ভালোবাসি বলা হয় নি /পর্বঃ-০২ [benificiary ১০% @shy-fox]|

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আজ - ১৪ ভাদ্র | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | সোমবার | শরৎকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে একটি ছোট গল্প উপস্থাপন করব, যদিও প্রতিনিয়ত আমি আপনাদের মাঝে ছোট গল্প উপস্থাপন করে থাকি। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • ছোট গল্প
  • আজ ১৪ ভাদ্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  • সোমবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ দুপুর সবাইকে......!!


গল্প পরতে কার না ভালো লাগে আপনারাই বলুন...? আপনাদের কার কাছে কেমন লাগে সেটা আমি জানি না তবে ব্যক্তিগতভাবে গল্প করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আমি এটাও মনে করি কমিউনিটির সকলের কাছেই ছোট ছোট গল্প পড়তে হয়তো অনেক বেশি ভালো লাগে। ব্যক্তিগতভাবে আমি সবসময়ই চেষ্টা করি ছোট ছোট গল্প পড়ার জন্য। কমিউনিটিতে যোগ দেওয়ার পর থেকেই অনেক রকম গল্প পড়েছি। কমিউনিটির প্রায় প্রতিটি সদস্যই অনেক সুন্দর সুন্দর গল্প লেখে যে গল্পগুলো পড়ে নিজের কাছে এক অন্যরকম ভালোলাগা কাজ করে। সময় পেলেই আমি কমিউনিটিতে সকলের গল্প করি এবং কিছুটা জ্ঞান আহরণ করার চেষ্টা করি। মূলত সেই জ্ঞান থেকেই আমি ছোট ছোট গল্প লিখি। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আমি আপনাদের মাঝে আজকে ছোট্ট একটি গল্প উপস্থাপন করব। ছোট্ট এই গল্পটি আশা করছি আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগবে। যদিও গল্পটি আমি কয়েকটি পর্বে উপস্থাপন করব আশা করছি প্রতিটি পর্ব আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে। তো চলুন আর বেশি কথা না বাড়িয়ে গল্প শুরু করি।



গত পর্বে আমি আপনাদের মাঝে একটি গল্প শেয়ার করেছিলাম যে গল্পের শেষ পর্যায়ে ছিল রিফাত এবং শাহেদ এবার এসএসসি পরীক্ষা দেবে অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী। শুধুমাত্র তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব ছাড়া কিছুই গড়ে ওঠেনি। এভাবেই কেটে যাচ্ছিল দিন একটা সময় যে রিফাত এবং শাহেদ দুজন এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এবং ঋতু অষ্টম শ্রেণীতে জেএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। যেহেতু ঋতু তাদের দু বছরের জুনিয়র ছিল তাই ঋতু শাহেদের সঙ্গে আপনি আপনি করেই কথা বলতো। এদিকে একটা সময় যে রিফাত এবং শাহেদ এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এবং এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ শেষ করার পরে স্কুল অনেকদিন বন্ধ থাকে। যার কারনে শাহেদ তার নানা বাড়িতে ঘুরতে যায়। সেখানে গিয়ে সে অনেকদিন থাকে এদিকে রিফাত এবং ঋতু দুজনই বাসায় যেহেতু রিফাতের পরীক্ষা শেষ হয়ে গিয়েছে সে তো রিফাত এখন ঋতুকে নিয়ে খুবই ব্যস্ত। সে তার ছোট বোনের লেখাপড়া করাচ্ছে প্রতিনিয়ত যাতে করে সে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে পারে। অনেকদিন পরে সাহেব তার নানা বাড়ি থেকে বাসায় চলে আসে। তার বাসায় আসা দেখে রিফাত এবং ঋতু দুজন অনেক বেশি খুশি হয়। বেশ কয়েক মাস পরে তাদের পরীক্ষার রেজাল্ট বের হয় দুজনেই অনেক ভালো রেজাল্ট করেছে। শাহেদ মিষ্টি নিয়ে তাদের বাড়িতে চলে আসে এবং দুই পরিবার একত্রে অনেক সুন্দর একটি সময় কাটায় এবং রাত্রিবেলা খাওয়া-দাওয়া করে। আমি আপনাদের আগেই বলেছি শাহেদের বাবার অবস্থা অনেক বেশি ভালো ছিল রিফাতদের থেকে। তাই শাহেদের বাবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার ছেলেকে শহরের কোন একটা কলেজে এইচএসসি লেখাপড়া করাবে। যেমন ভাবনা তেমনি কাজ শাহেদ একদিন তার বাবার সাথে গিয়ে শহরের কোন একটা কলেজে ভর্তি হয়ে আসে। এদিকে রিফাতের বাবার আর্থিক অবস্থা তেমন একটা ভালো ছিল না যার কারণে রিফাতের ইচ্ছা থাকলেও তার বাবা তাকে শহরের স্বনামধন্য কলেজে ভর্তি করাতে পারবে না। শুধুমাত্র ভর্তি করালেই তো আর হবে না লেখাপড়ার জন্য যে খরচ সেটাও তো বহন করতে হবে।

