রেসিপি:ছোট চান্দা মাছ ভাজি।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২৪ শে, পৌষ| ১৪৩০বঙ্গাব্দ |সোমবার|শীতকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
আমি মনে করি নিজের চেষ্টার দ্বারা সফলতা সম্ভব।ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে জীবনে কিছু একটা করে ফেলবো- এমনটা আশা করে কোন লাভ নাই। কারণ দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে কাউকে বিচার করা হয় না। বিচার করা হয় অর্জন দিয়ে।
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
ছোট চান্দা মাছ ভাজি।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণ
– কয়েকটা মাছ,
– আদা বাটা,
– রসুন বাটা,
-মরিচ গুড়া,
– হলুদ গুড়া,
– এক চিমটি গোল মরিচ গুড়া,
– লেবুর রস,
– লবন,
– তেল,
– কিছু পেঁয়াজ কুঁচি,
– কয়েকটা কাঁচা মরিচ,
–ধনিয়া পাতার কুঁচি,
রন্ধন প্রণালী
ধাপ:-১:মাছগুলো ভালোভাবে কেটে ধুয়ে একটা পাত্রে পানি ঝরানোর জন্য রেগে দিতে হবে।
ধাপ:-২:এবার উপরের সবগুলো মশলাদি দিয়ে আধাঘন্টা রেখে দিলাম।
ধাপ:-৩:এভাবে রেখে দিতে হবে।এই ফাঁকে অন্যকাজ গুলো সেরে ফেলুন।
ধাপ:-৪: এই ফাঁকে পেঁয়াজ কুঁচি, ধনিয়া পাতার কুঁচি ও মরিচ রেডি করে ফেলতে হবে।
ধাপ:-৫:কড়াইতে তেল গরম করে মশলা দিয়ে মাখিয়ে রাখা মাছগুলো দিতে হবে।
ধাপ:-৬:এক পাশ ভাজা হয়ে গেলে উল্টিয়ে দিন।যাতে অন্য পাশ হয়।
ধাপ:-৭: ভাজা হয়ে গেলে একটা পাত্রে উটিয়ে নিলাম।
ধাপ:-৮:এবার মাছ ভাঁজার বেঁচে যাওয়া তেলেই সামান্য লবণ যোগে পেঁয়াজ কুঁচি, মরিচ ভেজে নামানোর আগে ধনিয়া পাতার কুঁচি মাখিয়ে নিতে হবে, এতে তুলে রাখা মাছ গুলো দিয়ে দিতে হবে এবং সামান্য আঁচে ভাজা মাছের সাথে মিশিয়ে পরিবেশনের জন্য তুলে নিলাম
ধাপ:-৯:মাছ গুলো মাঝেই একটা কাটা, খাবার সময় চিন্তা করে খেতে হবে না। হা হা হা।খাওয়ার জন্য প্রস্তুত।এই মাছ ভাজি খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে।মুখরোচক খাবার হিসাবে খুবই পরিচিত মাছ ভাজি।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
VOTE @bangla.witness as witness
OR
তাহলে চলুন শুরু করি
আমি মনে করি নিজের চেষ্টার দ্বারা সফলতা সম্ভব।ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে জীবনে কিছু একটা করে ফেলবো- এমনটা আশা করে কোন লাভ নাই। কারণ দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে কাউকে বিচার করা হয় না। বিচার করা হয় অর্জন দিয়ে।
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণ
– কয়েকটা মাছ,
– আদা বাটা,
– রসুন বাটা,
-মরিচ গুড়া,
– হলুদ গুড়া,
– এক চিমটি গোল মরিচ গুড়া,
– লেবুর রস,
– লবন,
– তেল,
– কিছু পেঁয়াজ কুঁচি,
– কয়েকটা কাঁচা মরিচ,
–ধনিয়া পাতার কুঁচি,
রন্ধন প্রণালী
ধাপ:-১:মাছগুলো ভালোভাবে কেটে ধুয়ে একটা পাত্রে পানি ঝরানোর জন্য রেগে দিতে হবে।
ধাপ:-২:এবার উপরের সবগুলো মশলাদি দিয়ে আধাঘন্টা রেখে দিলাম।
ধাপ:-৩:এভাবে রেখে দিতে হবে।এই ফাঁকে অন্যকাজ গুলো সেরে ফেলুন।
ধাপ:-৪: এই ফাঁকে পেঁয়াজ কুঁচি, ধনিয়া পাতার কুঁচি ও মরিচ রেডি করে ফেলতে হবে।
ধাপ:-৫:কড়াইতে তেল গরম করে মশলা দিয়ে মাখিয়ে রাখা মাছগুলো দিতে হবে।
ধাপ:-৬:এক পাশ ভাজা হয়ে গেলে উল্টিয়ে দিন।যাতে অন্য পাশ হয়।
ধাপ:-৭: ভাজা হয়ে গেলে একটা পাত্রে উটিয়ে নিলাম।
ধাপ:-৮:এবার মাছ ভাঁজার বেঁচে যাওয়া তেলেই সামান্য লবণ যোগে পেঁয়াজ কুঁচি, মরিচ ভেজে নামানোর আগে ধনিয়া পাতার কুঁচি মাখিয়ে নিতে হবে, এতে তুলে রাখা মাছ গুলো দিয়ে দিতে হবে এবং সামান্য আঁচে ভাজা মাছের সাথে মিশিয়ে পরিবেশনের জন্য তুলে নিলাম
ধাপ:-৯:মাছ গুলো মাঝেই একটা কাটা, খাবার সময় চিন্তা করে খেতে হবে না। হা হা হা।খাওয়ার জন্য প্রস্তুত।এই মাছ ভাজি খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে।মুখরোচক খাবার হিসাবে খুবই পরিচিত মাছ ভাজি।
ধন্যবাদ সবাইকে
VOTE @bangla.witness as witness OR
