নাটক রিভিউ-সরি স্যার|
আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার
আমি@monira999। আমি একজন বাংলাদেশী। আজকে আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করতে যাচ্ছি। প্রত্যেক সপ্তাহে একটি করে নাটক রিভিউ শেয়ার করার চেষ্টা করি। যদিও রমজান মাসে সেভাবে নাটক দেখা হয়ে ওঠেনি। তবে এই নাটকটি কয়েকদিন আগে দেখেছিলাম। আর আবারো হালকাভাবে দেখে রিভিউ শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। আশা করছি এই নাটক রিভিউ সবার ভালো লাগবে।
নাম | সরি স্যার |
---|---|
প্রযোজক | তানভীর মাহমুদ অপু |
পরিচালনা | মোহাম্মদ মিফতাহ আনান |
অভিনয়ে | মুসফিক আর ফারহান, কেয়া পায়েল ও আরো অনেকে |
দৈর্ঘ্য | ৪৬ মিনিট |
মুক্তির তারিখ | ২৮ নভেম্বর ২০২৩ |
ধরন | ড্রামা |
ভাষা | বাংলা |
দেশ | বাংলাদেশ |
চরিত্রেঃ
- মুসফিক আর ফারহান
- কেয়া পায়েল(ইসরাত)
নাটকের শুরুতেই আমরা দেখতে পাই চেয়ারম্যান সাহেব উনার মেয়েকে টিউশনি করানোর জন্য একজন টিচার ঠিক করেছেন। আর তিনি ওনার মেয়ের সম্পর্কে সবকিছু বলছেন। চেয়ারম্যান সাহেব খোলাখুলি ভাবে সব কথাই বলে যাচ্ছেন। তার মেয়ে এর আগে ২-৩ বার পালিয়ে গিয়েছিল। পড়াশুনার থেকে প্রেম করার প্রতি তার মনোযোগ অনেক বেশি। আর পড়াশোনায় ভীষণ ফাঁকিবাজ। তাইতো বারবার ফেল করেই যাচ্ছে। চেয়ারম্যান সাহেব স্যারকে সবকিছুই বুঝিয়ে বলে আর বলে ভালো করে পড়াতে। যাতে করে ফাঁকি দিতে না পারে। কারণ তার মেয়ে ভীষণ ফাঁকিবাজ। নিজের মেয়ে সম্পর্কে সবকিছুই সুন্দরভাবে বলে ফেলেন তিনি। আর সেই স্যার বুঝতে পারেন মেয়েটি সত্যি ফাঁকিবাজ। এবার তিনি পড়ানোর জন্য চলে যান। পাড়াতে গিয়ে দেখে মেয়েটি সত্যিই অনেক সুন্দর দেখতে। মেয়েটির নাম ইসরাত। যখন স্যার মেয়েটিকে অর্থাৎ ইসরাত কে পড়াতে যায় তখন ইসরাত বিভিন্ন তালবাহানা করে। আর বিভিন্ন অজুহাত দেওয়ার চেষ্টা করে। যাতে করে পড়তে না হয়। এরপর স্যার বলে তার সম্পর্কে তার বাবা সবকিছুই বলেছে। এবার ইসরাত বলে নিশ্চয়ই বাবা বলেছে আমি এর আগে অনেকগুলো প্রেম করেছি আর পালিয়ে গিয়েছিলাম। তখন স্যার বলে সবকিছুই বলেছ। আর তুমি যে পড়াশোনাতে ফাঁকিবাজ সেটাও বলেছে। এবার স্যারের সাথে বিভিন্ন রকমের তালবাহানা শুরু করে যাতে করে পড়তে না হয়।
স্যার যেহেতু সব কিছু আগে থেকে জেনে গেছে তাই তো ধমক দিয়ে পড়ানোর চেষ্টা করে। ইসরাত প্রথমে অজুহাত দেখালেও এরপর বাধ্য হয়ে পড়াশোনা করা শুরু করে। ইসরাত যেহেতু পড়াশোনা করতে একদমই চায়না তাই নতুন অজুহাত শুরু করে। সে তার স্যারকে ফোন দিয়ে বলে সে অনেক অসুস্থ পেট ব্যথা করছে। তাই পড়তে পারবেনা। অন্যদিকে সে তার বান্ধবীর সাথে বেড়াতে যাওয়ার প্ল্যান করেছে। আর যেহেতু সেই সময় তার স্যার পড়াতে আসবে তাই তো সে স্যারকে ফোন করে মিথ্যা কথা বলে। আর স্যার বলে ঠিক আছে পড়াতে যাব না। তুমি ডক্টর দেখাও আর মেডিসিন খাও। এবার ইসরাত তার বান্ধবীর সাথে বেড়াতে যাওয়ার জন্য বেরিয়ে পড়ে। রাস্তার মধ্যে হঠাৎ করে স্যার সামনে চলে আসে। ইসরাত স্যার কে দেখে আড়ালে চলে গেলেও স্যার তাকে ঠিকই দেখে ফেলে। এরপর ইসরাতকে নিয়ে যায় তার বাবার সামনে এবং সবকিছুই খুলে বলে। তার বাবা ইসরাতকে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখে
স্যারের ব্যবহারে ইসরাত রেগে যায় আর স্যারকে শায়েস্তা করার পরিকল্পনা করতে থাকে। তার বান্ধবীর সাথে বিভিন্ন রকমের পরিকল্পনা করতে থাকে। কিন্তু তার বান্ধবী বলে তোর স্যার তো দেখতে ভীষণ সুন্দর। তুই কেন স্যারকে সহ্য করতে পারিস না। ইসরাত বলে কিসের সুন্দর সে দেখতে একদমই সুন্দর নয়। এবার ইসরাত চলে যায় তার কয়েকজন বখাটে বন্ধুর কাছে। আর তাদেরকে বলে যাতে করে তারা স্যারকে মেরে একেবারে হাড় ভেঙে দেয়। আর স্যার বিছানা থেকে উঠতে না পারে। স্যার যদি বিছানা থেকে উঠতে না পারে তাহলে তাকে আর পড়াতেও আসবেনা। সেই ভাবনা থেকে সে তার বন্ধুদেরকে এসব কথা বলে। এবার যখন স্যার পড়াতে আসে তখন ইসরাত মন খারাপ করে বসেছিল। স্যার জানতে চায় তার কি হয়েছে। তখন সে বলে একটি বখাটে ছেলে তাকে ভীষণ বিরক্ত করে। আর বিভিন্ন রকমের কথা বলে। আপনি যদি আমার সাথে গিয়ে ছেলেটিকে একটু শাসন করতেন তাহলে ভালো হতো। স্যার এবার স্যার রাজি হয়ে যায়। আর সেখানে গিয়ে দেখে সেই বখাটে ছেলেগুলোকে। এবার ছেলেগুলো স্যারকে মারার আগেই স্যার ছেলেগুলোকে মারা শুরু করে। এরপর তারা সেখান থেকে চলে এসে।
এবার ধীরে ধীরে ইসরাতের মনে স্যারের জন্য ভালোবাসা জন্মায়। সে খাতার মধ্যে আই লাভ ইউ লিখে স্যারকে দেয়। আর স্যার তাকে ধমক দেয়। তার বিভিন্নভাবে ইসরাতকে বোঝানোর চেষ্টা করে। আর ইসরাত ইশারায় ইঙ্গিতে নিজের ভালোবাসার কথা বলে। মেয়েটার ফাজলামো দিনে দিনে বেড়েই যায়। একদিন হঠাৎ করে ইসরাত স্যারকে বলে স্যার আমি অন্য একজনকে ভালোবাসি। আর তাকে চিঠি লিখতে চাই। আমার লেখা অনেক খারাপ তাই আপনার হাত দিয়ে চিঠিটা লিখতে চাই। এরপর স্যার রাজি হয় না। এবার ইসরাত বলে আপনি যদি চিঠিটা লিখে দেন তাহলে আমি আপনার সব কথা শুনবো আর মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করব। এবার চাপে পড়ে স্যার চিঠি লিখে দিতে রাজি হয়ে যায়। এবার শুরু হয় নতুন খেলা। সেই চিঠিটা নিয়ে ইসরাত স্যারকে ব্ল্যাকমেইল করতে থাকে এবং বলে আপনি যদি আমার কথা না শোনেন তাহলে সবাইকে বলব এই চিঠি আপনি আমাকে দিয়েছেন। আর আপনি আমার সাথে প্রেম করতে চান। এই কথা শুনে স্যার ভীষণ রেগে যায়। কিন্তু কিছুই করার ছিল না। তাইতো বাধ্য হয়ে সব কথা শুনতে থাকে।
দেখতে দেখতে পরীক্ষা শেষ হয়ে যায়। আর পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। ইসরাত পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেয়ে পাশ করেছে এটা দেখে সবাই খুশি হয়েছে। ইসরাতের বাবা সবাইকে মিষ্টি খাওয়ায় আর বলে তার মেয়ে পাস করেছে আর তার মেয়ের বিয়েও ঠিক হয়েছে। তাই একসাথে দুই খুশির মিষ্টি বিতরণ করছে। এই কথা শুনে স্যার সেখানে যায় আর মিষ্টি খায়। এবার ইসরাত স্যারকে বলে আমি আজকে রাতে আমার বয়ফ্রেন্ডের সাথে পালাবো এবং আপনি আমাকে সাহায্য করবেন। স্যার প্রথমে রাজি হয় না। এবারের ইসরাত বলে তাহলে কিন্তু আপনার লেখা চিঠিটা বাবার কাছে নিয়ে যাব। এবার স্যার রাজি হয়ে যায় তাকে সাহায্য করতে। এবার ইসরাত স্যারের সাথে স্টেশনে চলে যায়। কিন্তু তার বয়ফ্রেন্ড আসে না। অনেকক্ষণ বসে থাকার পর স্যার যখন বারবার বলছিল তোমার বয়ফ্রেন্ড কখন আসবে তখন ইসরাত বলে আমার কোন বয়ফ্রেন্ড নেই। আমি তো আপনার সাথে পালিয়েছি। এখন যদি আপনি আমাকে বিয়ে না করেন তাহলে থানায় গিয়ে আপনার নামে মামলা করব। স্যার একেবারে বিপদে পড়ে যায়। আর ইসরাত একপ্রকার ব্ল্যাকমেইল করে স্যারকে রাজি করায় তাকে বিয়ে করতে। এভাবেই নাটকটি শেষ হয়ে যায়।
