টু ষ্টুপিড নাটকের রিভিউ।
আমার প্রিয় বন্ধুগন, সবাই কেমন আছেন? সবাইকে আমার আন্তরিক মোবারকবাদ এবং অন্তরের অন্তস্থল থেকে আপনাদেরকে জানাই শুভেচ্ছা।
** টু ষ্টুপিড নাটকের রিভিউ।** |
---|
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নাটকের গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য |
---|
নাটকের নাম | টু ষ্টুপিড |
---|---|
পরিচালক | মহিদুল মহিম |
অভিনয় | ফারহান আহমেদ জোবান, কেয়া পায়েল সহ আরো অনেকে |
ভাষা | বাংলা |
মুক্তির তারিখ | ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ |
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নাটকের নামটি শুনেই বুঝে গিয়েছেন যে নাটকটি কেমন হতে চলেছে। এখানে আমাদের সকলের পছন্দের দুজন নায়ক এবং নায়িকা রয়েছে৷ ফলে এই নাটকটি সুন্দর হবে তা নিঃসন্দেহে বলা যায়৷ প্রথমেই নাটকের মধ্যে দেখানো হয় তারা একটি ফেরিতে উঠেছিল এবং সেই ফেরিতে তারা দুজনে প্রথম উঠেছিল৷ তারা প্রথম ফেরিতে উঠেছিল এবং তারা বিভিন্ন ধরনের মজা করছিল এবং বলতে থাকে যে এরকম নাচানাচি না করার জন্য৷ কারণ তারা ফেরি করে প্রথম ঢাকা যাচ্ছে তা যেন কেউ জানতে না পারে৷ তারা যেন এমন ভাব করে তারা অনেকবার ঢাকা গিয়েছে এবং অনেকবার ফেরিতে উঠেছে এবং ফেরি সম্পর্কে তাদের বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা রয়েছে এই বিষয়গুলো তারা দুজনে আলোচনা করতে থাকে৷ এর পরবর্তী সময়ে তারা যখন কেবিনে প্রবেশ করবে তখন তাদেরকে একজন লোক জিজ্ঞাসা করতে থাকে তারা কোথায় গিয়েছিল।
তখন নায়িকা এবং নায়ক বলতে থাকে তারা এই ফেরিতে আছে এবং তারা টিকেটও কেটেছে এবং তাদের জন্য একটি রুমের প্রয়োজন৷ তখন তারা তাদের টিকেট দেখাতে থাকে এবং বলতে থাকে তাদেরকে একটি রুম দেওয়ার জন্য৷ তখন সে খুব সুন্দর সুন্দর কিছু রুম দেখায় এবং অনেক বড় বড় অ্যামাউন্টের টাকার কথা বলতে থাকে৷ এভাবে বলতে বলতে নায়ক এবং নায়িকা বলে এত টাকা দিয়ে তো তারা একটি বাড়িও কিনে নিতে পারবে৷ তখন সেই কেবিনের লোককে বলতে থাকে কিছুটা কম করে টাকা বলার । তারপরেও অনেক বড় একটা এমাউন্টের টাকা তাদের কাছ থেকে নিয়ে নেয়। কেবিনের সে লোক বলে তারা দুজনে এতটাই বলদ যে কেবিনের অল্প কিছু টাকার কেবিন তারা হাজার টাকায় তাদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে৷ এবার তারা যখন কেবিনের রুমগুলোতে প্রবেশ করে কেবিনের সবগুলো জিনিসপত্র দেখে তারা অনেক আনন্দিত হয়ে যায় এবং তারা বলতে থাকে যে বেশি টাকা নিয়েছে তো কি হয়েছে খুব সুন্দর একটি রুম দিয়েছে এবং রুমের মধ্যে টিভি ছিল ইত্যাদি জিনিসগুলো ছিল৷ তারা সেগুলো দেখে অনেক আনন্দিত হতে থাকে৷ কারণ তারা আগে কখনো এরকম জিনিস গুলো দেখেনি৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এবার নায়িকা ফেরির বাইরে আসে এবং সে বাইরের সৌন্দর্য উপভোগ করছিল৷ তখনই সেখানে ওই কেবিনের লোকটি আবার আসে এবং সে হাঁটতে হাঁটতে যে রুম স্প্রেগুলো