এমন মজাদার ছোট মাছ ভাজি যদি সামনে থাকে তাহলে তো অনায়াসে এক প্লেট ভাত খাওয়া যাবে। আপনার তৈরি ছোট চান্দা মাছ রেসিপি দেখে তো লোভ লেগে গেল ভাইয়া। ধন্যবাদ সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপনি ঠিকই বলেছেন আপু এরকম ছোট মাছ ভাজি সামনে থাকলে অনায়াসে এক প্লেট ভাত খেয়ে উঠা যাবে। লোভ লেগে গেলে ঝটপট তৈরি করে খেয়ে নেন অনেক সুস্বাদু একটা খাবার। মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ছোট চান্দা মাছের ভাজি এমন ভাবে রান্না করেছেন যে দেখতে ভীষণ লোভনীয় লাগছে ৷ আসলে চান্দা মাছের স্বাদ আমার কাছে খুবই ভালো লাগে ৷ আর যদি এভাবে মচমচে করে ভাজি করা হয় ,তাহলে তো আরো বেশি পছন্দের ৷ যাই হোক , খুবই সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করেছেন যত্ন সহকারে ৷ আপনার রেসিপি দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে শেয়ার করার জন্য
চান্দা মাছ ভাজি অথবা চচ্চড়ি খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে। বিভিন্ন ধরনের সবজি দিয়ে যে চচ্চড়ি করা হয় তাহলে গরম ভাতের সাথে খেতেও অসাধারণ পেস্ট লাগে। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য।
এই জাতীয় ছোট মাছগুলো একটু ভাজি করে খেতে কিন্তু খুব ভালো লাগে ভাইজান। আপনি চমৎকারভাবে ছোট রূপচাঁদা মাছ আমাদের মাঝে রান্না করে দেখিয়েছেন। রন্ধন প্রক্রিয়াটা ছিল বেশ চমৎকার।
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাই এ ধরনের মাছ ভাজি করে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে। সুন্দর মতামত প্রকাশের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
অনেকগুলো উপকরণ দিয়ে ছোট চান্দা মাছ ভাজির দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি। ছোট চান্দা মাছ ভাজির প্রক্রিয়াটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। বিশেষ করে ছোট চান্দা মাছ ভাজতে লেবুর রস ব্যবহারটা আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে। নিশ্চয়ই ছোট চান্দা মাছ ভাজি খেতে অনেক মজাদার ছিল।
আমাদের বলা হয় মাছে ভাতে বাঙালি। দিনে যেকোনো একবার মাছ দিয়ে ভাত না খেলে খাবার পূর্ণতা পায় না। লেবুর রস ব্যবহার করায় অন্যরকম একটা ফ্লেভার পাওয়া যায়।
ছোট চান্দা মাছ ভাজি করার দারুণ পদ্ধতি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আমি এর আগেও কয়েকবার চান্দাবাজ খেয়েছি খেতে খুবই ভালো লাগে। বর্তমান সময়ে এ ধরনের মাছ আমাদের এলাকাতে আর পাওয়া যায় না।
আমাদের এলাকায় পদ্মা নদী থাকায় এ ধরনের মাছ বেশ পাওয়া যায়। এ ধরনের মাছ খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য।
এমন লোভনীয় মাছ ভাজি রেসিপি দেখলে জিভে জল না এসে পারে? উফ আমার তো এখনই খাইতে ইচ্ছে করছে খুব ভাই। যদিও ছোট মাছ খুবই ভয় পাই আমি কাঁটার জন্য। তবে এমন করকরা ভাজা মাছ না খেয়ে পারা যায়? সত্যি দারুণ রেসিপি হয়েছে এটি।
মাছ ভাজি করার কারনে কাটা তেমন একটা গালের মধ্যে টের পাওয়া যাবে না সব মুচমুচে হয়ে যায়। আপনি এ ধরনের মাছ ভাজি করে নিমিষেই খেয়ে ফেলতে পারবেন। সুন্দর মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাইয়া আপনার ছোট চান্দা মাছের রেসিপিটি আমার কাছে বেশ ইউনিক লাগল ।চান্দা মাছ কখনো এভাবে মেরিনেট করতে দেখি নি। এই মাছগুলোতে প্রচুর কাটা থাকে। এভাবে ভেজে খেলে মনে হয় কাটা লাগবেনা। বেশ ভাল ছিল আপনার রেসিপিটি ।ধন্যবাদ আপনাকে।
এভাবে মেরে নেটে করে রাখলে মাসের যে একটা গন্ধ সেটা দূর হয়ে যায়। আর ভাজিটাও ভালোভাবে করা সম্ভব হয়। আপনি ঠিক ধরেছেন এভাবে ভাজি করে খেলে কাটার লাগার কোন সম্ভাবনা নেই।
আপনি একদমই ঠিক কথা বলেছেন খাবার না পেলে অনেকদিন ক্ষুধার্ত থাকলে সেই মানুষকে যেটাই দেওয়া হোক না কেন সে সেটাই খাবে। ছোট চান্দা মাছের ভাজি রেসিপি খুবই সুস্বাদু আর লোভনীয় লাগছে। রেসিপিটি তৈরি করার প্রতিটি ধাপ ও আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মতামতের মাধ্যমে পাশে থাকার জন্য। চেষ্টা করেছি রেসিপিটা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করে আপনাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য।
চান্দা মাছ খেলে গলায় কাঁটা বিঁধে তারজন্য তেমন খাওয়া হয় না। তবে যদি এভাবে কড়া করে ভাজা যায় তাহলে খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। গরম ভাতের সাথে এই রেসিপি খেতে খুব ভালো লাগে। আপনার রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসলো। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।