ফিফটি ফিফটি [৫০/৫০] নাটকের রিভিউ।
আমার প্রিয় বন্ধুগন, সবাই কেমন আছেন? সবাইকে আমার আন্তরিক মোবারকবাদ এবং অন্তরের অন্তস্থল থেকে আপনাদেরকে জানাই শুভেচ্ছা।
ফিফটি ফিফটি [৫০/৫০] নাটকের রিভিউ। |
---|
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নাটকের গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য |
---|
নাটকের নাম | ফিফটি ফিফটি [৫০/৫০] |
---|---|
পরিচালক | ইমরাউল রাফাত |
অভিনয় | তৌসিফ মাহবুব, তানজিন তিশা সহ আরো অনেক |
ভাষা | বাংলা |
মুক্তির তারিখ | ২৯ জুন ২০২৩ |
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
প্রথমে নাটকের মধ্যে নায়ক এর তার পরিবারকে দেখা যায়৷ সেখানে নায়কের বাবা বসেছিল৷ নায়কের মা তাকে পাত্রীর ছবি দেখাচ্ছিল। তখন যে পাত্রীর ছবি তাকে দেখানো হলো সে পাত্রীকে নায়কের পছন্দ হয়ে গেল৷ তার মায়ের ও তার বোনেরও ওই পাত্রীকে পছন্দ ছিল। তবে তার বাবার কোনমতে এই পাত্রীকে পছন্দ ছিল না৷ তখন নায়কের মা বলতে থাকে যে কিছু কিছু মানুষ ভালো মেয়েদেরকে পছন্দ করো না। তখন নায়কের বোনও একই কথা বলতে থাকে যে, মেয়ে অনেক ভালো এবং তাকে এই বাড়ির বউ হিসেবে আনতে হবে এবং নায়কও বলে যে তাকেই সে বিয়ে করবে৷ এবার নায়কের বাবা বলতে থাকে যে, সেই মেয়ের মাথায় সমস্যা আছে৷ সে যখন খোঁজ খবর নিয়েছিল সেই মেয়ে সম্পর্কে, তখন সকলেই তাকে পাগল বলেছে৷ তখন নায়কের মা বলতে থাকে যে ভালো মেয়েদের সম্পর্কে এরকম খারাপ মানুষগুলো খারাপ কথা বলতে থাকে। তখন নায়কের বোনও একই কথা বলতে থাকে৷ নায়কের মা বলতে থাকে যদি বিয়ে করতে হয় তাহলে এই মেয়েকে তাকে বিয়ে করতে হবে৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এরপর নায়ক এবং নায়িকা একদিন একটি রেস্টুরেন্টে আসে দেখা করার জন্য ৷ প্রথমে নায়কের সাথে নায়িকা খুব ভালোভাবে কথাবার্তা বলছিল এবং কথাবার্তা বলতে বলতে তারা বিভিন্ন ধরনের আলোচনা করছিল। একে অপরের সম্পর্কে অনেকগুলো বিষয় তারা জেনে নিচ্ছিল৷ এভাবে চলতে চলতে অনেক সময় চলে যাওয়ার পরে হঠাৎ করে নায়িকা একটি অন্য চরিত্রে চলে আসে৷ সে নায়ককে বলতে থাকে যে, কে সে এবং কেন তাকে এখানে নিয়ে এসেছে? তখন সে অনেকটাই রাগান্বিত হয়ে যায়। নায়ক তাকে ভালোভাবে বোঝানোর চেষ্টা করাতে নায়িকার হাতে নায়ককে চড়ও খেতে হয়েছিল৷ কারণ এই নাটকের নামের মধ্যে যে বিষয়টি আপনারা দেখতে পেয়েছেন সে বিষয়টি এখানে ফুটে উঠেছে৷ কেননা নায়িকার মধ্যে দুটি চরিত্র একসাথে রয়েছে৷ একটি হলো ভালো চরিত্র এবং একটি খারাপ অর্থাৎ রাগান্বিত চরিত্র। প্রথমে নায়ক যখন নায়িকার সাথে কথা বলছিল তখন সে ভালো চরিত্রের সাথে কথা বলছিল৷ পরবর্তী সময়ে নায়িকা হঠাৎ রাগান্বিত হয়ে যায় এবং নায়ককে মারতে থাকে৷ এরপর তারা সেখান থেকে চলে যায়৷ নায়ক ভেবেছিল যে নায়িকা তাকে বিয়ে করতে চায় না, এই কারণেই তাকে চড় মেরেছে এবং নায়িকা অভিনয় করছে৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
