ভালোবাসি বলা হয় নি /পর্বঃ-০৩ [benificiary ১০% @shy-fox]|

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আজ - ০৩ কার্তিক | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | বুধবার | শরৎকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে একটি ছোট গল্প উপস্থাপন করব, যদিও প্রতিনিয়ত আমি আপনাদের মাঝে ছোট গল্প উপস্থাপন করে থাকি। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • ছোট গল্প
  • আজ ০৩রা কার্তিক, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  • বুধবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ দুপুর সবাইকে......!!


গল্প পরতে কার না ভালো লাগে আপনারাই বলুন...? আপনাদের কার কাছে কেমন লাগে সেটা আমি জানি না তবে ব্যক্তিগতভাবে গল্প করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আমি এটাও মনে করি কমিউনিটির সকলের কাছেই ছোট ছোট গল্প পড়তে হয়তো অনেক বেশি ভালো লাগে। ব্যক্তিগতভাবে আমি সবসময়ই চেষ্টা করি ছোট ছোট গল্প পড়ার জন্য। কমিউনিটিতে যোগ দেওয়ার পর থেকেই অনেক রকম গল্প পড়েছি। কমিউনিটির প্রায় প্রতিটি সদস্যই অনেক সুন্দর সুন্দর গল্প লেখে যে গল্পগুলো পড়ে নিজের কাছে এক অন্যরকম ভালোলাগা কাজ করে। সময় পেলেই আমি কমিউনিটিতে সকলের গল্প করি এবং কিছুটা জ্ঞান আহরণ করার চেষ্টা করি। মূলত সেই জ্ঞান থেকেই আমি ছোট ছোট গল্প লিখি। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আমি আপনাদের মাঝে আজকে ছোট্ট একটি গল্প উপস্থাপন করব। ছোট্ট এই গল্পটি আশা করছি আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগবে। যদিও গল্পটি আমি কয়েকটি পর্বে উপস্থাপন করব আশা করছি প্রতিটি পর্ব আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে। তো চলুন আর বেশি কথা না বাড়িয়ে গল্প শুরু করি।



প্রচন্ডরকম ভাবে ব্যস্ত থাকার কারণে হয়তো ধারাবাহিকভাবে গল্প আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পারেনি। তবে আমি দুইটা পর্ব আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছিলাম যে দুইটা পর্ব আপনারা খুবই চমৎকারভাবে পড়েছিলেন এবং সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। দ্বিতীয় পর্ব আমি শেষ করেছিলাম অনেকদিন পরে শাহেদ গ্রামে ফিরেছে, আর শাহেদের প্রিয় বন্ধু রিফাত এবং রিফাতের ছোট বোন এই খবরটা শাহেদের মায়ের কাছে অনেক আগেই পৌঁছে দিয়েছে। শহীদের মা অধীর আগ্রহ নিয়ে বসে আছে তার ছেলেকে দেখার জন্য। সন্ধ্যার আগমুহূর্তে শাহেদ তার বাসায় এসে পৌঁছায়। শাহেদ কে দেখে তার মা কান্না জড়িত কন্ঠ নিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে। এরপরে শাহেদ নিজেকে আর কন্ট্রোল করতে পারলো না সেও কান্না শুরু করল আসলে কোন সন্তানের সামনে যদি তার মা কান্না করে তাহলে সেই সন্তান কখনোই আর স্থির থাকতে পারে না। এরপরে শাহেদের বাবা কোথা থেকে যেন খবর পেয়েছে যে তার ছেলে বাসায় এসেছে। যেহেতু শাহেদ তার বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান আর অনেকদিন পরে সে বাসায় এসেছে তাকে দেখে তার মা-বাবা দুজনেই অনেক খুশি।

