"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা-৫৪ || ঝাল ও মিষ্টি স্বাদের নকশী পিঠার রেসিপি।
সবাইকে শুভেছা।
প্রিয় আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা,কেমন আছেন? সবাই ভালো ও সুস্থ্য আছেন আশাকরি। সকলে ভালো থাকেন এই প্রত্যাশা করি। আমিও ভাল আছি। আজ ৭ই চৈত্র্য। বসন্তকাল ,১৪৩০ বঙ্গাব্দ। ২১শে মার্চ,২০২৪ খ্রীস্টাব্দ।
গতকাল ২০ মার্চ ছিল বিশ্ব সুখ দিবস। সুখ কি বড্ড জানতে ইচ্ছে করে! সুখের কোন সজ্ঞা নেই। সুখ একেক জনের কাছে একেক রকম। কবি গুরুর ভাষায়"নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস, ওপারোতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস। নদীর ওপার বসি বসি দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে, কহে যাহা কিছু সুখ সকলি ওপারে"। তাহলে কি দাঁড়ালো দূর থেকে যাকে আমরা সুখ মনে করি, সেটা সত্য নাও হতে পারে। তারপরেও ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট অনুযায়ী ফিনল্যান্ড সবচেয়ে সুখি দেশ। পরপর ছয়বার তারা এই কৃতিত্ব অর্জন করলো।১৩৭ টি দেশের মধ্যে তলানিতে অবস্থান আফগানিস্তানের। আমাদের প্রিয় বাংলাদেশের অবস্থান ১১৮ তম। তবে আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা আমরা সবাই সুখি। মার্তৃভাষায় ব্লগিং করতে পেরে। আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সবাইকে সুখ দিবসের শুভেচ্ছা।
বন্ধুরা, আমার বাংলা ব্লগের নিয়মিত ব্লগিংয়ে আজ হাজির হয়েছি একটি রেসিপি পোস্ট নিয়ে। আর আজকের রেসিপি পোস্টটি হচ্ছে, আমার বাংলা ব্লগের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ মূলক ব্লগ। আমি একজন প্রতিযোগী হিসেবে "আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা - ৫৪ তে শেয়ার করবো আমার ঝাল ও মিষ্টি স্বাদের নকশী পিঠার রেসিপি | নকশী পিঠা একপ্রকার লোকশিল্প।এই পিঠার গায়ে বিভিন্ন ধরণের নকশা তৈরি করা হয়।আমাদের দেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এই নকশী পিঠার ব্যাপক প্রচলন আছে। আমি মাছের নকশী পিঠা,নিমপাতা পিঠা সহ মোট তিন ডিজাইনের নকশী পিঠা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। আর এই সুযোগ করে দিল, বরাবরের মতই আমাদের সবার প্রিয় আমার বাংলা ব্লগ।এজন্য আমার বাংলা ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।আমি চেষ্টা করেছি আমার পছন্দের নকশী পিঠা তৈরি করতে। বাকীটা আপনারা ও বিচারকরা বিচার করবেন। আসুন ধাপে ধাপে দেখে নেই কিভাবে তৈরি হলো প্রতিযোগীতা-৫৪ র জন্য আমার আজকের নকশী পিঠা রেসিপি। আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে।
নকশী পিঠার প্রয়োজনীয় উপকরণ
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
চালের গুড়া | ২ কাপ |
লবন | প্রয়োজন মতো |
চিনি | ১ কাপ |
এলাচ | ২পিস |
দারুচিনি | ১ইঞ্চি |
তেজপাতা | ২টি |
খেজুর কাটা | ১টি |
কৌটার ঢাকনা | ১টি |
টিনের পাতলা অংশ | ১ পিস |
মোটা প্লাস্টিক | ১ পিস |
সবুজ ফুড কালার | প্রয়োজন মতো |
সয়াবিন তেল | ৪ কাপ |
নকশী পিঠার তৈরির পদ্ধতি
ধাপ-১
প্রথমে একটি হাড়িতে ১ কাপ পানি দিয়ে নিয়েছি। পানিতে ১ কাপ চিনি ,এলাচ ,দারুচিনি ও তেজপাতা দিয়ে,মিডিয়াম তাপে চুলায় জ্বাল দিয়ে পাতলা শিরা তৈরি করে নিয়েছি।
ধাপ-২
