আমার সাথে ঘটে যাওয়া বাইক এক্সিডেন্ট
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ এর ভাই ও বোনেরা, মুসলিম ভাই ও বোনদের জানাই আসসালামু আলাইকুম। সনাতন ধর্মালম্বী ভাই ও বোনদের জানাই আদাব এবং অন্যান্য ধর্ম অবলম্বনকারী ভাই ও বোনদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার কৃপায় সবাই বাড়ির সকল সদস্যকে নিয়ে ভালো আছেন সুস্থ আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের সকলের দোয়ায় ভালো আছি, সুস্থ আছি।
আজ আবারো ফিরে আসলাম আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোষ্ট নিয়ে। আজ আমি আমার জীবনে ঘটে যাওয়া খুবই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক একটি সড়ক দুর্ঘটনার কথা উল্লেখ করতে যাচ্ছি। আজ থেকে বেশ কয়েক বছর আগে অর্থাৎ ২০১৩ সালে আমি ও আমার বাবা দুজনেই মোটরসাইকেল এক্সিডেন্ট করেছিলাম। আর এই এক্সিডেন্ট ছিল সম্পূর্ণভাবেই বাস চালকের অসতর্কতার কারণে। এখানে বিন্দুমাত্র আমার ভুল ছিল না। অন্যের ভুলের শিকার হয়েছিলাম আর কি। ২০১৩ সালে আমি একটি ঔষধ কোম্পানিতে রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে চাকরি করেছিলাম। আর সেই সুবাদে আমার মিটিং ছিল রংপুর বিভাগে। যার কারনে মিটিংয়ে অ্যাটেন্ড করার জন্য আমি রংপুর গিয়েছিলাম।
আর আমার রংপুর যাবার কথা শুনে, আমার বাবা তার একটি কাজ নিয়ে আমার সাথে রংপুরে গিয়েছিল। যাবার সময় দুই বাপ বেটা বেশ ভালোভাবেই পৌঁছে ছিলাম। তবে ফিরে আসার সময় আমাদের দুজনের সাথে এত বড় একটি দুর্ঘটনা ঘটবে তা কখনো ভাবতেও পারিনি। আমার মিটিং শেষ করে এবং আমার বাবার কাজ শেষ করে দুজনে মিলে বিকেলের দিকে রওনা হয়েছিলাম কুড়িগ্রামের উদ্দেশ্যে। কুড়িগ্রাম মূল শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে আরডিআরএস বাজারের কাছাকাছি এসে আমাদের এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটেছিল। আমি আর আমার বাবা দুজনে মিলে খুব সতর্কতার সাথে সারাটি রাস্তা পার করে এসেছিলাম। আমি ভেবেছিলাম আর মাত্র ৫ কিলোমিটার জার্নি করলেই আমরা আমাদের প্রিয় শহর কুড়িগ্রামে প্রবেশ করতে পারব।
কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস সেই পাঁচ কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করে আমরা আর ভালোভাবে কুড়িগ্রাম শহরে প্রবেশ করতে পারিনি। এর মূল কারণ ছিল বাস ড্রাইভার খুব স্পিডে গাড়ি চালিয়ে আসছিল, আর হঠাৎ করে বাসের সামনে একটি গরু এসে যাওয়ায়, গরুকে ধাক্কা দিয়ে এসে গাড়ি কন্ট্রোল করতে না পেরে, আমার মোটরসাইকেলের পেছনে আঘাত করেছিল। গাড়িটা খুব স্পিডে থাকার কারণে ধাক্কাটা এত জোরে লেগে গিয়েছিল যে মুহূর্তেই আমরা সড়কের ওপরে লুটিয়ে পড়েছিলাম। তবে ভাগ্য ভালো ছিল, সেই মুহূর্তে রাস্তাটি ছিল একদম ফাঁকা। এবং ধাক্কা লাগার পরে রাস্তার এক সাইডে পড়ে থাকার কারণে, বাসটি আমাদের পাশ কাটিয়ে চলে গিয়েছিল। যদি আমরা রাস্তার মাঝখানে পড়ে যেতাম, তাহলে হয়তো ওই বাসটি আমাদের পিষে চলে যেত।
