রবিবারের আড্ডা-১০ || ABB Stage Show: Episode-10
সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের নতুন আয়োজন রবিবারের আড্ডা-১০তম পর্বে। আমরা শুরু হতেই বার বার বলে আসছি আমার বাংলা ব্লগ ব্যতিক্রম কমিউনিটি এবং আমাদের চিন্তাধারাও ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন নিয়ে আমার বাংলা ব্লগকে সাজানোর চেষ্টা করি। নতুন এই আয়োজনটি নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করছি, কাংখিত ক্ষেত্রে আরো কি কি পরিবর্তন আনা যায়, আশা করছি সময়ের সাথে সাথে কাংখিত পরিবর্তনগুলো ঠিক দেখতে পাবেন।
আমাদের এই আয়োজনটি চারটি সেগমেন্টে ভাগ করা হয়েছে, প্রথম সেগমেন্টে আমরা আমাদের অতিথির সাথে পরিচিত হবো এবং তার নিকট হতে আমাদের পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করবো। এ সম্পর্কে আপনাদের কোন প্রশ্ন বা কিছু জানার আগ্রহ থাকলে সেটা আমরা দ্বিতীয় সেগমেন্টে জানার চেষ্টা করবো। অর্থাৎ আমাদের দ্বিতীয় সেগমেন্টেটি আপনারা যারা দর্শক সারিতে রয়েছেন তাদেরকে নিয়ে। আপনারা নিজেদের কৌতুহল কিংবা আগ্রহ থেকে প্রশ্ন করতে পারবেন এবং সেখান হতে অতিথি নিজে তিনজন সেরা প্রশ্নকারী নির্বাচন করবেন। যাদের জন্য থাকছে বিশেষ পুরস্কার।
এরপর আমার নিজের পছন্দের একটা গান শুনবো, তারপর শুরু হবে তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, এখানে কমপক্ষে পাঁচটি প্রশ্ন করা হবে, অতিথি এক কথায় ঝটপট উত্তরগুলো দেয়ার চেষ্টা করবেন। সবশেষে আমরা যাবো চতুর্থ সেগমেন্টে অর্থাৎ শেষ পর্বে, যেখানে আমরা অতিথির নিকট হতে আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিছু পরামর্শ বা দিক নির্দেশনা শুনতে চাইবো। এই হলো আমাদের রবিবারের আড্ডার টোটাল প্যাকেজ।
আসুন আমরা আমাদের অতিথির নিকট যাই এবং তার সাথে পরিচিত হই, তার সম্পর্কে কিছুটা জানি। স্বাগতম @razuahmed ভাই, আমার বাংলা ব্লগের সম্মানিত ভেরিফাইড সদস্য। সংক্ষেপে যদি নিজের সম্পর্কে কিছু বলতেন? তারপর @razuahmed ভাইয়ের সম্পর্কে কিছু কথা শুনি এবং এরপর আমরা শুরু করি প্রথম পর্বের পাঁচটি প্রশ্ন যা নিচে তুলে ধরা হলো।
স্ক্রিনশট ক্রেডিটঃ @alsarzilsiam সিয়াম ভাই
প্রশ্নঃ স্টিমিটের সন্ধান কিভাবে পেলেন?
