হর্টিকালচার সেন্টারে ঘুরতে গিয়ে তোলা কিছু ছবি।
উপরের ছবিতে আপনারা সাড়ি সাড়ি নারকেল গাছ দেখতে পাচ্ছেন। হর্টিকালচার সেন্টারের ভেতর দিয়ে বেশ খানিকটা হাঁটার পর এই নারকেল গাছ গুলো দেখতে পেয়েছিলাম। খেয়াল করে দেখি নারকেল গাছ গুলোতে কোন নারকেল নেই। পরবর্তীতে তাদের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম তারা নারকেল গাছ থেকে পেড়ে নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে ফেলে। আর বিক্রির সেই টাকা সরকারি কোষাগারে জমা হয়। তবে আসলে কি পরিমান ফল তারা বিক্রি করে আর কি পরিমান টাকা সরকার পায় সেটা দিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।
উপরের ছবিতে আপনারা হর্টিকালচার সেন্টারের ভিতরে একটি রাস্তা দেখতে পাচ্ছেন। রাস্তার দুপাশ দিয়ে এমন গাছ থাকলে সেই সমস্ত রাস্তা দিয়ে হাঁটাচলা করতে আমার কাছে দারুন লাগে। রাস্তার দুপাশ দিয়ে যখন সবুজের সমারোহ থাকে তখন সেখানে এক ভিন্ন রকমের পরিবেশ তৈরি হয়। অবশ্য শুধু আমি না সম্ভবত সকলেই এই ধরনের জায়গা পছন্দ করেন।
উপরের এই ফুলগাছটি হয়তো আপনাদের অনেকের কাছেই পরিচিত। তবে এই মুহূর্তে আমার এই ফুল গাছটির নাম মনে পড়ছে না। তবে ফুল গাছটি দেখতে আসলেই দারুন লাগছিলো। সেই জন্য এই ফুল গাছের ছবি তুলেছিলাম। ফুল গাছটার নাম আপনাদের কারো জানা থাকলে কমেন্টে অনুগ্রহপূর্বক আমাকে জানাবেন। কারণ অনেকক্ষণ চেষ্টা করেও ফুল গাছটার নাম আমি মনে করতে পারিনি।
উপরের ছবির এই গাছটির নাম আমি জানিনা। তবে দেখতে কিছুটা ব্যতিক্রমধর্মী লাগায় আমি এই গাছের ছবি তুলেছিলাম। যদিও ছবিতে এটার সৌন্দর্য খুব একটা বেশি বোঝা যাচ্ছে না। গাছটা সামনাসামনি দেখতে আরো সুন্দর লাগছিলো। হর্টিকালচার সেন্টারে গেলে এই ধরনের বেশ কিছু ব্যতিক্রমধর্মী নাম না জানা গাছ দেখতে পাওয়া যায়। যদিও এর আগে গিয়ে দেখেছি এই সমস্ত গাছের গায়ে নাম লেখা থাকতো। কিন্তু এবার গিয়ে আর সেটা খুজে পাইনি।
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইস | হুয়াই নোভা 2i |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @rupok |
স্থান | ফরিদপুর |
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
সাদা রঙের ফুলটিকে মুসান্ডা বলে। তবে এর একটা সুন্দর নাম আছে৷ পত্রলেখা।
হটিকালচার সেন্টারে যেতে আমারও খুব ভালো লাগে। গাছ প্রিয় সবারই ভালো লাগবে৷ কিন্তু বড় কিছুর তো উপায় নেই। ব্যালকনিতে যতটুকু হয় ওই টুকুই আছে। আপনার ছবিগুলি বেশ সুন্দর।
পত্রলেখা নামটি কিন্তু চমৎকার। ধন্যবাদ আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
হর্টিকালচার সেন্টারে গিয়ে দারুণ কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন ভাই। এমন জায়গায় ঘুরাঘুরি করতে ভীষণ ভালো লাগে। সাদা রঙের এই ফুলটিকে মুসেন্ডা ফুল বলে। মুসেন্ডা ফুল গোলাপি এবং লাল রঙেরও হয়ে থাকে। গোলাপি রঙের মুসেন্ডা ফুল আমি অনেকবার দেখেছি। যাইহোক এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।