পরবর্তী সময়ে রাতের বেলা একদিন নায়ক এবং নায়িকা বাইকে করে যাচ্ছিল৷ তখন নায়িকার ভালো চরিত্রটি ছিল৷ এরপর যখন চলতে চলতে একজন ব্যক্তি বাইকের সামনে এসে দাঁড়ালো এবং নায়ককে অনেক বকাবকি করতে থাকে৷ বিভিন্ন ধরনের খারাপ কথা বলতে থাকে৷ তখন নায়িকার খারাপ চরিত্র ফুটে উঠে৷ সেখানে ঐ ব্যক্তিটিকে এতটাই ধমক দেয় যে, সে তার নিজের এই চরিত্রটাকে খুব ভালোভাবে ফুটিয়ে তুলছিল৷ এরপর নায়ক পিছন থেকে ঐ ব্যক্তিটিকে সেখান থেকে চলে যেতে বলতে থাকে৷ যদি কিছুক্ষণ সময় সে এখানে দাঁড়িয়ে থাকে তখন তাকে অনেক মার খেতে হবে৷ তখন ঐ ব্যক্তিটি কোনমতে নায়কের কথা শুনেনা এবং সেখানে দাঁড়িয়ে থাকে৷ তখন নায়িকার রাগান্বিত চরিত্রের সাথে সে কথা বলতে থাকে। এরপর যখন নায়িকা অনেকটাই রাগান্বিত হয়ে গেল তখন নায়িকা ওই ব্যক্তিটিকে অনেক মারতে থাকে এবং মারতে মারতে সেই ব্যক্তিটিকে সেখান থেকে তাড়িয়ে দেয়৷ এরপর নায়িকার আবার সেই ভালো চরিত্রটি চলে আসে৷ এরপর তারা দুজন সেখান থেকে চলে যায়৷ তখনো নায়ক ভাবছিল কখন আবার নায়িকার সেই রাগান্বিত চরিত্র ফুটে উঠে যায়।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এরপর নায়িকাকে একদিন নায়ক তাদের বাসায় নিয়ে আসে৷ তখন নায়কের মা এবং নায়কের বোন তাকে দেখে অনেকটা খুশি হয়ে যায়। তার সাথে বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলতে থাকে৷ তবে নায়িকার বাবা টেবিলের মধ্যে চুপ করে বসে ছিলেন এবং তিনি বসে বসে সেখানে তাদের কথা শুনছিলেন৷ প্রথমে যখন নায়িকা ঘরে প্রবেশ করে তখন সে অনেক ধরনের গিফট নিয়ে এসেছিল নায়কের মা এবং নায়কের বোনের জন্য। তখন সে গিফটগুলো তাদেরকে দেওয়ার পরে নায়কের বাবার কাছে আসে৷ পরবর্তী সময় যখন নায়িকা নায়কের বোন এবং মায়ের সাথে গিয়ে বসে কথাবার্তা বলছিল তখন হঠাৎ করে তার খারাপ চরিত্রটি ফুটে উঠলো৷ তখন নায়কের মা একটু ভীত হয়ে গেলেন৷ নায়কের বোন নাস্তা নিয়ে আসার পর যখন নায়িকাকে নাস্তা দিতে যাবে তখনই সে অনেক জোরে একটি চড় মারে নায়কের বোনকে৷ পরবর্তীতে নায়কের মা যখন তাদেরকে মানা করতে চায় তখন নায়কের মাকেও একটি চড় খেতে হয়৷ এরপর নায়কের বাবা যখন সিগারেট নিয়েছিলেন, তখন নায়িকা সেখানে গিয়ে তার কাছ থেকে সিগারেট খুজতে থাকে। তখন নায়েকের মা অবাক হয়ে তাদের দিকে তাকিয়ে রইল৷ তিনি ভয়ে সিগারেট দিয়ে দিলেন এবং নায়িকা তাকে বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলছিল। এরপর নায়িকা সেখান থেকে চলে যায়।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এরপর নায়ক নায়িকাকে তার এক বন্ধুর বাসায় দাওয়াত দিয়েছিল তাদের সাথে নাস্তা করার জন্য৷ তখন নায়কের বন্ধু হেলমেট পড়েছিল৷ কারণ সে জানতো যে নায়িকার যদি হঠাৎ করে সেই রাগান্বিত চরিত্রটি চলে আসে তখন তাকেও মার খেতে হবে। তখন সে হেলমেট পড়ে দাঁড়িয়ে থাকে। তখন নায়িকা জিজ্ঞাসা করে তার কি হয়েছে এবং সে হেলমেট পরে ঘরের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে কেন৷ তখন সে বলতে থাকে যে, তার জ্বর হয়েছে এবং এই কারণেই সে ঘরের মধ্যেও হেলমেট পড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে৷ যদি হঠাৎ করে বাড়ি ভেঙ্গে যায় তাই সে হেলমেট তার কাজে দিবে৷ সে অনেক ধরনের উল্টোপাল্টা কথা বলছিল৷ যা শুনে তাই নায়িকা অনেক হাসছিল৷ এরপর তারা সকলে বসে বসে বিভিন্ন কথাবার্তা বলছিল৷ কথাবার্তা বলতে বলতে একটা সময় নায়ক এর বন্ধু ও তার স্ত্রী বলল তারা দুজনে বাইরে যাচ্ছে৷ বাজার থেকে কিছু কিনে আনার জন্য৷ তখন সেখানে নায়ক এবং নায়িকা একা বসে বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলছিল৷ কথাবার্তা বলতে বলতে একটা সময় এসে নায়িকার আবার রাগান্বিত চরিত্র উঠে আসে৷ তখন সে বলতে থাকে যে নায়িকাকে সে কিডন্যাপ করেছে এবং সে অনেক কান্নাকাটি করতে থাকে৷ পরবর্তীতে নায়কের বন্ধু বাজার থেকে চলে আসে এবং নায়িকা বলতে থাকে তার বন্ধুর বাসায় সে কেন নিয়ে এসেছে৷ তার মানে সে নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে যে তাকে তারা কিডন্যাপ করে নিয়ে এসেছে এবং তার সাথে খারাপ কিছু করার চিন্তাভাবনা করছে৷ তাই নায়িকা পুলিশকে ফোন করে৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
পুলিশকে ফোন করার কিছুক্ষণ পরেই পুলিশ সেখানে চলে আসে এবং পুলিশকে বলতে থাকে যে তারা সকলে মিলে নায়িকাকে এখানে কিডন্যাপ করে নিয়ে এসেছে এবং সে তাদেরকে সেখান থেকে এরেস্ট করে নিয়ে যেতে বলে৷ তখন নায়ককে পুলিশ বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা জিজ্ঞাসা করতে থাকে৷ তবে নায়ক বলছিল যে, নায়িকাকে এখানে তারা দুজনে ভালোভাবে কথাবার্তা বলার জন্য তাদের বন্ধুর বাসায় নিয়ে এসেছে৷ তখন পুলিশ বলতে থাকে যে আমরা জানি কেন এরকম বন্ধুর বাসায় নায়িকাকে নিয়ে আসা হয়েছে৷ তখন নায়িকার আবার ওই খারাপ চরিত্রটি আরো ভালোভাবে ফুটে উঠতে থাকে। তখন নায়িকা সকলকে মারতে শুরু করে। তখন পুলিশও তার এই সমস্যা বুঝতে পারে। তখন সেখান থেকে পুলিশকে চলে যেতে বলে। যাইহোক, নায়ক এতদিন ভেবেছিল যে নায়িকা তাকে বিয়ে করতে চায় না তাই হয়তো সে এরকম অভিনয় করছে৷ সে যখন আর এই বিষয়টি সহ্য করতে পারলো না যখন পুলিশ পর্যন্ত এখানে চলে আসলো সে এই বিষয়টি বুঝতে পেরে গেল যে, নায়িকার মধ্যে কোন ধরনের সমস্যা রয়েছে৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এবার নায়ক নায়িকাদের বাড়িতে আসে নায়িকার দাদির সাথে কথা বলার জন্য৷ তখন তিনি পুরো বিষয়টা নায়ককে বুঝিয়ে বলে এবং বলতে থাকে যে তার মধ্যে দুটি চরিত্র রয়েছে৷ কারণ সে যখন ছোট ছিল তখন তার বাবা-মা অনেক ঝগড়াঝাঁটি করত এবং তাকে কোনমতেই তারা আদর যত্ন করত না৷ এর ফলে সে একটি অসুস্থ পরিবেশে বড় হওয়ার কারণে তার মধ্যে একটি ভালো চরিত্র এবং একটি খারাপ চরিত্র অবস্থান করছে৷ এর জন্য তাকে বিভিন্ন ধরনের ডাক্তারের কাছেও তারা নিয়ে গিয়েছেন এবং তার এখনো ঔষধ চলছে৷ নায়িকা, পরবর্তী সময়ে ঠিক হয়ে যাবে এসব কথা বলতে থাকে৷ তখন নায়কও সবগুলো বিষয় বুঝতে পেরে যায় এবং বলতে থাকে যে নায়ক তাকে খুব ভালোভাবে সুস্থ করে নিবে এবং নায়ক তাকেই বিয়ে করবে৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এবার যখন নায়িকা