ঘটে যাওয়া সত্য ঘটনা। || by @kazi-raihan
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@kazi-raihan বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ - ৫ই চৈত্র | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | বসন্ত-কাল |
আমি কাজী রায়হান,আমার ইউজার নাম @kazi-raihan।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে একটি সত্য ঘটনা শেয়ার করব। ঘটনাটি আজ থেকে প্রায় ১০ বছরের বেশি পুরনো। গল্পটা আমি আমার ছোট খালার মুখে শুনেছিলাম। আমার ছোট খালাদের বাড়ি খোকসা বাস স্ট্যান্ডের পাশেই আর হাইওয়ে রাস্তা আর খালাদের বাড়ির মধ্যে শুধু ছোট্ট একটি পুকুর। বলতে গেলে রাস্তা দিয়ে কোন গাড়ি গেলে সেটা স্পষ্টভাবে বোঝা যায় বা দেখা যায়। একটা সময় ছিল বাংলাদেশে ডাকাতের বেশ ভালোই প্রভাব ছিল যদিও বর্তমানে সেটা প্রশাসনের কারণে পর্যায়ক্রমে দিন দিন অনেকটাই কমে যাচ্ছে। ডাকাতরা মানুষের বাড়িতে বা রাস্তা অবরোধ করে লুট করে নিত এমনকি মানুষকে মেরে ফেলত। ছোট খালা আমাদের বাড়িতে ঘুরতে আসার পর রাতের বেলায় সেই গল্পটা আমাদের সাথে শেয়ার করলো, তখন ছিল শীতের মৌসুম। শীতের শেষ আর গরমের শুরু হবে, রাতের বেলায় হালকা শীত অনুভব হয়। আমাদের উপজেলার ওসমানপুর নামক একটি ইউনিয়ন আছে সেই ইউনিয়নটির গড়াই নদীর বিপরীত পাশে অবস্থিত। সেই গ্রামের বেশিরভাগ লোক এই সন্ত্রাসী কাজের সাথে লিপ্ত তাছাড়া একটা সময় ছিল নদীর পাড়ের লোকজন সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সাথে বেশি যুক্ত থাকত।
ওসমানপুর গ্রামটি গড়াই নদীর পাড়ে অবস্থিত। সেই গ্রাম থেকে একদল ডাকাত রাতের বেলায় রওনা হল হাইওয়ে রাস্তার দিকে আর তাদের কিছু সঙ্গীত আগে থেকেই হাইওয়ে রাস্তার পাশে বড় একটি গাছ রেখে দিয়েছিল সেটা রাস্তার উপর ফেলে দিয়ে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি করবে। সাধারণত গভীর রাতে হাইওয়ে রাস্তা দিয়ে মাল বোঝাই ট্রাক চলাচল করে। বর্তমানে তো হাইওয়ে ট্রাফিক পুলিশের টহল বেড়েছে তখন অতটা ছিল না। তারা মাঝ রাতে বড় একটি গাছ কেটে রাস্তার উপর ফেলে দিল আর রাস্তা অবরোধ করে দিল সেই সাথে রাস্তার পাশে থাকা গাছগুলো রাস্তার উপর রেখে দিল। কিছু সময় ধরে অপেক্ষা করছিল যদি কোন বাস আসে তাহলে সেই বাস থেকে সব লুট করবে। রাতের বেলায় যেসব লোকজন বাসে উঠবে তাদের সবকিছু তারা ছিনতাই করার প্রস্তুতি নিয়ে গাছের আড়ালে লুকিয়ে ছিল। হঠাৎ গাছ ফেলে দেওয়ার কিছু সময় পরে দূর থেকে একটি গাড়ির আলো দেখতে পেল তখন তারা গাছের আড়ালে লুকিয়ে পড়ল।। গাড়িটা গাছের কাছাকাছি এসে এরকম রাস্তা বন্ধ দেখে গাড়ি থামিয়ে দিল।। যখনই ড্রাইভার গাড়ি থামিয়ে দিল তখনই ডাকাত দলের সদস্য গুলো গাড়ির চারপাশ ঘিরে নিল। প্রথমে ডাকাত দলের লোকজন ভেবেছিল যদি বাস হয় তাহলে তাদের বেশ কিছু টাকা আয় হবে কিন্তু যেহেতু ট্রাক ড্রাইভার ছিল তাই তাদের টার্গেট পুরোপুরি পূরণ হলো না।
