আমার বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতা-২৪||আমার জীবনে ফেলে আসা বন্ধুত্বের স্মৃতি[10% beneficiary to @shy-fox]

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আসসালামুয়ালাইকুম,

InShot_20221011_180200353.jpg

সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহর মেহেরবানীতে সবাই ভালো আছেন।

বন্ধু মানে ভালোবাসা,বন্ধু মানে আবেগ জড়ানো ভালোবাসার মুহূর্ত স্মৃতি খাতায় লেখা থাকা। পৃথিবীতে বন্ধুত্বের সম্পর্কটা একটা মধুর সম্পর্ক এই সম্পর্কের মধ্যে রয়েছে হাজারো ভালোবাসা লোকানো।বন্ধু শব্দটি খুবই ছোট শব্দ কিন্তু এই ছোট শব্দের ভিতর হাজারো অর্থ লুকিয়ে রয়েছে এছাড়াও রয়েছে হাজারো ভালোবাসার স্মৃতি জড়ানো।সত্যি বলতে 💖আমার বাংলা ব্লগ💖 সব সময় ভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। এবারের প্রতিযোগিতাটা আমার কাছে একদমি স্পেশাল। এবারের প্রতিযোগিতা [শেয়ার করো তোমার জীবনে ফেলে আসা বন্ধুত্বের স্মৃতি] এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা সবাই নিজের জীবনে ফেলে আসা বন্ধুত্বের স্মৃতিগুলো আবেগময় মূহুর্ত গুলো তুলে ধরতে পারবো। আমার জন্য এটা স্পেশ্যাল একটি প্রতিযোগিতা তাই আমি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে নিজের ফেলে আসা বন্ধুত্বের অনুভূতি ও অতীতের সেই স্মৃতিগুলো তুলে ধরতে পারব। আর এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য মন থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং শ্রদ্ধা জানায় আমার এবং সবার প্রিয় শুভ ভাইয়াকে।

আমার জীবনে ফেলে আসা

বন্ধুত্বের স্মৃতি

সত্যি কথা বলতে কি বন্ধুত্বের সম্পর্কটা খুবই মধুর।এই সম্পর্ক সব সম্পর্ককেও হার মানায়। নিজের না বলা কথাগুলো সবার কাছে প্রকাশ করা না গেলেও একমাত্র আত্মার বন্ধু-বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করা যা খুব সহজে, আর ভালো বন্ধু জীবনে চলার পথে বড় শক্তি হয়।আপনারা সবাই জানেন আমি বিভিন্ন জেলায় থেকে পড়ালেখা করেছি বাবার চাকরির সুবাদে।তবে বিভিন্ন জেলায় থাকা সত্ত্বেও অনেক বন্ধু বান্ধবী জীবনে এসেছে কিন্তু আমার প্রিয় বান্ধবী সুরাইয়ার মতো কোনো বান্ধবী জীবনে খুঁজে পায়নি।ক্লাস ফাইভে ওঠার সাথে সাথেই চলে আসি চট্টগ্রাম বায়েজিদ বোস্তামী সেনাবাহিনী কোয়াটারে।এখন অবশ্য ওই জায়গাটা সবার কাছে পরিচিত ইবিআরসি নামে।

ওখানে আসার পর আমার বাবা আমাকে বায়েজিদ বোস্তামী পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে ভর্তি করায়। সেখানে পড়ালেখা শুরু করি নতুন জায়গা নতুন পরিবেশে নিজেকে খাপ খাওয়াতে অনেক সময় লেগেছে। অনেকে হয়তো নতুন জায়গাতে গেলে নিজেকে ওই পরিবেশ ওই জায়গাতে মানিয়ে নিতে অনেকটা কষ্টকর হয়ে যায় কিন্তু সেক্ষেত্রে আমার তেমন কষ্ট হয়নি। কারন আমার আত্মার বান্ধবী আমাকে সবসময় সাপোর্ট করতো আমার পাশে থাকতো। আমার বান্ধবী টা ছিল খুবই দুষ্টু প্রকৃতির স্কুলে নতুন ছিলাম তাই কিছু চিনতাম না। ও আমাকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেত আর ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে বিভিন্ন ফল গাছ লাগানো থাকত, সেই গাছের থেকে ও আমাকে ফল পেড়ে দিত বিশেষ করে পিয়ারা পেরে আমরা দুই বান্ধবী খুব মজা করে খেতাম।

