ভাগ্য পরিবর্তনের মোটিভেশনাল স্পিচ||~~
꧁৷ভাগ্য পরিবর্তনের মোটিভেশনাল স্পিচ꧂
꧁মোটিভেশন ✍🏻 ꧂
কবি আমি ছবি আমি
আমি সেলিনা সাথী
আঁধার ঘরে জ্বলে ওঠা
নিয়ন আলোর বাতি।
সকলকে শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও বেশ ভালোই আছি। আর আপনারা সবাই সব সময় ভালো থাকবেন, এটাই প্রত্যাশা করি।
বন্ধুরা, আজ আমি মোটিভেশনাল কিছু কথা নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হলাম। আশা করি আপনাদের সকলের ভালো লাগবে। আমরা অনেকেই সব সময় ভাগ্যকে দোষারোপ করি। অথচ আমাদের ভাগ্যের পরিবর্তন কিভাবে করা যায়? সে বিষয়ে আমরা কোন ধারনাই রাখি না। এবং সেই ধারণা অনুযায়ী কাজও করি না। আজ আমাদের ভাগ্যের পরিবর্তন করা যায় এমন সহজ কয়েকটি টিপস দিয়ে যাব। হয়তো কারো জীবনে ভাগ্যের পরিবর্তন হতেও পারে। আর এটাও খুব ভালো করে জেনে রাখা উচিত ভাগ্যবান হতে গেলে সঠিক তেমন কোন সূত্র আছে কিনা এবং কিভাবে এপ্লাই করতে হয় সেটাও কিন্তু জানবার বিষয়। তবে হতাশা কি সব সময় দূরে রাখতে হবে। হতাশা কিংবা ডিপ্রেশন কিংবা দুশ্চিন্তা মানুষকে বেশি দূর এগুতে দেয় না।তাই যতটা পারা যায় দুশ্চিন্তা মুক্ত জীবন যাপন করা আমাদের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ।কিছু কিছু নীতি মন দিয়ে অনুসরণ করলে আমাদের ভাগ্যের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পেতে পারে। যদি আমরা আমাদের ভাগ্যের উন্নয়ন চাই তবে। আসলে ভাগ্যকে দোষারোপ করে কোন লাভ নেই। অন্তত চেষ্টা করার আগে।আর তাই আমি আপনাদেরকে বলতে চাই-
ভাগ্যবান হওয়ার তেমন কোনো নির্দিষ্ট সূত্র নেই, তবে কিছু নীতি আছে। আর সেই নীতিগুলো নিয়ে এখন আমি একটু আলোচনা করব।
✨কিছু গুরুত্বপূর্ণ নীতি :
১) ইতিবাচক মনোভাব: নিজের আত্মবিশ্বাসকে আরও সক্রিয় করে, সব সময় ভাবতে হবে, আমাকে দিয়েই সম্ভব। পৃথিবীতে মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে তৈরি করেছেন। সেরা, সেরা কাজগুলো করার জন্য। আমি পারবো আমাকে পারতেই হবে আমার ভাগ্যের পরিবর্তন করতে। আর দৃঢ়তার সাথে ভাবতে থাকুন-
✅ সবসময় আশাবাদী থাকুন এবং বিশ্বাস করুন যে আপনি সফল হতে পারবেন।
✅ Negetive চিন্তাভাবনা এড়িয়ে চলুন।
নেগেটিভ চিন্তা কে সব সময় এড়িয়ে চলতে হবে। মনে রাখবেন আপনার সাথে যখন যা ঘটছে। তা মঙ্গলের জন্যই ঘটছে। মেনে নিন। মানিয়ে চলুন। হতাশাকে দূর করুন।
২) কঠোর পরিশ্রম: আপনার লক্ষ্যকে ফোকাস করুন।
গোল সেটিং করুন। প্লানিং করুন জীবনের কোন প্রান্তে কখন কি করতে চান। মনে রাখবেন পরিকল্পনা আপনার বাস্তবায়নের অর্ধেক। তাই সবার আগে পরিকল্পনা করুন। আপনার স্বপ্ন অনুযায়ী। মেধা-সময়- শ্রমকে কাজে লাগিয়ে আপনিও হতে পারেন সৌভাগ্যবান। সততা ধৈর্য ও অধ্যবসায়ের সাথে।আর সেই সাথে-
✅ আপনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে প্রস্তুত থাকুন। পরিকল্পনা অনুযায়ী।
