বেকারত্ব। || by @kazi-raihan
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@kazi-raihan বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ - ১৬ই চৈত্র | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | বসন্ত-কাল |
আমি কাজী রায়হান,আমার ইউজার নাম @kazi-raihan।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
বর্তমান পরিস্থিতিতে বেকারত্ব যেন দিন দিন বেড়েই চলেছে এই বেকারত্ব সৃষ্টি হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে জনসংখ্যা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে না। এই বেকারত্ব অভিশাপ থেকে মুক্তি পেতে হলে প্রথমত জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে আর দ্বিতীয়তঃ কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করতে হবে। কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করতে হলে নতুন নতুন সব উদ্যোগ নিয়ে কাজ করতে হবে আর সেই উদ্যোগগুলোকে সফল করতে হলে আমাদেরকে বিভিন্ন কাজ করতে হবে যার মাধ্যমে বেকারত্ব দূর হতে পারে। তাছাড়া যদি জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ করা যায় তাহলে পর্যায়ক্রমে কর্মসংস্থানের পোস্টগুলো খালি হবে আর সেখানে নতুন নতুন স্টাফ যুক্ত হতে পারবে সেক্ষেত্রে কিছুটা বেকারত্ব পর্যায়ক্রমে দূর হবে। তাছাড়া আমাদের দেশে শিল্পায়নের অভাব, বিদেশি বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশে যদি শিল্প কারখানা চালু করা হয় সে ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে তাহলেও বেকারত্ব দূর হতে পারে। নতুন একটি কারখানা তৈরি হলে সেখানে নতুন কর্মী প্রয়োজন সে ক্ষেত্রে যারা বেকারত্বয় ভুগছে তারা সেই কারখানায় কর্মী হিসেবে যুক্ত হলে বেকারত্ব দূর হবে।
আমাদের দেশে আরেকটি কুসংস্কার চালু আছে সেটা হচ্ছে যারা লেখাপড়া শিখেছে তারা কৃষিখাতে বিনিয়োগ করতে চায় না। সবাই শুধু চাকরির পিছনে ছুটতে চায় যার কারণে আরো বেকারত্ব বৃদ্ধি পায়। লেখাপড়া শেষ করে যদি কৃষিখাতে বিনিয়োগ করে সেক্ষেত্রে জমী চাষের মাধ্যমে সে নিজেও স্বাবলম্বী হবে সেই সাথে জমি চাষের জন্য যে লোক নিয়োগ করবে তার মাধ্যমেও বেকারত্ব দূর হবে। তবে এক্ষেত্রে সর্বপ্রথম আমাদেরকে চাকরির ভূত মাথা থেকে নামাতে হবে। বাংলাদেশ যেহেতু কৃষি নির্ভর দেশ তাই কৃষি খাতে বিনিয়োগ করলে সহজেই সফলতা অর্জন করা যাবে। তবে আমার মনে হয় শিক্ষা লাভের পাশাপাশি বইয়ের পাতায় কৃষি খাতের গুরুত্ব সম্পর্কে কিছুটা আলোচনা করা উচিত তাহলে লেখাপড়া শেষ করে কৃষি খাতের উপরে বিনিয়োগ করার প্রতি তাদের একটা আগ্রহ সৃষ্টি হবে। যদিও এখন টিভি সংবাদে অনেক জায়গায় দেখা যায় লেখাপড়া শেষ করে সীমিত পরিসরে কৃষি খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে সফলতা অর্জন করেছে।
ধরুন আপনি লেখাপড়া শেষ করে চাকরির জন্য চেষ্টা করছেন কিন্তু চাকরি হচ্ছে না সে ক্ষেত্রে আপনি চাইলে আপনার বাড়ির আশপাশের কিছু পুকুর লিজ নিয়ে বা পুকুরগুলোকে পুনরায় খনন করে সেখানে মাছ চাষ করে স্বাবলম্বী হতে পারেন। এক্ষেত্রে কৃষি খাতের মৌসুমী বেকারত্ব অনেকটা কমিয়ে আনা যায়। বর্তমানে স্থানীয় সরকার নানান উদ্যোগের মাধ্যমে এই ধরনের প্রজেক্ট সামনে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তাছাড়া সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে আপনি এই ধরনের প্রজেক্টগুলো চালু করতে পারেন আর এই প্রজেক্টে সরকার বাড়তি সুবিধা প্রদান করে। সেক্ষেত্রে সফলতা পাওয়া খুব সহজ। আপনি যদি ব্যাংক থেকে স্বল্প মুনাফায় টাকা পেয়ে থাকেন আর সেটা কৃষিখাতে বিনিয়োগ করেন সেক্ষেত্রে আপনার সফলতা অর্জন করতে আরও সুবিধা হবে।
