কাগুজে ওয়াল হ্যাঙ্গিং||DIY পোস্ট||
প্রিয় আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা,
সমস্ত ভারতবাসী এবং বাংলাদেশের বাঙালি সহযাত্রীদের আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
আশা করি আপনারা ঈশ্বরের কৃপায় সুস্থ আছেন, সব দিক থেকে ভালোও আছেন। আপনাদের সবার ভালো থাকা কামনা করে শুরু করছি আজকের ব্লগ।
বন্ধুরা, গতকালই বলেছিলাম কিছু একটা বানিয়ে পোস্ট করতে চাই। আজ সকাল থেকেই কাজগুলো সেইভাবে গুছিয়ে করে নিয়েছিলাম যাতে তাড়াতাড়ি ফ্রী হয়ে যেতে পারি আর কিছু কাগজ কেটে নিজের মাথা খারাপ করি। হা হা হা। আসলে মাথা খারাপ না। কাগজ আর কাঁচি হাতে নিলেই কিছু না কিছু আউটপুট হয়। সে ভালো হোক বা খারাপ হোক তা পরবর্তী বিচার্য। কিন্তু কিছু একটা ইনোভেশন হয়ই।
গত সপ্তাহে বাজার করতে গিয়ে কিছু রঙিন কাগজ কিনে এনেছিলাম৷ সেগুলো মেয়ে নিয়ে নিয়েছিল, আর সেটাই স্বাভাবিক কারণ এসব ওরই প্রয়োজনীয় স্টেশনারিস। ওর স্কুলের কাজে লাগে। তাই আমি দু'প্যাকেট কিনেছিলাম, একটা ওর একটা আমার। সেটা ওকে বলা হয়নি। ও সেই মুহুর্তে দুটো প্যাকেট দেখে নিজের ডেস্কে ঢুকিয়ে রেখে দিয়েছিল। আজ দুপুরে চৌকিদারি ছিল না কারণ উনি স্কুলে গেছিলেন। সেই সুযোগে আমিও একটা প্যাকেট বের করে নিয়েছিলাম। কিন্তু কাজ করতে বসে দেখলাম আঠা মানে গামটি কিন্তু সাথে নিয়ে গেছে। তাই করলাম কি প্রথমে সব কিছু কেটেকুটে রেখে দিয়েছিলাম। ও ফেরার পর চিটিয়েছি। তবে কাগজের প্যাকেট নিয়েছি বলে কিন্তু বকা খাইনি। হে হে হে।
ছবি দেখে নিশ্চই বুঝতে পারছেন কি বানিয়েছি। তো চলুন কি কি প্রয়োজনীয় উপকরণ ব্যবহার করেছি আর কিভাবে বানিয়েছি সেই সব নিয়ে শুরু করি ধাপে ধাপে সিঁড়িভাঙা অংক।
প্রথমের টেবল ঘড়ির বাক্সটা কেটে নিয়েছি৷ তাতে কম্পাস দিয়ে আন্দাজ মতো একটি বৃত্ত এঁকে কেটে নিয়েছি৷ এটা হল আসল বেস।
বেইজ রঙের কাগজটি আন্দাজ মতো ভাঁজ করে নিয়ে পাতার আকার কেটে নেওয়ার জন্য পেন্সিল দিয়ে দাগ টেনেছি। সেটা কেটে নিয়েছি। তারপর লম্বা লম্বা ভাঁজ করে ওই শেপটিই বসিয়ে পেন্সিলের দাগ টেনে বাকিগুলোও কেটেছি। এভাবে প্রায় কুড়িটি বেইজ রঙের পাতা বা পাপড়ি কেটেছি৷
বাদামী রঙের কাগজটিও একই পদ্ধতিতে পাতার আকারে কেটে নিয়েছি৷ তবে বেইজ রঙের পাপড়ির থেকে একটু বড় মাপের। এটিও কেটেছি প্রায় কুড়িটি৷
প্রতিটি ধাপ ভালো করে দেখলে বোঝা যায় সবুজ কাগজটি বর্গাকারে কেটে নিয়ে ভাঁজ করে হার্ট শেপে কেটে একটা পাপড়ি বাদ দিয়ে বাকিটা চিটিয়ে ফুল বানিয়েছি৷ এভাবে প্রায় চারটে ফুল বানিয়ে নিয়েছি।
এরপর বেইজ ও বাদামী রঙের পাতাগুলো এই ভাবে চিটিয়ে পাপড়ি তৈরি করেছি৷ এবার বেসে চিটিয়ে দেওয়ার পালা।
কার্ডবোর্ডের বৃত্তাকার বেসে একটা ছোট্ট বৃত্ত এঁকে নিয়েছি। এরপর ওয়েব বৃত্তের চারপাশে পাপড়ি গুলো মাপ করে বসিয়েছি। এবং তারপর আঠা দিয়ে চিটিয়ে নিয়েছি এভাবেই তৈরি হল ফুলের মত দেখতে ওয়াল হ্যাংগিংটির প্রথম স্তর।
দ্বিতীয় স্তরটি কিন্তু সামনের দিকে না চিঠি আমি কার্ডবোর্ডের বেসের পেছন দিক দিয়ে চিটিয়েছি৷