এই নাটকটি অনেকটা ফানি টাইপের ছিল। যদিও নাটকের গল্পটি খুব একটা আকর্ষণীয় ছিল না। তবে সব মিলিয়ে ভালোই ছিল। এছাড়া এই নাটকটিতে একটি মিষ্টি প্রেমের গল্প তুলে ধরা হয়েছে। একজন দুষ্টু ছাত্রী তার স্যারকে কিভাবে বিপদে ফেলে আর ব্ল্যাকমেইল করে বিয়ের পর্যায়ে নিয়ে যায় সেই গল্পটাই তুলে ধরা হয়েছে। আশা করছি এই নাটকটি সবার ভালো লাগবে।
আমি মনিরা মুন্নী। আমার স্টিমিট আইডি নাম @monira999 । আমি ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ও মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি। গল্প লিখতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। মাঝে মাঝে পেইন্টিং করতে ভালো লাগে। অবসর সময়ে বাগান করতে অনেক ভালো লাগে। পাখি পালন করা আমার আরও একটি শখের কাজ। ২০২১ সালের জুলাই মাসে আমি স্টিমিট ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করি। আমার এই ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার সবচেয়ে বড় অর্জন হলো আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটির একজন সদস্য।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
অনেক সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে আজকে আপনি শেয়ার করেছেন। যে নাটকটার রিভিউ পড়তে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। এই নাটকটা আমি আরো অনেক দিন আগে দেখেছিলাম। যা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছিল। আজকে আবারো এই নাটকের রিভিউ পড়ে খুব ভালো লাগলো। আমি নাটক দেখতে অনেক বেশি পছন্দ করি। আর আমার কাছে নাটক দেখতেও অনেক বেশি ভালো লাগে।
আপু আপনি অনেকদিন আগে এই নাটকটি দেখেছিলেন জেনে ভালো লাগলো। নাটক রিভিউ আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম আপু।
নাটকটি আমি দেখেছি সত্যিই অনেক সুন্দর আপু। আমার কাছে সব থেকে ভালো লাগে যখন বখাটে ছেলে গুলোকে নায়ক মারতে লাগে আর সেখান থেকে ওদের প্রেমটা শুরু হয়। আপনার নাটকের ভিডিও দেখে আবারো আর একবার দেখা হয়ে গেল নাটকটি। ধন্যবাদ আপু।
নাটকটি সত্যি দারুন ছিল। আর আমার কাছেও বেশ ভালো লেগেছিল। মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপু।
আজকে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে একটি নাটক রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন। আমি কিছুদিন আগে এই নাটকটি দেখেছিলাম। নাটকটি কিন্তু বেশ সুন্দর ছিল। মাঝেমধ্যে এখন এই ধরনের নাটক গুলো দেখা হয়। কারণ নাটকগুলো দেখতে বেশ ভালো লাগে। আবার আপনার পোষ্টের মাধ্যমে এই নাটকের রিভিউ টি দেখতে পেরে আরো ভালো লাগলো। এত সুন্দর নাটক রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আপু আমি চেষ্টা করেছি সুন্দর ভাবে নাটক রিভিউটি তুলে ধরার। আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
