লাইফস্টাইল :- আজিম আর সোনিয়াকে নিয়ে নাস্তা করার মুহূর্ত।
ABB ১০ আগস্ট ২০২৩ বৃহস্পতিবার ❤️
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সবাই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো সুস্থ আছি। আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করে নতুন ব্লগ শুরু করলাম। আজ আমি আপনাদের মাঝে খুব সুন্দর একটি মুহূর্ত শেয়ার করব।
কয়েকদিন আগে ফেনীতে গিয়েছিলাম সোনিয়ার পরীক্ষা এজন্য। সোনিয়ার যখন পরীক্ষা হয় তখন তাকে ফেনী কলেজে দিয়ে আসি। এবং পরীক্ষা শেষে তাকে আবার বাড়িতে নিয়ে আসি। অনার্সে ভর্তি হওয়ার পর থেকে কখনোই মিস করি নাই তাকে কলেজে দিয়ে আসতে। কিন্তু কিছুদিন আগে পারিবারিক কিছু সমস্যার জন্য তাকে কলেজে দিয়ে আসতে পারি নাই।
এজন্য পরীক্ষা শেষ হওয়ার আগ মুহূর্তে আমি ফেনী চলে গিয়েছিলাম। বিভিন্ন সমস্যার কারণে মানসিক অবস্থা একদমই খারাপ ছিল। মানসিক অবস্থা খারাপ থাকার কারণে আমার সাথে আজিম ছিল। সমস্যা চলাকালীন সময় আজিম আমাকে অনেক বেশি সাপোর্ট করেছিল। এজন্য আমি যখন ফেনী চাচ্ছি তখন আমার সাথে আজিম চলে গিয়েছিল।
আজিম যদি আমার সাথে না যেত তাহলে হয়তো কোন সমস্যাই করতাম। কারণ মাথায় অনেক বেশি চাপ ছিল। মানসিক ভাবে অনেক বেশি ভেঙে পড়েছিলাম। এরপরেও অনেক কষ্ট করে ফেনীতে চলে গিয়েছে সোনিয়াকে আনার জন্য। ফেনী কলেজের সামনে কিছুক্ষণ আমি এবং আজিম অপেক্ষা করেছিলাম। অপেক্ষার কিছুক্ষণ পর সোনিয়া কলেজ থেকে বের হল।
বের হওয়ার পর তিনজন একসাথে একটি হোটেলে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে কিছুটা সময় কাটিয়েছি। এবং কিছু সমস্যার কথা সোনিয়াকে বললাম। এরপর তিন জন এক সাথে ভালোভাবে নাস্তা করে নিলাম। নাস্তা মুহূর্তটা আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। আসলে আমি কাবাব এবং চিকেন চাপ খেতে অনেক বেশি পছন্দ করি। এজন্য সব সময় কাবাব খেয়ে থাকে।
যে কোথাও গেলে নাস্তা করার জন্য বসলে কাবাব খেয়ে থাকে। বাড়িতে থাকলে যেকোনো সময় মন খারাপ থাকলে , সোনিয়া আমাকে নিয়ে কাবাব হাউজে চলে যায়। কাবাব খাবার পর কিছুক্ষণ ঘুরাঘুরি করলে মনটা একটু হালকা লাগে। আর সব সময় নিবলু ভাইয়াকে নিয়েই খাওয়া হয়। আমার উপর দিয়ে যখন বিভিন্ন সমস্যা চলে আসে তখন নিবলু ভাইয়ার সবচেয়ে বেশি সাপোর্ট করে থাকে। মানসিক সমস্যা দূর করার জন্য অনেক বেশি সময় দিয়ে থাকে। কিন্তু বর্তমানে ভাইয়া অনেক বেশি ব্যস্ত এজন্য, মনে হয়েছে যেন একা হয়ে পড়েছি।
নিজেকে নিয়ে কিছু কথা
