সাতক্ষীরা ভ্রমণ (পর্ব-০৮) ||৫-০৪-২০২৪|| by @kazi-raihan

in আমার বাংলা ব্লগ4 months ago

আসসালামুআলাইকুম

বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আমি কাজী রায়হান। আমার ইউজার নেম @kazi-raihan বাংলাদেশ থেকে। আশা করি সবাই ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে আমার একটি ভ্রমণ কাহিনী শেয়ার করব।



গত সপ্তাহে সাতক্ষীরা যাওয়াকে কেন্দ্র করে ৭ম পর্ব শেয়ার করেছি। মূলত বাসা থেকে বের হওয়ার পর বাইক ট্যুরে ভ্রমণের প্রতিটা অংশ আপনাদের মাঝে আলাদা আলাদা পর্বে তুলে ধরবো। যেহেতু অনেক দিন আগে গিয়েছিলাম তাই কিছু কিছু টপিক হয়তো বাদ পড়তে পারে তবে তারপরও নিজে সর্বোচ্চ দিয়ে প্রতিটা মুহূর্ত আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। ৭ম পর্বে সুন্দরবনের পার্শ্ববর্তী এলাকাসহ সাতক্ষীরা জেলার সীমান্ত অর্থাৎ ভারত বাংলাদেশের মাঝখান দিয়ে বয়ে যাওয়া নদী পর্যন্ত গিয়েছিলাম। সেখানে ভারত আর বাংলাদেশের বর্ডারের মধ্যে রয়েছে একটি নদী। নদীর এপারে বাংলাদেশের মানুষের বসবাস আর তার বিপরীতবারে ভারতের মানুষের বসবাস। নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে থাকলেই ভারতের মানুষের জীবনযাত্রার দিকগুলো উপভোগ করা যায়। নদীতে প্রতিনিয়ত জোয়ার ভাটা হয় তাই নদী পাড়ের মানুষেরা সেই নদীতে মাছ শিকার করেও জীবিকা নির্বাহ করে। সেখানকার সৌন্দর্য দেখে আমরা সন্ধ্যাবেলায় বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। বাসায় এসে খাওয়া দাওয়া শেষ করে সবাই একসাথে বসে পরিকল্পনা করছিলাম পরবর্তী দিন আমরা কোন এলাকা ঘুরবো। যাই হোক পরিকল্পনা অনুযায়ী আজকের এই পর্বটা সাজানো চলুন তাহলে দেখে আসো কোন কোন এলাকায় ঘুরেছিলাম।



1000059097.png

Canva দিয়ে তৈরি



সকালের দিকটা সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার ভেটখালী বাজারের পরবর্তী এলাকাটা ঘুরে ছিলাম। সেই এলাকায় দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য যে সমস্ত আশ্রয় কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে সেই জায়গাগুলো ঘুরে দেখেছিলাম। সকালের দিকে একটু বৃষ্টি আর পরবর্তীতে প্রচন্ড রোদের কারণে আর খুব বেশি দূরে যাওয়া হয়নি ভেবেছিলাম বিকেল বেলায় আমরা শ্যামনগর বাজার এবং শ্যামনগর শহরের আশপাশের দৃশ্যগুলো দেখব। খালুর মাধ্যমে জানতে পারলাম শ্যামনগর সদর উপজেলায় বেশ কয়েকটি পুরাতন রাজবাড়ি আছে তাই ঠিক করে রাখলাম বিকেল বেলা আমরা রাজবাড়ি গুলো দেখবো। আশ্রয় কেন্দ্রগুলো ঘুরে দেখে বাসায় ফেরার সময় ছোট্ট নদীর পাড়ে একটি বাড়ি দেখতে পেলাম। দেখলাম একজন বয়স্ক চাচা নদী থেকে কিছু মাছ ধরে বাজারে বিক্রির জন্য সাইকেলের পেছনে বড় পাতিল বেঁধে রেখেছে। মূলত পাতিল ভর্তি পানি ছিল আর সেই পানির মধ্যে ছিল গলদা চিংড়ির পোনা। চাচা একা একা সেই সাইকেল নিয়ে উঠতে পারছিল না তাই আমরা বাইক থামিয়ে তাকে একটু সাহায্য করলাম। চাচা প্রথমে ভেবেছিল হয়তো আমরা সরকারি লোক তাদের কিছু অনুদান দেওয়ার জন্য এসেছি কিন্তু বিস্তারিত বলার পরে চাচা তার দুঃখের কথা আমাদের সাথে শেয়ার করল। চাচার বাড়ি একদম নদীর পাড়েই আর যখন জোয়ারের পানি বাড়তে থাকে চাচার বাড়ির উঠানসহ ঘরে বারান্দায় পর্যন্ত পানি উঠে আসে। প্রতিদিন বাজারে সামান্য কিছু গলদা চিংড়ির পোনা বিক্রি করেই কোনোমতে তার দিন চলে ঘরবাড়ির অবস্থা দেখেই বোঝা যাচ্ছিল আসলে চাচা কতটা দরিদ্রতার সাথে জীবন যাপন করে। তবে চাচা দরিদ্র হলেও মনটা বেশ বড় দুপুরে আমাদেরকে খাওয়ার জন্য বেশ অনুরোধ করেছিল কিন্তু আমরা তাকে বললাম খালার বাসায় এসেছি সেখানে দুপুরের খাবার দাবার তৈরি হয়েছে আমরা যদি আপনার বাসায় খাই তাহলে সেই খাবারগুলো নষ্ট হবে। তার সাথে কিছু সময় গল্প করে আমরা আবার বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। বিকেল বেলায় শ্যামনগরের সেই রাজবাড়িসহ বেশ কয়েকটি মন্দির ভ্রমণ করলাম। জানতে পারলাম তৎকালীন রাজবাড়ীগুলো এখন পরিত্যক্ত শুধু মন্দির গুলো স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন চালু রেখেছে আর যাদের রাজপ্রাসাদ ছিল তারা এখন ভারত চলে গিয়েছে। সেখান থেকে সন্ধ্যার সময় আমরা শ্যামনগর বাজারে আসলাম কিছু বাজার করলাম। সামান্য ক্ষুধা নিবারণের জন্য সবাই সেখান থেকে ড্রাগন ফল কিনে খেয়েছিলাম। আর যখন সবজি বাজারে গিয়েছিলাম তখন সেখানকার স্থানীয় একটি ছেলের সাথে বেশ মজা হয়েছিল। দেখুন নিচে সেই ছেলেটির ছবি শেয়ার করেছি।

