সাইলেন্ট জামাই নাটকের রিভিউ।
আমার প্রিয় বন্ধুগন, সবাই কেমন আছেন? সবাইকে আমার আন্তরিক মোবারকবাদ এবং অন্তরের অন্তস্থল থেকে আপনাদেরকে জানাই শুভেচ্ছা।
** সাইলেন্ট জামাই নাটকের রিভিউ।** |
---|
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নাটকের গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য |
---|
নাটকের নাম | সাইলেন্ট জামাই |
---|---|
পরিচালক | জুলফিকার ইসলাম শিশির |
অভিনয় | নিলয় আলমগীর, জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি সহ আরো অনেকে |
ভাষা | বাংলা |
মুক্তির তারিখ | ২৯ নভেম্বর ২০২৩ |
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নাটকের নাম দেখেই বুঝতে পেরেছেন যে নাটকটি কেমন হবে। নাটকটি অনেক সুন্দর হয়েছে৷ প্রথমে নাটকের মধ্যে নায়িকাকে দেখতে পাওয়া যায় এবং নায়কও সেখানে ছিল। নায়ক সেখানে বসে বসে বিড়ি খাচ্ছিল৷ তারপর নায়িকা রুমে আসে এবং নায়িকা এসে দেখে যে পুরো ঘর ধোঁয়ায় ভরে গিয়েছে। তখন সে নায়ককে অনেক বকাবকি করতে থাকে৷ সে বলে সে এরকম করছে কেন। তখন সে কিছুই বলে না। কারণ সে বলতে ও শুনতে পারে না৷ নায়িকাকে সে তার অঙ্গভঙ্গি দ্বারা বুঝানোর চেষ্টা করছিল৷ সে এরকম করছে কেন৷ তখন সে কিছু বলেনা৷ তখনও সেই বিড়ি খাচ্ছিল৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এরপর নায়িকা তার বাবাকে ডাকে। তারপর নায়িকার বাবা রুমের মধ্যে আসে। তখন সে নায়ককে জিজ্ঞাসা করতে থাকে সেই বিড়ি খেয়েছে কিনা৷ তখন নায়ক তার অঙ্গভঙ্গি দ্বারা বোঝাচ্ছিল সে কখনো বিড়ি খায় না। সে সারাক্ষণ পান খেতে থাকে৷ তখন নায়কা বলে যে সে দেখেছে নায়ক বিড়ি খাচ্ছিল৷ তখন নায়ক তার হাতে কয়েল নিয়ে দাড়িয়ে ছিল এবং সে তা নায়িকার বাবাকে দেখায়৷ নায়িকার বাবা বুঝতে পারে যে এগুলো কয়েলের ধোয়া ছিল৷ তখন নায়িকার বাবা সেখান থেকে চলে গেল৷ এরপর নায়িকার বাবা চলে যাওয়ার পর নায়িকা তার পাশে বসে ছিল৷ তখন নায়ক নায়িকাকেও বিড়ি খাওয়ার জন্য দেখায়।
তখন নায়িকা অনেকটাই রাগান্বিত হয়ে যায় এবং নায়ক যখন বিছানার উপর শুতে লাগলো তখন নায়িকা তাকে সেখান থেকে লাথি মেরে নিচে ফেলে দিল৷ সকালে যখন নায়িকা ঘুম থেকে উঠে তখন দেখে নায়ক বিছানার উপরে ঘুমাচ্ছে এবং শুধু নাক ডাকছে৷ নায়িকা আর সহ্য করতে না পেরে তার মুখের উপর বালিশ দিয়ে চাপা দিয়ে দিল৷ তার নাক ডাকা বন্ধ করার জন্য৷ তবুও তার নাক ডাকা বন্ধ হলো না৷ তখন নায়িকা সেখান থেকে চলে গেল৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এবার একদিন নায়িকা ও নায়ক একটি স্থানে ঘুরতে গিয়েছিল৷ সেখান থেকে আসার সময় শুধুমাত্র নায়িকা নায়ককে বিভিন্ন ধরনের কথা বলছিল। নায়ক সেগুলো শুধু শুনে মাথা নাড়াচ্ছিল৷ এরপর শেষ সময় যখন নায়িকা বাসার সামনে চলে আসলো তখন নায়িকা নায়ককে বলে যে ভাড়া দেওয়ার জন্য৷ তখন নায়ক বলে তার কাছে কোন টাকা নেই৷ তার মানি বেগ বের করে দেখায় তার কাছে কোন টাকা নেই৷ তখন নায়িকা সেখান থেকে চলে যায় এবং তাকে টাকা দিতে বলে৷