তারপরে আর একটা বিষয় হচ্ছে আমাদের বর্তমান যে শিক্ষা ব্যবস্থা সেই শিক্ষা ব্যবস্থায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উপর জোরদার করতে হবে। লেখাপড়ার পাশাপাশি প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যম গুলো খুলে দেওয়া হলে তারা নতুন কিছু আবিষ্কার করতে পারবে সেক্ষেত্রে অনেকাংশেই বেকারত্বের প্রভাব কমে যাবে। একটা ছেলে যখন প্রযুক্তির ছোঁয়া পেয়ে নতুন কোন প্রজেক্ট নিয়ে কাজ শুরু করবে সেক্ষেত্রে প্রজেক্টটা সফল হলে তার পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না তাই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষার উপরে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। আমরা যদি উন্নত দেশগুলোর দিকে দেখি সেক্ষেত্রে তাদের দেশে স্কুলে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কারিকুলাম অনুযায়ী শিক্ষা দেওয়া হয় তাই তারা অতি দ্রুত অগ্রসর হয়ে যাচ্ছে।
তাছাড়া আমাদের দেশে অধিক জনসংখ্যা হওয়ার কারণে অনেকেই বিদেশে শ্রম শক্তি বিনিয়োগ করার চেষ্টা করে। যদি বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধা দেওয়া হয় তাহলে দেশের বেকারত্ব কমতে পারে কেননা যারা বেকারত্ব সমস্যায় ভুগছে তারা যদি বাইরের দেশগুলোতে গিয়ে শ্রম বিনিয়োগ করে দেশে রেমিটেন্স পাঠাতে পারে তাহলে আমাদের দেশে আবার নতুন কর্মসংস্থান তৈরি করা সম্ভব। উদাহরণস্বরূপ একটা কথা বলি, একজন ব্যক্তি প্রবাস জীবন কাটিয়ে আসার পরে সব সময় চেষ্টা করে নতুন একটি প্রতিষ্ঠান তার নিজের দেশে দাঁড় করাবে। নিজ দেশে যদি একটি প্রতিষ্ঠান দাঁড় করাতে পারে সেক্ষেত্রে নিজ দেশের বা নিজ এলাকার লোক সেই প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দিতে হবে সেক্ষেত্রেও কিন্তু বেকারত্ব কমতে পারে।
আর সবচেয়ে যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সেটা হচ্ছে আমাদের দেশে শিক্ষা ব্যবস্থার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষার উপরে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। দেখুন আপনি বইয়ের পৃষ্ঠারে একটি কাজের বর্ণনা পড়লেন কিন্তু যখন সেই বর্ণনা পড়ে কাজটি বাস্তবে করতে যাবেন তখন কিন্তু আপনি পুরোপুরি দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে যাবেন। কিন্তু বইয়ের পৃষ্ঠায় একটি কাজের সম্পর্কে জানলেন এবং প্র্যাকটিক্যালি সেই কাজটি করলেন সে ক্ষেত্রে আপনি সহজেই সফলতা অর্জন করতে পারবেন। বর্তমান পরিস্থিতি আমাদের দেশে শিক্ষাব্যবস্থা এমন হয়েছে বইয়ের পৃষ্ঠারে সবকিছু শেখানো হয় কিন্তু প্র্যাকটিক্যালি বিষয়গুলো দেখানো হয় না। প্র্যাকটিক্যালি যদি বিষয়টি তাদেরকে দেখানো হয় সে ক্ষেত্রে তাদের বাড়তি দক্ষতা হবে এই বিষয়টি কখনো বিবেচনা করা হয় না। সহজ কথায় বলতে গেলে বইয়ের পৃষ্ঠারে সাইকেল চালানো সম্পর্কে পড়ে শিক্ষা লাভ করা আর প্র্যাকটিক্যালি সাইকেল চালানো শেখা দুটো বিষয়ের মধ্যে কিন্তু অনেক পার্থক্য। যাইহোক এরকম অনেক কারণেই আমাদের সমাজে বেকারত্ব দিনের পর দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই আমাদের সমাজের বেকারত্ব দূর করতে হলে এরকম প্রতিটা বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে বিশেষ করে বিনিয়োগের মাধ্যমে কর্মসংস্থান তৈরি করতে হবে।