আমার নাম নুরুল আলম রকি। আমার steemit I'd narocky71। আমি বাংলাদেশী নাগরিক । বাংলাদেশে বসবাস করি। তার সাথে সাথে আমি বিশ্বনাগরিক। আমি বাংলা ভাষায় কথা বলি। বাংলা ভাষায় মনের ভাব প্রকাশ করি। আমি বাংলা ভাষাকে ভালবাসি। আমি ফটোগ্রাফি করতে ও ছবি আঁকতে ভালোবাসি। বিশেষ করে জল রং দিয়ে পেইন্টিং করতে পছন্দ করি। এছাড়াও আমি ভ্রমণ করতে পছন্দ করি। যখনই আমার সময় এবং হাতে টাকা থাকে তখন ভ্রমণ করতে বেরিয়ে পড়ি। বিশেষ করে আমি ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি অনেক বছর আগ থেকে ফটোগ্রাফি করে থাকি। কিন্তু বিশেষ করে ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি বেশি করা হয়। বর্তমানে তার সাথে আর্ট করতে অনেক ভালোবাসি। বর্তমানে আমি বেশি সময় কাটাই আর্ট শিখতে। বর্তমানে আমার স্বপ্ন, আমি একজন ভালো ফটোগ্রাফার, ও একজন ভালো আর্টিস্ট হব। ( ফি আমানিল্লাহ)
VOTE @bangla.witness as witness
OR
SET @rme as your proxy
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
https://twitter.com/NARocky4/status/1689476816292175872?t=D1wRcixrgWXTtsebEqDQcg&s=19
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
জানিনা ভাইয়া আপনার কি সমস্যা। তবে জানতেও চাই না। কারন ব্যক্তিগত বিষয় বলে একটি কথা আছে। দোয়া রইল আপনার প্রতি আল্লাহ আপনাকে সকল মানুষিক সমস্যা কাটিয়ে উঠার শক্তি প্রদান করুন। তবে এটা সত্য যে জীবনের এমন সময় গুলো কে পাশে সাপোর্ট দেওয়ার কেউ থাকলে কিন্তু অনেক কিছুই সহজ হয়ে যায়। আজিম ভাইকে আপনাদের সাথে দেখে বেশ ভালোই লাগলো।
আমার জন্য দোয়া করবেন আপু। আসলে জীবনের এমন সময়গুলোতে যদি কেউ সাপোর্ট দেওয়ার থাকে তখন সবকিছু অনেক সহজ হয়ে যায়।
ভাই মানসিক চাপের কথা কি আর বলবো, এই চাপে পড়ে আমার মাথার সবগুলো চুলই যেন ঝরে ঝরে পড়ে যাচ্ছে। নিজের পকেটের ৬ লক্ষ টাকা মানুষকে ধার দিয়ে, এখন তার ফোন রিসিভের আশায় বসে থাকতে হয়। কেননা সে এখন বাইরের দেশে থাকে। তাই ফোন রিসিভ না করলে যোগাযোগের কোন ব্যবস্থা নেই। যাইহোক ভাই, আমাদের যতই মানসিক চাপ তৈরি হোক না কেন, সংসারে সকল সদস্যদের কথা চিন্তা করে মাথা ঠান্ডা রেখেই চলা উচিত। তাই আপনাকে বলব, ধৈর্য ধরুন ভাই আল্লাহ চাহে তো সবকিছুই ঠিক হয়ে যাবে।
ঠিক বলেছেন যতই মানসিক চাপ তৈরি হোক না কেন পরিবারের সদস্যদের কথা চিন্তা করে মাথা ঠান্ডা রাখা উচিত। হ্যাঁ ভাই এখন তো ধৈর্য ধরে আছি। দোয়া করবেন।
ভাইয়া আপনাকে আর সোনিয়া আপুকে তো চিনি কিন্তুু আজিম ভাইকে চিনলাম না। আর মানুষিক ভাবে ভেঙ্গে পড়লে পাশে কেউ সাপোর্ট না দিলে বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। যায়হোক সবাই মিলে নাস্তা করেলেন,ঘোরাঘুরি করলেন সেই জন্য মনটা হালকা হয়েছে। ধন্যবাদ।
ঠিক বলেছেন মানসিক ভাবে ভেঙে পড়লে কেউ পাশে সাপোর্ট না দিলে বড় ধরনের ক্ষতি হয়। হ্যাঁ ঘুরাঘুরি এবং নাস্তা করে মনটা হালকা হয়েছে।