এইবার ওই সবুজ রঙের যে ফুলগুলি কেটেছিলাম তারই একটা মাঝে বসালাম। এর জন্য খানিকটা সবুজ কাগজকে গোলাকারে কেটে নিয়ে চিটিয়ে নিয়েছি তার ওপর ফুলটি চিটিয়েছি।
মাথা হয়ে গেছে এবার লেজটা হওয়ার পালা। লেজ বানানোর জন্য বাদামী রঙের কাগজ থেকে তিনটে লম্বা লম্বা স্ট্রিপ কেটে নিয়েছি। সেটি কে গোলাকার কার্ডবোর্ডের পেছন দিক থেকে ছোট বড় আকারে চিটিয়েছি। তারপর ওই ডুয়াল রং এর পাপড়ি চিটিয়ে তার উপর একটা করে সবুজ ফুল বসিয়ে নিয়েছি। এভাবেই লেজ তৈরি হয়ে গেল।
একদম শেষ ধাপে চলে এসেছি। এখানে আমি ওই সাদা রংয়ের পুঁতিগুলো আঠা দিয়ে আটকে দিয়েছি। ব্যাস তৈরি হয়ে গেল আমার ওয়াল হ্যাঙ্গিং। তাই পেছন দিকে ডবল সাইডেড টেপ লাগিয়ে দেওয়ালে আটকে দিয়েছি।
শেষের দিকে কিছু পাপড়ি বেশি ছিল সেগুলো আমি লেজের সাথে ভাগ বাটোয়ারা করে জুড়ে দিয়েছি। খুব বেশি যে সময় লেগেছে বলবো না একটু তাড়াতাড়ির মধ্যেই করেছি। তাও প্রায় দেড় দু'ঘণ্টা তো লেগেই গেল। এতটা সময় ব্যয় করে করলাম আর কিছু স্টাইলিশ ফটো হবে না তা কি হয়?
তাই যথারীতি ছবি তুলে সেটিকে একটু এডিট করলাম অনুলিপি অ্যাপে। লাগে দেখুন তো। তবে অ্যাপে যাই করি না কেন বর্তমানে এটি আমার ঘরের একটি দেওয়ালে শোভা পাচ্ছে।
তো বন্ধুরা আজকের পোস্টটি এ পর্যন্তই। আবার আগামীকাল আসব নতুন কিছু নিয়ে। ততক্ষণ আপনারা ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। আমার পোস্টটি কেমন লেগেছে তা কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না।
টা টা
পোস্টের ধরণ | DIY পোস্ট |
---|---|
ছবিওয়ালা | নীলম সামন্ত |
মাধ্যম | স্যামসাং এফ৫৪ |
লোকেশন | পুণে,মহারাষ্ট্র |
ব্যবহৃত অ্যাপ | অনুলিপি, ইনশট |
৫% বেনেফিশিয়ারি এবিবি স্কুলকে এবং ১০% বেনেফিশিয়ারি লাজুকখ্যাঁককে
~লেখক পরিচিতি~
আমি নীলম সামন্ত। বেশ কিছু বছর কবিতা যাপনের পর মুক্তগদ্য, মুক্তপদ্য, পত্রসাহিত্য ইত্যাদিতে মনোনিবেশ করেছি৷ বর্তমানে 'কবিতার আলো' নামক ট্যাবলয়েডের ব্লগজিন ও প্রিন্টেড উভয় জায়গাতেই সহসম্পাদনার কাজে নিজের শাখা-প্রশাখা মেলে ধরেছি। কিছু গবেষণাধর্মী প্রবন্ধেরও কাজ করছি। পশ্চিমবঙ্গের নানান লিটিল ম্যাগাজিনে লিখে কবিতা জীবন এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি৷ ভারতবর্ষের পুনে-তে থাকি৷ যেখানে বাংলার কোন ছোঁয়াই নেই৷ তাও মনে প্রাণে বাংলাকে ধরে আনন্দেই বাঁচি৷ আমার প্রকাশিত একক কাব্যগ্রন্থ হল মোমবাতির কার্ণিশ ও ইক্যুয়াল টু অ্যাপল আর প্রকাশিতব্য গদ্য সিরিজ জোনাক সভ্যতা।
কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ
আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সব্বাইকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন৷ ভালো থাকুন বন্ধুরা। সৃষ্টিতে থাকুন।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
এই হ্যাঙ্গিং ডাই প্রজেক্টটি অসাধারণ হয়েছে। প্রতিটা ধাপে যেভাবে নিখুঁত কাজগুলো উপস্থাপিত হয়েছে তা সত্যই প্রশংসনীয়। একেবারে শিল্পীর হাতের ছোঁয়া। আরেকটি বিষয় না বললেই নয়। ছবিগুলির এডিট ভীষণ ভালো হয়েছে। একেবারে যেন প্রফেশনাল হাতের ছোঁয়া। বেশ সময় খরচ করা পোস্ট। একটি পোষ্টের জন্য এত পরিশ্রম সত্যিই সাধুবাদের যোগ্য। এককথায় অসাধারণ।