এরপর রিকশা চালক যখন ওকে বলে টাকা দেওয়ার জন্য তখন নায়ক বলে তার কাছে টাকা নেই৷ তখন সে বাসার দিকে চলে যাচ্ছিল৷ এই সময় রিকশা চালককে নায়ককে খুব ভালো ভাবে ধরে ফেলল৷ সে বলে যে টাকা ছাড়া তাকে যেতে দিবে না৷ তখনই নায়িকার বাবা চলে আসে এবং তিনি তার ভাড়া দিয়ে দেয়৷ এখানে একটি ঘটনা ঘটেছিল। নায়িকা বলেছিল যে নায়ক এই বাড়ির নতুন জামাই৷ তাই রিক্সার ড্রাইভারকে তার বকশিস দিতে হবে৷ তাই নায়ক বকশিসও দিতে পারল না৷ যেহেতু তার শ্বশুর ভাড়া দিল, তিনি বকশিস দিলেন এবং রিক্সা চালকও সেখান থেকে চলে গেল৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এবার একদিন নায়িকার বান্ধবীরা তার বাড়িতে বেড়াতে আসবে বলেছে৷ তাই নায়িকা নায়ককে বলছিল যে তার রুম থেকে যেন সে না বের হয়৷ তখন নায়ক কিছুই বুঝতে পারে না এবং সে শুধু মাথা নাড়াতে থাকে। তখন নায়িকা একদমই ভালোভাবে বুঝাতে থাকে৷ তারপরেও নায়ক কথা বুঝতে পারো না৷ এরপর নায়িকা আয়নার মধ্যে তার লিপস্টিক দিয়ে লিখে দেয় যে দুই ঘন্টার জন্য সে রুমে বসে থাকে। সে যেন তার রুম থেকে কখনোই না বের হয়। তখন নায়ক সেটি বুঝতে পারে বলে ভাব করে৷ নায়িকা তখন অনেকটা খুশি হয়ে যায় এবং সে নায়ককে বলে সে যেন রুমের মধ্যেই থাকে এবং বারবার এই কথাটিই সে বলতে থাকে৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এবার নায়িকার বান্ধবীরা সেখানে আসে এবং নায়ক তার রুম থেকে বের হয়ে আসে৷ সে এদিক সেদিক হাঁটাচলা করছিল৷ তখন নায়িকার বান্ধবীরা জিজ্ঞাসা করলে নায়িকা বলে সে তাদের বাড়ির কাজের লোক৷ তখন নায়িকা কিছুতেই স্বীকার করে না৷ তখন নায়ক তার ভাবভঙ্গি দিয়ে বুঝিয়ে দেয় যে নায়িকার সাথে তার বিয়ে হয়েছে৷ সে কথা বলতে পারেনা ও শুনতে পারে না৷ তখন নায়িকার বান্ধবীরা হাসতে থাকে এবং বলতে থাকে তোর মত এত সুন্দর মেয়ে এরকম একটা মানুষকে বিয়ে করেছে৷ এটা তো কখনোই মেনে নেওয়া যায় না৷ তখন নায়িকার বান্ধবীরা তার সাথে কথা বলছিল এবং সে শুধু মাথা নাড়াচ্ছিল৷ এভাবে কিছুক্ষণ চলতে চলতে নায়ক তাদের একজনের কাছ থেকে মোবাইল নেয় তাদের সাথে ছবি তোলার জন্য। তখন নায়িকার বান্ধবীরা নায়কের সাথে ছবি তুলে নেয়৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এরপর নায়িকার বান্ধবীরা তার একজন বান্ধবীকে ফোন করে তাকে অপমান করার জন্য । তখন নায়ক নায়িকার বান্ধবীদের একজনের মোবাইল নিয়ে বুদ্ধি করে রেখে দেয়। নায়ক বুদ্ধি করে লাইভ চালিয়ে দিল৷ সেই লাইভ তার বান্ধবী দেখছিল৷ তখনই তার বান্ধবী তার নায়িকাকে কল দিল৷ তখন নায়িকা এমন ভাব করতে থাকে যে তার নামে তারা কিছুই আলোচনা করছিল না৷ তখন সেই বান্ধবী বলে যে আমি সবকিছু দেখেছি এবং সবকিছুই জানি৷ তুই এত খারাপ এটা আমি কখনো জানতাম না৷ আর সেই বান্ধবীও নায়িকাকে অনেক অপমান করতে থাকে৷ তখন নায়িকা ও তার বান্ধবীরা চারিদিকে খোঁজাখুঁজি করতে থাকে কিভাবে তার বান্ধবী বিষয়টি জানতে পেরে গিয়েছে৷ তখন সে দেখতে পায় যে নায়ক লাইভ দিয়ে সবকিছু তার বান্ধবীকে দেখিয়েছে এবং পৃথিবীর সকল জায়গায় তা ছড়িয়ে গিয়েছে৷ তখন নায়িকা অনেকটাই রাগান্বিত হয় এবং সেখান থেকে তাকে তাড়িয়ে দেয়৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এবার