সুন্দর সুন্দর নাটকগুলোর রিভিউ যত পড়ি ততই খুব ভালো লাগে। এই নাটকের পুরো কাহিনীটা আমার কাছে এমনিতে ভালোই লেগেছে। ইসরাত তো দেখছি ব্ল্যাকমেল করে তার স্যারকে রাজি করিয়েছিল তাকে বিয়ে করার জন্য। ব্ল্যাকমেইল করার কারণেই কিন্তু সে রাজি হয়েছে। নাটকের রিভিউ গুলো পড়তে অনেক ভালো লাগে। কারণ নাটকের রিভিউ পোস্ট পড়লে নাটক আর দেখাই লাগেনা। তেমনি এই নাটকের সম্পূর্ণ কাহিনীটা রিভিউর মাধ্যমে জেনে নিতে পেরে ভালো লাগলো।
সুন্দর সুন্দর নাটক গুলো দেখতে যেমন ভালো লাগে তেমনি রিভিউ শেয়ার করতে ভালো লাগে। তাই তো চেষ্টা করেছি দারুন একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করার। ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।
হাহা! আপু এ নাটক দেখে হাসতে হাসে শেষ। স্যারেই শেষে কট খেয়ে গেল ছাত্রীর পালায় পরে। এটা সকল স্যারদের জন্য শিক্ষণীয় একটি নাটক হতে পারে। যাক, দুজনেই ভালো অভিনয় করেছিল। আপনি খুব সুন্দর করে রিভিউ দিয়েছেন।
নাটকটি সত্যি অনেক ফানি ছিল। ছাত্রীর পাল্লায় পড়ে শেষ পর্যন্ত স্যার নাজেহাল হয়ে গেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্য করার জন্য।
আপনার রিভিউ করা সরি স্যার নাটকটি দেখে খুব ভালো লাগলো। অনেক সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন । আসলে আমি নাটক টি আগে দেখি নি । তবে আপনার পোস্টের মাধ্যমে দেখে খুব ভালো লাগলো । আপনার নাটক উপস্থাপন বেশ দুর্দান্ত হয়েছে। সত্যি এই ধরনের নাটক গুলো দেখতে খুব ভালো লাগে। নাটকের গল্প ও সংলাপ বেশ অসাধারণ। এত সুন্দর নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আমার শেয়ার করা নাটক রিভিউটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
চমৎকার একটি নাটকের রিভিউ করেছেন। আসলে কিছু দিন আগে আমি এই নাটকটি দেখে ছিলাম। তাছাড়া বাংলা নাটক গুলো আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। আর ফারহান এবং কেয়া পায়লের অভিনয় দুর্দান্ত ছিলো। ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে গুছিয়ে নাটকটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
কিছুদিন আগে আপনি এই নাটকটি দেখেছেন জেনে ভালো লাগলো। ফারহান এবং কেয়া পায়েল সত্যিই দারুণ অভিনয় করেছে।
খুবই সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন আপু ৷ নাটকের গল্পটা পড়ে বেশ ভালো লাগলো ৷ তবে আমি এই নাটকটি দেখেছি ৷ আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে ৷ কিছু কিছু মজার দৃশ্যে ছিলো যেগুলো আমার বেশ ভালো লেগেছে আর মজা পেয়েছি ৷ যাই হোক , আপনার রিভিউ দুর্দান্ত হয়েছে আপু ৷ ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
এই নাটকটি আমি দেখেছি আপু খুবই মজার ছিল এবং হাসির ছিল। অনেক সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন আপু। আপনার রিভিউ এর মাধ্যমে পড়ে আরো বেশি ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু সুন্দর এই নাটকের রিভিউ শেয়ার করার জন্য।