এটা কিন্তু অনেক ভালো একটা কাজ করেন ভাই, আপুর পরীক্ষা যেহেতু, তো আপনি যে প্রতিদিন তাকে কলেজের দিয়ে আসেন এটা যেন খুব ভালো লাগলো। আসলে নিজের স্ত্রী প্রতি স্বামীর যে দায়িত্বটা আপনি সেই দায়িত্ববোধ থেকেই এটি করে করেছেন। কিছু কিছু সময় ভাই বিভিন্ন কারণে মানসিক চাপ থাকে। আর এই মানুষিক চাপ যখন পড়ে তখন কি করবো সেটা ভেবে পায় না। তাই পাশে যদি কেউ সাপোর্ট দেয়ার মত মানুষ থাকে তাহলে খুব ভালো হয় ওই সময়ের জন্য। ঠিক সেই কাজটি আজিম ভাই করেছেন আর আপনারা সকলে মিলে হোটেলে নাস্তা করেছেন খুব সুন্দর একটা মুহূর্ত কাটিয়েছেন তিনজন মিলে আপনাদের ফটোগ্রাফি দেখে আমি বুঝতে পারছি। আপনাদের মুহূর্তটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আমার সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে এত সুন্দর একটা মন্তব্য করেছেন দেখে ভালো লেগেছে। আসলে মানসিক চাপ যখন হয় তখন একেবারেই ভালো লাগে না আমার কাছে।
ভাইয়া মানসিক চাপ থাকলে কিছুই ভালো লাগেনা। কোন সময় কি করা হয় সেটাও বোঝা যায় না। তবে শুনে ভালো লাগলো আজিম ভাই আপনাকে সব সময় সাপোর্ট করেছে। সোনিয়া আপুকে পরীক্ষা থেকে আনতে গিয়ে আপনি আজিম ভাই এবং সোনিয়া আপু তিনজন রেস্টুরেন্টে গিয়ে খুব পছন্দের খাবার খেলেন। মাঝেমধ্যে পছন্দের খাবারগুলো খেতে পারলে অনেক ভালো লাগে। যদি বলতেন আমি আর মুনিয়া যেতাম। যাইহোক খুব সুন্দর করে পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আর আপনার মানসিক চাপ ধৈর্য ধরার তৌফিক দান করুক।
হ্যাঁ আজিম আমাকে অনেক সাপোর্ট করেছে সব সময় সে পাশে থাকে। আসলে মাঝে মাঝে পছন্দের খাবারগুলো খেতে বাহিরে যাওয়া হয়। অন্য একদিন তাহলে আপনাকে আর মুনিয়াকে বলবো।
আজিম ভাই এবং সোনিয়া আপুকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে অনেক মজার খাবার খেয়েছেন। যদিও আপুর পরীক্ষার কারণে ফেনীতে গিয়েছেন আপনারা। এবং একটি কথা শুনে খুব ভালো লাগলো আপনার এই অবস্থার মধ্যে আজিম ভাই সব সময় আপনাকে সাপোর্ট করে যাচ্ছে। তবে ভাইয়া মনের মধ্যে টেনশন বা চিন্তা থাকলে কোন কিছুতে ভালো লাগে না। টেনশন না করে স্বাভাবিকভাবে থাকার চেষ্টা করবেন। যাইহোক একসাথে তিনজন রেস্টুরেন্টে খাবার খেলেন দেখে খুব ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর করে পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আসলে টেনসন এবং চিন্তা থাকলে কোন কিছুই ভালো লাগেনা। তবে আমি সেই সময় চেষ্টা করি বাহিরে যাওয়ার। তখন মনটা একটু হালকা হয়।
আপনার মানসিক সমস্যা কাটিয়ে উঠুন ভাইয়া এই প্রার্থনা করি। আজিম ভাইয়া আপনার কি হয় তা জানতে পারলাম না। বৃষ্টি আপুর হাজবেন্ড নেভলু ভাইয়া আপনার কি হয় তাও জানতে পারলাম না। যাইহোক বিপদের সময় দুজনেই আপনাকে সাপোর্ট করছে। আশা করি সব সময় পাশে থাকবে।
আজিম এলাকার ছোট ভাই আপু। ভাইয়া এলাকার বড় ভাই, কিন্তু আমার নিজের বাড়ির থেকে বেশি।
ওহহ আচ্ছা,
জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া।