train-4998318_640.jpg

source

ওই যে একটা কথা আছে সাধ আছে কিন্তু সাধ্য নেই আসলে মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেদের এটাই একটা অবস্থা। অনেক সাধ থাকলেও তাদের সাধ্য থাকে না কারণ তাদের পারিবারিক অবস্থা তেমন একটা ভালো না। রিফাত বুঝতে পেরেছে আমি যদি শহরের কোন কলেজে ভর্তি হই তাহলে আমার পরিবার আর্থিক দিক দিয়ে চলাফেরা করতে অনেক বেশি কষ্ট হবে, সেই সাথে তার লেখাপড়া ভালোভাবে করতে পারবে না এবং তার ছোট বোনের লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যাবে। রিফাতের ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও সে শহরের কলেজে ভর্তি না হয়ে তার গ্রামেরই একটা কলেজে এইচএসসি ভর্তি হয়। ভর্তি হওয়ার কিছুদিন পরেই শাহেদ চলে যায় শহরে আর এদিকে রিফার থেকে যায় গ্রামে যেদিন শাহেদ শহরের উদ্দেশ্যে রওনা করে সেদিন রিফাত তাকে অনেকটা পথ এগিয়ে দিতে গিয়েছিল। সাথে অবশ্য ঋতু ও ছিল। যখন শাহেদ টেনে উঠে পড়বে পড়বে ভাব ঠিক তখনই শাহেদ এবং রেফার দুজন দুজনকে ধরে কান্না শুরু করে। আসলে এটাই প্রকৃত বন্ধুর বৈশিষ্ট্য একটা বন্ধু যখন আরেকটি বন্ধুকে ছেড়ে দূর অজানায় চলে যায় তখন দুজনেরই অনেক বেশি কষ্ট হয় কেউ কাউকে ছাড়া থাকতে চায় না। দুজনের মনের অবস্থাটা আপনারা হয়তো বুঝতে পারছেন যারা সত্যি কারের বন্ধু খুজে পেয়েছে তারাই একমাত্র বন্ধুর কষ্টটা বুঝতে পারে।

