বন্ধুদের সাথে রাতের বেলা পিকনিক খাওয়ার গল্প//পর্ব-৩
জোসনা ভরা রাত ছিল, চাঁদের আলোয় যেন মাঠের দৃশ্যটি অনেক সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে। আসলে জোসনাময় রাতে এভাবে আনন্দের মুহূর্তটা অনেক বেশি ভালো লাগতেছিল। আমরা বন্ধুরা মিলে গান ও নাচানাচি করতে ছিলাম। আর অপেক্ষা করতেছিলাম কখনো শেষ হবে, মাঝেমধ্যে এসে দেখতেছিলাম এই মুহূর্তটা অনেক বেশি ভালো লেগেছে। তবে মাংস পোড়াতে অনেকটাই সময় লেগেছে। আমরা তখন রাত ১১ টা বাজে। সেই সময় সকল মাংস পুরানো শেষ হলো। আমরা সকলে ভেতরে বসে থাকতে পেরে খুবই ভালো লাগলো।মাছের মাঝে সেখানে আমরা গোল হয়ে বসে এই মুরগি পোড়ানোর মাংস খাওয়ার জন্য কথা বলতেছিলাম।
আমার কাছে মুরগি পুরানো অনেকটাই মজাদার ছিল।তবে আমার বন্ধু মানিকের কাছে খুব একটা ভালো লাগেনি, ও প্রথম প্রথম খেয়েছে আরো সস ছাড়াই খেয়ে ছিলো।যার কারণে ও এক পিস পোড়া মুরগি টুকরা খাওয়ার পরেই ও বমি করে দেয়। আর ওর বমি করা দেখতে পেয়ে আমারও তখন খারাপ লাগে। যার কারণে তখন আর খেতে মন চাইলো না। আসলে ওর বমি করতে করতে অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে গিয়েছিল। যার কারণে খুবই খারাপ লেগেছে আমার।
আজ এখানেই শেষ করছি। অন্য কোন একদিন ভিন্ন ধরনের কনটেন্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। ততক্ষন পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
👉বিশেষভাবে ধন্যবাদ সকল বন্ধুদের যারা এই পোস্টকে সমর্থন করছেন🌺🌹🌺
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
https://twitter.com/mohamad786FA/status/1802244907983397094?t=UGRE2gltnId_RX__4VdQ5g&s=19
আসলে খাবার যেমনই হোক বন্ধুদের সাথে একত্রে আড্ডা দেয়ার মুহূর্তটা সবসময়ই ফ্রেমে বেঁধে রাখার মত।
আপনারা রাতের বেলায় সবাই মিলে অনেক সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন।
এ পর্বের ঘটনাগুলো জানতে পেরে সত্যি ভালো লাগলো আমরাও বন্ধুরা মিলে এরকম আড্ডায় মেতে উঠি মাঝে মাঝে।