তারা ট্রাক ড্রাইভার এর বুকের উপরে অস্ত্র ঠেকিয়ে তার কাছে থেকে ১০ হাজার টাকা সহ তার মোবাইল নিয়ে নিল। ট্রাক ড্রাইভার কে ট্রাক থেকে নামিয়ে পাশের একটি গাছের সাথে বেঁধে রাখা হলো। ডাকাত দলের সদস্য গুলো অপেক্ষা করছিল যেন একটি বাস আসে। কিছু সময় অপেক্ষা করার পরে আবার দেখতে পেল দূর থেকে একটি গাড়ি আসছে তারা তখন ধারণা করলো হয়তো এই গাড়িটা বাস হতে পারে। একটা বাসে ৩০ থেকে ৪০ জন লোক থাকে আর সবার কাছ থেকেই যদি অল্প কিছু করে টাকা তারা ছিনতাই করতে পারে তাহলে তাদের টার্গেট পূরণ হবে সেই আশায় তারা দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করছিল। গাড়িটা কাছে আসার পরে তারা বুঝতে পারল হ্যাঁ এটা একটি বাস তখন সবাই আবার একইভাবে নিজেদের কৌশল অনুযায়ী বাসটিকে ঘেরাও করল। বাসের যাত্রীদের কাছ থেকে টাকা পয়সা সব কিছু কেড়ে নিচ্ছিল আর তাদের প্রতি অত্যাচার করছিল। হঠাৎ করেই পুলিশের গাড়ির আওয়াজ তাদের কানে আসে। তারা বুঝতে পারে হয়তো পুলিশের গাড়ি হবে নয়তো বা অ্যাম্বুলেন্স। গাড়িটা যখন কাছে চলে আসলো তখন তারা বাস থেকে দ্রুত নেমে গাছের আড়ালে লুকিয়ে পড়ল আর গাড়িটা কাছে আসার পরে যখন বুঝতে পারলো সেটা একটি পুলিশের গাড়ি তখন তারা নদীর দিকে পালিয়ে যেতে লাগলো। পুলিশের গাড়ি যখনই সেখানে গাছ হেলানো দেখল তখনই বুঝতে পারল হয়তো এখানে ডাকাতি হয়েছে আর বাসের লোকজনের চিৎকার কান্নায় বুঝতে পারল এখানে ডাকাতি হয়েছে। লোকজন পুলিশের গাড়ির আওয়াজ শুনে কিছুটা স্বস্তি ফিরে ফেলুন এবং বাসের জানালা দিয়ে দেখছিল ডাকাত দলের লোক গুলো কোন দিকে যাচ্ছে। পুলিশের গাড়ি থামিয়ে তাদেরকে জিজ্ঞাসা করার সঙ্গে সঙ্গেই তারা বিস্তারিত বলতে থাকলো আর কিছু লোক বলছিল তারা এই দিকে গিয়েছে তখনই পুলিশ সদস্যরা তাদেরকে তাড়া করছিল।
ডাকাত দলের সদস্য বুঝতে পারল পুলিশ সদস্যরা তাদেরকে তাড়া করেছে। তারা দল বিচ্ছিন্নভাবে পালিয়ে যেতে লাগলো। চাঁদের আলোয় তাদেরকে পুলিশ সদস্যরা দূর থেকেই দেখতে পাচ্ছিল আর তাড়া করছিল। মাঠের মাঝামাঝি জায়গায় যাওয়ার পরে যখন ডাকাত দলের সদস্যরা বুঝতে পারল পুলিশ তাদের পিছু ছাড়ছে না তখন তারা গুলি ছুঁড়তে লাগলো। পুলিশ সদস্যরাও বিপরীত দিক থেকে গুলি ছুড়তে লাগলো। যখনই এরকম গুলির আওয়াজ শুরু হলো তখন আশপাশের এলাকার লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হল মাঝরাতে মাঠের মধ্যে এরকম গুলির শব্দ শুনে সবাই ভয় পেয়ে গেল। মসজিদের মাইকে বলে দেওয়া হচ্ছিল মাঠের মধ্যে ডাকাত আর পুলিশের মধ্যে গোলাগুলি হচ্ছে আপনারা সবাই সাবধানে থাকেন। একপর্যায়ে দুইজন ডাকাত দলের সদস্যকে পুলিশ ধরতে সক্ষম হয় আর বাকি ডাকাত দলের সদস্য গুলো পালিয়ে যায়।
তাদেরকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পরে তারা তাদের ডাকাতির প্লানিং পুলিশের কাছে স্বীকার করে। সেই সাথে বাস থেকে ছিনতাই করা টাকা পয়সা সহ মোবাইল ফোনগুলো পুলিশ ফিরিয়ে দিতে সক্ষম হন। পরবর্তীতে সেই দুই ডাকাত দলের সদস্যকে আইনের আয়ত্তে আনা হয়। তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করে। সেই ঘটনার পর থেকে আর ওই এলাকায় তেমন কোন ডাকাতির ঘটনা শোনা যায়নি। আসলে পুলিশ সদস্যদের সাহসিকতার কারণেই হয়তো সেই এলাকাটায় আর নতুন করে কোন ডাকাতীর ঘটনা ঘটেনি তাছাড়া নিরীহবাসের যাত্রীসহ ট্রাক ড্রাইভার এর কাছ থেকে লুট করে নিয়ে যাওয়া টাকা পয়সাগুলো তারা ফেরত দিতে পেরেছিল।
এই ছিল আমার আজকের আয়োজনে।
ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ভালো থাকবেন সবাই , আল্লাহ হাফেজ👋।
সবাই ভালোবাসা নিবেন 💚🌹
ইতি,
@kazi-raihan
আমার পরিচয়
আমি কাজী রায়হান। আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, গল্প লিখতে ও বাইক নিয়ে ঘুরতে খুবই ভালোবাসি। মনের অনুভূতির ডাকে সাড়া দিয়ে কবিতা লিখতে পছন্দ করি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করতে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
ঘটে যাওয়া এই সত্য ঘটনাটি পড়ে বেশ ভয় পেলাম। এভাবে ডাকাতেরা সাধারণ জনগণদের ঘেরাও করলে তারা অনেক বেশি আতঙ্কিত হয়ে যায়। এ ধরনের গল্পগুলো আমিও শুনেছি কিন্তু এখন তেমন বেশি দেখা যায় না । অবশেষে পুলিশের সাহসিক তার কারণে দুজন ডাকাত তারা ধরতে সক্ষম হলো এবং বাসের যাত্রীদের মালামাল ফেরত দিতে পেরেছে দেখে ভালো লাগলো।
গল্পের ঘটনায় পুলিশ অনেক বড় ভূমিকা পালন করেছে।
খুব সুন্দর একটি বাস্তব ঘটনা আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইজান। আপনার এই ব্লগ পড়ার মধ্য দিয়ে বেশ একটা বিষয় সম্পর্কে ধারণা পেয়ে গেলাম। ঠিক এমন জাতীয় গল্পগুলো মুখে শুনতে আমার বেশি ভালো লাগে। অতীতে দাদাদের মুখে নানান বিষয়ে গল্প শুনতাম, তবে বেশি ভালো লাগতো ভূতের গল্প শুনতে। আর চোর ডাকাতের বাস্তব ঘটনার শুনলে বেশ ভয় পেয়ে যেতাম। তবে খুবই ভালো লাগলো আপনার ঘটনা পড়ে।
আপনার কাছে আমার ঘটনাটি পড়ে বেশ ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাইয়া।
আজকে সত্য ঘটনা অবলম্বনে পোস্টটি লিখেছেন। পোস্টটি পড়ে পুরনো দিনের বেশ কিছু ঘটনা জানতে পারলাম। আমিও শুনেছি আগের দিনে এভাবে ডাকাতি হতো। যাইহোক এখনকার সময়ে এগুলো তেমন বেশি শোনা যাচ্ছে না। তবে ঐঘটনার পর থেকে এলাকাতে ডাকাতি বন্ধ হয়েছে জেনে বেশ ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ ভাই পোস্টটি উপহার দেয়ার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আমার গল্প পড়ে চমৎকার মতামত প্রকাশ করার জন্য।
ঘটে যাওয়া সত্য ঘটনা পড়তে পড়তে আমার তো মনে হচ্ছিল আমি যেন কোন ছবির রিভিউ পড়ছিলাম। কেননা পুলিশ সাহসিকতার সাথে ডাকাতদের সাথে বন্দুকযুদ্ধ করে, তাদের পরাজিত করেছে, এবং দুজন ডাকাত কেউ ধরেছে। যাক বাসের যাত্রীরা তাদের মালামাল ফিরে পেয়েছে, সেই সাথে ডাকাত দুজন আইনের আওতায় এসেছে এটা শুনে খুব ভালো লাগলো। যদিও বা ঘটনাটি আজ থেকে দশ বছর আগের, তবুও ঘটনাটি পড়তে গিয়ে ভীষণ ভালো লাগলো ভাই। আপনার ছোট খালার মুখে থেকে শুনা সত্য গল্পটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
