কাছে আসেন || @shy-fox 10% beneficiary
আমার আগে এখানটায় যে ছিল, তাকে তো আমি দেখেছি । পাশের দোকানের রাজ্জাক মিয়া তার গায়ে গরম পানি ছুড়ে দিয়েছিল । শুধুমাত্র তার দোকান থেকে দুটো পরোটা কামড় দিয়ে নিয়ে ছিল বলে । আমার অবশ্য এখনও এ ধরনের অবস্থার শিকার হতে হয় নি । কারণ আমার ঐদিকে লোভ নেই বললেই চলে ।
এখানে দিনশেষে থাকতে পারছি, তাতেই বা কম কিসের । তবে মাঝে মাঝে যখন রাজ্জাক মিয়ার বানানো পরোটা দিকে নজর পরে, তখন খুব কষ্ট করে নিজেকে সামলিয়ে রাখি । ঐ গরম পরোটা গুলো দেখলে, পেটের ভিতরটায় কেমন জানি মোচড় দিয়ে ওঠে । আশেপাশে তো তেমন আর খাবারের দোকান নেই, তাই মাঝে মাঝে রাজ্জাক মিয়ার দোকানের দিকে নির্লজ্জের মতো তাকিয়ে থাকি । তবে ভয় হয়, যদি গরম পানি ছুড়ে দেয়, তাই আর ঐদিকে যাই না,দূর থেকে দেখি ।
আমি যে এই তল্লাটে নতুন এসেছি তা কিন্তু না । মোটামুটি এই তল্লাটের কমবেশি সকলের আচার-আচরণ দেখেই সেই ছোটবেলা থেকে বড় হয়েছি । তবে রাজ্জাক মিয়ার আচরণ বেশ কঠিন , তার আসলে কোন কিছুতেই মন গলেনা বললেই চলে । সে শুধু পয়সা বুঝে, কারণ তাকে ময়দা কিনতে হয় সেই ময়দা দিয়ে পরোটা বানিয়ে, তারপরে আবার কাস্টমারদের ভুঁড়ি ভোজনের ব্যবস্থা করতে হয়। যাইহোক ব্যাপারটাতে অনেকটাই হিসেব-নিকেশের বিষয় থাকে। তাই হয়তো সে এতটা কঠোর ।
মানুষ অভুক্ত থাকলেই তার কোনো যায় আসে না। পয়সা ছাড়া তার কাছ থেকে কোন একটা পরোটা মেলেনা , সেখানে আমি তো দূরে দাঁড়িয়ে থাকা একটা কুত্তা । আমার পেট ভরা থাকলেই কি বা পেট ফাঁকা থাকলেই কি । এ খোঁজখবর রাখার সময় , রাজ্জাক মিয়ার হাতে নেই বললেই চলে ।এটাই একদম শেষ কথা ।
আমি যে এই জায়গাতে আছি সেটার পিছনে কিন্তু একটা কারণ আছে । আর সবথেকে বড় ব্যাপার আমার এই জায়গাটাতে থাকার নিশ্চয়তা এখানকার এক ভদ্রলোক আমাকে করে দিয়েছে । তা না হলে কবে যে , আমি যে রাজ্জাক মিয়ার গরম পানির শিকার হতাম তা তো আর বলা বাকি রাখে না ।
ভদ্রলোক আমার মাঝে যে কি খুঁজে পেয়েছে তা আমার জানা নেই । তবে ভদ্রলোকের কাছে আমি কৃতজ্ঞ যে , সে আমাকে এই জায়গাতে থাকার ব্যবস্থার নিশ্চয়তা করেছে এবং প্রতিদিন বিকেলবেলা করে রুটি খাওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছে । মজার ব্যাপার হচ্ছে আমাকে যে রুটি খাওয়ায় সেই লোকটা হচ্ছে রাজ্জাক মিয়া । যদিও রাজ্জাক নিজের থেকে আমাকে খাওয়ায় না। ঐ ভদ্রলোক রাজ্জাক মিয়াকে একদম কঠোর ভাবে বলে দিয়েছে, তাকে তো গরম পানি দিবেন না বরং তাকে প্রতিদিন বিকেল বেলা করে , পরোটা বা রুটি দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন। আর যা পয়সা লাগবে তা আমার কাছ থেকে নেবেন ।
কিছু পরিচয় ভিন্নভাবে হয় । ভদ্রলোকের সঙ্গে আমার পরিচয়টা ঠিক তেমনভাবেই হয়েছিল। যাইহোক তার চেম্বারের পাশেই, রাজ্জাক মিয়ার হোটেল আর তার পাশেই একটা ফাঁকা জায়গা আছে , সেই জায়গাটাতেই মূলত আমার থাকার জায়গা । আমার আগে যাকে এই জায়গাটাতে গরম পানি দেওয়া হয়েছিল, ঐদিন রাজ্জাক মিয়াকে বেশ ভালই কড়া কথা বলে ছিল ঐ ভদ্রলোক এবং বলেছিল এরপর থেকে এখানে যেই থাকুক না কেন , তাকে যেন কোনভাবেই আর নির্যাতন করা না হয় ।
