জেনারেল রাইটিং-দায়িত্ব||

in আমার বাংলা ব্লগ4 months ago

আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার


আমি @monira999 বাংলাদেশ থেকে। আজকে আমি ভিন্ন ধরনের একটি পোস্ট আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চলে এসেছি। মাঝে মাঝে লেখালেখি করতে অনেক ভালো লাগে। আর নিজের অভিজ্ঞতা থেকে কোন কিছু লিখার চেষ্টা করি। তেমনি আজকে আমি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লিখতে যাচ্ছি। আশা করছি আমার লেখাগুলো সবার ভালো লাগবে।


দায়িত্ব:

IMG_20240408_115643.jpg


দায়িত্ব শব্দটি অনেক ছোট। কিন্তু এর গভীরতা অনেক বেশি। প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে কিছু কিছু দায়িত্ব আছে। অনেক সময় আমরা সেই দায়িত্বগুলো এড়িয়ে চলি কখনো বা এড়িয়ে চলতে বাধ্য হই। জীবনের বাস্তবতা আমাদেরকে অনেক কিছু শেখায়। আর এই বাস্তবতার সাথে পাল্লা দিয়ে আমরাও আমাদের দায়িত্বগুলো কখনো পালন করি কখনো বা এড়িয়ে চলে যাই। ক্ষুদ্র এই জীবনে হয়তো আমরা নিজের কথা কখনো সেভাবে ভাবি না। শুধুই আমাদের আপন মানুষগুলোকে ভালো রাখতে চাই। কিংবা তাদের ভালোর কথা চিন্তা করে নিজের দায়িত্ব পালন করতে চাই। কিন্তু মাঝে মাঝে বাস্তবতা এসে সামনে দাঁড়ায়। আর তখন আপন মানুষগুলোর জন্য কিছুই করা হয়ে ওঠে না। জীবনের এই কঠিন বাস্তবতাটা অনেক বেশি কষ্টের। বিশেষ করে একজন নারী এবং একটি পুরুষের মধ্যে যখন দায়িত্বের ক্ষেত্রে পার্থক্য লক্ষ্য করা যায় তখন জীবনের প্রতি তিক্ততা চলে আসে।


অনেক স্বপ্ন নিয়ে বাবা মা যখন একজন ছেলে কিংবা একজন মেয়েকে বড় করে তখন তারা প্রত্যাশা করে তাদের শেষ বয়সের সম্বল হবে সেই ছেলেটি কিংবা মেয়েটি। দিন শেষে ছেলেটি মানুষের মত মানুষ হয় আর বাবা-মায়ের পাশে দাঁড়ায়। পরিবারের পাশে দাঁড়ায়। কিন্তু মেয়েটির ক্ষেত্রে সেটা সেভাবে করা হয়ে ওঠে না। পড়াশোনা শেষ করে কিংবা সংসার জীবনে প্রবেশ করে আর কখনোই বাবা মায়ের পাশে দাঁড়াতে পারে না। ইচ্ছে থাকলেও কখনো তার আপন মানুষ গুলোর জন্য কিছু করতে পারে না। কারণ সে যে নারী। নারীদের ক্ষেত্রে কেন এই বাধ্যবাধকতা এটাই বুঝতে পারি না। মাঝে মাঝে মনে হয় সমাজের এই বৈষম্য হাজারো মেয়েদের কান্নার কারণ। বুকে চাপা কষ্ট আর নিজের আপনজনের প্রতি অবহেলা দেখে অনেকেই আড়ালে মুখ লুকিয়ে কাঁদে। কিন্তু কিছুই করার থাকে না। কিংবা কিছু বলার থাকে না। কারণ তারা যে নারী নারীদের নাকি দায়িত্ব নিতে নেই😔।


যেই নারী নিজের আপন মানুষগুলোকে ছেড়ে নতুন ভাবে ঘর সাজিয়েছে সেই নতুন মানুষগুলো কখনো তাকে আপন করেনি। কোন এক সময় সবাই পর হয়ে যায়। আসলে নারীরা কাউকে আপন করে বাঁচতেই পারে না। কারণ কেউ নারীদের আপন করে নিতে জানে না। হয়তো অনেকের ক্ষেত্রে বিষয়টা আলাদা। তবে আমার উপলব্ধি থেকে এতটুকুই বলতে পারি প্রতিটি নারীর জীবনেই এই দুঃখটা লুকিয়ে আছে। একজন পুরুষ যেমন বাবা-মা, ভাই-বোন সবার দায়িত্ব নিতে পারে তেমনি একজন নারী কখনোই তার প্রিয় মানুষগুলোর দায়িত্ব নিতে পারেনা। হাজার বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে যদি তাদের জন্য কিছু করতে চায় তখন সমাজ তাকে অনেক কথা শোনায়। বলে নিজের ভালো নিজে বোঝার চেষ্টা করো। নিজের জন্য কিছু করো। আমি এই বিষয়টাই বুঝিনা যারা একটি মেয়েকে এত বড় করে তুলেছে তাদের কি কোন অধিকার নেই মেয়েটির প্রতি? কিংবা মেয়েটির কোনো দায়িত্ব নেই তার বাবা মায়ের প্রতি?