people-821624_640.webp

source

দুজন দুজনকে ছাড়তে চাইছিল না কেউ কাউকে ছাড়া একটা দিন অতিবাহিত করবে এরকম অবস্থা তাদের ছিল না এদের এরকম অবস্থা দেখে ঋতুও পাশে দাঁড়িয়ে কান্না করতে শুরু করে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে এটাই যত যাই হোক তাদেরকে একে অপরের ছেড়ে থাকতেই হবে কারণ পরিবেশ এবং পরিস্থিতি তাদেরকে এরকম করে তুলেছে। একটা সময় ট্রেনের অনেক বড় একটা ঘন্টা বাজে তখন দুজনকে ছেড়ে চোখের পানি মুছে দুজন দুজনকে বিদায় জানাই। যতদূর পর্যন্ত ট্রেন দেখা যায় ততক্ষণ পর্যন্ত রিফাত এবং শাহেদ দুজন একে অপরের দিকে তাকিয়ে ছিল। তারা মনে মনে ভেবেছিল এটাই হয়তো তাদের শেষ দেখা আর হয়তো কখনো দেখা হবে না কিন্তু তাদের মনে একটা আস্থা ছিল যে অবশ্যই তাদের দেখা হবে খুব শীঘ্রই। তখনকার সময়ে তেমন মোবাইলের ব্যবস্থা ছিল না যার কারণে ইচ্ছে থাকলেও দুজন দুজনার সঙ্গে যখন ইচ্ছে কথা বলতে পারবে না। এভাবেই কেটে যায় প্রায় কয়েক মাস কিন্তু তাদের কোনোভাবে যোগাযোগ হয় না এর মাঝে শুধুমাত্র শাহেদের বাবা কয়েকবার তাকে দেখতে গিয়েছে। শাহেদের বাবার কাছে গিয়ে রিফাত মাঝে মাঝে তার খোঁজ খবর নিত। হঠাৎ একদিন এক ডাক পিয়ন রিফাত দের বাড়িতে আসে এবং রিফাত নাম ধরে ডাকতে থাকে। রিফাতের নাম ধরে ডাকায় রিফাত বাসা থেকে বের হয়ে আসে এবং তার কাছে যায় সে দেখতে পায় যে শিহাব তার কাছে চিঠি লিখেছে।

letter-1390463_640.jpg

source

চিঠি দেখে রিফাত খুবই খুশি হয় এবং অনেক আনন্দিত সে ঋতুকে ডাক দেয় এবং দুজন মিলে সেই চিঠি পড়ে। এদিকে ঋতু অনেকটাই বড় হয়ে গিয়েছে এবং তার মধ্যে অনেক পরিবর্তন এসেছে। শিহাব চিঠিতে জানায় যে সে কিছুদিন পরেই বাসায় আসবে এটা জেনে রিফাত এবং ঋতু দুজনেই অনেক বেশি খুশি হয়। ছোটবেলার বন্ধু বাসায় আসবে এটা জেনে দুজনে দৌড়াতে দৌড়াতে শিহাবের বাসায় চলে যায় এবং তার বাবা-মার কাছে সেই খবর দেয়। খবর শুনে শিহাবের মা প্রায় কান্না করে দেয় কারণ ছেলের সঙ্গে তার অনেক দিন কথা এবং দেখা নেই। বেশ কয়েক মাস পরে সেই ছোট্ট গ্রামে শিহাবের আগমন ঘটে। যদিও এখন পর্যন্ত শিহাবের সঙ্গে রিফাত ও ঋতুর দেখা হয়নি। কখন দেখা হবে কোথায় দেখা হবে এখন পর্যন্ত লেখক নিজেও জানে না। এখানেই আমি আমার এই পোস্ট শেষ করছি আশা করছি পোস্ট আপনাদের খুবই ভালো লেগেছে। সকলেই ধৈর্য ধারণ করুন এবং শেষ পর্বের জন্য অপেক্ষা করুন আমি খুব শীঘ্রই পরবর্তী পর্ব আপনাদের মাঝে শেয়ার করব। সকলে সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন সেই সাথে পরিবারের সাথেই থাকুন এই কামনা করি, ধন্যবাদ সকলকে....!!!


যাই হোক গল্পটি আমি যেহেতু কয়েকটি পর্বে আমি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করব সেহেতু আমি এখানেই আমার প্রথম ও দ্বিতীয় পর্ব শেষ করছি। খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে পরবর্তী কয়েকটি পর্ব উপস্থাপন করব। আমি আশা করছি এই গল্পটি আপনাদের অনেক বেশি ভালো লাগবে। মূলত গল্প লেখাটা আমি অনেকটাই বেশি পছন্দ করি। আর এরকম অনুগল্প আমি প্রতিনিয়ত আপনাদের মাঝে শেয়ার করে যাচ্ছি এবং ভবিষ্যতেও শেয়ার করবো বলে আশা রাখি।



ভালোবাসি বলা হয় নি /পর্বঃ-০১
প্রথম পর্বের লিংকঃ-


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন

বিবরণ
বিভাগছোট গল্প
বিষয়ভালোবাসি বলা হয় নি,দ্বিতীয় পর্ব
গল্পের কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source