heart-3085515__480.jpg

source

এরপরে শাহেদ তার মা-বাবার সঙ্গে কিছুটা সময় অতিবাহিত করার পরে সে তার বাসা থেকে বের হয়ে যায়। মূলত তার বাসা থেকে বের হওয়ার একটাই উদ্দেশ্য ছিল তার ছোটবেলার বন্ধু রিফাত এবং তার ছোট বোন ঋতুর সঙ্গে দেখা করার জন্য তার মন উতলা হয়ে রয়েছে অনেক আগে থেকেই। অনেকটা বছর হলো তাদের সঙ্গে দেখা হয় না । সেই ছোটবেলায় তাদের সঙ্গে কতনা স্মৃতি কতটা সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছে। এসব কিছু ভাবতে ভাবতেই শাহেদ হাঁটতে হাঁটতে তার প্রিয় বন্ধু রিফাতের বাড়িতে চলে যায়। শাহেদ রিফাতদের বাড়ির সামনে গিয়ে রিফাতের নাম ধরে ডাকতে থাকে। বাড়ির মধ্যে রিফাত এবং ঋতু দুজন একত্রে বসে গল্প করছিল, মূলত তারা সাহেদকে নিয়েই গল্প করছিল। হঠাৎ রিফাত বাড়ির ভেতর থেকে বের হয়ে এসে সাহেদকে দেখতে পায়। দুই বন্ধু দুজনকে দেখে অনেকটা আনন্দিত হয় এবং দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে। আসলে বন্ধুত্ব এমন ই কোন প্রিয় বন্ধু যদি অনেকদিন বাহিরে থাকে বা তার সঙ্গে যদি কোন রকম দেখা সাক্ষাৎ না হয়। সেই বন্ধুটার সঙ্গে যদি হঠাৎ করে দেখা হয় তাহলে আনন্দের শেষ থাকেনা। দুজন দুজনকে আলিঙ্গন করে আসলে এরকম বন্ধুত্ব খুঁজে পাওয়া অনেক বেশি কষ্টসাধ্য। বন্ধুত্বের মর্যাদা সকলেই রক্ষা করতে পারে না, বন্ধুত্ব শব্দ টা ছোট হলেও এর মহত্ত্ব অনেক বড়। যেটা শাহেদ এবং রিফাত এর মাঝে বিদ্যমান।

friend-1753870__480.jpg

source

অনেকদিন পরে দুই বন্ধু একত্রিত হয়েছে। সেই কয়েক বছর আগে শাহেদ লেখাপড়া করার জন্য শহরে ধাবিত হয়েছে, যেহেতু শাহেদের বাবা কিছুটা স্বাবলম্বী ছিল তাই লেখাপড়া করার জন্য তাকে শহরে পাঠিয়ে। এদিকে রিফাতের বাবা তেমন বেশি স্বাবলম্বী ছিল না তাই সে গ্রামের একটা কলেজে ভর্তি হয়েছে। তখন তাদের কাছে তেমন মোবাইল ফোন ছিল না যে দুই বন্ধু যোগাযোগ করবে। অনেকদিন পরে দুজন দুজনকে দেখে অনেকটাই আবেগ প্রবল হয়ে গিয়েছে। এরপরে শাহেদ এবং রিফাত তাদের বাসার মধ্যে আসে। হঠাৎ তাদের সামনে ঋতু চলে আসে, প্রথম অবস্থায় ঋতুকে দেখে সাহেদ চিনতেই পারেনা। ঋতুর দিকে শাহেদ তাকিয়ে থাকে পরবর্তীতে রিফাত তাকে বলে, কিরে ওকে চিনতে পারছিস না..? আরে ও আমার ছোট বোন ঋতু। কথাটা শুনে শাহেদ অনেকটাই অবাক হয়ে যায়। কারণ সাহেব যখন শহরের দিকে ধাবিত হয় তখন অনেকটাই ছোট ছিল এখন ঋতু বড় হয়ে গিয়েছে। এরপরে ঋতুর সঙ্গে শাহেদ কিছুটা কথা বলে তাদের মা-বাবার কাছে চলে যায়। রিফাতের মা-বাবা সাহেবকে তাদের ছেলের মতোই ভালোবাসতো এবং আদর করত।