✅কখনই শুধু ভাগ্যের উপর নির্ভর করবেন না। পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত মানুষের জীবনী পড়ুন। সেই জীবনী গুলো হতে পারে আপনার জন্য অনুপ্রেরণা।
৩) লক্ষ্য নির্ধারণ:
✅ স্পষ্ট ও পরিষ্কার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন।
✅ আপনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য পরিকল্পনা তৈরি করুন। এরপর অ্যাকশনে যান। শুরু করুন নিজের মত করে।
৪) ঝুঁকি নেওয়া:
✅ আপনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য ঝুঁকি নিতে প্রস্তুত থাকুন। আমরা দীর্ঘদিন ধরে একটি প্রবাদ শুনে এসেছি যে নো রিস্ক নো গেইন। ভয় পেলে চলবে না রিক্স নিতে হবে। মনে রাখবেন সঠিক সময়ের সঠিক একটি সিদ্ধান্ত আপনার সফলতার চাবি স্বরূপ। আর তাই সময়কে গুরুত্ব দিন।মনে রাখবেন পৃথিবীতে আল্লাহ তায়ালার সবার জন্য একটি জিনিস সমান ভাবে বরাদ্দ রেখেছেন। আর সেটি হচ্ছে দিনরাত মেলে ২৪ ঘন্টা। আর এই 24 ঘন্টাকে আপনি কিভাবে কাজে লাগাচ্ছেন। আপনার ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য সেটাই হলো মূল কথা।আর তাই -
✅ সাবধানে ঝুঁকি মূল্যায়ন করুন এবং সিদ্ধান্ত নিন।
৫) সহযোগিতা: সব সময় বিনয়ী স্বভাবের হন। বিনয় মানুষের ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তোলে। মনে রাখবেন অহংকার অহংকার রাগ, লোভ এগুলো ধ্বংসের কারণ।আর তাই সব সময়-
✅ অন্যদেরকে সহযোগিতা করুন। এবং তাদের সাহায্য নিন।
✅ একা কাজ করার চেয়ে দলে কাজ করলে আপনার সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এক্ষেত্রে মনে রাখবেন একা আর বোকা সমান কথা।
সব সময় দলের সাথে কাজ করুন।নেতৃত্ব দিন। পৃথিবীতে যতটি স্নান আছে তারা কেউ একা একা সকল কিংবা ধনী ব্যক্তি হতে পারেনি। লক্ষ্য করে দেখবেন।
৬) ধৈর্য: যেকোনো কাজের ফলাফল পেতে অবশ্যই আমাদের ধৈর্য ধারণ করতে হবে।তাড়াহুড়া করা যাবে না। মনে রাখবেন ধৈর্যের ফল সব সময় সুমিষ্ট হয়।ধৈর্যধারণ ছাড়া আমরা সৌভাগ্যবান ব্যক্তি হতে পারব না। আর সফলতার রাস্তা নিজেকেই তৈরি করে নিতে হয়।। কেউ কখনো আপনাকে সফলতার রাস্তা তৈরি করে দেবে না। যেহেতু সফলতার পথ অনেক পিচ্ছিল হয়। তাই সাবধানতা,বা ধৈর্য ধারন অতিব গুরুত্বপূর্ণ।
✅ মনে রাখবেন, সাফল্য রাতারাতি আসে না।
✅ ধৈর্য ধরুন এবং কাজ করতে থাকুন।
৭) শেখা: আমাদেরকে বেশি বেশি শেখার অভ্যেস করতে হবে।শেখার ক্ষেত্রে লজ্জা পাওয়ার কিছু নাই।সব সময় আপডেট থাকতে হবে আপডেট কিছু শিখতে হবে। এবং ভুল করে কখনোই নিজেকে সবজান্তা শমসের মনে করা যাবে না।
✅ নতুন জিনিস শিখতে আগ্রহী হোন।
✅ আপনার জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি করুন।
৮) কৃতজ্ঞতা: আপনার নিজের যা কিছু আছে তাই নিয়ে আপেক্ষক কৃতজ্ঞ থাকুন। অন্যের টাকা পয়সা ধন সম্পদ দেখে বিচলিত হবেন না। বরং আপনি কিভাবে নিজের সম্পদশালী হবেন। নিজের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাবেন সেদিকে যত্ন নিন।