এই ছিল আমার আজকের আয়োজনে।
ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ভালো থাকবেন সবাই , আল্লাহ হাফেজ👋।
সবাই ভালোবাসা নিবেন 💚🌹
ইতি,
@kazi-raihan
আমার পরিচয়
আমি কাজী রায়হান। আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, গল্প লিখতে ও বাইক নিয়ে ঘুরতে খুবই ভালোবাসি। মনের অনুভূতির ডাকে সাড়া দিয়ে কবিতা লিখতে পছন্দ করি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করতে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
বেকারত্ব যারা আছে তারা অভিশপ্ত জীবন পার করছে। বেকারত্ব মানুষ কখনোই পছন্দ করে না। সমাজের কারো কাছে তেমন মূল্যায়ন হয় না। সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে সুন্দর একটি পোস্ট করেছ বন্ধু। দোয়া করি দেশের সবাই যেন ভালো ভালো জব পায়। বেকারত্ব দূর হয়ে দেশকে উন্নতির দিকে নিয়ে যেতে পারে।
বর্তমান পরিস্থিতিতে এই বিষয়টা সবার কাছেই বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাই তো ভাবলাম বিষয়টা নিয়ে কয়েকটি টপিক লিখি।
ঠিক বলেছেন জনসংখ্যা বৃদ্ধি হারের তুলনায় কর্মসংস্থান কম যার জন্য বেকারত্ব বেড়ে যাচ্ছে। তবে এখন অনেক আগের তুলনায় উদ্যোক্তা বাড়ছে যার জন্য কিছুটা হলেও বেকারত্ব কমছে এমনকি মানুষ সফল ও হচ্ছে। তবে এটা ভালো বলেছেন লেখাপড়ার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষায় জোর দেওয়া উচিত।ভালো লাগলো।ধন্যবাদ
হ্যাঁ দিন দিন বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে আর এই বেকারত্ব অভিশাপ থেকে বাঁচতে হলে কারিগরি শিক্ষার উপর জোর দেওয়া উচিত।
পোস্ট পড়তে পড়তে চোখের সামনে আপনার পোস্টটি পড়লো বেকারত্ব নিয়ে। আর কি লিখব ভাই, আমার নিজের জীবনটা একদম বেকারত্বে ভরা। তাও সৃষ্টিকর্তা চালাচ্ছেন কোন মতে আমার বাংলা ব্লগের মাধ্যমে। সত্যিই আমার সেরা অর্জন বলতে বলতে আমার বাংলা ব্লগ। আমার বাংলা ব্লগের মাধ্যমে ঈদের মার্কেটটা করতে পারলাম এবং বেকারত্ব একদিন ঘুচিয়ে যাবে আমরা এই প্লাটফর্মে একদিন স্থায়ীভাবে শক্ত থাকবো এবং এই সমাজে একটা বেকার ছেলের কোন মূল্য নেই। তাকে নিয়ে অনেক খারাপ কথা ও বাজে কথা বলা হয় । অনেক কথা শুনতে হয়। দিনশেষে বেকার মানুষদের কোন মূল্য নেই। এই দুনিয়ায় যার টাকা নাই তাকে কেউ ভালোবাসে না। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা ঠিকই আছে কিন্তু সঠিক মূল্যায়ন হয় না।
দামি কথা বলেছেন ভাই, শিক্ষা ব্যবস্থা আছে কিন্তু সঠিক মূল্যায়ন নেই যার কারণে প্রতিনিয়ত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে।