আমাদের সমাজে এমন অনেক কর্মজীবী নারী আছেন যারা নিজে উপার্জন করেন। কিন্তু পরিবারের মানুষগুলোকে সাহায্য করতে গিয়েও তাকে দশবার ভাবতে হয়। সবার অনুমতি নিতে হয়। এ কেমন নিয়ম এই সমাজের। একজন পুরুষ যেমন তার পরিবারের একমাত্র ভরসা তেমনি একজন নারী কেন তার পরিবারের ভরসা হতে পারে না। একজন নারী কেন তার বৃদ্ধ বাবা-মায়ের দায়িত্ব নিতে পারেনা? একজন নারী কেন তার ভাই বোনের ভালো-মন্দ দেখার দায়িত্ব নিতে পারেনা? অনেকের কাছে মনে হতে পারে সেই দায়িত্ব তো মেয়েদের নয়। কিন্তু কেন? তার বাবা-মা কি কষ্ট করে তাকে লালন-পালন করেনি। তার বাবা-মা কি তাকে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করেনি। তবে কেন এই বৈষম্য? একজন পুরুষ যেমন তার পরিবারের আদর যত্নে বেড়ে ওঠে তেমনি একজন নারীও তার বাবা-মায়ের অনেক যত্নে পালিত। কিন্তু তাদের শেষ বয়সের ভরসা সে হতে পারে না। কারণ নারীরা যে অপারক। আড়ালে মুখ লুকিয়ে চোখের জল ফেলা ছাড়া তাদের আর কিছুই করার থাকে না। তাদের দায়িত্ববোধ তাদেরকে কুরে কুরে খায়। কিন্তু সেই দায়িত্ব কখনো পালন করতে পারে না।


একজন পুরুষ যেমন তার পরিবারের দায়িত্ব নিতে পারে তেমনি একজন নারীর উচিত তার পরিবারের দায়িত্ব নেওয়া। আর সেই সুযোগটা অবশ্যই করে দেওয়া উচিত পুরুষ জাতির। যাতে করে একজন নারীও সমাজে মাথা উঁচু করে বাঁচার পাশাপাশি নিজের আপন মানুষ গুলোর পাশে দাঁড়াতে পারে। নিজের পরিবারের পাশে দাঁড়াতে পারে। কারণ যখন কারো আপন মানুষ অসহায় হয়ে পড়ে তখন কোন নারী ভালো থাকতে পারে না। কিংবা নিজে হাসিমুখে বাঁচতে পারে না। কারণ কষ্টের অনুভূতি হৃদয়টাকে ক্ষতবিক্ষত করে দেয়। সবার কাছে একটিই অনুরোধ করবো যে যার জায়গা থেকে নারীদেরকে নিজের সাধ্যমতো নিজের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দিবেন🙏🙏। তার আপন মানুষগুলো যদি ভালো থাকে তাহলে সেই মানুষটিও ভালো থাকবে। আর সেই সাথে সবাইকে ভালো রাখবে। যাইহোক নিজের অনুভূতি থেকে কিছু কথা বলে ফেললাম। হয়তো কিছু কিছু মানুষ আছে যারা নারী পুরুষের মাঝে ভেদাভেদ করে না। কিন্তু আমাদের সমাজে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নারীরা অপারক। নারীরা দায়িত্ব নিতে গিয়েও আর পারেনা। কিংবা তাকে পিছিয়ে যেতে বাধ্য করা হয়।



আমার পরিচয়

photo_2021-06-30_13-14-56.jpg

IMG_20230828_190629.jpg

আমি মনিরা মুন্নী। আমার স্টিমিট আইডি নাম @monira999 । আমি ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ও মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি। গল্প লিখতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। মাঝে মাঝে পেইন্টিং করতে ভালো লাগে। অবসর সময়ে বাগান করতে অনেক ভালো লাগে। পাখি পালন করা আমার আরও একটি শখের কাজ। ২০২১ সালের জুলাই মাসে আমি স্টিমিট ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করি। আমার এই ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার সবচেয়ে বড় অর্জন হলো আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটির একজন সদস্য।