কাগজ কেটে ডিজাইন বানিয়ে পুরো জিনিসটা ফাইনাল লুক দিতে সত্যিই অনেকটা সময় লেগে যায়। হয়তো আমি অনেকদিন ধরেই সব কাজ করে থাকি বলে এক দু ঘণ্টার মধ্যে কমপ্লিট করতে পারি যখন শুরুর দিকে করতাম তখন প্রায় সারাদিনই লেগে যেত। এমন মন্তব্যে অনুপ্রাণিত বোধ করলাম। ভালো থেকো।
মানুষের যে কত মেধা আর কত কিছুযে তৈরি করা সম্ভব তা স্টিমিটে না আসলে বুঝতে পারতাম না। নীলম দি, অসাধারণ হয়েছে।
একটা বুদ্ধি দেই, শুনেন। পুরো প্রসেসটা ভিডিও করবেন এরপর। কিভাবে ধারণ করবেন তা YouTube এর 5 minutes craft ভিডিওগুলো দেখে বুঝবেন। এগুলো কিন্তু প্রচুর ভিউ হয় আর CPM, RPM ও অনেক বেশি।
আপনার কথা থেকে কিন্তু ইউটিউব চ্যানেলটার জন্য আমি সত্যি সত্যি ভীষণ উৎসাহ বোধ করছি কিন্তু আমি সময় কিভাবে ম্যানেজ করব সেটা বুঝে উঠতে পারছি না তবে আপনার সাজেশন গুলো মাথায় রাখছি। দেখা যাক কতটা কি করতে পারি। এভাবে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ জানাই ।
সময় নিয়ে করবেন। অসুবিধা তো নেই।
আসলে আপু বাচ্চাদের এই কাগজ গুলো বেশি দরকার হয়। যাইহোক স্কুলে গেলে নিরাপদে বসে বানানো যায়। যাইহোক দিদি আপনার ওয়ালমেট চমৎকার হয়েছে। কালার দুটি অনেক ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা ডাই আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ ঠিকই বলেছেন, স্কুলে চলে গেলেই একদম নিরাপদ সময়। আমি বেশিরভাগ হাতের কাজ করি এই সময়টুকুতেই করি তাতে যতটা হয় হলো, না হয় না হল৷ আপনি আমার পোস্টে পড়লেন দেখলেন তার জন্য আমি আনন্দিত হলাম। আপনাকে অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাই।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে রঙিন কাগজ কেটে বেশ দারুন ভাবে ডাই পোস্ট তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আপনার তৈরি পোস্ট দেখতে সত্যিই আমার কাছে বেশ চমৎকার লেগেছে। আসলে কাগজ দিয়ে যে কোন ধরনের পোস্ট তৈরি করতে হলে অনেক সময় এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। কাগজের এই ধরনের পোস্টগুলো ঘরের দেওয়ালে টাঙিয়ে রাখলে দেখতে সবথেকে বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে পোস্ট তৈরির প্রত্যেকটি স্টেপ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অনেক ধৈর্য ধরে এসব কাজ করতে হয় নইলে এই যে পেটাল গুলো বানিয়েছি এগুলো সমান আকারে হয় না। যেকোনো কাজ শুরুটা যতটা উৎসাহের সাথে করা যায় সেই উৎসাহের সাথে যদি শেষ না হয় তাহলে আউটপুট কিন্তু ভালো হয় না।
আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ জানাই। খুব ভালো থাকবেন আর এভাবেই পাশে থাকবেন। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