তখন মনে হত না এই কয়েকদিন আগে সুরাইয়া সাথে আমার দেখা হয়েছে এত গভীর সম্পর্ক।আসলে সত্যি কথা বলতে কি, এই স্কুল জীবনের বন্ধু বান্ধব গুলো আসলে খুবই আপন হয়ে থাকে। এতটা আত্মার বান্ধবী ছিল কখনো স্কুলের পড়া না শিখলে স্কুলে না যেতে ইচ্ছে করলে তার জন্য চলে যেতাম, সেও কিন্তু আমার থেকে আলাদা ছিল না সেও আমার জন্য একটা পাগল ছিলো ও যখনই স্কুলে আসতো আমাকে না দেখলে আমার বাসায় চলে আসত।দুই বান্ধবী মিলে অনেক অনেক আনন্দ করেছি জীবনের অল্প সময়।সুরাইয়ার মা-বাবা এবং আমার আম্মু আব্বু আমাদের এত গভীর বন্ধুত্বের সম্পর্ক দেখে একসময় তারা বলত [তোদের দুই জনকে বিয়ে দিলে এক ঘরে দিতে হবে,তোরা একজন আরেক জনকে ছাড়া চলতে পারিস না] আসলে সত্যিই এরকমই ছিলাম আমরা।

পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত দুজনে একসাথে পড়ালেখা করেছি।আমার যদি পরীক্ষার সময় একটা প্রশ্ন না পারতাম একজন আরেকজনের সাহায্য করেছি, কি বলব আমি যখন এই লেখাগুলো লিখছিলাম তখন সত্যিই খুব কান্না আসছিল।এখনো আমার আত্মার বান্ধবীকে এতটা মিস করি জানিনা সে আমাকে মিস করে কিনা😭😭 সপ্তম শ্রেণীর বার্ষিক পরীক্ষা দেওয়ার পর আমার বাবার সেনাবাহিনীর চাকরি শেষ হয়ে যায় আর কিছুদিন পর সরকারি কোয়ার্টার ছেড়ে দিতে বলেছে। তাই বাবা চিন্তা করেছে আমাদেরকে নিয়ে বাড়িতে চলে যাবে আর না হলে কোথাও আরেকটা নতুন চাকরি নিবে। আমার বাবার চাকরি হয় সীতাকুন্ড একটি ফ্যাক্টরিতে।আমরা সীতাকুণ্ড পুরো ফ্যামিলি চলে আসি কিন্তু চলে আসর আগে আমার বান্ধবীর সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম।আমার বান্ধবীকে পায়নি আমার বান্ধবী নানার বাড়িতে ছিলেন।আমার বান্ধবীর মাকে জড়িয়ে ধরে অনেক কান্না করেছি ওদের ঘরের নাম্বার নিয়ে এসেছি।

কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস সুরাইয়ার বাবার নাম্বার নিয়ে এসেছি ঠিকই কিন্তু যখন নতুন বাসায় সীতাকুন্ড উঠেছি আমি আর নাম্বার খুঁজে পাইনি কোথায় যেন হারিয়ে ফেলেছিলাম ফোন নাম্বারটা😭😭। জানি সুরাইয়া যদি জানত আমি এভাবে চলে আসবো সে তার নানার বাড়িতে যেত না,আমি জানি আমি যতটা কষ্ট পাচ্ছি তার জন্য সেও আমার জন্য কষ্ট পায়। তারপর আমার আত্মার বান্ধবীর সাথে আর যোগাযোগ হয় নাই।গত চার মাস আগে আমি বায়েজিদ বোস্তামীর মাজারে গিয়ে ছিলাম আর সুরাইয়ার বাড়ি ছিল বায়েজিদ বোস্তামী মাজারের কাছে। ওখানে যখন গিয়েছি এখনের পরিবেশ আগের পরিবেশের মধ্যে অনেক পার্থক্য হয়ে গিয়েছে।

আমি কোনরকমে ওর বাড়ি কোথায় সেটাই চিনতে পারছি না আগে ছোটখাটো কিছু ঘরবাড়ি আর বাজার ছিল এখন দালানকোঠা তৈরি করে রাস্তা এত পরিবর্তন করেছে সবকিছুই যেনো আমার কাছে অচেনা লাগছিল। আমি যেই রাস্তা দিয়ে তার বাড়িতে যেতাম সেই রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিলাম আর মনে মনে ভাবছিলাম হয়তো আমার বান্ধবী এইখানে কোন এক বাসায় রয়েছে, নয়তোবা আমার মত সংসার নিয়ে ব্যস্ত রয়েছে। আমার সাহস হয়নি তাকে খুজে বের করা কারণ আমি ছিলাম একা।

