আমার বাংলা ব্লগ // মজাদার কেক বিস্কুট রেসিপি তৈরি
আস্সালামু আলাইকুম /আদাব 🤝
আমার প্রাণ প্রিয় বন্ধুরা, কেমন আছেন আপনারা সবাই। আশা এবং বিশ্বাস করি আপনারা সবাই আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো এবং সুস্থ আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো ও সুস্থ আছি ।আমি @mahfuzur888, বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগ থেকে আপনাদের সাথে আছি ।
আমি ছোটবেলা থেকেই কেক খেতে খুবই পছন্দ করতাম। আর এই কেক খাও নিয়ে আমার জীবনে অনেক গল্প রয়েছে। সেই গল্পগুলো একদিন আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আসলে বাসায় স্বাস্থ্যকর ভাবে কেক রেসিপি তৈরি করার মধ্যে অন্যরকম একটা ভালো লাগার কাজ করে। কারণ বাজারের কেকের তুলনায় বাসায় স্বাস্থ্যকর ভাবে তৈরি করলে সেই কেক রেসিপি খেতেও ভালো লাগে আর স্বাস্থ্যকর হওয়ার কারণে আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতি হয় না। তাই আমি অনেক চেষ্টা করে বাসায় কেক বিস্কুট রেসিপি তৈরি করেছি। আর এই রেসিপিটা আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্যই আমি আজকে এসেছি। আশা করছি আমার তৈরি করা কেক বিস্কুট রেসিপি দেখতে পেয়ে আপনাদের ভালো লাগবে।
👇প্রয়োজনীয় উপকরণ
| উপাদান | পরিমাণ |
|---|---|
| ১) ডিম | ৩ টি । |
| ২) চিনি | ১ কাপ । |
| ৩) বেকিং পাউডার | পরিমান মতো। |
| ৪) আটা | ১ কাপ। |
| ৫) সোয়াবিন তেল | পরিমান মতো। |
ধাপ👇১
 |  |
|---|
কেক বিস্কুট রেসিপি তৈরি করার জন্য, প্রথমে আমি একটি বাটির মধ্যে তিনটি ডিম ভেঙ্গে নিলাম, তার ভিতরে চিনি দিয়ে সেই চিনি আমি ডিমের সাথে গুলিয়ে নিলাম।
ধাপ👇২
 |  |
|---|
ডিম গুলা হয়ে গেলে, তার ভিতরে আটা ও বেসন দিয়ে আমি কেক বিস্কুট রেসিপির গোলা তৈরি করলাম।
ধাপ👇৩
 |  |
|---|
কেক বিস্কুট রেসিপি তৈরি করার জন্য, আমি ফ্রেম কিনে এনেছি। সেই ফ্রেমের ভিতর গোলাগুলো দিয়ে দিলাম।
ধাপ👇৪
 |  |
|---|
তারপরে চুলায় আমি পাত্র নিলাম, সেই পাত্রের ভিতরে এই গোলানো ফ্রেমটি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিলাম।
ধাপ👇৫
 |  |
|---|
আস্তে আস্তে জ্বাল দেওয়ার পরে এই কেক বিস্কুট রেসিপি অনেকটাই ফুলে উঠেছে। তখন আমি ঢাকনা সরিয়ে নিলাম।
শেষের-ধাপ👇
তারপরে কেক রেসিপিটা হয়ে গেলে, আমি অন্য একটি পাত্রে এই কেক রেসিপিটা নামিয়ে নিলাম। এভাবেই শেষর ধাপে এসে পৌঁছালাম।
পরিবেশন👇
মজাদার এই কেক বিস্কুট রেসিপি তৈরি করতে পেরে আমার অনেক ভালো লেগেছে। কারণ বাসায় স্বাস্থ্যকর ভাবে এই রেসিপিটা তৈরি করেছি,রেসিপিটা খেতে খুবই মজাদার হয়েছিলো। তাই আমার রেসিপিটা তৈরি করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। আসলে কেক আমি খুবই পছন্দ করি। যার কারণে আজকে এই কেক বিস্কুট রেসিপিটা তৈরি করলাম। পরবর্তীতে আবার আপনাদের মাঝে ভিন্ন কোন রেসিপি তৈরি করে নিয়ে আসবে ইনশাআল্লাহ।
ফোনের বিবরণ
| ক্যামেরা | স্যামসাং গ্যালাক্সি |
|---|---|
| ধরণ | রেসিপি । |
| মডেল | এম ৬২ |
| ক্যাপচার | @mahfuzur888 |
| অবস্থান | রাজশাহী- বাংলাদেশ |
আপনি ছোট বেলায় কেক খেতে ভালোবাসতেন জেনে ভালো লাগলো।আর কেক খাওয়া নিয়ে মজার ঘটনা আছে তা শেয়ার করবেন জেনে ভালো লাগলো।আপনার কেক বিস্কুট রেসিপিটি চমৎকার সুন্দর হয়েছে। লোভনীয় লাগছে ভীষণ কেক বিস্কুট গুলো। ধাপে ধাপে কেক তৈরি পদ্ধতি চমৎকার সুন্দর ভাবে আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর কেক বিস্কুট রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
জ্বী আপু ছোট বেলায় আমি কেক খেতে খুবই ভালবাসতাম এবং কেক নিয়ে অনেক মজার ঘটনাও ছিল। যাইহোক এত সুন্দর একটি মন্তব্য করে আমার পাশে থেকে আমাকে উৎসাহ দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
https://x.com/mahfuzur888/status/1795921849802502454?t=-KVQsupVVDGkLCGrV-PRqQ&s=19
এই পোষ্টের মাধ্যমে মজাদার কেক বিস্কুট রেসিপি কিভাবে তৈরি করতে হয় সেটা পর্যায়ক্রমে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন অনেক লোভনীয় লাগছে ভাইয়া বিশেষ করে পরিবেশন করা ছবি দেখে বেশি লোভনীয় মনে হচ্ছে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
জি ভাই আমি আমার পক্ষ থেকে যথেষ্ট চেষ্টা করেছি রেসিপিটা সুন্দরভাবে করার জন্য। যাইহোক এত সুন্দর একটি গঠনমূলক মন্তব্য করে আমার পাশে থেকে আমাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
বেশ অনেক সুন্দর ভাবে কেক তৈরি করে দেখিয়েছেন ভাইয়া। এই রেসিপিটা তৈরি করতে আমিও পারি তবে বেশি একটা তৈরি করা হয় না। নিজের হাতে কোন কিছু তৈরি করে খাওয়ার মজা আলাদা পাশাপাশি পরিবারে মানুষজনদের খাওয়ানোর অনুভূতিটা অন্যরকম। অনেক সুন্দরভাবে কেক তৈরি করেছেন দেখে ভালো লাগলো ভাইয়া।
জি ভাই আপনি একদম ঠিক বলেছেন বাহিরের খাবারের চাইতে নিজের হাতে তৈরি খাবার অনেক পরিষ্কার এবং স্বাস্থ্যকর। সুন্দর একটি কমেন্টের মাধ্যমে এভাবে আমার পাশে থেকে আমাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
আপনার মজাদার কেক বিস্কুট তৈরি করাটা অনেক সুন্দর হয়েছে। বেশি লোভনীয় ছিল আপনার এই রেসিপি। ঘরোয়া পদ্ধতিতে কেক তৈরি করলে খেতে খুবই ভালো লাগে। ইচ্ছে মত মিষ্টি আকারে তৈরি করা যায়। মাঝেমধ্যে আমাদের পরিবারের মেয়েটা তৈরি করে থাকে। আশা করি অনেক সুস্বাদু ছিল আপনার এই পিঠা।
জি ভাই আপনি একদম ঠিক বলেছেন ঘরোয়া পদ্ধতিতে কেক তৈরি করলে অনেক বেশি সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর হয়। যাই হোক এত সুন্দর একটি মন্তব্য করে আমার পাশে থেকে আমাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কেক বিস্কুট দোকান থেকে কিনে খাই খেতে খুব দারুন লাগে।আজ আপনি বাড়িতে বানানোর প্রক্রিয়া উপস্থাপন করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো।প্রতিটি ধাপ সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ ।
আমার কেক বানানোর প্রক্রিয়াটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারো ভালো লাগলো। আমি আমার পক্ষ থেকে যথেষ্ট চেষ্টা করেছি কেক রেসিপিটা ভালোভাবে উপস্থাপন করার জন্য। যাইহোক এত সুন্দর একটি মন্তব্য করে আমার পাশে থেকে আমাকে উৎসাহ দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
মজাদার কেক বিস্কুট রেসিপি তৈরি করেছেন। দেখতে পেয়ে অনেক ভালো লাগলো। আর কেক বিস্কুট রেসিপি আপনারও প্রিয় জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো। ধাপে ধাপে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন দেখে শিখে নিলাম।
জি ভাই আমি আমার পক্ষ থেকে যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি মজাদার কেক বিস্কিট রেসিপিটা সুন্দর ভাবে করার জন্য। এত সুন্দর একটি গঠনমূলক মন্তব্য করে আমার পাশে থেকে আমাকে উৎসাহ দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
মজাদার কেক বিস্কুট রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনি রেসিপিটি খুব সুন্দর ভাবে তৈরি করেছেন এবং সেটা পর্যায়ক্রমে তুলে ধরেছেন দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমার তৈরি মজাদার কেক বিস্কুট রেসিপি দেখে আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো। কেক বিস্কিটটা খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। যাইহোক এত সুন্দর একটি গঠনমূলক মন্তব্য করে আমার পাশে থেকে আমাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
আপনাকে সু স্বাগতম জানাচ্ছি।