ছিল সেটি নিয়ে হাটছিলেন। তখন নায়িকা তাকে জিজ্ঞাসা করতে থাকে এটি সেন্ট কিনা৷ তখন সে বলতে থাকে যে এই বলদ তো আবার তার জালে ফেসে গিয়েছে৷ তখন সে কেবিনের লোকটিকে নায়িকা বলতে থাকে যে সে এটি বিক্রি করবে কিনা। তখন লোকটি ভাবতে তাকে বিক্রি করবে নাকি করবে না৷ তখন নায়িকা বলে আরে বিক্রি করে ফেলেন সমস্যা নেই। তখন সে বলে যে এটি ৩০০ টাকা দিতে হবে। তখন নায়িকা বলে সমস্যা নেই ৩০০ টাকা বেশি হয়ে যায় আরো একটু কম নেওয়ার জন্য৷ তখন নায়িকা তার ব্যাগ থেকে ২০০ টাকা বের করে দিয়ে দিল এবং এরপর যখন নায়িকা তার কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলো তখন সে বলে যে জিতে গিয়েছে। তখন নায়িকা বলতে থাকে যে কেবিনের লোকটি বলদ বানিয়ে এটি নিয়ে নিয়েছে এবং বলতে থাকে এখানে দাম লেখা আছে অনেক বেশি কিন্তু সে ২০০ টাকা দিয়ে এটি কিনে নিয়েছে। কিন্তু আসলেই তারা দুজনেই এখানে বলদ হয়ে গিয়েছে৷ কারণ এটি সে কেবিনের লোকটি এনেছিল গন্ধ দূর করার জন্য। কিন্তু সে বেশি লাভ করে এটিকে বিক্রি করে দিয়েছে৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এবার একজন ব্যক্তি তাদেরকে একটি বাসায় নিয়ে আসে এবং তাদেরকে বলতে থাকি যে এই বাসা তার এবং তাকে বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলতে থাকে৷ তাকে টাকার কথাও বলতে থাকে৷ তখন নায়ক নায়ক নায়িকার সাথে পরামর্শ করতে থাকে এবং নায়িকা বলতে থাকে সমস্যা নেই আমাদের কাছে অনেক টাকা রয়েছে এবং সে টাকাগুলো দিতে থাকে। কেবিনের ওই লোক বাসা ভাড়ার কথা বলে অনেকগুলো টাকা তাদের কাছে নিয়ে চলে যায় এবং তারা কিছুদিনের জন্য ওই বাসায় থাকে৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
পরদিন নায়ক এবং নায়িকাকে ঐ ব্যক্তিটি একটি অফিসে নিয়ে আসে তাদেরকে চাকরি দেওয়ার জন্য। সে বলতে থাকে এটি তারই অফিস। তখন তারা সেখানে গিয়ে দাঁড়ায় এবং বলতে থাকে ওই জায়গাটি অনেক সুন্দর। খুব সুন্দরভাবে সেখানে সে চাকরি করতে পারবে এবং তারা অনেকক্ষণ সেখানে সময় কাটানোর পর কিছু তারা বলতে থাকে৷ তখন ব্যক্তিকে তারা খুজতে থাকে। তখনই ওই ব্যক্তিটি টেবিলের পেছন থেকে উঠে আসে। তখন নায়ক ও নায়িকা বলতে থাকে সে এখান থেকে কিভাবে এসেছে। তখন সে বলে থাকে সে সেখানে কাজ করছিল এবং সে তখন নায়ককে চাকরির কথা বলে নায়কের কাছ থেকে অনেক বড় একটি অ্যামাউন্টের টাকা নিয়ে যায়৷ প্রথমে নায়ক টাকা দিতে দ্বিধাবোধ করলেও পরবর্তী সময়ে সে বলে যে চাকরি করলে তো এরকম আরো কত হাজার হাজার টাকা চলে আসবে৷ তখন নায়ক তাকে টাকা দিয়ে দেয় এবং সে সেখান থেকে চলে যায় এবং একটি তারিখ বলে দেয়, সে তারিখে আসার জন্য বলে৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এর কিছুদিন পর সেই তারিখ চলে আসে এবং নায়ককে নায়িকা খুব সুন্দরভাবে সাজিয়ে দিচ্ছিল এবং সে বলছিল আজকে থেকে তার চাকরির জীবন শুরু হয়ে গিয়েছে। এভাবে চাকরি করে তারা একটি বাড়ি করবে, গাড়ি