উত্তরঃ সময়টা ছিলো ২০১৭ এর শেষের দিকে৷ তখন একটা ওয়েভ ডেভেলপমেন্ট এর কোর্স করতেছিলাম। তো যেটা হয় ওই বাহানা দিয়ে ইন্টারনেট কানেকশন নিলাম বাসায়৷ এরপর শুধু সার্চ করতাম how to earn from online?। তো এক ইউটিউবার এর কাছে শুনলাম যে স্টিমিট নামে সাইট আছে। সেখানে প্রতিদিন পোস্ট আর কমেন্ট এর সাথে লাইক দিতে হবে। তাহলে অনেক টাকা পাওয়া যাবে৷ এরপর আরো ঘাটা ঘাটি করলাম। কয়েকজন মিলে গ্রুপ করলাম। নিয়মিত পোস্ট করতাম ছোট ছোট। এরপর সবাই সবার পোস্ট এ ভোট দিতাম আর কমেন্ট করতাম৷ এরপর ধীরে ধীরে বুঝতে শিখেছি আরকি। তখন বট ছিলো তা থেকে ভোট কিনতাম আমরা। যদিও তখন ক্রিপ্টো সম্পর্কে তেমন ধারনা ছিলোনা। আমার এক বন্ধু ছিলো যার নাম না নিলেই নয়। ও হচ্ছে sourovafrin। ও আমাকে এসব সম্পর্কে অনেক সাহায্য করেছে৷ আমার এখনো মনে পরে ২০১৭ এর ডিসেম্বর মাসে এসবিডির দাম অনেক বেড়ে ছিলো। আমি ৪ এসবিডি বিক্রি করে ক্যাশ আউট করে ৩৬০০ টাকা পেয়েছিলাম। বাড়ি যেয়ে এক বিশাল টুর দিয়েছিলাম। এভাবেই আমার স্টিমিট যাত্রা।
উত্তরঃ সময়টা ছিলো ২০১৭ এর শেষের দিকে৷ তখন একটা ওয়েভ ডেভেলপমেন্ট এর কোর্স করতেছিলাম। তো যেটা হয় ওই বাহানা দিয়ে ইন্টারনেট কানেকশন নিলাম বাসায়৷ এরপর শুধু সার্চ করতাম how to earn from online?। তো এক ইউটিউবার এর কাছে শুনলাম যে স্টিমিট নামে সাইট আছে। সেখানে প্রতিদিন পোস্ট আর কমেন্ট এর সাথে লাইক দিতে হবে। তাহলে অনেক টাকা পাওয়া যাবে৷ এরপর আরো ঘাটা ঘাটি করলাম। কয়েকজন মিলে গ্রুপ করলাম। নিয়মিত পোস্ট করতাম ছোট ছোট। এরপর সবাই সবার পোস্ট এ ভোট দিতাম আর কমেন্ট করতাম৷ এরপর ধীরে ধীরে বুঝতে শিখেছি আরকি। তখন বট ছিলো তা থেকে ভোট কিনতাম আমরা। যদিও তখন ক্রিপ্টো সম্পর্কে তেমন ধারনা ছিলোনা। আমার এক বন্ধু ছিলো যার নাম না নিলেই নয়। ও হচ্ছে sourovafrin। ও আমাকে এসব সম্পর্কে অনেক সাহায্য করেছে৷ আমার এখনো মনে পরে ২০১৭ এর ডিসেম্বর মাসে এসবিডির দাম অনেক বেড়ে ছিলো। আমি ৪ এসবিডি বিক্রি করে ক্যাশ আউট করে ৩৬০০ টাকা পেয়েছিলাম। বাড়ি যেয়ে এক বিশাল টুর দিয়েছিলাম। এভাবেই আমার স্টিমিট যাত্রা।
প্রশ্নঃ আমার বাংলা ব্লগে আসলে কার মাধ্যম?