20230813_184335.jpg

20230813_184345.jpg

20230813_184412.jpg

20230813_190813.jpg

20230813_191618.jpg

শ্যামনগর, সাতক্ষীরা।

what3words address.
https://w3w.co/tendency.siren.imply

20230814_070025.jpg

20230814_071201.jpg

20230814_071204.jpg

আলিপুর বিজিবি চেকপোস্ট।
what3words address.
https://w3w.co/spacesuits.shine.shortened

বাসায় আসতে আসতে রাত হয়ে গেল। রাতের খাওয়া দাওয়া শেষ করে বারান্দায় বসে সবাই গল্প করছিলাম যেহেতু সকালবেলা আমাদেরকে বাসায় ফিরে যেতে হবে তাই আমরা চিন্তা করছিলাম একটু ভোরবেলায় বের হব যেন দ্রুত বাসায় পৌঁছে যেতে পারি যেহেতু আসার দিন আমরা বেশ কয়েকটি জায়গা ঘুরতে ঘুরতে এসেছিলাম তাই যাওয়ার পথে আর তেমন কোথাও বিরতি নিতে হবে না সোজা পথে বাড়ি যেতে হবে। গুগল ম্যাপে কয়েকটি রুট দেখে নিলাম তবে যে রুটে দ্রুত যাওয়া যাবে আমরা সেই রাস্তা ধরেই বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হব। যেহেতু আমরা সাতক্ষীরার শেষ প্রান্ত ছিলাম তাই আমাদেরকে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার উপর দিয়ে যেতে হবে। আমরা ভোর বেলায় ঘুম থেকে উঠে গোসল খাওয়া দাওয়া শেষ করে বাসা থেকে রওনা হলাম। সকাল থেকেই আকাশটা বেশ মেঘলা, আমরা রওনা হওয়ার পর থেকেই কিছু সময় গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হলো। বৃষ্টি উপেক্ষা করে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করার পরে আমরা আলিপুর বিজিবি চেকপোস্টের পাশে বিরতি নিলাম। সেখানে এসে আমরা চা বিরতি নিলাম। চা খাওয়া শেষ করে কিছু সময় সেখানে বিরত নেওয়ার মুহূর্তে আমি বিজিবি চেকপোস্টের আশপাশের কিছু ছবি তুলেছিলাম তখন সেখান থেকে একজন বিজিবি কর্মকর্তা সেটা লক্ষ্য করেছিল। আমরা যখন বিজিবি ক্যাম্পের সামনে গেলাম তখন সেই কর্মকর্তা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলল আপনি কিছু ছবি তুলেছেন আপনার ফোন দেখব আপনি আমাদের কোন ছবি তুলেছেন কিনা?? আমি তাদেরকে বললাম না আমি শুধু রাস্তার ছবি তুলেছি আপনাদের উদ্দেশ্য করে কোন ছবি তুলিনি। বিষয়টা তিনি দেখার পরে আমাদের বিস্তারিত সবকিছু জিজ্ঞেস করলেন আমরাও সব ঠিকঠাক উত্তর দেওয়ার পরে বললেন সাবধানে যাবেন যেহেতু কুষ্টিয়া অনেক দূরের পথ।