ঐ যে রাজ্জাক মিয়া সোজা হয়ে গেলো, তারপর থেকে অবলা প্রাণী গুলোর উপর আর কোনভাবেই এখানে নির্যাতন হতে আমি কখনো দেখিনি। আমি নিজেও এখন আর নির্যাতনের শিকার হই না বরং মাঝ থেকে বিকেলবেলা করে রাজ্জাক মিয়ার হাতেই রুটি পরোটা খেতে পারি । যদিও দিনশেষে এক বেলাই খাওয়ার ব্যবস্থা থাকে, তবে এটাতেই আমি পরিতৃপ্ত এবং কৃতজ্ঞ সেই ভদ্রলোকের কাছে ।
আজ বিকালে দেখি ভদ্রলোক চেম্বারে ঢোকার সময় , সে নিজের থেকে আমার কাছে আসলো এবং তার মোবাইল ক্যামেরা দিয়ে আমার বেশ কয়েকটি ছবি তোলার চেষ্টা করল। আমি অবশ্য তেমন কোন বাঁধা দেইনি বরং চেষ্টা করেছি তাকে ছবি তুলতে সহযোগিতা করতে । ভদ্রলোক এমনিতে ব্যক্তিগতভাবে কেমন তা আমার জানা নেই । তবে তার যে পশুপাখিদের প্রতি আলাদা একটা সহানুভূতি কাজ করে, তার এই আচরণটা আমার কাছে বেশ ভালই লেগেছে।
যদি এইরকম সহানুভুতির লোকজনে আশেপাশে ভরপুর থাকে, তাহলে তো মনে হয় আমাদের মত অবলা পশুপাখি গুলো খুব সহজেই প্রকৃতির মাঝে বেড়ে উঠতে পারবে এবং তারাও বেশ ভালো থাকতে পারবে । যদিও সেই ভদ্রলোক প্রতিনিয়ত আমার কাছে আসে না, তবে আমাকে যে ঠিকমতো খাবার দেওয়া হচ্ছে কিনা, সেটার খোঁজখবর কিন্তু সে ঠিকমতোই নেয় । যাইহোক হয়তো সে সময় পায় না বা হয়তো সে অন্য কাজে ব্যস্ত থাকে, তবে তারপরেও যে আমার থাকা খাওয়ার নিশ্চয়তা সে ঠিকঠাকমতো করছে, এটাই তো আমার কাছে অনেক কিছু ।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
লিখাটি পড়ে মুগ্ধ হলাম।একেবারে বাস্তব, আমাদের এদিকেও কুকুর গুলোকে গরম পানি পারে।দেখলেই খারাপ লাগে অনেক।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
ভাইয়া পশুদের প্রতি মানবিকতা দেখানোর মানসিকতা আসলে সবার মধ্যেই থাকে না। যেই লোকটি এই অবলা প্রাণী জন্য এক বেলা খাবারের ব্যবস্থা করেছে সে আর কেউ নয় সে হচ্ছে আমার অতি প্রিয় ভাইয়া। আমি জানি এই মহৎ কাজটি শুধুমাত্র আপনার দ্বারাই করা সম্ভব। কারণ আপনি আপনার প্রখর চিন্তা ধারা ও মানবিকতা আমাকে সব সময় মুগ্ধ করে। এই সমাজে রাজ্জাক মিয়ার মতো মানুষ রয়েছে বলেই পশুরা বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হচ্ছে। পশুরা বড়ই অবলা। তারা হয়তো রাজ্জাক মিয়ার মতো মানুষের হাত থেকে রক্ষা পেতে সবসময় চেষ্টা করে। কিন্তু তাদের খাবার দেওয়ার মত কেউ থাকেনা বলে তবুও সেই নির্লজ্জের মতো তাদের আশেপাশে ঘোরাঘুরি করে। আজকে আপনার এই পোস্টটি পড়ার পর আপনার প্রতি শ্রদ্ধা আমার আরো দ্বিগুন বেড়ে গেল ভাইয়া। আমি যখনই আপনার কোন পোস্ট পড়ি তখনই কোন কিছু সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করি। পশু প্রেমের মহৎ গুণ আমাদের সকলের মধ্যে থাকলে পশুরা নির্যাতিত হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পেতে। আসলে আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত আপনার মত করে চিন্তা করা। আর নিজেদের মতো করে তাদের খাবার দেওয়ার ব্যবস্থা করা আমাদের প্রত্যেকের উচিত। পশু প্রেম দেখানো মানবিকতার এক মহৎ গুণ। আপনার এই পোস্টটি পড়ার পর আমার একটি উক্তি মনে পড়ে গেল যেটা হয়তো আমাদের সকলের কাছে পরিচিত। উক্তিটি হলো,
"জীবে প্রেম করে যেজন সেজন সেবিছে ঈশ্বর"
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
মানবতা আজও বেচে আছে মরে যায় নি।আপনাকে স্যালুট ভাই।কথায় আছে না "পশুরে সেবিলো যে জন ঈশ্বরেও সেবিল সেই জন"।আর খুব আবেগ দিয়ে লিখেছেন ভাই শুধু মুগ্ধ হয়ে পড়লাম।🖤🙏
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
ভাই আপনার আজকের লেখাটি সত্যিই অনেক চমৎকার হয়েছে। বলতে পারেন আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। আপনার সম্পর্কে আমার ধারণাটাই আজ পাল্টে গেল। ছোটবেলায় আবু ইসহাক সাহেবের একটি রূপক গল্প পড়েছিলাম। যার নাম মহাপতঙ্গ। আপনার গল্পটা অনেকটা ওই রকম লাগলো। হিন্দু ধর্মে একটি কথা প্রচলিত আছে, জীবে দয়া করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর। পশু পাখির প্রতি ভালোবাসা একটি বড় গুণ। আমি আশা করি কোন একদিন আপনি অবশ্যই এর প্রতিদান পাবেন।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
ভাইয়া আপনার লেখা কথাগুলো পড়ে মুগ্ধ হয়েছি আজকে। আসলে আপনি আপনার লেখার মাঝে যে কথাগুলো তুলে ধরেছেন সেগুলো যেন সমাজের একটি চিরচেনা চিত্র। অবলা পশুপাখির না বলা কথা গুলো আপনি আপনার লেখায় প্রকাশ করেছেন ভাইয়া। আপনি আপনার এই লেখাগুলোর মাঝে যে মহৎ ব্যক্তির কথা উল্লেখ করেছেন সে আর কেউ নয় সে হচ্ছেন আপনি। কারন এত সুন্দর ভাবে ভাবতে শুধু আপনি পারেন।পশুর প্রতি ভালোবাসা দেখানোর মত মানুষ খুবই কম রয়েছে। আসলে ভাইয়া সব সময়ই আমাদেরকে পশুর প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া উচিত। আপনার কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার রয়েছে ভাইয়া। আপনি সবসময় বাস্তব জীবনের প্রেক্ষাপট গুলো আপনার লেখনীতে তুলে ধরেন এটি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আপনি একদম ঠিক কথাই বলেছেন ভাইয়া সহানুভূতিশীল মানুষ যদি আসে পাশে বৃদ্ধি পায় তাহলে পশু গুলো ভালো ভাবে বেড়ে উঠতে পারবে। কারণ পশুদের প্রতি সহানুভূতিশীল না হলে তাদের জীবন অনেক বেশি কষ্টের হয়। রাজ্জাক মিয়ার মত অনেক মানুষ আছে যারা এই নিরীহ পশুদেরকে গরম পানি ছিটিয়ে দিতে বা গরম তেল দিতেও দ্বিধাবোধ করে না। আমি একবার দেখেছিলাম একটি নিরীহ কুকুরকে খাবারের মাঝে সুচ মিশিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সত্যি সে দৃশ্য খুবই বেদনাদায়ক ছিল। আপনার এই লেখাগুলো যখন পড়েছিলাম তখন আমার সেই স্মৃতি মনে পড়ে গিয়েছিল। অনেক সুন্দর একটি বিষয়ের উপর কিছু কথা লিখে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
ভাই আজকে আপনার পোষ্টটি পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে। আসলে আমরা প্রকৃতপক্ষে সমাজের উঁচু শ্রেণীর মানুষ এবং নিম্ন শ্রেণীর মানুষ যেই হোক না কেন, এই অবলা পশুপাখিদের দেখতে পারি না। তারা যেন আমাদের কাছে একটা শত্রুর মতো। তাদের দেখে যেন আমরা খারাপ লাগে তাই যমতাদের মারতে যায়। কিন্তুু কখনও তাদের নিয়ে আমাদের মধ্যে একটা কল্পনা সৃষ্টি হয় না। যে আসলে আমরা যে তাদেরকে এভাবে তাড়িয়ে দেয়। তারা কোথায় যারা খাবে কিভাবে। তাদের জীবনটা কিভাবে বাঁচবে। এরকম মন মানসিকতা আমাদের সমাজের মানুষদের খুব একটা দেখা যায় না। আসলে আপনাকে দ্বারা সম্ভব, আপনারকে আমার এ জন্য খুবই ভালো লাগে। আপনি মানবতাবময়ী এবং পশুপ্রেমী। আপনার এই মন মানসিকতার জন্য আপনাকে আমার খুবই ভালো লাগে। আসলেই আমরা পশু-পাখিকে কত ভাবে নির্যাতন করি, গরম পানি ছিটিয়ে দেয়। কিন্তু তারা ভাষায় প্রকাশ করতে পারে না। এই গরম পানি যদি আমাদের শরীরে পড়তো তাহলে আমরা কতই না কষ্ট পেতাম, ঠিক তেমনি পশুরাও কষ্ট পায়। আমরা এই নিরীহ পশুপাখিদের ভাষা বুঝতে পাইনা, কিন্তু ঠিকই কষ্ট পায়। তাই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত আপনার মত মন মানসিকতা নিয়ে পশুপাখিদের ভালোবাসা।তাই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত প্রাণীদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
ভাই আপনাকে স্যালুট! কুকুরের মনের কথাগুলো খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। কুকুরের ভাষা সবাই বুঝতে পারে না। কিন্তু যারা তাদের ভালোবাসে তারা ঠিকই তাদের মনের ভাষা বুঝতে পারে।
প্রাণীর প্রতি আপনার ভালোবাসা দেখে মনটা ভরে গেলো। আমাদের সকলের উচিত এই সব অবলা প্রাণীকে ভালোবাসা। অনেকেই আছে এদের উপর অনেক অত্যাচার করে। যারা এই কাজটা করে তারা আসলে মনুষত্বহীন মানুষ। ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই ভিন্নধর্মী পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
আসলে ভাইয়া এরকম হৃদয়বিদারক অনেক ঘটনা আমাদের আশেপাশে ঘটে থাকে। আমরা অনেকে যারা আছি অসহায় এবং দুরূহ মানুষের পাশে দাঁড়াই অথচ অসহায় অনেক প্রাণী রয়েছে রাস্তায় যাদের আমরা এতটুকু মায়া মমতা দেখাতে চাইনা। আসলে দিনশেষে আমাদের সকলের মধ্যেই এই মায়া টুকু থাকা উচিৎ যে তারাও সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
আপনার লিখাটি পড়ে ভাইয়া সত্যি বলতে মুগ্ধ হয়ে গেছি। কি সুন্দর করে একটি বিষয় লিখে ফেলেছেন। তবে রাজ্জাক মিয়ার মতো অনেক মানুষই আছে যারা পোষা প্রাণী কুকুরের সাথে সাথে সদয় ব্যবহার করে না। আমাদের উচিত রাস্তার কুকুর হলেও তাদের সাথে সদয় ব্যবহার করা। পরিশেষে বলতে চাই ভালো লিখেছেন ভাইয়া ❤️
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।