অনেকদিন নায়কের সাথে কথাবার্তা বলল না তখন নায়কও তার সাথে আর কথাবার্তা বলছিল না৷ যখন শেষ পর্যন্ত এসে নায়ক নায়িকার সাথে দেখা করে এবং তার সাথে কথাবার্তা বলতে থাকে এবং নায়িকাকে সে বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরি করতে নিয়ে যায় এবং ভালো পরিবেশে যখন নায়িকাকে রাখে তখন নায়িকার যে রাগান্বিত চরিত্র ছিল সেটি তার কাছ থেকে ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হতে লাগলো এবং নায়িকার সে ভালো চরিত্রটি খুব ভালোভাবে প্রতিফলিত হচ্ছিল৷ যখন শেষ পর্যন্ত নায়কের সাথে নায়িকার এই খারাপ চরিত্রটি একেবারে নিরময় হয়ে গেল তখন তার ভালো চরিত্রটি খুব ভালোভাবে ফুটে উঠতে লাগল৷ তখন তাদের দুজনের মিল হয়ে গেল এবং এই নাটকটি খুব সুন্দর ভাবে শেষ হয়ে গেল৷
আমার ব্যক্তিগত মতামত।
প্রথমে যখন এই নাটকের নামটি আমি দেখতে পাই তখন এই নাটকটি দেখার প্রতি আমি অনেকটাই ইচ্ছা পোষণ করি৷ যখন এই নাটকটি আমি দেখতে পাই তখন এই নাটকটি দেখে আমি কিছুটা আন্দাজ করতে পেরেছিলাম যে এরকম কিছু একটা ঘটতে যাচ্ছে। যখন আমি পুরো নাটকটি দেখে নিই তখন বুঝতে পারলাম যে আসলে এরকম একটি বিষয় এই নাটকের মধ্যে খুব ভালোভাবে ফুটে উঠেছে৷ নায়িকার মধ্যে যে দুটি চরিত্র এখানে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে তা আসলে আমাদের এই বাস্তবিক মানুষের মধ্যেও দেখতে পাওয়া যায়। যখন মানুষজন ছোট থেকে একটি অসুস্থ পরিবেশে বড় হতে থাকে তখন তার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের খারাপ মনোভাব সৃষ্টি হতে থাকে এবং কোনো ভালো কথাও সে ভালোভাবে নিতে পারেনা৷ যখন তাকে বিভিন্ন ধরনের ভালো কথাবার্তা বলা হয় অথবা ভালো উপদেশ দেওয়া হয় তখন এই ভালো উপদেশ গ্রহণ করতে পারে না৷ বিভিন্ন ধরনের খারাপ আচরণ করতে থাকে৷ যাইহোক এই নাটকের মাধ্যমে খুব সুন্দর একটি বিষয়কে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এবং নায়িকা যেভাবে তার মধ্যে ভালো ও খারাপ দুটি চরিত্র ফুটিয়ে তুলেছে, তা নায়িকার সাথে খুব ভালোভাবে মানিয়েছে এবং শেষ পর্যন্ত তাদের যেভাবে মিল হয়ে গেল তা দেখে অনেকটাই ভালো লাগল৷
আমার ব্যক্তিগত মতামত অনুসারে নাটকের রেটিংঃ |
---|
৯.৫/১০
সমাপ্ত
ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত এখানে বিদায় নিচ্ছি।আগামিতে অন্য কোন নাটকের রিভিউ নিয়ে আবারও হাজির হবো।ভালো থাকবেন সবাই।আর কষ্ট করে রিভিউটি যারা পড়ছেন তাদেরকে মনের অন্তস্থল থেকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আজ আর নয়, আপনার নিকটতম এবং প্রিয়জনদের সাথে সুস্থ ও নিরাপদে থাকুন, নিজের যত্ন নিন। আপনার দিনটি শুভ হোক।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | স্যামসাং গ্যালাক্সি |
---|---|
ধরণ | নাটক রিভিউ । |
অবস্থান | বাংলাদেশ |