করবে। বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা তারা বলছিল। এভাবে বলতে বলতে তারা কোথায় যেন হারিয়ে গেল এবং কিছুক্ষণ পর নায়ককে খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়ে দেওয়ার পর নায়িকা তাকে বলল খুব ভালোভাবে চাকরি করার জন্য এবং অনেক টাকা আয় করার জন্য৷ যাতে করে তারা অনেক জায়গায় ঘোরাঘুরি করতে পারে এবং ঢাকা শহরে যেন তারা জায়গার ও টাকার মালিক হতে পারে। এরপর নায়ক অফিসে চলে যায়৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নায়ক যখন অফিসে আসে তখন নায়কের আগে অনেক জন ব্যক্তি সেখানে এসে দাঁড়িয়েছিল এবং সেখানকার অফিসের যে আসল ব্যক্তি ছিল সেই ব্যক্তিটি বলতে থাকে এতজন লোক এখানে কেন এসেছে৷ এখানে এরকম তারা দাঁড়িয়ে আছে কেন৷ তখন তারা বলতে থাকে আমাদের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা নিয়ে এই অফিসে চাকরি দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল এবং নায়কও সেখানে গিয়ে দাঁড়ায়৷ তখন সে বলতে থাকে তার কাছ থেকেও টাকা নেওয়া হয়েছিল৷ তখন তারা একে অপরের সাথে কথাবার্তা বলে থাকে৷ তখন অফিসের যে আসল ব্যক্তি ছিল সেই ব্যক্তি বলতে থাকে অফিসের এখনো কোনো ধরনের কাজকর্ম শুরু হয়নি এবং কোন ধরনের ব্যক্তি নিয়োগ করার কথাবার্তাও শুরু হয়নি৷ তখন সে ব্যক্তি বলতে থাকে আপনারা সকলেই প্রতারণার শিকার হয়েছেন এবং সেখান থেকে তাদেরকে চলে যেতে বলে৷ তখন তারা সকলে সেখান থেকে চলে যায়৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এরপর নায়ক বাড়িতে আসে এবং নায়িকাকে বলতে থাকে সবকিছু শেষ হয়ে গিয়েছে এবং সে অনেক কান্নাকাটি করতে থাকে৷ তখন সেখানে সে অনেক কান্নাকাটি করতে থাকে এবং বলতে থাকে কি হয়েছে। তখন নায়ক সবগুলো বিষয়ে তাকে খুলে বলে এবং এভাবে বলতে বলতে তারা দুজনে কান্নায় ভেঙে পড়ে। এভাবে ভেঙে পড়তে পড়তে তারা দুজনে এতটাই দুঃখ পায় যে তাদের এতদিন তাদের যত টাকা পয়সা ছিল তা সবটুকুই শেষ হয়ে গিয়েছে। তারা বাড়ি থেকে সবকিছু বিক্রি করে নিয়ে যে টাকাগুলো এনেছে তার মধ্যে অল্প কিছু টাকাই তাদের কাছে রয়েছে। তারা এই অল্প কিছু টাকা দিয়ে কিভাবে ঢাকা শহরে থাকবে তা তারা কিছুতেই বুঝতে পারছিল না এবং তারা দুজনেই অনেক কান্নাকাটি করতে থাকে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এরপর তারা যে বাসায় ছিল সে বাসারও আসল মালিক চলে আসলো এবং সে বলতে থাকে তাদেরকে এই বাসায় কে ভাড়া দিয়েছে। তখন তারা বলতে থাকে যে ওই ব্যক্তিটি তাদেরকে এই বাসা ভাড়া দিয়েছে৷ তখন বাসার মালিকরা বলতে থাকে তাদের এই বাসা তারা কখনোই ভাড়া দেয়নি৷ কিভাবে এখানে তারা থাকছে৷ তখন বাসার মালিক তাদেরকে বের হয়ে যেতে বলে এবং নায়ক এবং নায়িকা বলতে থাকে তারা তাদের গ্রাম থেকে সবকিছু বিক্রি করে তারা বাসায় চলে এসেছে এবং তাদের ঢাকা শহরে থাকার মত কোন ধরনের টাকা পয়সা নেই। এমনকি চাকরিও নেই। তখন বাসার মালিক তাদের কোনো কথা শোনে না এবং বলতে থাকে যে তাদের বাসায় যা কিছু আছে সব কিছু বের করে ফেলে দেওয়ার জন্য। একইসাথে তাদেরকেও বাসা থেকে টেনে বের করে দেওয়া হয়। এভাবে তাদেরকে বাসা থেকে বের করে দেওয়া হয় এবং তারা সেখান থেকে বাড়ির উদ্দেশ্যে আবার রওনা হয়।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