চুলায় একটি কড়াই বসিয়ে দিয়েছি। তাতে চালের গুড়া হালকা ভেজে নিয়েছি। চালের গুড়া ভেজে নকশী পিঠা বানালে বেশ মুচমুচে হয়।
ধাপ-৩
একটি হাড়িতে দু'কাপ পানি দিয়ে চুলায় বসিয়ে দিয়েছি। পানি ফুটে উঠলে, পরিমাণ মতো লবন দিয়ে দিয়েছি। এরপর সেই পানিতে ভেজে নেয়া চালের গুড়া দিয়ে দিয়েছি। ৪-৫ মিনিট চুলায় রেখে সিদ্ধ করে নিয়েছি।
ধাপ-৪
চালের কাই ঠান্ডা হয়ে এলে, হাতে কিছুটা তেল নিয়ে কাই ভালোভাবে ডলে একতি মসৃন ডো তৈরি করে নিয়েছি।
ধাপ-৫
এরপর পরিমাণ মতো ডো নিয়েছি । রুটি বানানো পিড়ায় একটি মোটা প্লাস্টিক বিছিয়ে নিয়েছি । এর উপর তেল মেখে নি্যে, তার উপর ১/২ ইঞ্চি পুরু করে রুটি বেলে নিয়েছি। কৌটার মুখের মাপে গোল করে দাগ দিয়ে নিয়েছি। এবার খেজুর কাটার সাহায্যে ফুলের ডিজাইন করে নিয়েছি। এর পাশে আরো কিছু ডিজাইন করে নিয়েছি, খেজুর কাটার সাহায্যে। এবং টিনের সাহায্যে পাশে কোনা কোনা ডিজাইন করে নিয়ে, নকশী পিঠা বানানো শেষ করেছি। একইভাবে আরও কিছু পিঠা দিজাইন করে বানিয়ে নিয়েছি।
ধাপ-৬
এবার পাতার নকশী পিঠা বানানোর জন্য অল্প ডোতে সবুজ ফুড কালার মিছিয়ে নিয়েছি। এবং লম্বা করে নিয়ে খেজুর কাটার সাহায্য মাঝ বরাবর এপাশ ওপাশ করে ডিজাইন করে নিয়েছি।
ধাপ-৮
এরপর একটি কড়াইয়ে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে চুলায় বসিয়ে দিয়েছি। তেল গরম হয়ে এলে পিঠাগুলো ভেজে নিয়েছি। পিঠাগুলো মুচমুচে হওয়ার জন্য দু'বার ডুবো তেলে ভেজে নিয়েছি। এরপর চিনির শিরায় ভিজিয়ে একটি পাত্রে তুলে নিয়েছি সবগুলো পিঠা।
ঝাল স্বাদের নকশী মাছ পিঠার উপকরণ
উপকরণ | পরিমাণ | |
---|---|---|
মুরগির বুকের মাংস | ১০০গ্রাম | |
ময়দা | ১কাপ | |
কালো জিরা | ১ চাঃ চামচ | |
লবন | প্রয়োজন মতো | |
আদা বাটা | ১/২ চাঃ চামচ | |
রসুন বাটা | ১/২ চাঃ চামচ | |
এলাচ | ২পিস | |
দারুচিনি | ১ ইঞ্চি | |
লং | ৪-৫ টি | |
তেজপাতা | ২টি | |
পিয়াজ কুচি | ৩ তেঃ চামচ | |
কাঁচা মরিচ কুচি | পরিমাণ মতো | |
সয়াবিন তেল | ৩ কাপ | |
গরম মশলা গুড়া | ১/২চাঃ চামচ | |
ছুরি |
ধাপ-১
মুরগীর মাংসে পরিমাণ মতো আদা বাটা, রসুন বাটা ,লবন ও পরিমাণ মতো পানি দিয়ে চুলায় বসিয়ে দিয়েছি। এবং পানি শুকিয়ে নিয়েছি। সিদ্ধ মুরগির মাং হাত দিয়ে ঝির ঝির করে ছিড়ে নিয়েছি।
ধাপ-২
এবার একটি কড়াইয়ে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে চুলায় বসিয়ে দিয়েছি। তেল গরম হয়ে এলে তাতে গোটা গরম মশলা ফোড়ন দিয়ে দিয়েছি। এরপর পিয়াজ কুচি,কাঁচা মরিচ কুচি দিয়ে দিয়েছি। পরিমাণ মতো লবন দিয়ে পিয়াজ হালকা নরম করে নিয়েছি। এরপর ঝির ঝির করে কাটা মুরগীর মাংস দিয়ে সবগুলো উপকরণ ভালভাবে মিশিয়ে নিয়েছি। এরপর গরম মশলার গুড়া দিয়ে আবারও সবগুলো উপকরণ ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়েছি। এবং বাটিতে তুলে নিয়েছি।
ধাপ-৩
এবার একতি প্লেটে ময়দা নিয়েছি। ময়দার সাথে কালো জিরা, লবন, ও ১ চামচ তেল দিয়ে শুকনো উপকরণ ঙুলো ভালো ভাবে মিশিয়ে নিয়েছি। এরপর পরিমান মতো পানি দিয়ে একটি ডো তৈরি করে নিয়েছি।
ধাপ-৪