বেইজ ও বাদামী রঙের পাতাগুলো অসাধারণ লাগছে দেখতে। এই পাতাগুলোর কারণেই পুরো ওয়ালমেট টা আকর্ষণীয় হয়েছে। বেশ ভালো লাগছে আপনার তৈরি করা ওয়াল হ্যাঙ্গিং টা দেখে। মাঝখানের সবুজ রঙের ফুলটাও খুব দারুন লাগছে। রঙিন কাগজের এই জিনিসগুলো তৈরি করা বেশ সময়ের ব্যাপার। দেয়ালে ঝুলানোর পর অনেক সুন্দর লাগছে দেখতে। ধন্যবাদ আপু এটা চমৎকার একটা ডাই পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আপনি বেশ সুন্দর খুঁটিয়ে দেখেছেন আপনার মন্তব্য দেখে বুঝতে পারছি। আমার পোস্টটি এভাবে সুন্দর করে দেখে ও পরে মন্তব্য করলেন দেখে খুশি হলাম। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই । অনেক ভালো থাকবেন। আর আমার তরফ থেকে আপনার জন্য রইল একরাশ শুভকামনা।
আপনার মত আমারও একই অবস্থা এরকম জিনিস গুলো কিনে নিয়ে আসলে বাচ্চারা দখল করে নিয়ে নেয়। ভালো করেছেন দুই সেট কিনে নিয়ে এসে। খুব সুন্দর একটি হ্যাঙ্গিং ওয়ালমেট তৈরি করেছেন। পাতাগুলোর ডিজাইনটা খুব চমৎকার হয়েছে। যার কারণে দেখতে এত ভালো লাগছে। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
বাড়িতে বাচ্চা থাকলে সত্যিই আমাদের অনেক কিছু ম্যানেজ করে চলতে হয়। ও সেই ছোট থেকেই সারাক্ষণ মায়ের জিনিসের হাত দেয়৷ আর আমাকেই নকল করে যাবতীয় কিছু করে।
আপনাদের মন্তব্য গুলো খুব অনুপ্রেরণা জোগায়। এভাবে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ জানাই। ভালো থাকবেন।
অনেক সুন্দর একটা ওয়াল হ্যাঙ্গিং তৈরি করেছেন তো। রঙিন কাগজ দিয়ে এভাবে ওয়ার হ্যাঙ্গিং গুলো তৈরি করা হলে দেখতে খুব সুন্দর লাগে। আমি তো যখনই সময় পাই তখন এগুলো তৈরি করার জন্য বসে পড়ি। রঙিন কাগজ দিয়ে এভাবে যেটাই তৈরি করা হোক না কেন, দেখতে জাস্ট মনোমুগ্ধকর লাগে। নিজের দক্ষতা কে কাজে লাগিয়ে খুব সুন্দরভাবেই পুরো কাজটা সম্পূর্ণ করেছেন আপনি। এটা ঘরের দেয়ালে লাগিয়ে রাখলে দেখতে দারুন লাগবে।
হ্যাঁ ঠিকই বলেছেন কাগজের তৈরি এই জিনিসগুলো দেখতে খুব সুন্দর হয়। আমি আগেও অনেক বানিয়েছি একসময় খবরের কাগজ দিয়ে বানাতাম। এখন আর অত সময় পাই না তাই বানানো হয়ে ওঠে না।
আপনার এই সুন্দর মন্তব্যটির জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই। ভালো থাকবেন। একরাশ শুভকামনা আপনার জন্য।
এরকম সুন্দর হাতের কাজ আমার অনেক ভালো লাগে। এত সুন্দর দেখতে একটা ওয়াল হ্যাঙ্গিং তৈরি করেছেন দেখে তো ভালোই লাগতেছে। এই কাজগুলো দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে করা হলে বেশি সুন্দর হয়। আপনি এটা তৈরি করার পদ্ধতি সুন্দর করে সবার মাঝে উপস্থাপন করেছেন এটা দেখলে যে কেউ চাইলে তৈরি করে নিতে পারবে। চমৎকারভাবে এটা তৈরি করেছেন আপনি।
আপনার এমন মন্তব্য আমায় অনুপ্রাণিত করল। অনেক ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর মন্তব্য করে আমার পাশে থাকার জন্য। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই আশা করি।
আপু আপনি রঙিন কাগজ দিয়ে বেশ দারুন একটি ওয়াল হ্যাঙ্গিং তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনি অনেক দক্ষতার সাথে এবং ধৈর্য সহকারে সুন্দর একটা ওয়াল হ্যাঙ্গিং তৈরি করেছেন। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি স্টেপ অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।