গেলাম, সোজা দুই-তিনটা মার্কেটের কয়েকটা দোকানে যাব, কেনাকাটা করব , নিরিবিলি ঘোরাফেরা করব, খাওয়া-দাওয়া করব ।

ভাইয়া ঈদের কেনাকাটা করার জন্য যদি মার্কেটে যাওয়া হয় তাহলে কখনই তাড়া তাড়ি কেনাকাটা শেষ করা যায় না। আর যদি পরিবার নিয়ে যাওয়া হয় তাহলে তো কথাই নেই। ঈদ মার্কেটে যতবার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে গিয়েছি ততবারই বিরক্ত হয়ে বাসায় ফিরে এসেছি। ঈদের সময় এমনিতেই অনেক ভিড় থাকে মার্কেটে। তার উপর যদি পরিবারের সবাইকে নিয়ে যাওয়া হয় তাহলে তাদের পছন্দ অপছন্দের জিনিসগুলো খুঁজে বের করা খুবই সময় সাপেক্ষ ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। তাই এখন আর কারো সাথে মার্কেটে যাওয়া হয় না। যখন ইচ্ছে হয় একাই যাই। ভাইয়া আপনি আপনার অভিজ্ঞতা আপনার লেখার মাঝে উপস্থাপন করেছেন পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আশা করি পরবর্তী পর্বে ভিডিও আকারে প্রতিটি বিষয় উপস্থাপন করবেন। ভাইয়া আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ♥️♥️♥️♥️

 2 years ago 

একদম ঠিক বলেছেন ভাই , ঘুরতে ঘুরতে আমার জীবন অতিষ্ঠ হয়েছিল এবার।

 2 years ago 

রোজা দেখতে দেখতে এগারটি পার হয়ে গেল। এখন ঈদের কেনাকাটা শুরু হয়ে গেছে। আসলে বাড়ির সবার জন্য ঈদের কেনাকাটা করার মধ্যে অনেক আনন্দ রয়েছে। আপনি খুবই ভালো একটি কাজ করেছেন। নিজের কেনা কাটার খবর নাই কিন্তু বাড়ির সবার কেনাকাটা করছেন। বিষয়টি ভালোই লাগলো। আসলে বাড়ির যে প্রধান হয় সে নিজে কিছু নিতে চায় না। সে বলে একটা হলেই হল, আপনার মত। কিন্তু অন্যদের কেনাকাটা নিয়ে ব্যস্ত। বিষয়টি ভালোই লেগেছে ভাই। তবে অনেকক্ষণ মার্কেট করেছেন এত সময় মার্কেট করার কারণে আপনার অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে গেছে।যাই হোক তার পরেও সুস্থভাবে বাসায় ফিরে আসেন। এ জন্য অসংখ্য শুকরিয়া এবং আপনার পরিবারের সকলের জন্য ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা থাকলো। সুস্থ থাকবেন দোয়া রইল।

 2 years ago 

ধন্যবাদ ভাই আমার অনুভূতি বোঝার জন্য। আসলেই আমাদের কোন রকম হলেই হলো ।

 2 years ago 

ভাইয়া, শায়ানের বাবার কেনো হলেই হলো।😉😉।যাই হোক অনেক বড় লিষ্ট ছিলো।আসলে আমরা এমনই আমাদের মার্কেটে ঘুড়ে দেখতে না পারলে মনে হয়,যে দিকে দেখি নি ঐ দিকেই ভালো ছিলো।😜😜।ভালো ছিলো ভাইয়া ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

শায়ানের বাপের এবার অবস্থা একদম নাজুক হয়েছিল ঘুরপাক খেতে খেতে । ধন্যবাদ আপনার সাবলীল মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

ঈদের শপিং করতে গেলে কখন যে সময় পার হয়ে যায় বোঝাই যায় না। আর যদি পরিবারের সকলকে নিয়ে যাওয়া হয় তাহলে তো সারাদিন শেষ। একজনের একটি পছন্দ হলে আরেক জনের হয় না। এভাবে ঘুরতে ঘুরতে অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। আপনার লেখাগুলো যখন পড়েছিলাম তখন বারবার আমার বাসার সবাইকে নিয়ে শপিংয়ে যাওয়ার অভিজ্ঞতা গুলো মনে পড়ছিল। যদিও এবার এখনো যাওয়া হয়নি। তবে যেদিন যাব সেদিন যে কি হবে সেটাই ভেবে পাচ্ছি না। আগে থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে অনেকক্ষণ হাঁটাহাঁটি করার 😅😅। আপনার শপিং করার লিস্ট দেখে একটি কোথায় গিয়ে চোখ আটকে গেল। সবার জন্যই অনেক কিছু কেনার পরিকল্পনা করেছেন অথচ নিজের নামের শেষে লিখেছেন হলেই হল। আসলে সবার কিনাকাটা করতে করতেই শেষ পর্যায়ে এরকমটাই হয়। আশা করছি পরবর্তী পর্ব খুব শীঘ্রই শেয়ার করবেন। এই অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া।

 2 years ago 

আমার আর কেনাকাটা । কাছের মানুষের শখ পূর্ণ করতেই জীবন শেষ । আপনার শপিংয়ের অনুভূতি জানার অপেক্ষায় থাকলাম আপু ।

 2 years ago 

এতো এতো শপিং দেখে তো আমার ও শপিং এ যেতে ইচ্ছে করছে।যদিও আমি গেলাম কাল রাতে অল্প কিছুর জন্যই।

 2 years ago 

আরো দ্রুত সেরে ফেলুন শপিং , নইলে পরে কিন্তু ভালো জিনিস পাওয়া যাবে না । মনে রাইখেন।

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.15
JST 0.029
BTC 56442.36
ETH 2405.22
USDT 1.00
SBD 2.32