অনেকদিন তাদের সঙ্গে দেখা বা কথা হয় না। রিফাত তার মাকে আগে জানিয়ে রেখেছিল যে শাহেদ আজকে বাসায় আসবে। তাই রিফাতের মা সাহেবের জন্য অনেক রকমের খাবার রান্না করে রেখেছে। যদিও রিফাত অনেক বেশি ক্ষুধার্ত ছিল সে তার বাসা থেকে খাবার খায়নি কারণ প্রিয় বন্ধুর সঙ্গে দেখা করার জন্য সে খুব তাড়াতাড়ি তাদের বাসায় চলে এসেছে। এরপরে তারা তিনজন একত্রে খেতে বসে এবং রিফাতের মা তিনজনকেই পেট ভরে খাবার খাওয়ায়। খাওয়া-দাওয়া শেষ করে তারা গল্পে মেতে উঠে একে অপরের সাথে। ছোটবেলার কত রকম স্মৃতি কত রকম ভাবে তারা আনন্দ করত কি রকম ভাবে স্কুলে যেত কিভাবে খেলা করত এই নিয়ে তারা গল্পে মেতে ওঠে। গল্প করতে করতে অনেকটা রাত হয়ে যায় তখন শাহেদ তাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করে। কিন্তু রিফাত নাছোড়বান্দা সে সাহেদকে একা একা ছাড়বে না। তাই রিফাত সাহেদকে তার বাসা পর্যন্ত পৌঁছে দিয়ে আসে। বাসায় যাওয়ার পথে তারা দুজন দুজনকে আগেই বলে রাখে সকালবেলা তারা নদীর ঘাটে ঘুরতে যাবে। সাহেদকে বাসায় পৌঁছে দিয়ে রিফাত বাসায় চলে আসে। পরের দিন সকাল বেলা......!!!


যাই হোক গল্পটি আমি যেহেতু কয়েকটি পর্বে আমি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করব সেহেতু আমি এখানেই আমার প্রথম দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্ব শেষ করছি। খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে পরবর্তী কয়েকটি পর্ব উপস্থাপন করব। আমি আশা করছি এই গল্পটি আপনাদের অনেক বেশি ভালো লাগবে। মূলত গল্প লেখাটা আমি অনেকটাই বেশি পছন্দ করি। আর এরকম অনুগল্প আমি প্রতিনিয়ত আপনাদের মাঝে শেয়ার করে যাচ্ছি এবং ভবিষ্যতেও শেয়ার করবো বলে আশা রাখি।



ভালোবাসি বলা হয় নি /পর্বঃ-০১
প্রথম পর্বের লিংকঃ-
ভালোবাসি বলা হয়নি/পর্বঃ-০২
দ্বিতীয় পর্বের লিংকঃ-


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন

বিবরণ
বিভাগছোট গল্প
বিষয়ভালোবাসি বলা হয় নি,তৃতীয় পর্ব
গল্পের কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source


VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  

You've got a free upvote from witness fuli.
Peace & Love!

 2 years ago 

সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

 2 years ago 

কোন সন্তানের সামনে যদি তার মা কান্না করে তাহলে সেই সন্তান কখনোই আর স্থির থাকতে পারে না।

এটা একটা কঠিন বাস্তবতা। মায়ের চোখের জল দেখলে কোন সন্তান স্থির থাকতে পারে না। মনে হয় পুরো আকাশ ভেঙ্গে তার মাথায় পড়েছে এমন একটা অবস্থা হয়।

 2 years ago 

খুবই চমৎকার একটি মন্তব্য করেছেন পড়ে খুবই ভালো লাগলো আসলেই মায়ের চোখের জল দেখলে কোন সন্তানে স্থির থাকতে পারে না।

 2 years ago 

সন্তানের সামনে মা কান্না করলে সেটা সহ্য করার মতো না ।।আপনি একদম সঠিক কথা বলেছেন ভাইয়া ।।আপনার গল্পটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো ভালোবাসার কথাটি মাকে বলা হয়নি ।।আসলে আমাদের সবার উচিত মাকে ভালোবাসা এবং তার যত্ন নেওয়া।।

 2 years ago 

গল্পটা পড়ে খুবই চমৎকার একটি মন্তব্য করেছেন যেটা আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো এরকম সুন্দর মন্তব্য দেখলে খুবই ভালো লাগে ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

ভাইয়া শাহিদের গল্পটা খুব সুন্দর ভাবে লিখেছেন। গল্পটির প্রথম অধ্যায় পর্ব পড়া হয়নি সময় করে আমি পড়ে নেব।

