কয়েক বছর পর ফুফুর বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার অনূভুতি || প্রথম পর্ব
"হ্যালো",
সবাইকে আমার নতুন একটি ব্লগে স্বাগতম। এখন আমি বর্তমানে বাবার বাড়িতে অবস্থান করছি। কয়েকদিন হল এসেছি কারণ আমার ছোট ফুফু আমাদেরকে দাওয়াত করেছেন আমার ছোট ফুপা ওমরা হজ্জে যাচ্ছেন তাই। তো আমরা গত শুক্রবার গিয়েছিলাম আমার ছোট ফুফুর বাসায়। এখানকার কিছু মুহূর্ত আপনাদের সাথে আমি শেয়ার করব আজকে। আশা করছি ভালো লাগবে আজকের পোস্টটি।
তো আমরা সবাই সকাল সকাল রেডি হয়ে বেরিয়ে পড়ি আমার ফুফুর বাসার উদ্দেশ্যে। আমরা গিয়ে এক রাত থাকবো সেখানে। তাই সেভাবেই জামা কাপড় নিয়েছিলাম সাথে।আমি প্রায় ছয় বছর পর আমার ছোট ফুফুর বাসায় যাচ্ছি। তাই ভালো লাগাটা একটু বেশি কাজ করছিল আমার। যাইহোক আমরা দীর্ঘ এক ঘন্টা জার্নি করার পর আমার ফুফুর বাসায় গিয়ে পৌঁছায়। ফুপুর বাসার সবাই আমার ছেলেকে দেখে খুবই খুশি হয়েছিলেন। অনেক লোকের সমাগম ছিল। যেহেতু দুপুরের দাওয়াত ছিল তাই সবাইকে দুপুরের খাওয়া দাওয়া করানো হচ্ছিল।
সবাইকে যখন মাটিতে খেতে দিচ্ছিল তখন আমার ছেলে খুবই খুশি হয়েছিল এভাবে সবাইকে খেতে বসতে দেখে। ও সবার সঙ্গে বেশ সুন্দর খাচ্ছিল বসে। এটা দেখে আমি অনেক অবাক হয়ে গিয়েছিলাম যে ছেলে আমার খাবার খেতেই চায় না সে সবার সঙ্গে বসে সুন্দর করে একা হাত তুলে খাচ্ছে। যাইহোক এরপর খাওয়া দাওয়া সেরে আমার বাবা চাচারা বাসায় চলে আসেন আমরা সেখানে থেকে গিয়েছিলাম।
সেখানে আরো কিছু সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছি আপনাদের সাথে সেগুলো পরবর্তী পর্বে শেয়ার করার চেষ্টা করব। আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি দেখা হবে পরবর্তী পর্বে সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
ছয় বছর পর ফুপুর বাড়ি গেলেন দাওয়াত করেছিল তাই।ফুপা ওমরা করতে যাবেন তাই সবাইকে দাওয়াত করেছেন।সবাই একসাথে হয়ে খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। শায়ান সবার সাথে নীচে বসে খেতে শুরু করেছে।আসলে বাচ্চারা এমনই।অনেক লোকজন,আনন্দ উল্লাসে থাকতে পছন্দ করে।তাইতো সকলের দেখাদেখি খুব সুন্দর ভাবে নিজ হাতে খাওয়ার চেষ্টা করছিল।আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বেশ বুঝতে পেরেছি সময়টা আপনার ভালো ই কেটেছে।ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য।
এর আগে অনেকবার দাওয়াত করেছে যাওয়া হয়নি তবে এবার যখন দেখলাম সবাই একসাথে হচ্ছে তাই গিয়েছিলাম। বেশ ভালো সময় কাটিয়েছি সেখানে। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।