একদিন নায়িকা জগিং করার জন্য পার্কে গিয়েছিল৷ সেখানে সে দৌড়াচ্ছিল৷ তখনই কিছু ছেলে এসে তাকে বিরক্ত করে৷ তখন নায়িকার একজন বন্ধু এসে তাদেরকে মারতে শুরু করে এবং সেখান থেকে নায়িকাকে বাঁচিয়ে নিয়ে চলে যায়৷ পরে নায়ক সেখানে এসে উপস্থিত হয়৷ তখন নায়িকা বলে, আমার বন্ধু আমাকে বাঁচিয়েছে৷ তুমি বাঁচাও নি৷ তখন নায়ক এমন ভাব করে যে তার বন্ধুই নায়িকাকে ডিস্টার্ব করেছে৷ তাই নায়ক তাকে মারতে শুরু করে এবং পরে যে ছেলেরা নায়িকাকে ডিস্টার্ব করেছিল সেই ছেলেদেরকে নায়ক টাকা দেয়৷ কারণ নায়কই তাদেরকে বলেছিল নায়িকাকে ডিস্টার্ব করার জন্য৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নায়িকার যে বন্ধু নায়িকা সেদিন বাচিয়েছিল সেই বন্ধুর সাথে নায়ক রাতের বেলা বসে মদ খাচ্ছিল এবং সেখানে তারা দুজনে বিভিন্ন ধরনের গল্প করতে শুরু করে৷ এরপর নায়িকা তার বন্ধুকে অনেক ধরনের কথা বলে। সে ভেবেছিল যে নায়ক কথা বলতে পারে না এবং শুনতেও পারে না৷ তখন সে বিভিন্ন ধরনের খারাপ কথা, আজেবাজে কথা বলতে থাকে৷ তখন নায়কের কথা শুনে নায়িকার বন্ধু একদমই হতভাক হয়ে যায়৷ যেভাবে নায়ক তাকে ছেড়ে দিয়েছিল সে একদমই ভয় পেয়ে যায়৷ কিছুক্ষণ পরে যখন নায়িকা সেখানে চলে আসে নায়ক আবার বোবা হয়ে থাকে৷ তখন নায়িকার বন্ধু যখন বলে সে কথা বলতে পারে ৷ তখন নায়িকা কোনমতে বিশ্বাস করে না এবং নায়িকা সেখান থেকে চলে যায়।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নায়িকা নায়কের এই অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে তার যে পুরাতন বয়ফ্রেন্ড ছিল তার কাছে চলে গেল৷ তবে নায়িকা যখন তার বয়ফ্রেন্ডের কাছে যাবে এই ঘটনা নায়িকা এবং নায়িকার বন্ধুর মধ্যে কথাবার্তা বলার সময় নায়ক সে বিষয়গুলো শুনে নিয়েছিল৷ সে সময় থেকে নায়ক সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে সে আগে নায়িকার সেই বয়ফ্রেন্ডের সাথে কথা বলবে৷ তার সাথে সে কথাও বলে৷ সে নায়িকার আগে সেই রেস্টুরেন্টে পৌঁছে যায়৷ তাকে অনেক ধরনের হুমকি দিতে থাকে এবং বলতে থাকে যদি সে নায়িকাকে আবার বিয়ে করার জন্য রাজি হয়ে যায় তখন নায়ক তাকে মেরে ফেলবে৷ তখন সেখানে নায়িকা চলে আসে৷ নায়িকা আসার পর সে নায়কের ভয়ে তাকে মানা করে দেয়৷ সেখান থেকে চলে যেতে বলে এবং তাকে অনেক অপমান করতে থাকে৷ এরপর নায়িকা সেখান থেকে চলে যায়৷
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
এবার শেষ পর্যন্ত একদিন নায়িকার বাবাকে যখন নায়িকা বলছিল সে আর এই বিয়ে রাখতে চায় না৷ তখন নায়িকার বাবা তার উপর অনেকটাই রাগান্বিত হয়ে যায় এবং তিনি বলতে থাকেন যে তুই চেয়েছিলি যে রকম একজন সাইলেন্ট জামাই এর প্রয়োজন৷ তাই আমরা সাইলেন্ট জামাই ব্যবস্থা করে দিয়েছি৷ তো এখন আবার এরকম সাইলেন্ট জামাই এর প্রয়োজন নেই কেন৷ তখন নায়িকা বলতে থাকে সে এরকম জামাই কখনোই আর বহন করতে পারবে না৷ তখন কিছুক্ষণ যাওয়ার পরে নায়ক কথা বলা শুরু করে দেয়৷ যখন নায়িকা দেখতে পারে যে সে কথা বলছে তখন নায়িকা একদমই হতবাক হয়ে যায়৷ নায়ক ও নায়িকার বাবা দুজনে কথা বলছিল৷ এরপর নায়িকাও বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলতে থাকে৷ তাদের মধ্যে আবার মিল হয়ে যায়৷ এভাবে নায়িকা মজা করে নায়কের মাথার উপরে বাড়ি দেয় এবং এভাবেই সুন্দর নাটক শেষ হয়ে যায়৷
