Boo Boo World এ একদিন(২য় পর্ব)

🌼 হ্যালো, আসসালামু আলাইকুম।সবাই কেমন আছেন? আশাকরছি সকলে ভালো আছেন,আমিও আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি ।

আজকে আবারো চলে আসলাম নতুন আরও একটি লেখা নিয়ে। আশা করি আজকের লেখাটিও আপনাদের সকলেরই ভালো লাগবে।

সেদিন আপনাদের সাথে এর ১ম পর্ব শেয়ার করেছিলাম। আজকে দ্বিতীয় পর্ব শেয়ার করতে আসলাম। আজকের পোস্টে বেশিরভাগ আপনারা ছবি দেখতে পাবেন। কারণ এখানে আসলে বেশ অনেক ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছি।

এইটা হলো অনেকটা স্লিপার এর সেকশন এর মতোন এবং বল খেলার সেকশন। অর্থাৎ বেশ অনেকগুলো বল ছিলো সেখানে, যাতে বাচ্চারা খেলতে পারে।

এটাতে আবার কয়েন সিস্টেম ছিলো না। এটাতে ছিলো একটি টিকেট সিস্টেম। তো আমরা সেই টিকেটটা দিয়ে দিয়েছিলাম।

এরপরে নুয়াইরা ঝটপট সেখানে ঢুকে গেলো,তার আগে তার ড্রেস চেঞ্জ করে দিয়েছিলাম।আর দেখতেই পাচ্ছেন তার ছবিতে যে সে আসলে কতোটা এনজয় করেছিলো। কারণ বাচ্চারা আসলে এতোগুলো বল একসাথে পেলে অনেক খুশি হয়ে যায়।

আমি তার আরো কিছু ছবি শেয়ার করছি। ছবিগুলো দেখলেই বুঝতে পারবেন যে, সে কতো বেশি এনজয় করেছে।

সে বলগুলো নিয়ে আমাদের দিকে ছুড়ে মারছিলো। যাতে আমরা আবার তার দিকে ফিরিয়ে দেই। ও যেহেতু অনেক ছোট। তাই আমার ছোট ভাই ও ঢুকেছিলো সাথে খেলার জন্য অর্থাৎ ওকে একটু সঙ্গ দেওয়ার জন্য।

এরপরে ওরা দুইজন যখন ভেতরে খেলছিলো। তখন আমি আশেপাশের একটু ছবি তুলছিলাম। এইদিকের সেকশনটা একটু বড়দের জন্য।

আর এটা হলো সেই গেমসটা। অর্থাৎ যেটাতে ভেতর থেকে চকলেট নেওয়ার সিস্টেম রয়েছে।

এটা হলো জাম্প করার একটি সেকশন। আর দেখতেই পাচ্ছেন এটাতে ও নুয়াইরা কতো বেশি এনজয় করেছে।

এরপরে ও একা একাই খেলছিলো। তো তখন আমি আর আমার ছোট ভাই ভাবলাম যে একটু ফটোগ্রাফি করা যাক। কারণ ওর পিছনে সময় দিতে দিতে আমরা দুইজনে প্রায় অনেকটা টায়ার্ড হয়ে গিয়েছিলাম। কারণ আসলে বাচ্চাদের সাথে খেলাধুলা করাটাও কিন্তু বেশ ঝক্কি ঝামেলার কাজ মনে হয় আমার কাছে।

বাকিটা নেক্সট পর্বে শেয়ার করছি, আশা করছি আপনাদের ভালোই লাগবে।

আশা করছি লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে।এই প্লাটফর্ম এর এই লেখাগুলো থেকে যাবে চিরকাল সে সাথে থেকে যাবে আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্যগুলোও।তাই আশা করছি আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য দেখতে পাবো।