মুচমুচে বেগুনি রেসিপি
আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই সুস্থ আছেন। ভালো আছেন।আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। প্রতিদিনকার মতে আজ আমি আবারও আপনাদের মাঝে নতুন একটা রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি।আজ আমি আপনাদের সাথে মুচমুচে বেগুনি রেসিপি শেয়ার করব। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
উপকরণ সমূহ
- বেগুন
- বেসন
- ময়দা
- বেকিং পাউডার
- লবণ
- হলুদ
- মরিচের গুঁড়ো
- জিরার গুড়া
- রসুন বাটা
- আদা বাটা
ধাপ-১
- প্রথমে বেগুণ গুলোকে এভাবে পাতলা করে কেটে আধাঘন্টা লবণ পানিতে ভিজিয়ে রেখেছি।
ধাপ-২
![](
- এবার বেসন, ময়দা, লবণ, হলুদ, মরিচের গুঁড়া, জিরার গুড়া আদা রসুন বাটা, বেকিং পাউডার একসাথে মিশিয়ে নিয়েছি।
ধাপ-৩
- এরপর অল্প অল্প পানি দিয়ে ব্যাটার বানিয়ে নিয়েছি।
ধাপ-৪
![](
- এবার কাড়াইয়ে তেল গরম করে নিয়েছি।
ধাপ-৫
- এখন বেগুন গুলো পানি থেকে তুলে নিয়ে বেসনের ব্যাটারে চুবিয়ে নিয়েছি।
ধাপ-৬
- সবশেষে গরম তেলের মধ্যে বেগুন গুলো দিয়ে ভেজে নিয়েছি।
পরিবেশন
- এবার একটা বাটিতে তুলে পরিবেশন করেছি।
এই ছিল আমার আজকের আয়োজন। আপনাদের কাছে কেমন লাগলো মন্তব্য করে জানাবেন অবশ্যই। আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি।ধন্যবাদ সবাইকে।
আপনার মুচমুচে বেগুনির রেসিপি পোস্টটি অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর। প্রতিটি ধাপ এত সুন্দর ও সহজভাবে বর্ণনা করা হয়েছে যে যে কেউ এটি অনুসরণ করে নিজের বাড়িতে সুস্বাদু বেগুনি তৈরি করতে পারবে। আপনার রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে ও অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য। শুভকামনা রইল।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আপু আপনার তৈরি এমন মুচমুচে বেগুনি দেখে তো লোভ সামলাতে পারছি না। রোজা যাওয়ার পর আর খাওয়া হয়নি। আমি বেগুনি খেতে খুব পছন্দ করি। বিকালের নাস্তা হিসেবে এই বেগুনি খেতে খুব ভালো লাগে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ এত মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আমারও বেগুনি অনেক পছন্দের। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার বেগুনি গুলো দেখে লোভ লেগে গেল। সেই রোজার ভিতরে খাওয়া হয়েছে। তবে আজও ভেবেছি বেগুনি বানাবো কিন্তু সময়ের অভাবে বানানো হয়নি। এখন আপনার রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে হা হা হা। ধন্যবাদ আপু সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য টি করার জন্য।
বেগুনি আমার খুবই পছন্দ। তবে রমজান মাস ছাড়া বেগুনি তেমন একটা খাওয়া হয় না। খুব ভালো লাগলো আপনার বেগুনির রেসিপি টা দেখে। বেশি লোভনীয় লাগছে দেখতে। তৈরির ধাপগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে। ধন্যবাদ আপনাকে।
অনেক ধন্যবাদ আপু চমৎকার একটা মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে মুচমুচে বেগুনি রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আসলে এগুলো রমজান মাসে প্রায় প্রতিনিয়ত খাওয়া হতো বাড়িতে তৈরি করে। তবে বাজার থেকে কিনে খাওয়ার থেকে বাড়িতে তৈরি করে খেলে বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরির প্রসেস আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
রমজানে খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য টি করার জন্য।
মাঝে মাঝে এই রেসিপিগুলো আমিও তৈরি করে থাকি। এমন তেলে ভাজা জিনিসগুলো খেতে ভালো লাগে। তবে গ্যাসের প্রবলেমে খুব কম খাওয়া হয়। অনেক সুন্দর রেসিপি করেছেন আপনি। এমন বেগুনি তৈরি করতে দেখে খুবই ভালো লাগলো আমার। আশা করবো পরবর্তীতে আরো সুন্দর রেসিপি নিয়ে উপস্থিত হবেন।
আপনার মতো আমার গ্যাসের অনেক সমস্যা।অনেক ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
বেগুনি রেসিপি দেখে খুব লোভ লাগছে। রমজানের মধ্যে এগুলো খাওয়া বেশি হয়ে থাকে। তবে এই খাবারগুলো সব সময় অনেক ভালো লাগে। আপনার তৈরি করা দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। আপনি আপনার তৈরি পদ্ধতি আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
খুব খুশি হলাম এটা জেনে আমার রেসিপি দেখে আপনার খেতে ইচ্ছে করছে।অনেক অনেক শুভকামনা রইল ।
আসলে বেগুনি খেতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। তাছাড়া আপনার তৈরি মুচমুচে বেগুনি দেখেতো আমার এখন খাওয়ার ইচ্ছা করতেছে। বিশেষ করে বিকেল বেলায় এমন মুচমুচে বেগুনি খেতে অনেক বেশি মজা লাগে। ধন্যবাদ তৈরির প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে গুছিয়ে উপস্থাপন করার জন্য।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া বেগুনি খাওয়ার উপযুক্ত সময় হলো বিকেল বেলা। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।