আমার ব্যক্তিগত মতামত।
এই নাটকটি অনেক সুন্দর হয়েছে। প্রথমে যখন আমি এই নাটকের নাম দেখি তখনই নাটকটি দেখার প্রতি আমার একটি আগ্রহ জন্ম নিল৷ কারণ এই নাটকের নাম আমি আগে কখনো শুনিনি৷ নাটকের মধ্যে প্রথমে নায়িকা একজন সাইলেন্ট জামাইকে বিয়ে করার জন্য প্রস্তুত ছিল৷ নায়িকা যাকে বিয়ে করেছিল সে ছিল বোবা৷ এরপরে যখন কিছুদিন চলতে থাকে নায়কের চলাফেরা ও কথাবার্তা তখন নায়িকার পছন্দ হয় না৷ নায়িকার বান্ধবীদের সামনে নায়ককে যেভাবে সেই অপমান করেছে তারপর থেকেই নায়িকা একদমই নায়ককে দেখতে পারে না৷ শেষ পর্যন্ত সে যখন বয়ফ্রেন্ডের কাছে গিয়েছে এবং বয়ফ্রেন্ডও তাকে মানা করে দিয়েছে৷ তখন সে নায়ককে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়৷ এরপরে যখন নায়িকা তার বাবাকে বলতে থাকে সে আর কখনো নায়ককে সহ্য করতে পারবে না তখন নায়িকার বাবা তাকে সবকিছু বলে দেয়৷ নায়িকার বাবাই প্রথম থেকে বুদ্ধি করে এই কাজটি করেছে৷ এরপর শেষ পর্যন্ত নায়ক এতদিন বোবা অভিনয় করেছে তাকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য৷ এরপর শেষ পর্যন্ত নায়িকা যেভাবে মজা করে নায়কের মাথায় বাড়ি দিল এরপর সব কিছু আবার সুন্দরভাবে মিল হয়ে গেলে এবং সুন্দরভাবে নাটক শেষ হয়ে গেল।
আমার ব্যক্তিগত মতামত অনুসারে নাটকের রেটিংঃ |
---|
৯.৫/১০
সমাপ্ত
ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত এখানে বিদায় নিচ্ছি।আগামিতে অন্য কোন নাটকের রিভিউ নিয়ে আবারও হাজির হবো।ভালো থাকবেন সবাই।আর কষ্ট করে রিভিউটি যারা পড়ছেন তাদেরকে মনের অন্তস্থল থেকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আজ আর নয়, আপনার নিকটতম এবং প্রিয়জনদের সাথে সুস্থ ও নিরাপদে থাকুন, নিজের যত্ন নিন। আপনার দিনটি শুভ হোক।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | স্যামসাং গ্যালাক্সি |
---|---|
ধরণ | নাটক রিভিউ । |
অবস্থান | বাংলাদেশ |
আমি বাংলাদেশ থেকে ইমদাদ হোসেন নিভলু।আমার স্টিমিট আইডি হল @nevlu123।আর Nevlu123 নামে আমার একটি ডিসকোর্ড অ্যাকাউন্ট আছে।বর্তমানে আমার তিনটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে, আর সেই তিনটি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি আমি স্টিমিট এ কাজ করি।জাতিগতভাবে আমি মুসলিম। কিন্তু ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি। কারণ আমি বাংলা ভাষায় কথা বলি, তাই ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি।আমার সবচাইতে বড় শখ হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি করা।এ পর্যন্ত আমার তিনটি দেশ ভ্রমণ করা হয়েছে যদিও আরও ইচ্ছে রয়েছে অন্যান্য দেশ ভ্রমণ করার।যাইহোক শখের মধ্যে আরো রয়েছে গান,ভিডিও ইডিটিং ফটোগ্রাফি, ভিডিওগ্রাফি আর্ট এবং টুডি থ্রিডি ডিজাইন এর কাজ।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