তখন তারা দুজনে ফেরিতে আবার উঠেছিল এবং তারা বাড়িতে ফিরে যাচ্ছিল৷ তারা দুজনে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে অনেক শোকাহত অবস্থায় যেখানে দাঁড়িয়েছিল৷ তখন তারা অনেক কান্নাকাটি করছিল এবং নায়কও কিছু বলছিল না। সে চুপচাপ সেখানে দাঁড়িয়ে ছিল। সে এতটাই ভেঙে পড়েছিল যে সে তার বাড়িতে গিয়েও কিছু করতে পারবে না। কারণ সে যখন ঢাকায় এসেছিল তখন বাড়ি থেকে সবকিছু বিক্রি করে টাকা নিয়ে সেখান থেকে চলে এসেছিল এবং ভাবতে থাকে সে বাড়িতে গিয়ে কি করবে৷ এভাবে ভাবতে ভাবতে তাদের এই বেদনা ও কষ্ট চলতে থাকে এবং এই নাটকটি এভাবেই শেষ হয়ে যায়৷
আমার ব্যক্তিগত মতামত।
নাটকটি অনেক সুন্দর হয়েছিল৷ প্রথমে যখন এই নাটকটির নাম আমি দেখতে পাই তখন ভেবেছিলাম যে নাটকটি অনেক মজার হবে। তবে প্রথম নায়ক এবং নায়িকার সাথে যে ঘটনাগুলো ঘটেছিল তা অনেকটাই মজার ছিল এবং যে ব্যক্তিটি তাদের কাছ থেকে বাসায় অবস্থান করার সময় টাকা নিয়েছিল এবং চাকরি দেওয়ার কথা বলে টাকা নিয়েছিল সেই ঘটনা থেকে আসল বিষয় শুরু হয় এবং তারা বাড়ি থেকে সবকিছু বিক্রি করে টাকা নিয়ে চলে এসেছিল৷ সেই টাকাগুলো তারা এমনভাবে খরচ করছিল এবং খরচ করার সময় কোন দিকেই তারা তাকাচ্ছিল না৷ সবসময় তারা টাকা খরচ করে ফেলতো৷ যেখানেই তারা টাকা খরচ করার কোন ধরনের পথ পেতো তখনই তারা টাকা খরচ করে ফেলত। এভাবে টাকা খরচ করতে করতে তাদের টাকা যখন ফুরিয়ে আসে তখন নায়িকা বলতে থাকে যে টাকা কম করে খরচ করা উচিত৷ এরপর নায়কের অফিসে যাওয়ার তারিখ আসলো৷ তখন সে অফিসে গিয়ে দেখে অফিস চালু হয়নি এবং যে ব্যক্তি সেখানে তাদেরকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে টাকা নিয়েছিল৷ সেই ব্যক্তি কোনমতে এই অফিসের কেউ নয় এবং এই অফিসের আসল মালিক বলতে থাকে যে তাদের সকলকে সেখান থেকে চলে যাওয়ার জন্য৷ এরপর তারা যখন বাসায় আসে বাসার মালিকও তাদেরকে সেখান থেকে চলে যেতে বলে। তারা শেষ পর্যন্ত সবকিছু হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে ঢাকা শহর থেকে আবার তাদের বাড়িতে ফিরে যায় এবং তারা প্রতারণার শিকার হয়ে এখান থেকে চলে যায়। এই নাটকটি থেকে আমরা সকলে একটা শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি কোন কিছু যাচাই না করে কোন মতে কাউকে টাকা দেওয়া উচিত নয় অথবা কাউকে বিশ্বাস করা উচিত নয়৷ তা না হলে আমরাও এরকম প্রতারণার শিকার হব।
আমার ব্যক্তিগত মতামত অনুসারে নাটকের রেটিংঃ |
---|
৯.৫/১০
সমাপ্ত
ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত এখানে বিদায় নিচ্ছি।আগামিতে অন্য কোন নাটকের রিভিউ নিয়ে আবারও হাজির হবো।ভালো থাকবেন সবাই।আর কষ্ট করে রিভিউটি যারা পড়ছেন তাদেরকে মনের অন্তস্থল থেকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আজ আর নয়, আপনার নিকটতম এবং প্রিয়জনদের সাথে সুস্থ ও নিরাপদে থাকুন, নিজের যত্ন নিন। আপনার দিনটি শুভ হোক।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRXkkCEbXLYwhPEYqkaUbwhy4FaqarQVhnzkh1Awp3GRw/witness_proxy_vote.png)
![steempro....gif](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmTE3978V85byJ3jjoLdrAFUo5xUhDe7Hp6bDUeqi9sW7p/20230619_2116256.gif)
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | স্যামসাং গ্যালাক্সি |
---|---|
ধরণ | নাটক রিভিউ । |
অবস্থান | বাংলাদেশ |
আমি বাংলাদেশ থেকে ইমদাদ হোসেন নিভলু।আমার স্টিমিট আইডি হল @nevlu123।আর Nevlu123 নামে আমার একটি ডিসকোর্ড অ্যাকাউন্ট আছে।বর্তমানে আমার তিনটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে, আর সেই তিনটি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি আমি স্টিমিট এ কাজ করি।জাতিগতভাবে আমি মুসলিম। কিন্তু ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি। কারণ আমি বাংলা ভাষায় কথা বলি, তাই ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি।আমার সবচাইতে বড় শখ হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি করা।এ পর্যন্ত আমার তিনটি দেশ ভ্রমণ করা হয়েছে যদিও আরও ইচ্ছে রয়েছে অন্যান্য দেশ ভ্রমণ করার।যাইহোক শখের মধ্যে আরো রয়েছে গান,ভিডিও ইডিটিং ফটোগ্রাফি, ভিডিওগ্রাফি আর্ট এবং টুডি থ্রিডি ডিজাইন এর কাজ।
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
📃🙏📃
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
,💐💪
টু ষ্টুপিট নাটকটার রিভিউ অনেক বেশি সুন্দর ছিল। আমার কাছে আপনার শেয়ার করা এই নাটকটার রিভিউ পড়তে অনেক ভালো লেগেছে। মানুষকে বিশ্বাস করার আগে প্রথমে ভেবে নিতে হবে যে আসলে মানুষটা কি রকম। বিশেষ করে টাকা দেওয়ার ক্ষেত্রে। কারণ মানুষ প্রতারক হতে দুই মিনিটও সময় লাগে না। মানুষ এখন প্রতি অক্ষরে প্রতারণা করে কাছের মানুষগুলোর সাথেও। তাই এতগুলো টাকা দেওয়া কারো উচিত নয় কাউকে। এই নাটকটার থেকে বেশ ভালো এটা শিক্ষা নিলাম। এই নাটকটা আমি সময় পেলে দেখে নেওয়ার চেষ্টা করব।
নাটকটিও অনেক বেশি সুন্দর ছিলো।
https://x.com/Nevlu123/status/1755978546345038242?s=20
জোভান এবং কেয়া পায়েল এর নাটক সত্যি খুব সুন্দর হয়। আমি সময় পেলে নাটক দেখার চেষ্টা করি। কারণ মাঝেমধ্যে এসব নাটক দেখলে মন মাইন্ড ভালো থাকে। তারা দুজন শেষ অবস্থায় অনেক বেশি শোকাহত ছিল তা দেখেই বুঝতে পারতেছি। আসলে কাউকে কোন কিছু দেওয়ার আগে চিন্তা ভাবনা করে দেখা উচিত। এই নাটকটা কিন্তু আসলেই শিক্ষনীয় ছিল। ধন্যবাদ সুন্দর করে পুরোটা তুলে ধরার জন্য।
ঠিক জোভান এবং কেয়া পায়েলের নাটক সত্যি খুব সুন্দর।