কয়েকদিন আগে একটা নিউজ দেখেছিলাম। যেখানে একটা জরিপে দেখা গেছে বতর্মানে বাংলাদেশের ৩০ ভাগ যুবক শিক্ষাতেও নেই কর্মতেও নেই। অর্থাৎ তারা কিছুই করছে না। অবস্থা টা দেখেন। বেকারত্ব দূর করতে আপনি যে পয়েন্ট গুলো তুলে ধরেছেন সেগুলোর সাথে আমি একমত। তবে ক্রমেই একটা কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে। কারণ আমাদের দেশে যেভাবে বোঝানো হয় সরকারি চাকরি না হলে জীবন বৃথা। এর জন্য অনেক যুবক ২৯-৩০ বছর পযর্ন্ত বেকারই থাকে ঐ সরকারি চাকরির চেষ্টা করে যায়। এই ধারণা টা সবার আগে বদলাতে হবে।
সর্বপ্রথম আমাদেরকে মাথা থেকে সরকারি চাকরির ভূত নামাতে হবে তাহলেই সবাই কিছুটা স্বস্তির সাথে অন্য কাজে লিপ্ত হবে।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
বেকারত্ব জীবনটা অনেক কষ্টের । একমাত্র তারাই বুঝতে পারে সে বিষয়টি কখনো মুখ ফুটে বলতে পারে না । যেমনটা আপনি আজকে পোষ্টের মাধ্যমে অনেক বিষয় তুলে ধরলেন। লেখাপড়া শেষে যখন বাড়িতে বসে থাকে অনেকে অনেক ধরনের সমালোচনা করে। যেগুলো সহ্য করার মত মানসিকতা তৈরি করে চলতে হয়। ভালো একটি পোস্ট ছিল।
সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি বেশ দারুণ একটি টপিক্স নিয়ে লিখেছেন। আসলেই আমাদের দেশে যে হারে বেকারত্বের হার বাড়ছে কিছুদিন পর অবস্থা আরো বেশি খারাপ হবে। আমাদের দেশে কর্মসংস্থান। আর আমরা সবসময় চাকরিতে দৌড়ায় সেজন্য বেকার থাকি। আমরা যদি নিজেরাই উদ্যোক্তা হই তাহলে কিন্তু ব্যাপারটা বেশি ভালো হয়। এই যে আপনি বলেছেন বাড়ির পাশে পুকুর থাকলে মাছ চাষ করতে এমনটা হলে ব্যাপারটা বেশ ভালো হয়।
হ্যাঁ সর্বপ্রথম আমাদেরকে উদ্যোক্তা হতে হবে তাহলেই এই সমস্যার সমাধান খুঁজে পাওয়া যাবে।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে সময় উপযোগী একটি পোস্ট লিখে শেয়ার করেছেন। ঠিক বলেছেন ভাই আপনি আসলে আমাদের দেশে দিন দিন বেকারত্ব অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমি মনে করি বেকারত্বের মূল কারণ হচ্ছে জনসংখ্যা বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু কর্মস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে না এজন্যই বেকারত্ব আমাদের সমাজে বেড়েই চলে। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি বিষয় নির্বাচন করে পোস্ট লেখে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আমাদের দেশে প্রতিনিয়ত জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হচ্ছে না যার কারণে প্রতিনিয়ত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আসলে এখন দেশের যে পরিস্থিতি পড়াশোনা একেবারে শেষ করার পরেও কেউই চাকরি পাচ্ছে না৷ এর ফলে বেকারত্বের হার অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে৷ বেকারত্বের কারণে অনেক ধরনের সমস্যারও সম্মুখীন হতে হচ্ছে৷ এর ফলে অনেকেই অনেক ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয় এবং অনেকেই খুব কষ্টের সাথে তাদের জীবন যাপন করে৷ কারণ অনেকেই তাদেরকে অনেক কথা বলে৷ যাইহোক আপনি আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে খুব সুন্দর ভাবে সবগুলো বিষয় ফুটিয়ে তুলেছেন৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে৷
এই বেকারত্ব দূর করতে হলে লেখাপড়া শেষ করে যে চাকরি করতে হবে এই কথাটা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে।
একেবারে সঠিক কথা বলেছেন৷ তা নাহলে কোনোভাবেই এই দূর হওয়ার নয়।