Sort:  
 2 years ago 

প্রতিনিয়ত স্বল্প সংখ্যক সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

আপনি আগেও খুবই সুন্দর সুন্দর গল্প আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার প্রতিটা পোস্ট আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে এভাবে এগিয়ে যান আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

 2 years ago 

আপনি খুবই সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমি এখন পর্যন্ত করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো প্রতিনিয়ত এরকম সুন্দর মন্তব্য করে যাবেন এবং আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

আপনার গল্পটি পড়ে ভাল লাগল আর পরে পর্বে অপেক্ষা আছি ।আপনার জন্য রইল অবিরাম শুভকামনা ।

 2 years ago 

খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে পরবর্তী পর্ব নিয়ে হাজির হব পরবর্তী আপনাদের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগবে আশা করি অপেক্ষায় থাকুন।

 2 years ago 
খুবই ভালো লেগেছে ভাইয়া আপনার লিখা ছোট গল্প 'ভালোবাসি বলা হয় নি' এর দ্বিতীয় পর্বটি।কিন্তু একটি জায়গায় আমি বুঝতে পারিনি। শুরুতে শাহেদ, রিফাত ও ঋতু ছিল এবং পরে শাহেদের স্থলে শিহাব পরলাম এটা কি রিফাতের আরেক বন্ধু ছিল কিনা এই বিষয়টি বুঝতে পারিনি। সর্বোপরি গল্পটি ভালো লেগেছে। শেষ পর্বটি পড়ার অপেক্ষায় রহিলাম।
 2 years ago 

এখানে শাহেদের ছদ্মনাম শিহাব মূলত একজন মানুষের দুটো নাম থাকে, শাহেদ এর স্থলে শিহাব যোগ করেছি। আশা করছি আপনি এখন বুঝতে পেরেছেন। সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন পড়ে খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

হা ভাইয়া এখন বুঝতে পেরেছি। ভালোবাসি বলা হয় নি গল্পটি অসাধারণ লেগেছিল। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষা রইলাম।

 2 years ago 

ওয়াও দারুন একটি গল্প আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। পড়ে আমার বেশ ভালো লাগলো। ভালবাসি বলা হয়নি ছোট গল্প কিন্তু অনেক মজার মজার কথা এবং ছন্দ লুকিয়ে রয়েছে। আপনার গল্পটির মাঝে। শাহেদ রিফাত ও রিতু এদের বিষয়ে অনেক কিছুই জানতে পারলাম। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য। অপেক্ষায় রইলাম পরের পর্বটগর জন্য।

 2 years ago 

আপনি গল্পটি পড়েছেন জেনে খুবই খুশি হলাম এবং সুন্দর মন্তব্য করেছেন কিছু অনুভূতি আমি রেখে দিয়েছি অনুভূতিগুলো পরবর্তী পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের মাঝে শেয়ার করার চেষ্টা করব অপেক্ষায় থাকুন ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

আসলে ভাই অনেকের স্বাদ থাকলেও সাধ্যের কথা বিবেচনা করে কাজ থেকে বিরত থাকে এটাই হয়তো বা মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য চিরাচরিত একটি সত্য কথা ।তবে নিজের বোনের পড়াশোনার কথা বন্ধ হওয়ার কথা ভেবে রিফাত গ্রামের কলেজে ভর্তি হয়েছে। এভাবে অনেক ভাই বোনের জন্য ত্যাগ করে। ধন্যবাদ সুন্দর গল্প উপহার দেওয়ার জন্য।

 2 years ago 

এখনো বর্তমান সমাজে অনেক ছেলেরা আছে যারা শুধুমাত্র পরিবারের কথা ভেবে নিজের সুখ বিসর্জন দেয় নিজের কষ্ট হবে জেনেও তারা হাসিমুখে সেটা মেনে নেয় রিফাতের ক্ষেত্রে সেটাই ঘটেছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ শুভেচ্ছা রইল।

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.16
JST 0.030
BTC 65897.19
ETH 2706.68
USDT 1.00
SBD 2.88