হ্যাঁ আগে এক সময় এরকম ডাকাতি হত আর গল্পটা পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাই।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
খুবই সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন আপনি৷ আসলে এরকম ঘটনা পূর্ববর্তী সময়ে অনেক শুনতাম এবং মনে হতো সেগুলো আসলে গল্প৷ তবে আজকে যেভাবে আপনি এটি শেয়ার করেছেন তা পড়ে খুবই ভালো লাগলো৷ আসলে ডাকাতরা এরকমই অনেক কিছু করে থাকে এবং এখানে পুলিশের সাহসিকতার কারণে সকলকে বাঁচিয়েছেন এবং দুজন ডাকাতকেও ধরে নিয়েছেন৷ একইসাথে বাসের সকলে তাদের সবকিছু বুঝে পেয়েছে শুনে খুবই ভালো লাগলো৷ অসংখ্য ধন্যবাদ৷
গল্প পড়ে সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
আসলে আমি কিন্তু ডাকাতির এরকম ঘটনা গুলো প্রচুর পরিমাণে ঘটে থাকতো। ডাকাতেরা অনেক রকমের প্ল্যান করত ডাকাতি করার জন্য। আমি এরকম অনেক ডাকাতির কথা শুনেছি, যেগুলো অনেক রাতে এরকম ভাবেই করা হতো। আপনি আপনার খালার মুখ থেকে শোনা এই ডাকাতির গল্পটা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। তবে ওই ডাকাত গুলোকে পুলিশ ধরতে পেরেছে এটা শুনেই খুব ভালো লেগেছে। অনেক সুন্দর করে আপনি এটা শেয়ার করেছেন সবার মাঝে।
গল্পটা শোনার পরে আমার কাছেও এই বিষয়টা বেশ ভালো লেগেছিল যে ডাকাত দলের দুজন সদস্য পুলিশের হাতে ধরা পড়েছিল।
আগের দিনে এরকম গ্যাং মিলে ডাকাতি করত রাতের বেলায়। তাঁরা ট্রাকের ড্রাইভারকে বেঁধে রেখেছিল তার থেকে সবকিছু নিয়ে। আর অন্য আরেকটা গাড়ি আসার জন্য অপেক্ষা করছিল। আর বাসের প্রত্যেকটা মানুষের থেকে অনেক কিছুই নিয়ে গেছে। কিন্তু তখনই সেখানে পুলিশ এসেছিল। আর শেষ পর্যন্ত তাদের সবাইকেই ধরতে পেরেছে বিষয়টা আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে। আগে চেকপোষ্ট না থাকার কারণে এত কিছু হয়েছে। এখন এগুলো খুব একটা দেখা যায় না।
হ্যাঁ এখন তেমন শোনা যায় না যে ডাকাতি হয়েছে।
গ্রামাঞ্চলে এরকম ডাকাতির ঘটনা আমি প্রচুর শুনেছি, তবে সেই জিনিসগুলো এখন আর নেই। বড় রাস্তার পাশে গাছ ফেলে দিয়ে ডাকাতি করা কিংবা নৌকায় করে গ্রামের মধ্যে এসে ডাকাতি করার ঘটনা তো সেই সময় কমন ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত যে পুলিশগুলো ডাকাতদের ধরতে সক্ষম হয়েছিল এবং সমস্ত টাকা-পয়সা, মালামাল সবাইকে ফেরত দিতে পেরেছিল, এটাই অনেক বড় কথা। অনেকদিন পর পুরনো দিনের একটা গল্প মনে পড়ে গেল আপনার এই পোস্ট পড়ে।
হ্যাঁ একসময় ডাকাতির প্রভাব অনেক বেশি ছিল আর এখন প্রশাসনের নজরদারি বেড়ে যাওয়ার কারণে বিষয়টা তেমন একটা দেখা যায় না।
তাহলে তো ভাই এই দিক দিয়ে প্রশাসনের প্রশংসা করতেই হয়।