Sort:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 4 months ago 

নারী এবং পুরুষের মধ্যে যখন দায়িত্ব চলে আসে। তখন জীবনের মানেটা বোঝা যায়। দায়িত্ব বলে কয়ে আসেনা, যখনই বয়সটা দায়িত্বের পর্যায়ে চলে যায়। তখন একলা একলাই দায়িত্ব মাথার উপর চেপে বসে। এই যে আগে ঘুরতাম, ফিরতাম। এখন মাথার ভিতর কত দায়িত্ব, কত টেনশন একটা পরিবারের চাপ। আমরা যতই চেষ্টা করি না কেন দায়িত্বগুলো এড়িয়ে যেতে পারি না। নারীরা সত্যিই অপারক তাদের কিছুই করার থাকে না। তাদেরও ইচ্ছা জাগে বাবা মার খোঁজখবর নিতে খেয়াল রাখতে। অনেক সুন্দর ভাবে নিজের মতামত তুলে ধরেছেন।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

জীবনের বাস্তবতা সত্যি অনেক কঠিন। সময়ের সাথে সাথে আমাদের সবার উপরেই দায়িত্ব চলে আসে। আর তখন জীবনটা আরো বেশি কঠিন হয়ে যায়। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।

 4 months ago 

সবাই বলে নারী-পুরুষের সমান অধিকার। কিন্তু এই অধিকারটা থেকে নারীরা বঞ্চিত। নারীরা চাইলেও পারেনা এই অধিকারটা অর্জন করতে। আর বৃদ্ধ বাবা মায়ের দায়িত্ব নিজেদের কাঁধে নিতে তারা মন থেকে চাইলেও পারেনা। কিন্তু প্রত্যেকটা নারীরও এই অধিকারটা থাকা উচিত। এই অধিকারটা তাদেরকে দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই অধিকার তাদেরও থাকা উচিত। আপনি আজকে অনেক সুন্দর একটা টপিক নিয়ে পোস্টটি লিখেছেন আপু, যেটা আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে।

 4 months ago 

সবাই মুখে মুখে বলে নারী-পুরুষের সমান অধিকার। কিন্তু বাস্তবে তা একদমই দেখতে পাওয়া যায় না। ভাইয়া আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 4 months ago 

ঠিক বলেছেন আপু, ‌ একজন ছেলে যেভাবে সহজে দায়িত্ব নিয়ে নেয় একজন মেয়ে সেভাবে নিতে পারেনা। কর্মজীবী মেয়ে হলেও তার কোন কিছু করার আগে অনেক বাধা-বিপত্তি থাকে। আমাদের সমাজে এই দৃশ্যগুলো সচরাচর দেখা যায়। আপনি আজকে সমাজের বাস্তব কথা গুলোই তুলে ধরেছেন। ভালো লাগলো আপনার লেখাগুলো পড়ে।

 4 months ago 

সত্যি আপু একজন ছেলে যেভাবে দায়িত্ব পালন করে একটি মেয়ে সেভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে না। হয়তো এটা সমাজের এক অদ্ভুত নিয়ম।

 4 months ago 

আপনার বলা প্রত্যেকটা কথার সাথে আমি পুরোপুরি ভাবেই একমত আপু। এই অধিকারটা প্রত্যেকটা মেয়ের থাকা উচিত এটা একেবারে ঠিক কথা। ছেলেদের অধিকার রয়েছে শুধু বাবা-মায়ের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য। কিন্তু মেয়েরাও যদি এই দায়িত্বটা পায় তাহলে ভালো। কারণ অনেক মেয়ে চায় এই দায়িত্বটা নেওয়ার জন্য কিন্তু পারেনা। আর তাদের ভেতরে কষ্টটা থেকে যায় সারা জীবনের জন্য, যেটা কাউকে প্রকাশ করা যায় না। প্রত্যেকটা নারী বাবার বাড়ি থেকে শ্বশুর বাড়িতে আসে। কত কষ্ট করেই না তারা সন্তানদেরকে বড় করে। কিন্তু সেই বাবা-মায়ের দায়িত্বটা যদি না নিতে পারে, তাহলে তাদের কষ্ট তো হবেই।