🙏🙏💐📷
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
🙏🦄🙏💐
নিলয় আহমেদের নাটক মানে আনন্দের নাটক। আমি খুবই পছন্দ করি তার প্রত্যেকটা নাটক দেখতে। আজকে আপনি নিলয় আহমেদের সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইজান। আপনার এই সুন্দর নাটকের এই ফটো দেখে আমার অসাধারণ ভালো লেগেছে।
আমিও খুব পছন্দ করি প্রত্যেকটা নাটক দেখতে।💐
এই নাটকটি আমি গতকাল দেখেছি। নাটকটি দেখে খুবি ভালো লেগেছে। আমাদের সমাজের বাস্তব গুলো এখন নাটক আকাড়ে হয়ে থাকে।মাথায় বারি দেওয়ার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান করা হলো।আসলে নাটকটি আমার অনেক ভালো লেগেছে।
জি ভাই ঠিক বলেছেন।🙏💐
সাইলেন্ট জামাই নাটকটা রিভিউ অনেক সুন্দর করে লিখে আমাদের মাঝে আজকে শেয়ার করেছেন। নিলয় এবং হিমির নাটকগুলো অনেক সুন্দর লাগে আমার কাছে। তাদের এই জুটিটা আমার সব থেকে বেশি পছন্দের। দুজনেই অনেক ভালো অভিনয় করে। নায়িকা শেষে বিয়েটা আর রাখতে চাচ্ছিল না। আর তখনই নায়ক কথা বলা শুরু করে দেওয়ার পর, আস্তে আস্তে তাদের মধ্যে মিল হয়ে গিয়েছিল দেখে ভালো লাগলো। অনেক সুন্দর হয়েছে কিন্তু এই নাটকটা।
নিলয় এবং হিমির নাটকগুলো অনেক সুন্দর লাগে আমার কাছেও ভালো লাগে।
খুব সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন আপনি। নিলয় আলমগীর ও জান্নাতুল সুমাইয়া হিমির নাটকগুলো আমার কাছে সব সময় খুবই ভালো লাগে। সাইলেন্ট জামাই নাটকটি দেখা হয়নি। তবে নাটকের রিভিউ পরে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। সময় করে নাটকটি দেখার চেষ্টা করব। সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ভালোই করেছে নাটকটি,দেখে নিতে পারেন।
আমার কাছে নাটকের রিভিউ পোস্টগুলো পড়তে অসম্ভব ভালো লাগে। আমি নাটক দেখতে খুবই ভালোবাসি। আর ঠিক তেমনি নাটকের রিভিউ ও আমার খুব ভালো লাগে। আমি যখনই সময় পাই তখন নাটক দেখার চেষ্টা করি। আমার কাছে নিলয় এবং হিমির নাটকগুলো খুব ভালো লাগে দেখতে। কারণ তাদের নাটক গুলো অনেক বেশি মজার হয়। এই নাটকটা এখনো পর্যন্ত দেখিনি তাই ভাবছি দেখে নেব।
আমার কাছেও নাটকের রিভিউ পোস্টগুলো পড়তে অসম্ভব ভালো লাগে।
ও আচ্ছা তাহলে আসল গল্পটা এই যে সাইলেন্ট জামাই সেজে, জামাই নিজেই বোবা থাকার অভিনয় করেছে। হা হা হা...🤣🤣 নাটকটা বেশ ইন্টারেস্টিং লাগলো আমার কাছে ভাই। আর আপনি এত সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন মনে হচ্ছে পুরো নাটকটা চোখের সামনে দেখছিলাম। দেখি চেষ্টা করব নাটকটা দেখার জন্য যদি সময় সুযোগ পাই। আপনার উপস্থাপনা অসম্ভব সুন্দর ছিল ভাই, প্রশংসা করার মতো।
আসলেই ভাই নাটকটা বেশ ইন্টারেস্টিং।
https://x.com/Nevlu123/status/1751267281928372532?s=20
নিলয় আলমগীরের নাটক দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে। বেশ হাসির এবং মজার হয়। এই নাটকটি এখনো দেখা হয়নি। আপনার রিভিউ পড়ে বেশ ভালো লাগলো সময় পেলে দেখার চেষ্টা করব। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করার জন্য।
নিলয় আলমগীরের নাটক দেখতে আমারও খুব ভালো লাগে আপু।