আজকে আমি আবারো আপনাদের মাঝে গ্রীন বাংলা পার্কের ফটোগ্রাফি নিয়ে আসলাম। এর আগে আপনাদের সাথে আমি শেয়ার করেছিলাম প্রথম পর্বম আজকে দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে এসেছি। আমাদের সিরাজগঞ্জ শহর থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই গ্রীন বাংলা পার্ক। পার্কটি অনেক সুন্দর ভাবে তৈরি করেছে। পার্কের ভিতরে সবুজ অপরূপ সৌন্দর্য দৃশ্য রয়েছে। বিশেষ করে ফুলের সমাহার রয়েছে। আর এই সবুজ দৃশ্য থাকার কারণে পার্কটি বেশি আকর্ষণীয় হয়েছে। এই পার্কের ভিতর গেলে প্রকৃতির দৃশ্য খুঁজে পাওয়া যায়।তাই এই গ্রীন বাংলা পার্কে ভ্রমণ করেছি আর ভ্রমণের মুহূর্তগুলো আনন্দ শুধু উপভোগ করেছি। আর সেই মুহূর্তগুলোই আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ফটোগ্রাফি করে রেখেছিলাম। আজকে তাই দ্বিতীয় পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করছি। আশা করছি এই গ্রীন বাংলা শিশু পার্কের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পেয়ে ভালো লাগবে। তো বন্ধুরা চলুন দ্বিতীয় পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো দেখা শুরু করা যাক।

গ্রীন বাংলা পার্কের ভিতর অপরূপ সৌন্দর্যময় একটি দ্বিতীয় তলা বাঙলো তৈরি করেছে। এই বাংলোটি দেখতে অসাধারণ সৌন্দর্যময়। এর ভিতরে অনেক সুন্দর সুন্দর দৃশ্য রয়েছে। তাই আমি এই দৃশ্যটি দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। তাই ফটোগ্রাফিকরলাম। চারপাশে ফুল গাছের সমাহার আর রাস্তাটি এত সুন্দর ছিলো দেখতে খুবি ভালো লেগেছে আমার। এই বাংলোটি ভেতরে অনেক ভালো একটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। তাই এই দৃশ্যটি দেখতে পেয়ে আমি ফটোগ্রাফি করলাম।

পার্কটি অনেক জায়গা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে। যার কারণে এই পার্কে পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার জন্য সুন্দর রাস্তা রয়েছে। আর রাস্তার দুপাশ দিয়ে পাতা বাহারি ফুলের গাছ লাগানো। এত সুন্দর পরিবেশ, আসলে সবুজ প্রকৃতির দৃশ্য ছিল এই পার্কের ভিতর বেশি। যার কারণে এই পার্ক দেখতে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। প্রকৃতির দৃশ্যগুলো যেন অনুভব করা যায় এই পার্কের ভিতরে আসলে।

এই গ্রীন বাংলা শিশু পার্কের ভিতরে অনেক সুন্দর সুন্দর ফুলের গাছ রয়েছে। বিশেষ করে পাতা বাহারি ফুলের গাছগুলো এত সুন্দর ছিল, এমনিতেই সবুজ প্রকৃতির দৃশ্য তারপরেও অনেক সুন্দর সুন্দর ফুলের গাছ এবং পাতাবাহিক গাছগুলো সুন্দরভাবে ডিজাইন করা হয়েছে। এই সবুজ দৃশ্য দেখে আমি ফটোগ্রাফি করলাম।

তারপরে পার্কের ভেতরে আমি বিশাল বড় বড় খাঁচা দেখতে পেলাম। এই খাঁচার কাছে গিয়ে দেখতে পেলাম সেখানে খরগোশ রয়েছে। আর খরগোশের অনেকগুলো বাচ্চা দিয়েছে। এই খরগোশের বাচ্চাগুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। কারণ আমি খরগোশের বাচ্চা খুবই পছন্দ করি। আর দেখতে অনেক সুন্দর হয়ে থাকে, এই খরগোশের বাচ্চাগুলো।

আরেকটি খাঁচা রয়েছে, সেখানে কবুতর পালন করা হয়েছে। আর এই কবুতরের শান্তির প্রতি, কবুতরগুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। এখানে অনেক জাতির কবুতর রয়েছে। এই কবুতরগুলো এই পার্কের ভিতরে দেখে ভালো লাগলো। কারণ এটা শিশু পার্ক আর এখানে বাচ্চারা আসলে, তাই পাখি ও পশুপাখি সম্পর্কে জানতে পারবে। তাই বাচ্চাদের জন্য এই পার্কটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে।

পার্কের ভেতরে এত সুন্দর ভাবে সাজানো গোছানো এই দৃশ্য গুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। বিশেষ করে সবুজ প্রকৃতির দৃশ্যগুলো বেশি এই পার্কের ভিতরে রয়েছে। আর মাঝে মাঝে বাংলো রয়েছে। এই বাংলোগুলো খুবই সুন্দরভাবে সাজানো এবং এর বাংলো গুলোর সামনে দিয়ে অনেক সুন্দর ফুলের গাছ লাগানো হয়েছে। তাই দেখতে পেয়ে অনেক ভালো লাগলো সেই মুহূর্তের ফটোগ্রাফি করে রেখেছি।