যমুনা নদীর পাড়ে অসাধারণ মুহূর্ত ও কিছু ফটোগ্রাফি
নদীর বাঁধের পাশেই অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্যের মাঝে দেখতে পেলাম নাগরদোলা। আসলেই শুক্রবারে এখানে অনেক মানুষ আসা-যাওয়া করে, বিশেষ করে শিশুরা আসে, আর শিশুদের জন্য এই নাগরদোলার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখন তিনটা বাজে এই নাগরদোলা খুলে দেওয়া হয়নি,চারটার পরে খোলা হয়,তাই নাগরদোলার দৃশ্যটি দেখতে পেয়ে ভালো লাগলো। আর নদীর পারে শীতল বাতাস এবং নদীর প্রকৃতি দেখা ও নাগরদোলা চড়ার অনুভূতি অসাধারণ হয়ে থাকে।
নদীয়া বাঁধ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে আমি বাঁধের নিচে নামলাম। আসলে বাঁধের নিচে গেলে অনেক ভালো লাগে। কারণ নদীর পাড়ে গেলে নদীর ঢেউ এর শব্দ আর নদীর শীতল বাতাসে মন অনেক ভালো হয়ে যায়। তাই নদীর ঢেউ এর শব্দ শোনার জন্যই আমি বাঁধের দিয়ে নেমে নদীর কিনারায় চলে আসলাম।
নদীর কিনারায় অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্য উপভোগ করা যায়। আমি দেখতে পেলাম আরো অনেকেই এই নদীর কিনারায় নামলো, তারাও এসেছে। আসলে নদীর কিনারা দিয়ে হেঁটে যেতে এবং নদীর পাড়ে মাছ ধরার দৃশ্য দেখার জন্যই আমি এই নদীর কিনারে আসতে লাগলাম। আর নদীর কিনারায় এসে দেখতে পেলাম অনেকেই মাছ ধরছে। ছেলেরাও বিভিন্ন রকমের জাল এই নদীর কিনারে পেতে রেখেছে। মাছ ধরার জন্য আর নৌকা চলার দৃশ্য দেখে তো আরো মুগ্ধ হলাম
প্রত্যেকটা ছবি তোলার লোকেশন এবং ডিভাইসের নামঃ
Device:Poco X2
আজ এখানেই শেষ করছি। অন্য কোন একদিন ভিন্ন ধরনের কনটেন্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। ততক্ষন পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | রেডমি পোকো x2 |
---|---|
ধরণ | ❝ ফটোগ্রাফি❞ |
ক্যমেরা মডেল | Poco X2 |
ক্যাপচার | @mohamad786 |
অবস্থান | সিরাজগঞ্জ- বাংলাদেশ |
👉বিশেষভাবে ধন্যবাদ সকল বন্ধুদের যারা এই পোস্টকে সমর্থন করছেন🌺🌹🌺
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
https://twitter.com/mohamad786FA/status/1792062128897314913?t=N8j1lLAUKFS1c7Fg8WIrVw&s=19
আমিও পদ্মা নদীর পাড়ে বিকেলে খুব ভালো সময় অতিবাহিত করি বাড়িতে গেলেই।
যমুনা নদীর পাড়ে ভ্রমণ করে আপনি খুব সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন।
বিশেষ করে আপনার ফটোগ্রাফিগুলো তো অসাধারণ।
যমুনা নদীর পারে অপরূপ সুন্দরময় মুহূর্ত উপভোগ করেছেন। সত্যিই এই যমুনা নদীর পাড়ে আপনি তিনটার দিকে গিয়ে কি সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। বিশেষ করে আপনি আপনার বন্ধুকে বড়শি দিয়ে মাছ মারার দৃশ্য দেখার জন্য গিয়েছিলেন। নদীর পাড়ে বড়শি দিয়ে মাছ ধরার মুহূর্তগুলো সত্যি আমার খুবই ভালো লাগে। আসলে বিকেল বেলা এই নাগরদোলাতে নদীর শীতল বাতাসে দোল খাওয়ার মুহূর্তটা সত্যিই অসাধারণ। ফটোগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
বিকেলের দিকে নদীর পাড়ে ঘুরতে গেলে অনেক ভালো লাগে। আর প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখতেও ভালো লাগে। যমুনা নদীর পাড়ে কখনো যাওয়া হয়নি। তবে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া। নদীর পাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য আপনি অনেক সুন্দর করে তুলে ধরেছেন।
যমুনা নদীর পাড়ে গিয়েছিলাম অনেক আগে। আজকে আপনার পোস্ট দেখে মনে পড়ে গেলো। নদীর পাড়ে বেশ সুন্দর আয়োজন করেছে। বর্তমান সময়ে এধরনের আয়োজন গুলো সবাই পছন্দ করেন। নদীর পাড়ে গেলে মন অটোমেটিক ভালো হয়ে যায়। সময় পেলে আমিও নদীর পাড়ে থেকে ঘুরে আসি। সুন্দর একটি পোস্ট তুলে ধরেছেন ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।