 2 years ago 

প্রথম পর্বটি যেহেতু আপনি পড়েননি সেহেতু খুব শীঘ্রই আপনি প্রথম পর্বটি পড়ে নেবেন আশা করি আপনার কাছে খুবই ভালো লাগবে।

 2 years ago (edited)

আপনার গল্পটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। শাহেদ অনেকদিন পর গ্রামের বাড়িতে আসলো। আসার কথা শুনে তার মা অধিক আগ্রহ বসে রইল এবং সন্তানকে দেখে আবেগে কান্নাকাটি করতে লাগলো। সাহেদ তারপরও তার বন্ধু রিফাতকে ও তার বোনকে দেখার জন্য তাদের বাড়িতে গেলেন। এতদিন পরে বন্ধু রিফাত তাকে দেখে অনেক খুশি হলেন এবং তার মাকে বলল আজ শাহিদ আসবে। রিফাতের আম্মা শাহেদের জন্য অনেক কিছু আপ্যায়ন করলে এবং খানা খাওয়াইলেন। সত্যি বন্ধুটা শব্দটি অনেক ছোট হলেও গভীরতা অনেক। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি পরের পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করার জন্য।

 2 years ago 

আপনি বরাবরই আমার পোস্ট অনেক সুন্দর মন্তব্য করেন আপনার এই সুন্দর মন্তব্য পেয়ে আমি খুবই খুশি খুবই ভালো লাগছে আপনার মন্তব্যটি দেখে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে

 2 years ago 

আপনার ভালবাসা পাওয়া হয়নি গল্পটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। আসলে মায়ের চোখের জ্বর কোন সন্তানের সহ্য করতে পারে না এটাই পৃথিবীর বাস্তবতা। আগামী পর্বের জন্য অপেক্ষা রইলাম। গল্পটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।

 2 years ago 

পরবর্তী পর্ব আমি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করেছি আশা করছি আপনি খুব শীঘ্রই পরবর্তী পর্বটি পড়বেন এবং তার নিচে সুন্দর মন্তব্য করবেন।

 2 years ago 

সাহেদকে দেখলাম গ্রামের বাড়িতে অনেকদিন পরেই আসলো। তাকে দেখে তার মা ভীষণ খুশি হয়। রিফাত অনেকদিন পরে সাহেদকে দেখে ভীষণ খুশি হল । আর রিফাতের মাকেও রিফাত বলল শাহেদ আসবে। এই উপলক্ষে দেখলাম রিফাতের মা ভীষণ খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করল। সবাই মিলে জমিয়ে খাওয়া দাওয়া করল দেখলাম। কিন্তু সাহেব যখন বাড়ি যাওয়ার জন্য বলল রিফাত তখন ওকে ছাড়তে চাইছিল না। পরে সাহেদকে বাসায় এগিয়ে দিয়ে আসলো। গল্পটা পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

 2 years ago 

আপনি গল্পটি খুবই চমৎকারভাবে পড়েছেন যেটা আপনার মন্তব্য দেখেই বোঝা যাচ্ছে এরকম সুন্দর মন্তব্য দেখলে আসলেই ভালো লাগে এবং গল্প লেখার প্রচেষ্টা আরো দ্বিগুণ বেড়ে যায় ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

ওহ্ হো! ভালোবাসা টা কি সাহেদ ও ঋতুর মাঝের? বেশ ভালো লাগলো তো পড়ে। আগের পর্ব গুলো একবার চোখ বুলিয়ে এলাম। আপনার কলমে মোটামুটি ধার আছে ভালোই। চালিয়ে যান। এগিয়ে যান।

 2 years ago 

ভবিষ্যতে হয়তোবা এমনটাই হবে তবে লেখক এখন পর্যন্ত এ ব্যাপারটা শেয়ার করেনি তবে খুব শীঘ্রই লেখক এই ব্যাপারটা নিয়ে আসবে আশা করছি ধৈর্য সহকারী গল্পটি পড়বেন। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Coin Marketplace

STEEM 0.19
TRX 0.16
JST 0.034
BTC 64333.84
ETH 2760.35
USDT 1.00
SBD 2.65