যদিও বা আমি রাস্তার একদম সাইড দিয়ে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলাম, এবং আমার গতি একদমই কম ছিল, তবুও বাস চালকের অসতর্কতার কারণে এমন পরিস্থিতির শিকার হয়েছিলাম। যখন অ্যাক্সিডেন্ট করেছিলাম, তখন আমার একদমই হুঁশ ছিল না। যখন হুঁশ ফিরে পেলাম, তখন দেখি আমার বাবা আমার পাশেই রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখানে অনেক লোকজনের ভিড় পড়ে ছিল। এবং আমাদেরকে ধরাধরি করে সবাই মিলে অটোতে করে কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল।
তখন আমি কিছুটা সুস্থ ছিলাম, তবে আমার বাম হাত ডিসপ্লেস হওয়ার কারণে, আমি একদম ওপরের দিকে হাত তুলে রেখেছিলাম। আর আমার বাবা আমার সামনে ইমারজেন্সি রুমের বেডে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়েছিল। কিছুক্ষণের মধ্যে আমার পরিবারের সবাই হাসপাতালে চলে আসলে, সেখানে হৃদয়বিদারক পরিস্থিতি তৈরি হয়ে গিয়েছিল। কেননা আমার বাবাকে দেখে সকলেই মনে করেছিল, হয়তোবা আমার বাবা আর বেঁচে থাকবে না। আমাদের এমন মর্মান্তিক পরিস্থিতি দেখে, ইমারজেন্সি রুম থেকে আমাদেরকে রংপুরে রেফার করে দিয়েছিল। তাই সন্ধ্যার দিকে আবার এম্বুলেন্স ভাড়া করে, আমাকে ও আমার বাবাকে আমার পরিবারের লোকজন রংপুর ক্লিনিকে নিয়ে আসেন।
আর সেখানে এসেই তৎক্ষণাৎ ভাবে ডাক্তারের চিকিৎসা শুরু হয়ে গিয়েছিল। আর তখন চিকিৎসকের কাছ থেকে জানতে পেরেছিলাম, আমার বাবার বুকের ১১ টি হাড় ফ্যাকচার হয়েছিল। আর আমাকে পরের দিন অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে গিয়ে, অজ্ঞান করে আমার হাতটি উপর থেকে নিচে নামিয়ে নিয়ে এসেছিল। যতক্ষণ পর্যন্ত আমার হাতটি নিচে নামিয়ে নিয়ে আসতে পারেনি, ততক্ষণ পর্যন্ত আমার হাতটি উপরের দিকে করে রেখেছিলাম। আর এটা যে কতখানি কষ্ট তা আজও মনে পড়লে আমার ভীষণ খারাপ লাগে। মনে হয় এমন কষ্ট যেন আমার শত্রুরও কোনদিন না হয়। আর অন্যদিকে আমার বাবার কষ্টের কথা কি আর বলবো, একে তো বয়স হয়ে গিয়েছে, তার ওপরে আবার বুকের ১১ টি হাড় ফ্যাকচার হওয়ার কারণে, তারও কষ্টের সীমা ছিল না।
অল্প বয়সে হাড় ফ্যাকচার হলে, তা খুব সহজেই জোড়া লেগে যায়। বয়স বেড়ে গেলে সেই হাড় জোড়া লাগা খুব একটা সহজ ব্যাপার হয়ে ওঠেনা। আর সেই সময় আমি ও আমার বাবা মিলে প্রায় একমাস হাসপাতালে অবস্থান করেছিলাম। যদিও বা আমি বাম হাত ডিসপ্লেস হওয়ার কারণে স্বাভাবিকভাবে সব কাজ করতে পারতাম না, তবে আমার অর্ধাঙ্গীনির সহায়তায় সব সামলিয়ে নিতাম। কিন্তু আমার বাবা একদম শয্যাশায়ী হয়ে গিয়েছিল। আর তার ভালো হতে পুরো এক বছর সময় লেগে গিয়েছিল। আর সেই ভয়াবহ দিনগুলো এখনো যখন আমি মনে করি তখন আমার ভীষণ কষ্ট হয়। সত্যি কথা বলতে কি, এক্সিডেন্ট শুধুমাত্র নিজের জন্য হয় না, অন্যের জন্য হয়। আর তার একমাত্র প্রমাণ হচ্ছে আমরা।