 4 months ago 

অনেক সময় চাইলেও নিজের দায়িত্ব গুলো পালন করা হয়ে ওঠে না। মনের মাঝে সেই কষ্টটা থেকেই যায়। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু মন্তব্যের জন্য।

 4 months ago 

এটা ঠিক বলেছেন আপু মেয়েরা আসলে কখনো কারো আপন হতে পারে না। অনেক সময় দেখবেন অনেক দায়িত্ব পালন করেও কারও আপন হওয়া যায়না।মনে অনেক কথায় আছে যেগুলো বলতে ইচ্ছে করে কিন্তু হয়তো সমাজ আত্মীয়-স্বজন বা মানসম্মানের ভয়ে অনেক কিছুই চুপ করে সহ্য করতে হয় মেয়েদের। অনেক সুন্দর কিছু কথা আপনি শেয়ার করেছেন আপু। বেশ ভালো লেগেছে আমার কাছে।

 4 months ago 

সত্যিই আপু মেয়েরা কখনো কারো আপন হতে পারে না। দায়িত্ব পালন করলেও কেউ তাকে আপন করে নিতে পারে না। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

 4 months ago 

আমাদের দেশের মেয়েদের কোন দায়িত্ব নাই আপু নিজের বাবা,মায়ের প্রতি। দায়িত্ব আছে শুধু শ্বশুড় বাড়িরও নিজের সন্তানদের জন্য ।একজন মেয়ে ইচ্ছে থাকলেও পারে না বাবা,মায়ের দায়িত্ব নিতে।ভীষণ কষ্টের একটি পোস্ট বিষয় এটি।একজন কর্মজীবী নারীও পরিবারের দায়িত্ব থেকে পিছুপা হয় পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতিতে পড়ে।খুব সুন্দর কথা বলেছেন আপু সবার কাছে একটিই অনুরোধ করবো যে যার জায়গা থেকে নারীদেরকে নিজের সাধ্যমতো নিজের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দিবেন।ধন্যবাদ আপু সুন্দর কিছু বাস্তব কথা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

আপু, আপনি মেয়েদের বাস্তব জীবন নিয়ে কঠিন সত্য কথা গুলোকে তুলে ধরেছেন। একজন নারী কেন তার পুরো পরিবারের দায়িত্ব নিতে পারেনা। কেন তাদের সেই স্বাধীনতা নেই যে স্বাধীনতা একটি পুরুষ মানুষের থাকে। একজন পুরুষ মানুষ নির্দ্বিধায় তার বাবা মা ভাই বোন সকলের দায়িত্ব নিতে পারে, তবে কেন একজন নারী সেই দায়িত্ব নিতে পারেনা। আর এই প্রশ্নটা কিন্তু প্রতিটি নারীর হৃদয়ের কথা। হয়তো সেই কথা কেউ কখনো মুখ ফুটে বলতেও পারে না। নারী-পুরুষের কেন এই বৈষম্য, কেন এই ভেদাভেদ তা আমার মাথাতেও আসেনা। প্রতিটি বাবা-মা তার ছেলে ও মেয়েকে সমান ভাবে আদর যত্ন করে গড়ে তোলে। অথচ ছেলেদের বেলায় দায়িত্ব কথাটি মানায়, অথচ মেয়েদের বেলায় সেই কথাটি বেমানান দেখায়। যাইহোক আপু, আমিও চাই নারী ও পুরুষের এই দায়িত্বের বৈষম্য ও ভেদাভেদ যেন না থাকে। আপু,আপনার খুব সুন্দর লিখনীর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

 4 months ago 

খুবই সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করেছেন আপনি৷ আসলে এই দায়িত্ব আমাদের সকলের গ্রহণ করা উচিত৷ শুধুমাত্র পুরুষরা গ্রহণ করবে এবং তাদের জীবনের সকল শ্রম তাদের পরিবার এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যয় করে দিবে তা কখনোই হওয়া উচিত নয়৷ অনেক নারীরা চায় তাদের পরিবারকে সাহায্য করার জন্য৷ তাদেরও ইচ্ছা করে যাতে করে পুরুষরা যেভাবে তাদের পরিবারকে আগলে রাখতে পারে নারীরাও যেন তাদের পরিবারকে আগলে রাখতে পারে৷ তারাই দায়িত্ব গ্রহণ করতে চায়৷ তবে বিভিন্ন সমস্যার কারণে এবং বৈষম্যতার কারণে তারা এই দায়িত্ব গ্রহণ করতে পারে না৷ ধন্যবাদ এরকম সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য৷

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.027
BTC 58309.71
ETH 2617.30
USDT 1.00
SBD 2.42