আমি বাংলাদেশ থেকে ইমদাদ হোসেন নিভলু।আমার স্টিমিট আইডি হল @nevlu123।আর Nevlu123 নামে আমার একটি ডিসকোর্ড অ্যাকাউন্ট আছে।বর্তমানে আমার তিনটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে, আর সেই তিনটি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি আমি স্টিমিট এ কাজ করি।জাতিগতভাবে আমি মুসলিম। কিন্তু ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি। কারণ আমি বাংলা ভাষায় কথা বলি, তাই ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি।আমার সবচাইতে বড় শখ হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি করা।এ পর্যন্ত আমার তিনটি দেশ ভ্রমণ করা হয়েছে যদিও আরও ইচ্ছে রয়েছে অন্যান্য দেশ ভ্রমণ করার।যাইহোক শখের মধ্যে আরো রয়েছে গান,ভিডিও ইডিটিং ফটোগ্রাফি, ভিডিওগ্রাফি আর্ট এবং টুডি থ্রিডি ডিজাইন এর কাজ।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
💐🙏🙏
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
,🙏📃
আপনি আজকে অনেক সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ফিফটি ফিফটি নাটকটা আমার দেখা হয়নি। কিন্তু নাটকের কাহিনীটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। শেষ পর্যায়ে যখন ভালো চরিত্রটা ফুটে উঠতে লাগলো, তখনই তাদের অনেক সুন্দর মিল হয়েছিল। এরকম নাটক গুলো আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। এই নাটকের মধ্যে তৌসিফ মাহমুদ এবং তানজিন তিশা অনেক সুন্দর অভিনয় করেছে। সময় পেলে আমি এই নাটকটা দেখে নেওয়ার চেষ্টা করব।
ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।💥
আমি নাটক দেখতে অনেক বেশি পছন্দ করি। আর নাটকের রিভিউ পোস্টগুলো পড়তে তো আরো বেশি ভালো লাগে। আজকে আপনি যে নাটকটির রিভিউ করেছেন, এটা এখনো পর্যন্ত আমার দেখা হয়নি। নায়িকার মধ্যে ভালো খারাপ দুটো চরিত্র ছিল। আর সে এই দুইটা চরিত্রকে অনেক সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছে। দুইটা চরিত্র কিন্তু আসলেই তাকে খুব ভালো মানিয়েছিল। আর আমার কাছে কাহিনীটাও অসম্ভব ভালো লেগেছে প্রথমবার রিভিউ পোস্ট পড়ে।
আমার ও ভালো লাগে।।
ভাবছি নাটকটি দেখবো। আমার মনে হচ্ছে নাটকটি তে বেশ শিক্ষনীয় কিছু বিষয় আছে। আপনি কিন্তু সুন্দর করে নাটকটির রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আসলে এমন শিক্ষনীয় নাটকগুলে দেখলে আমরা অনেক কিছুই শিখতে পারি। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
জি আপু দেখতে পারেন।।
ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর একটি নাটক রিভিউ দিয়েছেন। একদম ঠিক যখন কোনো মানুষ কোনো খারাপ পরিবেশে বড় হয় তখন সে ভালো কিছু গ্ৰহণ করতে পারে না। এই নাটকে তানজিন তিশার দু'টো রুপ খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। তানজিন তিশার অভিনয় আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। এই নাটক এখনো দেখা হয়নি তবে সময় পেলে অবশ্যই দেখবো। ধন্যবাদ এত সুন্দর নাটক রিভিউ দেওয়ার জন্য।
নাটকটা দারুণ ছিলো আপু।
https://x.com/Nevlu123/status/1758528533050331494?s=20
এই নাটকটি দেখেছিলাম খুব চমৎকার একটি নাটক ছিল। আসলে নাটকটি দেখতে অনেক বেশি মজা পেয়েছিলাম। ধন্যবাদ সবার উদ্দেশ্যে শেয়ার করার জন্য। ভালো থেকো সব সময়।