আমি আমার আত্তার বান্ধবীকে হারিয়ে ফেলেছি লেখাপড়া জীবনে তার মত কোন ভালো বন্ধু হয়নি,সে আমার একমাত্র বান্ধবী ছিল যার কাছে সবকিছু সুখ-দুঃখের কথা বলতে পারতাম।তবে ইনশাল্লাহ এক সময় তাকে খুজে বের করব সেই বিশ্বাসটা মনের মধ্যে রেখেছি। সবাই দোয়া করবেন আমার ইচ্ছা যেনো উপরওয়ালা পূর্ণ করে দেয়।আমি যেনো আমার আত্মার বন্ধুটিকে খুঁজে পাই,আর আমার আত্মার বান্ধবী সুরাইয়াকে জড়িয়ে ধরে বলতে পারি অনেক বছর তোমাকে মিস করেছি😭😭।

ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

ধন্যবাদ,সবাই ভাল থাকবেন।।

Sort:  
 2 years ago 

সময়ে অনেক কিছু বদলে যায়। আপনি গতমাসে চার মাসে যে বায়েজিদ বোস্তামী মাজারে গেছেন, আগে মত নাই পরিবেশ টা, সব কিছু বদলে গেছে। যদি আগের মত থাকত, তাহলে আপনার বান্দবী খুঁজে পেতেন।আপনার জন্য শুভকামনা রইল আপু।

 2 years ago 

জি আপু,আগের মত যদি জায়গাটা থাকতো তাহলে হয়তো বা আমার বান্ধবীকে খুঁজে পেতাম। ধন্যবাদ আপু

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 2 years ago 

দোয়া রইল আপনি যাতে আপনার বান্ধবী কে খুজে পান।মন থেকে কোন কিছু চাইলে ঈশ্বর কখনো ফেরায় না।আপনিও পেয়ে যাবেন।অনেক ভাল লাগল আপনার বন্ধুত্বের স্মৃতি জানতে পেরে।

 2 years ago 

আপনাদের দোয়ায় এবং আল্লাহর রহমতে আশা করি খুঁজে পাবো।বান্ধবীর স্মৃতিগুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পেরেছি এতে আমার অনেক আনন্দ।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

 2 years ago 

সত্যি যখন নিজের একদম কাছের বন্ধু দূরে থাকলে তখন অনেক মিস করা হয়ে থাকে। ঠিক তেমনি আপনি আপনার বান্ধবী সুরাইয়াকে অনেক মিস করতেছেন। হয়তো সেও আপনার কথা ভেবে অনেক কষ্ট পায় মিস করে। তার নাম্বারটা যদি একটু আগলে রাখতেন তাহলে এখন তার সাথে কথা বলতে পারতেন। যাই হোক আমি দোয়া করি আপনি যেন আপনার বান্ধবীর সাথে দেখা করে আবার নতুন করে সব কথা শেয়ার করতে পারেন।

 2 years ago 

দোয়া করবেন ভাইয়া তার সাথে যেন আমার দেখা হয়। তার সাথে কথা বলার জন্য অনেক ইচ্ছা জ। সত্যি তার মোবাইল নাম্বারটা যত্ন করে রাখলে আজ তার সাথে কথা বলতে পারতাম। আমি অপেক্ষা আছি আল্লাহর রহমতে অবশ্যই একদিন তার সাথে কথা হবে।অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

 2 years ago 

সত্যি বন্ধু-বান্ধবের সম্পর্ক অনেক গভীর সম্পর্ক রক্তের চেয়ে অনেক সময় গভীর সম্পর্ক হয়ে যায়। আপনার স্কুল জীবনের বান্ধবী সুমাইয়াকে অনেক মিস করেন আপনি। আশা করি দুই বান্ধবী একসাথে মিল হবেন। সুমাইয়ার সাথে দেখা করতে গিয়ে তার মাকে জড়িয়ে অনেক কান্নাকাটি করেছেন। সত্যি এটি অনেক গভীর সম্পর্ক। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য।

 2 years ago 

ভাইয়া আপনার কথাটি একেবারে সত্যি বন্ধু-বান্ধবের সম্পর্ক অনেক গভীর সম্পর্ক রক্তের চেয়ে অনেক সময় গভীর সম্পর্ক হয়ে যায়।আমি তাকে অনেক মিস করি আশা করি একদিন না একদিন ওর সাথে আমার দেখা হবে।অসখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করে সবসময় পাশে থাকার জন্য।

 2 years ago (edited)

কিছু সম্পর্ক সত্যিই আত্মার হয়ে থাকে। আপনার সাথে আপনার বান্ধবীর সম্পর্ক সত্যিই আত্মিক না হলে এতো দিন পরেও তাকে ভুলতে পারলেন না। আল্লাহ পাক আপনার মনোকামনা পূর্ণ করুন আপনার বান্ধবীর সাথে দেখা করিয়ে দিন।
দোয়া রইল।

