এলোমেলো আলোকচিত্র

in আমার বাংলা ব্লগ2 months ago

নমস্কার বন্ধুরা,

আবারো আপনাদের সামনে হাজির হয়ে গেলাম আমার তোলা বেশ কয়েকটি ছবি নিয়ে। হয়তো এভাবেই ফটোগ্রাফি পোস্ট করতে করতে কখনো কিভাবে সুন্দর ফটোগ্রাফি করতে হয় সেটা শিখে যাবো। আজকে মূলত অনেকগুলো বিষয় নিয়ে ফটোগ্রাফি পোস্ট টি আমি সাজিয়েছি। যেখানে জায়গা পেয়েছে ২০২৩ সালের দূর্গা পুজো, ২০২৪ এর শীতে আমার সমুদ্র ভ্রমন এবং আরো কয়েকটি ছবি। আপনাদের ফটোগ্রাফি পোস্ট দেখে আমারও মাঝে মধ্যে ফটোগ্রাফি পোস্ট করতে ইচ্ছা করে কিন্তু ভালো ছবি খুঁজে পেতে আমাকে রীতিমতো পুরো গ্যালারি খুঁজে ফেলতে হয়। আজ তেমনই গ্যালারি খুঁজে যে কটা ছবি ভালো লাগলো সবই আপনাদের সামনে ভাগ করে নিচ্ছি।



PXL_20240128_115221801_copy_1209x907.jpg

ফুলটির নাম চন্দ্রপ্রভা। যদিও এই নাম আমি আগে কখনো শুনিনি। আমাদের দিকে করবী হিসেবেই পরিচিত তবে গুগলের সুবাদে জানতে পারলাম এটির নাম চন্দ্রপ্রভা। যখন খুব ছোট ছিলাম তখন এই ফুল গুলো চুষলেই হালকা মধু বেরিয়ে আসতো। হয়তো আপনারাও অনেকে এমন করেছেন। জানতে চাই আপনাদের দিকে এই ফুলের নাম কি?


PXL_20240215_164443247_copy_907x1209.jpg

সমুদ্রের সূর্যাস্ত সবসময়ই এক অন্যরকম আবহ তৈরি করে। বছরের একেক সময়ে সূর্য একেক রূপ ধারণ করে। যে সময়ে সমুদ্র গিয়েছিলাম তখন হালকা শীত ছিল। সমুদ্রের হাওয়া এবং সূর্যের তাপ দুটোতে দারুন আমেজ লাগছিলো। দারুন একটা অভিজ্ঞতা ছিল।


PXL_20240209_195654394_copy_1209x907.jpg

তখনো কলকাতায় শীত আছে। আর শীত মানেই গরম গরম ধোঁয়া ওঠা চা। যেটা ভারতের যেকোনো জায়গায় চলে গেলেই পাবেন। তবে মাটির কাপে চাপ পাবেন কোলকাতায়। আগের তুলনায় দাম একটু বেড়েছে। পাঁচ টাকায় মাটির ভাঁড়ে চা পাওয়া যায় না তবে ছয় বা সাত টাকা খরচ করলেই মাটির ভাঁড়ের অল্প কয়েক চুমুক দেওয়ার মতো চা পাবেন। যেটা শীতের সময় স্বর্গীয় অনুভূতি দেয়।


PXL_20231023_184923093_copy_1152x890.jpg

দুর্গাপুজো বাঙালির কতটা বড় উৎসব সেটা পুজোর সময়ের মণ্ডপের দিকে নজর ফেরালেই বোঝা যায়। বিগত বছরে কলকাতার বিভিন্ন পুজো মন্ডপে আমি যেমন ঘুরে বেড়িয়েছিলাম তেমনি জেলা পুজো মন্ডপ গুলোতেও যাই। আমার জেলার এক পুজো মণ্ডপ দেখে আমি অবাক হই। পুরো মন্ডপ তৈরি হয়েছিল শাল পাতা, সুপারি পাতা এবং বিভিন্ন জৈব পাতার দিয়ে। দারুন আলোকসজ্জা মন্ডপকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে গেছিলো।


PXL_20240128_122802214_copy_849x1111.jpeg

আপনারা আমার বিগত কিছু পোস্ট পড়ে বুঝতেই পারছিলেন আমি কিছুদিন আগে মন্দিরের শহর বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে গিয়েছিলাম। আমার শেষ ছবি সেখানের রাসমঞ্চ ঘিরে। বিষ্ণুপুরের রাসমঞ্চ আমাকে দারুন অবাক করে। ৪০০ বছরের পুরনো স্থাপত্য এখন মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে। তার এক ঝলক।



ক্যামেরা: LGE LM-G850
অবস্থান: পশ্চিমবঙ্গ, ভারত



IMG_20220926_174120.png

Vote bangla.witness

Or

Set @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  

আপনার লেখাগুলো আসলেই অনেক সুন্দর হয়েছে।আপনার লেখাগুলো পড়তে খুব ভালো লাগলো।আপনার করা ফটোগ্রাফিটিও অনেক সুন্দর হয়েছে।এভাবে আরও অনেক দূর এগিয়ে যান।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



Hi @kingporos,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Come and visit Italy Community

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.16
JST 0.030
BTC 66984.34
ETH 2607.28
USDT 1.00
SBD 2.66