এরপর পরিমাণ মতো ডো নিয়ে দু'টো রুটি বানিয়ে নিয়েছি। একটি রুটি ছোট টুকরো করে নিয়েছি। অন্য রুটিটিতে পরিমাণ মতো মাংসের পুড় দিয়ে কেটে নেয়া ছোট রুটির টুকরোটি পুরের উপর পানি দিয়ে লাগিতে দিয়েছি । এবার রুটিটির পাশের অংশ ছুরি দিয়ে কেটে নিয়েছি। কেটে নেয়া অংশগুলো একপাশ থেকে অন্যপাশে ক্রস করে লাগিয়ে নিয়ে, মাছ এর ঝাল পিঠা বানানো শেষ করেছি। এবং মাছের চোখ বানানোর জন্য একটি লং বসিয়ে দিয়েছি ।এভাবে টিনটি পিঠা বানিয়ে নিয়েছি।
ধাপ-৫
এবার মাছের ঝাল পিঠা ভাজার জন্য কড়াইয়ে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে চুলায় বসিয়ে দিয়েছি। তেল গরম হয়ে এলে পিঠাগুলো ব্রাউন করে ভেজে তুলে নিয়েছি।
উপস্থাপনা
আশাকরি, আমার বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতা-৫৪ র জন্য আমার করা ঝাল ও মিষ্টি স্বাদের নকশী পিঠা রেসিপি আপনাদের ভালো লেগেছে।আর হ্যাঁ, খেতে কিন্তু খুব মজার হয়েছিল। যেমন মুচমুচে, তেমন স্বাদে অতুলনীয়। আমার বাংলা ব্লগকে আবারো ধন্যবাদ, প্রতিযোগিতার এই সুন্দর আইডিয়ার জন্য। সেই সাথে ধন্যবাদ সকল অংশগ্রহণকারি বন্ধুদের। সবাই ভালো থাকুন। আজ এই পর্যন্তই। আবার দেখা হবে অন্য কোন ব্লগ নিয়ে। শুভ রাত্রি।
পোস্ট বিবরণ
পোস্ট | রেসিপি |
---|---|
পোস্ট তৈরি | selina 75 |
ডিভাইস | Redmi Note A5 |
তারিখ | ২১ মার্চ, ২০২৪ইং |
লোকেশন | ঢাকা |
আমার পরিচয়
আমি সেলিনা আখতার শেলী। বর্তমানে গৃহিনী। জন্মসূত্রে বাংলাদেশী। জন্ম,বেড়ে ওঠা চট্রগ্রাম শহরে। চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনশাস্ত্রে অনার্স-মাস্টার্স। দীর্ঘ দিন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের অধিকার রক্ষায় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় কাজ করেছি।স্বামীর বাড়ী দিনাজপুরে,বর্তমানে ঢাকায় থাকি।ঘুরে বেড়ানো,বই পড়া,অজানাকে জানা,নিত্য নতুন রান্না ও বিভিন্ন ধরণের হাতের কাজ করা আমার শখ।দেশাত্ববোধ,দেশীয় শিল্প,সাহিত্য ও সংস্কৃতি আমার অন্যতম ভালো লাগা।এদেশে জন্মগ্রহণ করে আমি গর্বিত।
আমার কাছে সুখ মানে শান্তিতে ঘুমাতে পারা। যেটা অনেকের জীবনেই নেই। আপনার তৈরি নকশী পিঠা গুলো বেশ সুন্দর ছিল আপু। তবে মুরগির মাংস দিয়ে মাছের মতো করে তৈরি ঝাল স্বাদের নকশী পিঠা টা আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে। ওটাকে দেখে বেশ ইউনিক লেগেছে আমার কাছে। এবং চমৎকার তৈরি করেছেন। যদিও অন্য গুলো সুন্দর ছিল। প্রতিটা ধাপ বেশ সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আমাদের সাথে পোস্ট টা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে। আপনার জন্য শুভকামনা।
জি ভাইয়া এই মাছ পিঠা খেতে বেশ মজা হয়েছিল। ধন্যবাদ ভাইয়া।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আপু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অনেক অভিনন্দন জানাই আপনাকে। আপনি ঝাল ও মিষ্টি স্বাদের নকশী পিঠা নিয়ে আমাদের মাঝে হাজির হলেন।আপনার পিঠা গুলো খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল আশাকরি। আপনি চমৎকার ভাবে ধাপে ধাপে তুলে ধরেছেন। আপনার উপস্থাপনা ও দারুন ছিল।ধন্যবাদ আপনাকে আপু সুন্দর নকশী পিঠার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আপু।
আপু প্রথমে আপনাকে জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনি আজকে আমাদের মাঝে ঝাল ও মিষ্টি স্বাদের নকশী পিঠার রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আপনার তৈরি রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ সুস্বাদু হবে। রেসিপি তৈরীর পদ্ধতি বেশ সুন্দরভাবে আপনি আমাদের মাঝে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য।