 2 years ago 

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর মন্তব্য করে সবসময় পাশে থাকার জন্য।

 2 years ago 

চট্টগ্রাম স্কুলে পড়তে গিয়ে সুমাইয়ার সাথে আপনার বান্ধবীর সম্পর্ক হয়ে গেল। কিন্তু আপনার বাবা চাকরি মেয়াদ শেষ হওয়াতে আপনারা অন্য জায়গায় চলে গেলেন। এক সময় আপনি সুমাইয়ার বাসায় গেলেন দেখা করতে কিন্তু সে নানার বাড়ি থাকায় দেখা হলো না। আপনার বান্ধবীর আম্মাকে ধরে অনেক কান্নাকাটি করলে অনেকদিন পর দেখা হওয়ার কারণে। মোবাইল নাম্বারটা নিয়ে আসলেন শেষ পর্যন্ত নাম্বারটা হারিয়ে ফেললেন আপনি। সত্যি স্কুল জীবনের বান্ধবী এবং বন্ধুর কথা খুব মনে পড়ে আমার। খুব সুন্দর করে সাজিয়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য।

 2 years ago 

ধন্যবাদ আপু, মন্তব্যের জন্য।।

 2 years ago 

আপু আপনি ঠিক বলেছেন স্কুল জীবনের বন্ধু গুলো সবচেয়ে বেশি আপন হয়। সুরাইয়ার জন্য আমার বেশ খারাপ লাগছে আপু। সীতাকুণ্ড গিয়েছেন সেখানে মাজারের পাশে যদি আপনার ফ্রেন্ড কে খুঁজতেন বা আপনার ফ্রেন্ডের বাড়িতে গিয়ে খোঁজ করতেন তাহলে হয়তো পেতেও পারতেন আপু। আসলে অনেকদিন পর গিয়েছেন তো সেজন্য আপনার কাছে সবকিছু একটু অন্যরকম লাগছে। যাইহোক যেখানেই থাক সুরাইয়া ভালো থাকুক হয়তো আপনার মত সুরাইয়া ও আপনাকে মনে মনে অনেক খুঁজে বেড়াচ্ছে। আশা করি কোন না কোন একদিন আপনাদের দুজনের দেখা হবে। শুভকামনা রইল আপনাদের জন্য।

 2 years ago 

দোয়া করবেন ভাইয়া সুমাইয়ার সাথে দেখা হয়।মানুষ এর জীবনে অনেক স্মৃতি থাকে।সুমাইয়া আমার জীবনে সারাবছর স্মৃতি হয়ে থাকবে আপনার মন্তব্যগুলো সত্যি অনেক ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আশা করি সবসময় পাশে থাকবেন।

 2 years ago 

আপনার বান্ধবী সুরাইয়ার কথা শুনে বেশ ভালোই লাগছিল। দুই বান্ধবী মিলে বেশ ভালোই কাটাচ্ছেন। কিন্তু আপনার বাবার চাকরির অবসর হওয়াতে সেখান থেকে পরিবারের সবাই বদলি হতে হয়েছিল। কিন্তু সেই দিন আসার সময় বান্ধবীর সাথে দেখাও করতে পারলেন না। সুরাইয়া নানির বাড়িতে গিয়েছিল। এমনকি ফোন নাম্বারটাও হারিয়ে ফেলেছিলেন। এরকম একজন বান্ধবী কিন্তু একদমই যোগাযোগ বন্ধ। আসলেই বেশ খারাপ লাগছিল ‌‌। বন্ধুত্ব যেন স্মৃতির পাতায়।

 2 years ago 

সত্যি ছোট বেলায় বান্ধবীকে নিয়ে দিনগুলো অনেক ভালো কেটে ছিল। কখনো ভুলা যাবে না যদিও তাকে কখনো খুঁজেও না পাই কিন্তুু তার স্মৃতির সারা জিবন মনে থাকবে। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

 2 years ago 

আসলে বন্ধুত্ব কখনো ভুলা যায় না। আপনার পোস্টটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। আশা করি আপনার বান্ধবীকে খুঁজে পাবেন। সেই সুন্দর মুহূর্ত নিশ্চয় উপভোগ করতে পারবেন এই আশাবাদ ব্যর্থ করি। এত সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।

 2 years ago 

সত্যি ভাইয়া বন্ধুত্ব কখনো ভোলা যায়না । আমার বান্ধবীকে খুঁজে পাবো এইটা আমার বিশ্বাস।আমার পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে এতে আমি অনেক খুশি। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সবসময় পাশে থাকবেন জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.14
JST 0.028
BTC 59264.94
ETH 2604.33
USDT 1.00
SBD 2.38