কথায় আছে, একটি সড়ক দুর্ঘটনা, সারা জীবনের কান্না। আর তাই আমাদের সকলেরই উচিত সতর্কতার সাথে রাস্তা চলাচল করা। হোক সেই ব্যক্তি আমি অথবা ওই বাস চালক ড্রাইভারটি। যদি ড্রাইভার ফুল স্পিডে গাড়ি না চালাতো, যদি ড্রাইভার সতর্কতার সাথে চোখ দুটো সামনের দিকে রাখতো, তাহলে হয়তো এমন দুর্ঘটনা নাও ঘটতে পারতো। যাইহোক মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমাদের বাপ-বেটাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন, এজন্য তার কাছে হাজার হাজার শুকরিয়া আদায় করছি। বর্তমানে আমার বাবা ভীষণ অসুস্থ, আজ তার সাথে কথা বলতে গিয়ে হঠাৎ করে এই ঘটনার কথা পুনরাবৃত্তি হয়েছিল, তাই আপনাদের মাঝে শেয়ার করে নিলাম। আপনারা সকলে আমার বাবার জন্য দোয়া করবেন, তিনি যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন।
আশা করি আমার পোস্টটি আপনাদের কাছে অনেক অনেক ভালো লেগেছে। ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই অবশ্যই আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমে জানাবেন। আজ আর নয়, দেখা হবে আগামীতে নতুন কোন পোস্ট নিয়ে।
আমি মোঃ মাহবুবুল ইসলাম লিমন। বাংলাদেশ আমার জন্মভূমি। বাংলা ভাষা আমার মাতৃভাষা। আমি এই অপরূপ বাংলার কোলে জন্ম নিয়ে নিজেকে অনেক অনেক গর্বিত মনে করি। এই বাংলায় আমার ভালো লাগে, বাংলায় চলতে, বাংলায় বলতে, বাংলায় হাসতে, বাংলায় গাইতে, বাংলায় শুনতে, আরো ভালো লাগে এই অপরুপ বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে নিজেকে হারিয়ে যেতে দিতে। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন এবং আমাকে সহযোগিতা করবেন। আমি যেন আগামীতেও আরো অনেক সুন্দর সুন্দর পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে উপস্থিত হতে পারি। সবাই পরিবারের সকল সদস্যকে নিয়ে ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। এই প্রত্যাশাই সর্বদা।
একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া একটি সড়ক দুর্ঘটনা, সারা জীবনের কান্না। আপনার এমন ভয়ঙ্কর রোড এক্সিডেন্টের কথা শুনে শরীর যেন ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছিলো। বাইক এক্সিডেন্ট সবচেয়ে খারাপ, কারণ শুনেছি এই পর্যন্ত যেখানেই বাইক এক্সিডেন্ট হয়েছে তারা সবাই মারা গিয়েছে। এই এক্সিডেন্ট থেকে খুব কম সংখ্যক মানুষ বেঁচে ফিরেছে। আপনাদের দু'জনের হায়াত ছিল বলে হয়তো ভাগ্য ক্রমে ফিরে আসতে পেরেছেন। তবে দু'জনের অনেক ক্ষতি হয়েছে বুঝতে পারছি। সত্যিই সবাইকে সতর্কভাবে রাস্তায় গাড়ি চালানো উচিত সে যেই হোক না কেন? আপনার বাবা অসুস্থ বলে হঠাৎ সেই কথা মনে হওয়াতে শেয়ার করেছেন বলেই আমরা জানতে পারলাম।আপনার বাবার জন্য দোয়া রইল।
হ্যাঁ আপু সেই সময় আমাদের খুবই ক্ষতি হয়ে গিয়েছিল, তবে আল্লাহর রহমতে বেঁচে আছি এর জন্য শুকরিয়া আদায় করছি। আপনার মতামত প্রকাশ করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
প্রতিনিয়ত অনেক এক্সিডেন্ট হচ্ছে। কিছুদিন আগে আমাদের এখানে এমনই একটা এক্সিডেন্ট হয়ে সাথে সাথে মানুষ মারা গেছে। খুব সাবধানে থাকতে হবে ভাইয়া। ঘটনাটা পড়ে খারাপ লাগলো। সাবধানে চলাচল আমাদের একান্ত প্রয়োজন।