✅ আপনার যা আছে তার জন্য কৃতজ্ঞ থাকুন।
✅ ইতিবাচক দিকগুলোতে মনোযোগ দিন।
৯) ভালো কাজ:
পৃথিবীতে যত ভালো কাজ করবেন। মনের দিক থেকে ততটাই প্রশান্তি পাবেন। আর তাই আপনার ভালো কাজের একটি তালিকা থাকা জরুরী। ভালো কাজের মাধ্যমে অন্যকে সহযোগিতা করার জন্য হাত বাড়িয়ে দিন। সুন্দর ভাবে কথা বলুন। মার্জিত পোশাক পড়ুন।
পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন। আর হ্যাঁ আমরা সকলেই শুনে এসেছি সেই ছোটবেলা থেকে যেমন কর্ম তেমন ফল। আর তারই ধারাবাহিকতায় বলবো-
✅ অন্যদের সাহায্য করুন এবং ভালো কাজ করুন।
✅ ভালো কাজের ফলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
১০) বিশ্বাস:নিজের উপর শতভাগ বিশ্বাস রাখুন। আপনার স্বপ্নপূরণে যে লক্ষ্য স্থির করেছেন তার প্রতি পূর্ণ আস্থা রাখুন।আপনি পারবেন আপনাকে দিয়েই সম্ভব এই বিশ্বাসটা সবসময় নিজের ভেতরে লালন করুন। মনে রাখবেন বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর
✅ নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন এবং আপনার লক্ষ্য অর্জনের ক্ষমতার উপর বিশ্বাস রাখুন।
আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি এই নীতিগুলো অনুসরণ করলে আপনার ভাগ্যের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পেতে পারে।
আপনিও হতে পারেন অন্য কারো স্বপ্নদ্রষ্টা। আপনাকেও মানুষ অনুকরণ করবে।অনুসরণ করবে।
আপনিও হতে পারেন উজ্জ্বল এক নক্ষত্র।
মনে রাখবেন, ভাগ্য হলো পরিশ্রম, ঝুঁকি, সহযোগিতা, ধৈর্য, শেখা, কৃতজ্ঞতা, ভালো কাজ এবং বিশ্বাসের
দারুন এক সমন্বয়।
🌟ভাগ্যবান হওয়ার জন্য আরও কিছু টিপস:
🔷নিজের অন্তর্দৃষ্টি বিশ্বাস করুন।
🔷নতুন সুযোগের জন্য চোখ নাক কান খোলা রাখুন।
🔷নিজের ভুল থেকে শিখুন।
🔷কখনো হার মানবেননা ।
🎈মনে রাখবেন, ভাগ্য আপনার নিজের হাতে।
আমি সেলিনা সাথী। আমার প্রফেশন, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার ও মোটিভেটর। আমি একজন সমাজ কর্মি ও সংগঠক। এছারা ও তৃনমূল নারী নেতৃত্ব সংঘের নির্বাচিত সভাপতি বাংলাদেশ। আমি "নারীসংসদ" এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি "সাথী পাঠাগার"। আমার লেখা মোট ১০ টি একক ও যৌথ কাব্য গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। একুশে বই মেলায় প্রতি বছর একটি করে কাব্য গ্রন্থ প্রকাশের চেস্টা করি। আমার লেখা কাব্যগ্রন্থের মধ্যে "মিস্টি প্রেম" (উপন্যাস), "অশ্রু ভেজা রাত" (কবিতা), "জীবন যখন যেমন" (কবিতা), "একুশের বুকে প্রেম" (কবিতা), "নারীকন্ঠ" (ম্যাগাজিন) অন্যতম।
বিষয়: মোটিভেশনাল স্পিচ
কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ
আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই এই কমিউনিটির সকল সদস্য কে, ধন্যবাদ.......