20230814_072051.jpg

20230814_072928.jpg

20230814_072856.jpg

সাতক্ষীরা সার্কিট হাউজ।

what3words address.
https://w3w.co/marmalade.preparing.baroness

সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ এরিয়া পার হয়ে আমরা সাতক্ষীরা সদরে প্রবেশ করলাম আর সাতক্ষীরা সদরে প্রবেশ করার আগেই পাম্প থেকে পর্যাপ্ত তেল নিয়ে নিলাম। তেল পাম্প থেকে একটা ছবি তুলেছিলাম সেটা অবশ্যই শেয়ার করেছি। তেল পাম্প থেকে তেল নেওয়ার সময় আবার আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম পাশেই সাতক্ষীরা সার্কিট হাউজ আর সাতক্ষীরা সার্কিট হাউজের সামনে দিয়েই আমাদের যেতে হবে তাই আমরা সাতক্ষীরা সার্কিট হাউজের মধ্যে কিছুটা সময় কাটাবো। সাতক্ষীরা সার্কিট হাউজের মধ্যে গিয়ে সেখানকার দৃশ্যগুলো দেখলাম আর আমরা বেশ কিছু ছবি উঠেছিলাম। যদিও সে ছবিগুলো আমাদের ফেসবুকে পোস্ট করা হয়েছিল যার কারণে এখানে শেয়ার করা হয়নি। সেখানকার সৌন্দর্য নিয়ে কয়েকটা ছবি শেয়ার করেছি। সেখান থেকে আমাদের পরবর্তী প্ল্যান অর্থাৎ আমরা সাতক্ষীরা থেকে যশোরের রাস্তা ধরে এগিয়ে যাব যেহেতু আমাদের প্ল্যানিং ছিল যত স্বল্প সময়ে বাসায় পৌঁছানো যায়। গুগল ম্যাপে পুনরায় আমাদের রুট দেখে যাত্রা শুরু করলাম। আমাদের মধ্যে সাগর ভাই ছিল সবচেয়ে সিনিয়র তাই সে আমাদেরকে গাইড করছিল আর বাইক নিয়ে সেই সামনে ছিল।

20230814_083140.jpg

20230814_083605.jpg

20230814_083558.jpg

20230814_084021.jpg

যশোর।

what3words address.
https://w3w.co/swatted.engraving.shall

যশোরের অঞ্চলগুলো ভারতের এরিয়া ঘেষে চলেছে। আমরা যে রাস্তা হয়ে যশোরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম সেটা একদম ভারতের কাছাকাছি আমি বাইকের পেছনে বসে google ম্যাপে সেটাই দেখছিলাম। সাতক্ষীরা সদর থেকে কিছু পথ অতিক্রম করে আসার পরে আমরা যশোরের মধ্যে প্রবেশ করলাম আর যশোর জেলার কিছুটা পার হয়েই যশোরের বেনাপোল এরিয়ায় চলে আসলাম। যদিও রাস্তার উপরের অংশে সাইনবোর্ডে বেনাপোল এরিয়া সম্পর্কে উল্লেখ করা ছিল আমরা যে রাস্তা হয়ে আসছিলাম। তার বাম দিকে ৫-৬ কিলোমিটার গেলেই বেনাপোল বর্ডার অর্থাৎ বাংলাদেশ ভারত বর্ডার। প্রথমে ভেবেছিলাম সেখানে গিয়ে ঘুরে আসব কিন্তু বর্ডার আয় তো তেমন দেখার কিছু নেই তাই আর যাওয়া হয়নি। তবে বেনাপোল আর যশোরের মধ্যকার রাস্তাটা আমাদের কাছে বেশ ভালো লেগেছিল কারণ রাস্তার দুই পাশে বড় বড় গাছগুলো রাস্তার সৌন্দর্য আরো বৃদ্ধি করেছিল। তাছাড়া আসার সময় আমরা যশোরের গদখালী হয়ে এসেছিলাম তখন লক্ষ্য করলাম সেখানে কি পরিসরে ফুলের চাষ করা হয়। রাস্তার দুইপাশ দিয়ে ফুলের বাজার লেগেছে তবে সেদিন রাস্তায় গাড়ির চাপ বেশি থাকার কারণে আর ছবি তোলা হয়নি।। আমরা সোজা যশোরে প্রবেশ করার আগ মুহূর্তে রেল ক্রসিং এ কিছুটা বিরতি পেয়েছিলাম আর তারপরেই যশোরের প্রবেশ করলাম। যশোর থেকে ঝিনাইদহ হয়ে আমাদের প্রবেশ রুট নিয়ে আমরা বাসায় ফিরে আসলাম। যেহেতু যশোর আর ঝিনাইদাহ নিয়ে প্রথম পর্বে শেয়ার করেছিলাম তাই শেষ পর্বে আর সে বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়নি।