ঠিক বলেছেন আপু, আমাদের সকলেরই উচিত খুব সতর্কতার সাথে চলাচল করা। আপনার মতামত প্রকাশ করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভয়ংকর একটি রোড এক্সিডেন্টের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিলেন ভাইয়া।আপনি ও আপনার বাবার জন্য শুভ কামনা। আপনি একদম ঠিক বলেছেন, এক্সিডেন্ট শুধুমাত্র নিজের জন্য হয় না, অন্যের জন্য হয়। শুধু নিজে সতর্ক থাকলে হবেনা, সবাইকে সতর্ক থেকে ট্রাফিক আইন মেনে বাইক সহ অন্যান্য যানবাহন ও রাস্তায় চলাফেরা করা উচিত।পোস্টটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ঠিক বলেছেন আপু ভয়ংকর একটি বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিলাম আমরা। আপনার সুন্দর মতামতের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আপনি এবং আপনার আব্বা রংপুর থেকে আসার পথে একটা বাস কন্ট্রোল হারানোর পরে আপনাদের বাইকের পিছনে ধাক্কা দিয়েছিল এটা শুনে সত্যিই অনেক খারাপ লাগছে আসলে এক্সিডেন্ট বলে আসে না আর যা বুঝলাম আপনার কোন দোষ ছিল না। এসব স্মৃতিগুলো কখনোই ভোলা যায় না যাই হোক কষ্ট লাগছে অনেক ভাই আপনার পোস্টটা পড়ে 😑
ঠিক বলেছেন ভাই, এমন মর্মান্তিক দুর্ঘটনার কথা কখনোই ভোলার মতো না। আপনার মতামত প্রকাশ করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আপনার পোস্ট পড়ে অনেক খারাপ লাগলো। সত্যি ভাইয়া এমন এক্সিডেন্ট এর কথা এখন মনে পড়লে খারাপ লাগারই কথা তবে আল্লাহর অশেষ রহমত সেই সময়ে অন্য কোন গাড়ি আসেনি।আসলে ভাইয়া আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন। যাইহোক দুজন সুস্থ হয়েছেন জেনে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাইয়া।
আল্লাহর অশেষ রহমতে আমরা বাপ বেটা দুজনেই বেঁচে ছিলাম এর চেয়ে বড় পাওয়ার বোধহয় আর কিছুই নেই। যাইহোক আপু আপনার মতামত প্রকাশ করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আঙ্কেলের সুস্থতা কামনা করছি।আঙ্কেলের কাছ গিয়ে সেই দূর্ঘটনার কথা মনে পড়েছে এবং আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।আপনাদের দূর্ঘটনা টি ভিষণ ভয়ংকর ছিলো।আসলে রাস্তায় বাস ট্রাক গুলো যেন যমদুতের ন্যায় চলাচল করে।আপনারা রাস্তার পাশে পড়েছেন জন্য মারাত্মক আহত হওয়ার পরেও বেঁচে ছিলেন। রাস্তার মাঝে পড়লে সত্যি পিষে চলে যেত বাসটি।আঙ্কেলের বুকের হাড় ফ্যাকচার হয়েছিলো মানে ভীষণ কষ্ট করেছে। ঠিক বলেছেন আপনি একটি দূর্ঘটনাটা সারাজীবনের কান্না।
ঠিক বলেছেন দিদি, রাস্তার পাশে পড়ে ছিলাম বলে হয়তো জানে বেঁচে আছি। তা না হলে অনেক কিছুই হতে পারতো। আপনার মতামত প্রকাশ করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
হ্যা ভাই একটি দূর্ঘটনা সারা জীবনের কান্না ৷ সেটা বেঁচে থাকার মাঝেও কিংবা মারা যাওয়ার পরেও ৷ যা হোক আপনাদের বাবা ছেলের এমন মর্মান্তিক অ্যাক্সিডেন্ট ঘটনা টা পরে সত্যি খুব খারাপ লাগলো ৷ আসলে এমন দূর্ঘটনা যেনো কারো জীবনে না ঘটে ৷ যা হোক দিনশেষে ভালো আছেন এটাই বড় প্রাপ্তি ভাই ৷
শুভকামনা রইল অবিরাম ভাই ৷
ঠিক বলেছেন ভাই, দিনশেষে আমরা ভালো আছি এটাই বড় প্রাপ্তি। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।