শীতের আভাস যেন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এই শীতের প্রকৃতির আমার খুবই ভালো লাগে। কুয়াশামাখা শিশির ভেজা ঘাস। কি অপরূপ সৌন্দর্যময় মুহূর্ত। গতকাল গ্রামে এসেছি।আর গ্রামে দেখি অনেক বেশি শীত পরেছে। গ্রামের প্রত্যেকটা মানুষ আটটার মধ্যে ঘরে চলে যায়। ঘরের বাইরে আর থাকেনা এবং সকাল বেলায় তারা মাঠে আসে। আমিও বাবার সাথে সকালবেলা মাঠে এসে দেখতে পেলাম কুয়াশামাখা দৃশ্য এবং ঘাসের উপরে শিশিরের বিন্দু। দেখে খুবই ভালো লাগলো। তো বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে এসেছি আমার সর্বশেষ তিনটি রেসিপি পোষ্ট।এই রেসিপি গুলো খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। বিশেষ করে কেক রেসিপিটা তৈরি করতে পেরে আমার খুবই ভাল লেগেছিল। তাই আজকে আপনাদের মাঝে তিনটি রেসিপি পোস্ট শেয়ার করলাম। আশা করি একসাথে রেসিপি পোস্ট গুলো দেখে ভালো লাগবে। বন্ধুরা চলুন শুরু করা যাক।

আমরা কমবেশি সবাই কেক খেতে পছন্দ করি। বিশেষ করে কেক আমার খুবই প্রিয়। জন্মদিন উপলক্ষে কেক কেটে অনেক আনন্দ মুহূর্ত উপভোগ করা যায়। আর তাই আমি বাসায় কেক তৈরি করেছিলাম স্বাস্থ্যকর ভাবে। এই কেক রেসিপি প্রথম তৈরি করেছিলাম।তাই আমার খুবি ভালো লেগেছে। খেতেও অনেক সুস্বাদু হয়ে ছিলো।

মুরগির মাংসের মজাদার রেসিপি খেতে খুবই ভালো লাগে।তাই আলু দিয়ে মুরগির মাংস ভুনা করেছিলাম। আর মুরগির মাংস ভুনা রেসিপি খেতে খুবই মজাদার হয়েছিল। এই রেসিপিটা তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। আসলে মুরগির মাংস আমার খুবই প্রিয়। তাই মুরগির মাংস রেসিপি তৈরি করতে ভালো লাগে।

খিচুড়ি রেসিপি মধ্যে ভুনা খিচুড়ি আমার সবচাইতে বেশি প্রিয়। আর পোলার চাউল দিয়ে এই ভুনা খিচুড়ি তৈরি করলে খেতে খুবই মজাদার হয়। আমাদের বাড়িতে ছোট মামা এসেছিল আর মামাকে সাথে নিয়েই ভুনা খিচুড়ি রেসিপি তৈরি করেছি।মামার কাছ থেকে শেখা এই রেসিপি আর মামা ও আমি একসাথে তৈরি করে ছিলাম।তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম।আজকে আবারও শেয়ার করলাম। রেসিপিটি খেতে খুবই মজাদার হয়েছিল। সবাই একসাথে অনেক আনন্দের সাথে রেসিপিটা খেয়েছিলাম।