বন্ধুরা, এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজনে, আশাকরি আপনাদের সবার কাছেই ভালো লেগেছে।এই ভ্রমণ কাহিনী পড়ে আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে সেটা কমেন্ট বক্সে আমাকে জানাবেন। আর আমার ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন 🙏


আমার পরিচয়


20231103_120723-01.jpeg

আমি কাজী রায়হান।আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, গল্প লিখতে ও বাইক নিয়ে ঘুরতে খুবই ভালোবাসি। মনের অনুভূতির ডাকে সাড়া দিয়ে কবিতা লিখতে পছন্দ করি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করতে।



break .png

Banner.png

Sort:  

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 4 months ago 

ধারাবাহিক ভাবে আপনার লেখা সাতক্ষীরা ভ্রমণের ৮ম পর্বে, গলদা চিংড়র পোনা বিক্রি করে জীবননির্বাহ করা চাচা সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেছেন ভাইয়া, চাচাকে স্যালুট।। চাচা আপনাদের দুপুরের খাবারের ওফার করেছে যেনে ভালো লাগলো। একদম ঠিক বলেছেন, চাচা দরিদ্র হলেও মনটা বেশ বড়। পোস্টের ছবি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। পোস্টটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

 4 months ago 

হ্যাঁ চাচার কথা আমাদের স্মরণীয় হয়ে থাকবে। সে দরিদ্র হলেও মনটা অনেক বড়।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

আপনি ইতি মধ্যে আপনাদের মাঝে ৮ টি পর্ব শেয়ার করছেন। তবে আপনার আগের পর্ব গুলো পড়া হয়নি।আজকে আপনার সাতক্ষীরা ভ্রমণ পোস্ট টি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আমারো আশা ছিল সাতক্ষীরা আরো অনেক জায়গায় ভ্রমণ করতে।তবে আপনার কিছু ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো।ধন্যবাদ ভাই আপনার ভ্রমণ করা অনুভূতি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 4 months ago 

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

সাতক্ষীরা ভ্রমণ বিষয়ক সুন্দর আরও একটি পোস্ট আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ভ্রমণ বিষয়ক পোস্টগুলো পড়লে অনেক কিছু বিষয় সম্পর্কে ধারণা অর্জন করতে পারা যায়। ঠিক তেমনি আপনার এই পোষ্টের মধ্য দিয়ে বেশ অনেক তথ্য পেলাম। অনেক অনেক ভালো লাগলো আশা করি পরবর্তী পর্ব খুব শীঘ্রই তুলে ধরবেন আমাদের মাঝে।

 4 months ago 

আমার পোষ্টের মাধ্যমে যদি কেউ তথ্য জানতে পারে তাহলে সেটা তো আমার সার্থকতা।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

যশোরের বেনাপোলের সঙ্গে ভারতের বর্ডার রয়েছে। এবং যশোর থেকে ভারত খুব একটা দূরেও না। সাতক্ষীরার শ‍্যামনগর জায়গা টা বেশ বিখ্যাত। এখানে ঘুরে দেখার মতো অনেক কিছু আছে। তার মধ্যে একটা হচ্ছে এই কিছু রাজবাড়ী। সাতক্ষীরা সার্কিট হাউজ টা দেখছি বেশ সুন্দর। যাএাপথের বেশ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। চমৎকার লাগছে ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

আসলে বাইক ট্যুর ছাড়া এরকম পর্যায়ক্রমে জায়গাগুলো ঘুরে দেখাও হয় না আর ফটোগ্রাফিও ক্যাপচার করা যায় না।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

আপনার সাতক্ষীরা ভ্রমণের একের পর এক পর্ব আমি দেখে আসছি৷ আজকেও খুবই সুন্দরভাবে এই স্থান ভ্রমণ করেছেন এবং খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন৷ একইসাথেই সাতক্ষীরার সকল সৌন্দর্যগুলো আপনি প্রতিনিয়ত আমাদের মাঝে শেয়ার কর আসছেন৷ এখানে যখন ভ্রমণ করবো তখন যেন মনে হবে একেবারে চেনা৷ প্রতিনিয়ত আপনার কাছ থেকে খুব সুন্দর ফটোগ্রাফির মাধ্যমে এই স্থান সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারছি এবং দেখছি৷

 4 months ago 

হ্যাঁ আপনি সবগুলো পর্বতেই মতামত প্রকাশ করেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

ভবিষ্যতেও করার চেষ্টা করবো।

Posted using SteemPro Mobile

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.14
JST 0.028
BTC 58522.85
ETH 2614.85
USDT 1.00
SBD 2.43