ফুফুর ঘরে যাওয়া মানে অনেক ভালোলাগার কাজ করে আপু। ছোট বেলায় আমরা আব্বুর সাথে ফুফুর বাসায় যেতাম অনেক আনন্দ করে ঈদের সময়। আর ফুফুরা চেয়ে থাকতো তাদের ভাইপু ভাতিজিরা আসবে তার ভাইয়ের সাথে। এখন যখন বিয়ে করেছি তখন বুঝতেই পারি আসলেই ভাইয়ের ছেলে মেয়েরা কত আদরের। অনেক বছর পর যেহেতু গেলেন আপনার ফুফুর অনেক ভালো লাগবে। তাছাড়া বাচ্চারা নিচে বসে খাওয়া দাওয়া করল সেই অনুভূতিটা আরও দারুন। অনেক ভালো লেগেছে আপনার সুন্দর মুহূর্তটি পড়ে।
আমিও ছোটবেলায় খুব যেতাম আপু কিন্তু বিয়ের পর এই প্রথম বাবুকে নিয়ে আমার ফুফুর বাসায় গিয়েছিলাম ভালোলাগাটা একটু বেশিই ছিল। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।
আপনার ফুপা ওমরা হজ্জের যাওয়া উপলক্ষে অনেক মানুষের দাওয়াত দিয়েছিল মনে হচ্ছে। বিশাল বড় পাতিলে রান্না হয়েছে দেখছি। এরকম অনেক খিচুড়ি একসঙ্গে রান্না করলে তার স্বাদ অনেক বেড়ে যায়। তাছাড়া অনেকদিন পর ফুফুর বাসায় গিয়েছেন আনন্দ না হয়ে উপায় আছে। সবার সঙ্গে এই সুযোগে দেখা হয়ে গিয়েছে নিশ্চয়ই।
হ্যাঁ আপু অনেক বড় বড় হাঁড়িতে রান্না হয়েছিল। অনেকদিন পর অনেকের সঙ্গে দেখা হয়ে বেশ ভালো লাগছিল আমার।অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।
আসলে আপু অনেক দিন পরে কোথাও গেলে ভালো লাগাটা স্বাভাবিক। আপনি ছয় বছর পরে গিয়েছেন তাই বাবুকে দেখে সবাই আনন্দিত তো হবেই। যাইহোক সবাই মিলে একসাথে খাওয়া দাওয়ার আনন্দ অন্যরকম। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর কাটানো মূহর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু অনেকদিন পর ফুফুর বাড়িতে গিয়েছিলাম বেশ ভালো সবাই কেটেছে সবার সঙ্গে খাওয়া দাওয়া আনন্দ করে।
আপনার ফুফু ওমরা হজ্ব করতে যাওয়ার উপলক্ষে সবাইকে দাওয়াত দিয়েছেন। বেশ বড়ই আয়োজন করেছেন। ছয় বছর পর আপনি আপনার ফুফুর বাড়িতে গিয়েছেন। ছোট বাচ্চারা অনেক লোকজন লোকজনের ভেতরে অনেক আনন্দ উল্লাসে থাকে তাই সবার সাথে ও নিচে বসে নিজের মতো করে খাওয়ার চেষ্টা করেছিল। সবাই মিলে বেশ আনন্দে সময় কাটিয়েছেন ধন্যবাদ সুন্দর একটি মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমার ফুফুর বাড়িতে গিয়ে বেশ ভালো সময় কেটেছে। তার সাথে আমার ছেলেও বেশ খুশি হয়েছিলো। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ছয় বছর পর যেহেতু আপনার ছোট ফুফুর বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছেন, এক্ষেত্রে সুন্দর সময় কাটবে এটাই তো স্বাভাবিক আপু। যাইহোক, সবাই মিলে সুন্দর সময় কাটিয়েছেন তারপর আবার আপনাদের দাওয়াত ছিল যেহেতু তার মানে ভালো-মন্দও খেয়েছেন। তবে আপু সবাইকে খেতে দেওয়া হচ্ছে, ওটা কি খিচুড়ি ছিল নাকি বিরিয়ানি সেটা ঠিক বুঝতে পারছি না ফটোতে।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া এত বছর পর ফুফুর বাড়িতে বা যে কোন আত্মীয়ের বাড়িতে গেলে একটু বেশি ভালো সময় কাটবে। আমারও বেশ ভালো সময় কেটেছে সেখানে।
ভালো একটা সময় কাটানোই বড় ব্যাপার আপু।