জি ভাইয়া খেতে বেশ মজা হয়েছিল। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি আপু আপনি নকশি পিঠার কনটেস্ট এর ৫৪ তম আসরে অংশগ্রহণ করেছেন। আর এই আসরে আপনি চমৎকারভাবে তিনটি ডিজাইনের নকশি পিঠার রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। এ জাতীয় নকশী পিঠার ডিজাইন গুলো দেখতে যেমন ভালো লাগে তেমনি খেতেও সুস্বাদু হয়। যা আপনার পোস্ট পড়ে বোঝা যাচ্ছে। আর আপনি রেসিপিটি তৈরির ধাপগুলো খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে বর্ণনা করেছেন। আর এটা শুনে ভালো লাগলো যে আমাদের বাংলাদেশ সুখ বা সুখী নামক খ্যাতি অর্জনে ১১৮ তম স্থানে অবস্থান করছে। আর বিশ মার্চ যে সুখ দিবস গেছে এটা তো মনেই ছিল না আপনার পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম। কবিগুরুর কথায় একমাত্র যথার্থ আমরা দূর থেকে যেটাকে সুখ মনে করি সেটা আসলে সুখ নাও হতে পারে। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
পিঠাগুলো আসলেই খেতে বেশ মজা।ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ঝাল ও মিষ্টির সাথে মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার এই নকশী পিঠা রেসিপি দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আসলে আপনি খুবই সুন্দর ভাবে এই পিঠার রেসিপি পরিবেশন করেছেন। অসাধারণ হয়েছে।
ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্য করে উৎসাহ দেয়ার জন্য।
ঝাল ও মিষ্টি স্বাদের এই রেসিপি শেয়ার করেছে আপনি৷ খুব ভালোভাবে আপনি এটি তৈরি করেছেন এবং যেভাবে এটি তৈরি করার ধাপগুলো শেয়ার করছেন তা দেখে খুবই ভালো লাগলো৷ একইসাথে এই রেসিপিটি তৈরি করে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই৷
্ধন্যবাদ মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই আপু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আজকে আপনি ঝাল এবং মিষ্টি স্বাদের নকশি পিঠা বানিয়েছেন। তবে আপনার নকশি পিঠাগুলো দেখে সত্যি অনেক ভালো লাগলো। মনে হয় এগুলো খেতে খুব মজা হয়েছে। সত্যি বলতে নকশি পিঠার ডিজাইন গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। খুব সুন্দর করে নকশী পিঠা তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
আসলেই পিঠা গুলো খেতে বেশ মজা ছিল।ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।
২০ মার্চ বিশ্ব সুখ দিবস এটা আমি আজকে প্রথমবার জানলাম। নতুন কিছু জানতে পেরে সত্যি ভালো লাগতেছে। ঝাল ও মিষ্টি স্বাদের নকশি পিঠা তৈরি করেছেন, যেগুলো দেখে তো আমার খুব খেতে ইচ্ছে করতেছে। ঝাল ও মিষ্টির স্বাদের নকশী পিঠা কখনো আমি খাইনি, এমনকি এটা কখনো তৈরি করা হয়নি। আজকে প্রথমবারের মতো দেখলাম। তাও আবার আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে। যেটা দেখে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। এগুলো খেতে নিশ্চয়ই অনেক বেশি মজা লেগেছিল। বিশেষ করে ঝাল পিঠাগুলো মনে হচ্ছে বেশি মজার হয়েছিল।
ঠিক বলেছেন আপু। নতুন কিছু জানতে পারলে বেশ ভালো লাগে। তা যাই হোক আমার পিঠাগুলো আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু।