এর পর আমার চোখে পড়লো সূর্যমুখী ফুল।সূর্যমুখী ফুলটা দেখতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। সূর্যের সাথে সাথে এদের দিক ও পরিবর্তন করে।আবার এই সূর্যমুখী ফুলের বীজ থেকে তেল তৈরি হয় যা অনেকের কাছেই প্রিয় একটি তেল। আর এই সূর্যমুখী ফুলটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে বিধায় এই ফুলটার ফটোগ্রাফি করেছিলাম।

হঠাৎ আমার চোখটা চলে গেল সুন্দর ছোট একটা টপের দিকে। আর সেই টবের ভিতর ছিল একটা মুন ক্যাকটাস গাছ। এবং এই মুন ক্যাকটাস গাছে ছিল সুন্দর একটা ফুল।এই ফুলটা আমি ফটোগ্রাফি করলাম এবং স্যারকে বললাম এই ক্যাকটাস গাছটি নিতে। স্যার আমার কথামতো এই মুন ক্যাকটাস গাছটিও নিলো। আর গাছটির দাম নিয়েছিল ৪৫০ টাকা।

এখন যে গাছটি দেখতে পাচ্ছেন এই গাছটা হচ্ছে রঙ্গন ফুল গাছ। এটা সাধারণত গ্রীষ্ম এবং বর্ষাতেই ফুল পাওয়া যায়। অফিস আদালতে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে অফিসের চারপাশ দিয়ে এই রঙ্গন গাছগুলো লাগিয়ে থাকে। গ্রীষ্মকালে এই রঙ্গন ফুলগুলো দেখতে খুব সুন্দর লাগে তাই আমি রঙ্গন ফুলের একটি ফটোগ্রাফি নিয়েছিলাম।

অন্য আরেকটি নার্সারি গিয়ে দেখতে পেলাম এই অপরূপ সৌন্দর্যময় ফুলটি। এই ফুলটির নাম আমার আসলে জানা নেই।তবে ফুলটি দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে আর এ জন্যই আমি অপরূপ সৌন্দর্যময় ফুলটির ফটোগ্রাফি করেছিলাম। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

আমরা যখন নার্সারি থেকে ফিরে আসছিলাম, ফিরে আসার পথেই এই ফুলটি দেখতে পেলাম।এই ফুলটার নামও আমার জানা নেই। এবং নার্সারির মালিককে জিজ্ঞাসা করতে পারেনি তখন। আমার যে ফুলগুলোর নাম জানা নেই কমেন্টের মাধ্যমে ফুলগুলোর নাম বলে দিলে আমার খুব ভালো লাগতো।

মহান সৃষ্টিকর্তা এই পৃথিবীকে সৌন্দর্যময় করতে কত কিছুই না দিয়েছেন। পৃথিবীর সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে এই ফুল একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। এই ফুল মানুষের খুব পছন্দের একটা জিনিস। যত প্রকার অনুষ্ঠান হোক না কেন ফুল ব্যবহার করবেই কাজেই চলুন সবাই আমরা ফুলকে ভালোবাসি এবং ফুলকে যত্ন করি। পরিশেষে সবার জীবন ফুলের মত সুন্দর হোক এই শুভকামনায় আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আবার দেখা হবে যে কোন একটা পোস্ট নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন।