কক্সবাজার ভ্রমণ (পর্ব-০১) ||১০-০৬-২০২৪|| by @kazi-raihan

in আমার বাংলা ব্লগlast month

আসসালামুআলাইকুম

বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আমি কাজী রায়হান। আমার ইউজার নেম @kazi-raihan বাংলাদেশ থেকে। আশা করি সবাই ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে আমার একটি ভ্রমণ কাহিনী শেয়ার করব।



গত মাসে আমরা কক্সবাজার গিয়েছিলাম তাই কক্সবাজার নিয়ে অনেকগুলো পর্ব শেয়ার করার চিন্তা ছিল। বন্ধু এবং বড় ভাইসহ সবাই ঢাকা থেকে যাওয়ার প্ল্যানিং করেছিল আর কুষ্টিয়া থেকে আমি একা যাবো তাই একদিন আগেই আমি কুষ্টিয়া থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিলাম। শেষ বিকেলে আমি আর আমার মামাতো ভাই আহাদ দুইজন একসাথে বাইক নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। বিকেল চারটার দিকে বাসা থেকে বের হয়েছিলাম আর রাত ৮ টার কিছু সময় পরেই আমরা ঢাকায় পৌঁছে গেলাম। আহাদ বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় থাকে আর আমি মোহাম্মদপুরে ঢুকবো তার জন্য আজ আমাকে মোহাম্মদপুরে নামিয়ে দিতে আসলো। অন্যদিকে রাহুল আমাকে রিসিভ করার জন্য বাইক নিয়ে অপেক্ষা করছিল তাই আহাদের আর বেশি ভেতরে যাওয়ার প্রয়োজন পড়েছিল না। আজকে বিদায় দিয়ে আমি রাহুলের বাইকে সোজা বাসায় পৌছে গেলাম আর বাসায় গিয়েই পরের দিন কক্সবাজার যাওয়ার পূর্ব প্রস্তুতি গুলো সবার সাথেই সেরে নিলাম। আমি যেদিন ঢাকায় পৌঁছালাম তার পরের দিন রাত ১০:৩০ মিনিটে আমাদের ট্রেনের টাইম ছিল। সারাদিন কমিউনিটির কাজ কিছুটা কমপ্লিট করার চেষ্টা করলাম যেন কক্সবাজার গিয়ে খুব একটা প্রেসারে পড়তে না হয়।



1000073662.png

Canva দিয়ে তৈরি



বিকেল বেলায় একটু নিউমার্কেট যেতে চেয়েছিলাম কিন্তু কাজের প্রেসার থাকার কারণে সেটা ক্যানসেল করে সব কাজ কমপ্লিট করে ফেললাম যাতে কক্সবাজার গিয়ে বা কক্সবাজার যাওয়ার পথে পোস্ট লেখা পোস্ট শেয়ার করা এসব নিয়ে বাড়তি মাথাব্যথা না থাকে। ফোনের নোটবুকে বাড়তি তিনটি পোস্ট লিখে কমপ্লিট করে সন্ধ্যার পরে আমরা খাওয়া-দাওয়া করে বাসা থেকে বের হলাম। বিকেল থেকেই প্রচন্ড গরম ছিল তবে ঝড়ের আগ মুহূর্তে আবহাওয়ার ঠান্ডা থাকবে এমনটা আশা করেছিলাম। যাই হোক বাসা থেকে নেমে কিছু পথ হেঁটে গিয়ে একটি সিএনজি ঠিক করলাম। যেহেতু মোহাম্মদপুর থেকে কমলাপুর রেলস্টেশনের উদ্দেশ্যে আমরা তিনজন যাব তাই এক সিএনজিতে ৩০০ টাকা ভাড়া ঠিক করে আমরা কমলাপুর রেলস্টেশনের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলাম। শুক্রবার রাতের বেলায় রাস্তায় খুব একটা জ্যাম ছিল না তবে বাসা থেকে বের হওয়ার পর কিছু সময়ের জন্য যে আমি আটকে ছিলাম পরবর্তীতে আর তেমন জ্যাম পায়নি পুরোটা রাস্তাই ফাঁকা ছিল।

20240524_204349.jpg

20240524_204847.jpg

20240524_205441.jpg

20240524_210937.jpg

20240524_210943.jpg

20240524_210947.jpg

মোহাম্মাদপুর।

what3words address.
https://w3w.co/almost.coasters.stung

20240524_211901.jpg

20240524_212110.jpg

20240524_212115.jpg

20240524_212138.jpg

20240524_212253.jpg

20240524_212317.jpg

20240524_213333.jpg

20240524_213338.jpg

20240524_213446.jpg

20240524_213451.jpg

20240524_213525.jpg

20240524_220458.jpg

20240524_222624.jpg

20240524_223641.jpg

কমলাপুর রেলস্টেশনে।

what3words address.
https://w3w.co/spooned.smug.warblers

সিএনজি থেকে নেমে সোজা রেলস্টেশনের ভেতরের অংশে প্রবেশ করলাম। আমি সিএনজি থেকে নামার পর থেকেই ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথ খুজছিলাম। কারণ বাসা থেকে ঢাকায় আসার সময় কোন টাকা তোলা হয়নি, বাসা থেকে বাইকে এসেছি যার কারণে কোন টাকা প্রয়োজন পড়েনি। আবার বাসা থেকে বের হওয়ার পর থেকেই বড় ভাইদের মাধ্যমে এই পর্যন্ত আসা তাই আর দেরি না করে কিছু টাকা তোলা দরকার। দেখলাম রেলস্টেশনের গেটের পাশেই বেশ কয়েকটি এটিএম বুথ। সেখানে গিয়ে ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে আমি কিছু টাকা তুলে নিলাম। বন্ধু অংকন আমার জন্য অপেক্ষা করছিল তাই দ্রুত সেখান থেকে টাকা তুলে নিয়ে আমরা রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্মের দিকে এগোতে থাকলাম। সেখানে থাকার বড় সাইনবোর্ডে উল্লেখ করা হয়েছে কত নম্বর প্লাটফর্মে কক্সবাজারে এক্সপ্রেস ট্রেনটি থামবে। সেখানে ৭ নং প্লাটফর্মের কথা উল্লেখ করা ছিল তাই আমরা সবাই ৭ নং প্লাটফর্মে গিয়ে অবস্থান করলাম। আমরা ব্যাগের পাশে বসে ছিলাম তত সময়ে সুমন ভাই আর হাফিজ ভাই কিছু খাবার দাবার কেনার জন্য আবার মেইন গেটের দিকে গেলেন। তারা মেইন গেট থেকে ফিরে আসার কিছু সময় পরেই কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনটি ৭ নং প্লাটফর্মে অবস্থান করল। আমরা আমাদের সিট খুঁজতে খুঁজতে একদম পেছনের দিকে চলে গেলাম। একদম শেষ পর্যায়ে গিয়ে আমরা পুরোপুরি ক্লান্ত হয়ে গেলাম। সেখানে দাঁড়িয়ে কিছু সময় অপেক্ষা করতে হলো কারণ ট্রেনের পরিষ্কারের কাজ চলছিল। কিছু সময় পর যাত্রীদের উঠার সুযোগ করে দেয়া হলো তখন আমরা ট্রেনে উঠে পড়লাম। কিছু সময় অপেক্ষা করার পরে ঢাকা থেকে ট্রেন কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেল।

20240525_040703.jpg

20240525_040709.jpg

20240525_040819.jpg

20240525_041506.jpg

20240525_041523.jpg

20240525_041540.jpg

20240525_041555.jpg

20240525_041758.jpg

20240525_042256.jpg

20240525_042305.jpg

চট্টগ্রাম রেলস্টেশন।

what3words address.
https://w3w.co/clarifies.attends.blanking

ঢাকা থেকে ট্রেন ছেড়ে আসার পরে অনেকটা সময় জানালার পাশে বসে বাইরের সৌন্দর্যটা উপভোগ করছিলাম তবে ঢাকা থেকে ট্রেন ছেড়ে আসার একঘন্টা পর বুঝতে পারলাম ঢাকার বাইরের অঞ্চলগুলোতে কমবেশি বৃষ্টি হয়েছে কারণ পরিবেশটা অনেক ঠান্ডা তবে পরিবেশ ঠান্ডা হলেও আকাশে সুন্দর চাঁদ ছিল। মাঝরাতে ঝকঝকা ঝক ট্রেনের শব্দে এগিয়ে যাচ্ছি। রাত বারোটা পর্যন্ত মোটামুটি গল্প করে কাটিয়ে দিলাম তারপর অংকন চিপস খাওয়া শুরু করল আমিও তার সাথে যুক্ত হলাম। বলছিলাম একা খাবি কেন একটা আমরা দুজন এখন খাই আবার বাকিটা একটু পরে দুজন ভাগাভাগি করে খেয়ে নিব। যেহেতু দুজনের সিট একসাথে ছিল তাই সিটের মাঝামাঝি চিপসের প্যাকেট রেখে গল্প করতে করতে চিপস খাচ্ছিলাম আর বাইরের চাঁদের সৌন্দর্যটা উপভোগ করছিলাম সময়টা দারুন লাগছিল তখন। আসলে এমন সুন্দর্য উপভোগ করতে করতে কখন যে দুই প্যাকেট চিপস শেষ করে ফেলেছিলাম কিছুই বুঝতে পারছিলাম না হা হা হা। অনেক রাত হওয়ার পরে ঘুমিয়ে গেলাম। ট্রেন হঠাৎ করেই প্রচন্ড গতিতে হর্ণ দিচ্ছে। এমন শব্দে ঘুম ভেঙে গেল বুঝতে পারলাম হয়তো আমরা চট্টগ্রাম চলে এসেছি। চট্টগ্রাম ট্রেনটি ইঞ্জিন পরিবর্তন করবে তাই এখানে কিছু সময় বিরতি নিবে সেই সুযোগে আমি বাইরে গেলাম আর অঙ্কনের সাথে চায়ের আড্ডায় মেতে উঠলাম। যত সময় ইঞ্জিন চেঞ্জ করছিল তত সময় আমরা বাইরে এদিক-সেদিক ঘোরাফেরা করছিলাম।

20240525_055101.jpg

20240525_055102.jpg

20240525_055129.jpg

20240525_061114.jpg

20240525_061129.jpg

20240525_061156.jpg

20240525_061632.jpg

20240525_061706.jpg

কক্সবাজার এরিয়া।

what3words address.
https://w3w.co/swatted.engraving.shall

যখন চট্টগ্রাম থেকে ট্রেন ছেড়ে দেওয়া হল তখন ভোররাত। চারিদিকে কিছুটা পরিষ্কার হতে শুরু করেছে অর্থাৎ দিনের আলো ছড়িয়ে পড়ছে। পেছন থেকে সুমন ভাই বলছিল তোমরা কি জেগে আছো। আমরা তখন সুমন ভাইয়ের সাথে কথা বলছিলাম আর বাইরের আবহাওয়া সম্পর্কে নিজেদের মধ্যে আলাপ করছিলাম। কিন্তু হাফিজ ভাই চোখ বন্ধ করে ঘুমের দেশে আছে। কিছু সময় পরেই বাইরের পরিবেশটা আরো সচ্ছ হতে শুরু করল দিনের আলো ট্রেনের মধ্যে প্রবেশ করতে লাগল তখন হাফিজ ভাইয়ের ঘুম ভেঙে গেল। সবাই কিছু সময় গল্প করছিলাম আর বাইরের দৃশ্যগুলো উপভোগ করছিলাম। যখন ঘড়ির কাটায় সকাল সাতটা বাজে তখন আমরা কক্সবাজার এরিয়ায় প্রবেশ করলাম। আশপাশের সৌন্দর্যটা অনেক ভালো লাগছিল বিশেষ করে এই কক্সবাজার এরিয়ায় রেললাইনের বাঁকা পথের সৌন্দর্যটা বেশি ভালো লেগেছে তাই অনেকগুলো ছবি তুলেছিলাম উপরে অবশ্য সেগুলো শেয়ার করেছি। তবে সেই সৌন্দর্যের পাশাপাশি পাহাড়ের পাশ দিয়ে রেল লাইনের এই সৌন্দর্যটা এবারই প্রথম দেখা। দারুন উপভোগ করেছিলাম পুরো জার্নিটা।



বন্ধুরা, এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজনে, আশাকরি আপনাদের সবার কাছেই ভালো লেগেছে।এই ভ্রমণ কাহিনী পড়ে আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে সেটা কমেন্ট বক্সে আমাকে জানাবেন। আর আমার ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন 🙏


আমার পরিচয়


20231103_120723-01.jpeg

আমি কাজী রায়হান।আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, গল্প লিখতে ও বাইক নিয়ে ঘুরতে খুবই ভালোবাসি। মনের অনুভূতির ডাকে সাড়া দিয়ে কবিতা লিখতে পছন্দ করি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করতে।



break .png

Banner.png

Sort:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 last month 

ঝরের আগে জীবনের ঝুকি নিয়ে আপনারা কক্সবাজার গিয়েছিলেন সাহসের তারিফ করতে হই।বেশ এঞ্জয় করেছিলেন দেখেছি সব গুলো পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।খুব সুন্দর উপস্থাপন করেছেন শুভ কামনা রইলো।

 28 days ago 

হা হা হা, সাহসের কিছু নাই সেখানে গিয়ে ঝড়ের আগ মুহূর্তে আরো ভিন্ন ধরনের একটা সৌন্দর্য উপভোগ করেছি।

 28 days ago 

হা হা হা, সাহসের কিছু নাই সেখানে গিয়ে ঝড়ের আগ মুহূর্তে আরো ভিন্ন ধরনের একটা সৌন্দর্য উপভোগ করেছি।

 last month 

আপনার কক্সবাজার ভ্রমণের প্রথম পর্বটি পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে। বিশেষ করে ট্রেন ভ্রমণের সময় বাইরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার মুহূর্তের কথাগুলো জানতে পেরে আমার সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে। যাহোক আপনার কক্সবাজার ভ্রমণ করার পরবর্তী পর্বটি পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।

 28 days ago 

আপনার সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

 last month 

সুন্দর কোন মুহূর্ত কাটাতে গিয়ে যদি মাথায় টেনশন থাকে পোস্ট করার তাহলে সত্যিই অনেক ঝামেলার। আপনি নোটপ্যাডে বেশ কিছু পোস্ট লিখে নিয়েছিলেন জেনে ভালো লাগলো। এই আইডিয়াটা কিন্তু দারুন লেগেছে আমার। আপনার পোস্ট পড়ে ভালো লাগলো ভাইয়া।

 28 days ago 

আসলে কিছু পোস্ট যদি নোটপ্যাডে লিখে রাখা যায় তাহলে একদম পুরোপুরি চাপমুক্ত থাকা যায় এজন্যই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।

 last month 

কক্সবাজার ট্রাভেলের পর্ব শেয়ার করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। কমিউনিটির কাজ আগেই গুছিয়ে রেখেছেন তাহলে। এটা বেশ ভালো আইডিয়া। এবার ঈদে ঘুরতে গেলে এই আইডিয়া কাজে লাগাবো।😜
বেশ দারুন মুহূর্ত কাটিয়েছেন। সুমন ভাইয়া হাফিজ ভাইয়া সহ গিয়েছেন। পরবর্তী পর্ব দেখার অপেক্ষায় রইলাম।

 28 days ago 

হ্যাঁ সবাই একসাথে গিয়েছিলাম তাই অনেক বেশি মজা হয়েছে। মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

 last month 

কক্সবাজার ভ্রমণের প্রথম পর্ব শেয়ার করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগছে। এখানে আপনি খুব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার মাধ্যমে অনেক কিছুই ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন৷ খুব ভালো লাগলো আপনার কাছ থেকে এই পোস্টটি পড়ে৷ পরবর্তীতে আরো অনেকগুলো পর্ব দেখার আশায় রইলাম৷

 28 days ago 

আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম, মতামত প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।

 last month 

ভাইয়া অনেক গুলো ছবি শেয়ার করেছেন। আমি তো কমলাপুর আর চট্রগ্রামের রেলওয়ে স্টেশেনের মধ্যে জামেলা লাগিয়ে দিয়েছিলাম। পরে বুঝতে পারলাম। বিশাল বড় জার্নির বর্ণনা দিলেন। কক্সবাজার স্টেশনের ছবিও দিবেন। ধন্যবাদ।

 28 days ago 

হ্যাঁ সেটা পরবর্তী পর্বে শেয়ার করব ইনশাল্লাহ।

 last month 

ট্রেন জার্নি বরাবরই আমার ভীষণ পছন্দ। ইচ্ছে ছিলো এই বছর ফেব্রুয়ারিতে কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনে চড়ে কক্সবাজার যাওয়ার। কিন্তু টিকেট না পাওয়ার কারণে শেষ পর্যন্ত স্লিপার বাসে করেই কক্সবাজার গিয়েছিলাম। যাইহোক আপনারা তো বেশ মজা করে ট্রেনে চড়ে কক্সবাজার গিয়েছেন। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভীষণ ভালো লাগলো ভাই। যাইহোক পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

 28 days ago 

আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রকাশ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.13
JST 0.030
BTC 64689.90
ETH 3450.92
USDT 1.00
SBD 2.50