বিকেলবেলা নদীর পাড়ে মুক্ত বাতাস উপভোগ করতে কারো না ভালো লাগে। আর এখন যে গরম পড়েছে,এই তাপমাত্রার মধ্যে নদীর পারে বিকেল বেলা গেলে অনেক ভালো লাগে। কারণ নদীর পাড়ে শীতল বাতাস উপভোগ করা যায়। নদীর পাড়ে ঠান্ডা বাতাস গায়ে লাগলে খুবই ভালো লাগে। যার কারণে বিকেলবেলা আমি যমুনা নদীর পাড়ে গিয়েছিলাম। আর এই বাঁধের উপর দিয়ে হেঁটে যেতে এবং শীতল বাতাস উপভোগ করতে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। যার কারণে আমি নদীর মাঝে বাঁধেও গিয়েছিলাম। তো সেই বাঁধের ভ্রমণের মুহূর্তের ফটোগ্রাফি করে রেখেছি, তাই আজকে আপনাদের মাঝে অপরূপ সৌন্দর্যময় বিকেল বেলার মুহূর্তের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করলাম।
তাই বিকেল বেলা মোটরসাইকেল নিয়ে নদীর পাড়ে আসলাম। নদীর পাড়ে বিশাল জায়গা রয়েছে, এই বাঁধের উপর দিয়ে অনেক গাছ লাগানো হয়েছে। আসলে বিকেলবেলা বাঁধের উপরে আসতে পেরে অনেক ভালো লাগলো। কি অপরূপ সৌন্দর্যময় বিকালের মুহূর্ত, অনেকেই এসেছে নদীর পাড়ের মুহূর্ত উপভোগ করার জন্য, সেই দৃশ্যগুলো দেখতে ছিলাম আর ফটোগ্রাফি করতেছিলাম।
যমুনা নদীর পাড়ে এসে অনেক ভালো লাগলো, তারপরে এই বাঁধ থেকে আরেকটি নদীর বাঁধ তৈরি করা হয়েছে। সেই বাঁধ দেখার জন্য আমি ওই দিকে রওনা দিলাম। আসলে এই বাঁধ পুরা নদীর মাঝখান থেকে তৈরি হয়েছে। এই বাঁধে যেয়ে দেখতে পেলাম নতুন বাঁধ, আর চারপাশে সবুজ প্রকৃতির দৃশ্য, সত্যি অসাধারণ ছিল এই বাঁধে ভ্রমণের মুহূর্তটা খুববরভালো লেগেছে। আর কি অপরূপ সৌন্দর্যময় ঠান্ডা বাতাসের মুহূর্তগুলো গায়ে লাগতেছিলো, তাই ভ্রমণের পথে আমি এই বাঁধের দৃশ্যের ফটোগ্রাফি করলাম।
নদীর পাড়ে বাঁধ দিয়ে মোটরসাইকেল চালিয়ে যাবার মধ্যে অনেক আনন্দ রয়েছে। আসলে নদীর শীতল বাতাস আর বাঁধের উপর থেকে নদীর দৃশ্য দেখতে এত ভালো লাগে কি নিরিবিলি পরিবেশ, সত্যিই অনেক বেশি আনন্দ সাথে সেই মুহূর্তটা আমরা উপভোগ করেছি। আর এই বাঁধের উপর দিয়ে মোটরসাইকেল ভ্রমণের মুহূর্তটা এত ভালো লাগতেছিল মনে হচ্ছিল যেন শুধু ভ্রমণি করি। খুবই আনন্দের সাথে সেই মুহূর্তটা উপভোগ করেছি।
নদীর এই বাঁধেরে রাস্তা অনেক, আমরা ভ্রমণ করতেছি আর ভ্রমন করতেছি, রাস্তা যেন শেষ হচ্ছে না। একদম সিরাজগঞ্জ বাঁধ থেকে শুরু করে যমুনা সেতু পর্যন্ত। এই বাঁধের রাস্তা সত্যি অসাধারণ মুহূর্ত উপভোগ করেছি। আর সেই মুহূর্তগুলো এত ভালো লেগেছে বিশেষ করে বাঁধ ভ্রমণের সময়ই সূর্য অস্ত যাচ্ছিল, তখন আমরা বাঁধে দাঁড়িয়ে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য দেখেছি। আর সেখানে বসে শীতল বাতাস উপভোগ করতে ছিলাম। বাসায় আসতে আসতে রাত নয়টার পরে এসেছি। কারণ সন্ধ্যা সময় আরো আনন্দময় মুহূর্তগুলো উপভোগ করেছি। শীতল বাতাস তখন যেন মনকে অনেক মুগ্ধ করে দেয়। অনেক ভালো লাগতেছিল, তাই এই মুহূর্তের ফটোগ্রাফি গুলো করে আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। |
প্রত্যেকটা ছবি তোলার লোকেশন এবং ডিভাইসের নামঃ
Location
Device:Poco X2
আজ এখানেই শেষ করছি। অন্য কোন একদিন ভিন্ন ধরনের কনটেন্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। ততক্ষন পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | রেডমি পোকো x2 |
ধরণ | ❝ ফটোগ্রাফি❞ |
ক্যমেরা মডেল | Poco X2 |
ক্যাপচার | @mohamad786 |
অবস্থান | সিরাজগঞ্জ- বাংলাদেশ |
আমার পরিচয়
বিকেল বেলায় নদীর পাড়ে সময় কাটাতে আমার খুব ভালো লাগে। যদিও আমরা মেয়েরা এত সহজে বের হতে পারি না সাংসারিক ঝামেলার কারণে। কিন্তু আপনারা ছেলে মানুষরা সময় পেলে হুট করে চলে যেতে পারেন। অনেক সুন্দর সময় অতিবাহিত করলেন। সেখান থেকে নেওয়া ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লেগেছে।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
বিকেল বেলা নদীর পাড়ের সৌন্দর্য উপভোগ করতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনি নদীর পাড়ের বিকেল বেলার সৌন্দর্য খুব সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। এই সুন্দর পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
ঠিকই বলেছেন গরমের মধ্যে নদীর পাড়ে সময় কাটাতে ভালই লাগবে। নদীর শীতল বাতাস শরীর ও মন প্রশান্ত করে। আপনি যমুনা নদীর পাড়ে বেশ দারুন মুহূর্ত কাটিয়েছেন। ফটোগ্রাফি গুলো ভীষণ ভালো লাগছে দেখতে। চারপাশের পরিবেশটা খুবই শান্ত এবং নিরিবিলি একটা পরিবেশ। মুহূর্তগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
বিকেল বেলায় সুন্দর বাতাস বহাওয়ার কারণে আপনি মোটরসাইকেল নিয়ে নদীর পাড়ে বাতাস খেতে আসলেন অনুভূতিটা বেশ ভালই লাগছিল। আমাদের এদিকেও একটা নদী রয়েছে মাঝেমধ্যে আমরা ওখানে গিয়ে একটু বাতাস খেয়ে আসি আমি এই মুহূর্তটা সত্যি অনেক সুন্দরভাবেই উপলব্ধি করতে পারছি। যাই হোক, চমৎকার একটা পোস্ট করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
নদীর পাড়ে ভ্রমণ করতে আমারও খুব ভালো লাগে। বিকেল মুহূর্তে নদীর পাড়ে কাটানোর সুন্দর চিত্র দেখে অনেক অনেক ভালো লাগলো। নদীর পাড়ে ঘোরাঘুরি করার মজা আলাদা। আর বিকেলের শীতল হাওয়া প্রাকৃতিক পরিবেশ যেন মন ছুঁয়ে যায়।
যমুনা নদীর পাড়ে অপরূপ সৌন্দর্যময় মুহূর্ত উপভোগ করেছেন। আসলে মোটরসাইকেল নিয়ে নদীর পাড় দিয়ে ভ্রমণের মুহূর্তগুলো সত্যি অসাধারণ। আপনারা খুবই সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করেছেন এবং সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য উপভোগ করেছেন।ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পেয়ে অনেক ভালো লাগলো।
বিকেল বেলাটা যদি এইরকম কোন নদীর পাড়ে কাটানো যায় তাহলে আর কোন কথায় নেই। বেশ ভালোই কাটে কিন্তু সময় টা। আফসোস এখন এইরকম জায়গা থেকে দূরে আছি। যমুনা নদীর বাঁধ টা বেশ লাগছে দেখতে। বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন। এবং খুবই সুন্দর করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো। ধন্যবাদ আমাদের সাথে মূহূর্ত টা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।
নদীর পাড় আমার সব থেকে প্রিয় জায়গা।
আপনার ফটোগ্রাফি এবং বিকেলের সৌন্দর্যের বর্ণনা শুনে সত্যিই অনেক ভালো লাগলো।
বোঝাই যাচ্ছে আপনি দারুন সময় অতিবাহিত করেছেন।