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে বেশ দারুন একটি বিষয় নিয়ে পোস্ট লিখে শেয়ার করেছেন। আপনার লেখা পোস্টি পড়ে সত্যি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আপনি একদম ঠিক বলেছেন আপু মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের সেরা জীব হিসেবে তৈরি করেছেন তার সকল সৃষ্টির সেরা কাজগুলোই করার জন্য। ঠিক বলেছেন আপু আপনি আসলে নিজের ভাগ্য কিভাবে পরিবর্তন করা যায় এটা নিজেই সব সময় সামনের দিকে এগিয়ে এগিয়ে ভাবতে হবে অন্যের সম্পদ দেখে বিচলিত হওয়া যাবে না। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য আমরা যদি এই নীতিগুলোকে কাজে লাগাই। তাহলে নিশ্চয়ই সাকসেস আমাদের জীবনে ধরা দেবে এটা আমি বিশ্বাস করি।
আপনার পোস্টটি পড়ে একটি কথাই বলতে চাই সেটি হচ্ছে আপনার বলা মোটিভেশনাল স্পিচগুলো একদম অতুলনীয় অসাধারণ। এরকম কথা গুলো বা আপনার আজকের এই পোস্ট এর সম্পূর্ণ বিবরণটি যদি কেউ নিজের কর্মজীবনে এপ্লাই করতে পারে তাহলে আমিও মনে করি জীবনে সফলতা খুব তাড়াতাড়ি আসবে। সত্য কথা বলতে আপু ভালো কাজে মানুষ সব সময় বেশি মনোযোগী হতে চায় না। এরকম কথাগুলো আমরা শুনে সাথে সাথে অনুপ্রাণিত হই কিন্তু একটু পরপরই সেগুলো হারিয়ে যায়। কিন্তু যদি একবার এই মোটিভেশনাল কথাগুলো আমরা নিজের মনে প্রানে নিয়ে সামনের দিকে এগোতে পারি তাহলে আপনার সাথে আমিও একমত হয়ে বলতে পারি অবশ্যই সফলতা আসতে বাধ্য। যাই হোক পোস্ট থেকে কিছু বলতে চাচ্ছি না প্রতিটি কোথায় আমার কাছে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে। খুবই সুন্দর একটি মোটিভেশনাল পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু তার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এজন্যই এই মোটিভেশনাল পোস্টগুলো বা মোটিভেশনাল কথাগুলো বারবার শুনতে হবে। একবার পড়লেই হবে না। আমি প্রতিনিয়ত এরকম মোটিভেশনাল স্পিচ থেকে নিজেকে জাগ্রত করি।যেদিন যখনই কোন বিষয়ে আমি দুশ্চিন্তাকেং বা হতাশাগ্রস্ত হই তখন একমাত্র অবলম্বন মোটিভেশনাল স্পিড আর মহান সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করা।এ দুটো কাজ করে থাকি।
জ্বি আপু আপনি যথার্থই বলেছেন।এরকম একটি মোটিভেশনাল পোস্ট আপনার থেকে দেখতে পেয়ে অনেক ভালো লেগেছে অনন্য পোস্ট টি রেস্টিম করে রেখেছি আপু। পরে যখন খারাপ লাগবে আবার পড়ে নিবো।
আমি তো মূলত এই মোটিভেশনাল স্পিচগুলো দিয়ে নানা রকমের ট্রেনিং প্রেজেন্টেশন করি। আর সেখান থেকেই ভাবলাম কিছুটা আপনাদের সাথে শেয়ার করি।আর তাই এই পোস্ট করা।কারো এতটুকু কাজে আসলে তবেই আমার সার্থকতা।
ভাগ্য পরিবর্তন ব্যাপার টা শুনলেই কেমন জানি লাগে। তবে ভালো কিছু করতে হলে নিজের লক্ষ্যে পৌছাতে হলে ইতিবাচক মনোভাব, বিশ্বাস, কঠোর পরিশ্রম, ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা, একেবারে স্বতঃস্ফূর্ত থাকা অনেক জরুরি। এগুলো আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষেরই জানা নেই। আমাদের সবচাইতে বড় সমস্যা আমরা হতাশ হয়ে পড়ি সহজেই। এটা দূর করতে হবে। অনেক সুন্দর লিখেছেন আপু বেশ কার্যকরী ছিল।
আসলে এই বিষয়গুলো মেনে চললে এবং মানিয়ে চললে আমরা আমাদের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারি।।সবসময় চর্চার মাধ্যমে।
আসসালামু আলাইকুম
ওয়ালাইকুম আসসালাম
এই মোটিভেশনাল কথাগুলো যদি আমরা মানতে পারি তাহলে আমাদের জীবন অনেক সুন্দর হবে এই মডিভেশনাল কথাগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপু অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইল আপনার জন্য।♥️♥️