উত্তরঃ আমার বাংলা ব্লগ এর সম্পর্কে জানি অনেক আগে থেকেই৷ আগে যে কমিউনিটিতে কাজ করতাম সেখানের ফেসবুক গ্রুপে নাম শুনেছিলাম। এরপর একদিন ফটোগ্রাফি পোস্ট ও করেছি। তখন আমাদের দাদা কমেন্ট করে জানিয়েছিলেন আমাকে পরিচয়মূলক পোস্ট করতে। এরপর আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম যে নতুন পোস্ট করবো কিনা। উনি বলেছিলেন ওই পোস্টই এডিট করে যেনো আমার পরিচয় দেই৷ আমিও সেটাই করি। তবে পরে দুই-তিনটা পোস্ট করার পর মাঝে ইনএকটিভ হয়ে যাই স্টিমিট থেকেই। এরপর আবার যখন ব্যাক করি তখন আর পোস্ট করা হয়নি। এরপর তো আগের সে কমিউনিটিতে ঝামেলা হলো অনেক। মাঝে আমার বন্ধু @sajjadsohan বললো যে আমার বাংলা ব্লগ এ চল। আমি ভয় পেতাম৷ কিছু মানুষ বলতো যে আপনাদের নিবে না। এই ভয়েই অনেকদিন জয়েন হয়নি। এরপর তো ভয় কাটিয়ে জয়েন হলাম। আর সব ধারনা ভুল প্রমানিত হলো। এখানের সবার ভালোবাসায় সত্যি আমি মুগ্ধ। বুঝলাম সে মানুষ গুলোই চাইতো না আমি এখনে আসি। জানিনা কেনো সে এমন করেছিলো ৷ এইতো এভাবেই আমার বাংলা ব্লগ এ আসা৷
উত্তরঃ আমার বাংলা ব্লগ এর সম্পর্কে জানি অনেক আগে থেকেই৷ আগে যে কমিউনিটিতে কাজ করতাম সেখানের ফেসবুক গ্রুপে নাম শুনেছিলাম। এরপর একদিন ফটোগ্রাফি পোস্ট ও করেছি। তখন আমাদের দাদা কমেন্ট করে জানিয়েছিলেন আমাকে পরিচয়মূলক পোস্ট করতে। এরপর আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম যে নতুন পোস্ট করবো কিনা। উনি বলেছিলেন ওই পোস্টই এডিট করে যেনো আমার পরিচয় দেই৷ আমিও সেটাই করি। তবে পরে দুই-তিনটা পোস্ট করার পর মাঝে ইনএকটিভ হয়ে যাই স্টিমিট থেকেই। এরপর আবার যখন ব্যাক করি তখন আর পোস্ট করা হয়নি। এরপর তো আগের সে কমিউনিটিতে ঝামেলা হলো অনেক। মাঝে আমার বন্ধু @sajjadsohan বললো যে আমার বাংলা ব্লগ এ চল। আমি ভয় পেতাম৷ কিছু মানুষ বলতো যে আপনাদের নিবে না। এই ভয়েই অনেকদিন জয়েন হয়নি। এরপর তো ভয় কাটিয়ে জয়েন হলাম। আর সব ধারনা ভুল প্রমানিত হলো। এখানের সবার ভালোবাসায় সত্যি আমি মুগ্ধ। বুঝলাম সে মানুষ গুলোই চাইতো না আমি এখনে আসি। জানিনা কেনো সে এমন করেছিলো ৷ এইতো এভাবেই আমার বাংলা ব্লগ এ আসা৷
প্রশ্নঃ আমার বাংলা ব্লগে আপনার আপনার সেরা প্রাপ্তি কি?
উত্তরঃ আমার বাংলা ব্লগ এর সব কিছুই যেনো আমার সেরা প্রাপ্তি। সেই এবিবি স্কুল থেকে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে ভেরিফাইড হওয়াটা ছিলো সব থেকে বড় প্রাপ্তি। আমার ভাগ্য ভালো ছিলো হাফিয ভাই, শুভ ভাই, সুমন ভাই, আরিফ ভাই, সাইফুল ভাই এর লেকচার গুলো পেয়েছিলাম। এবিবি স্কুল এর মাধ্যমে অনেক উন্নতি হয়েছে আমার নিজের। আগে তো আমি ডেলি ডায়েরির সাগরে হারিয়ে গিয়েছিলাম। পোস্ট কোয়ালিটি খুবই বাজে ছিলো। এসব থেকে বের হতে পেরেছি এবিবি স্কুল এর সান্যিধ্যে। এ ছাড়াও আমার বাংলা ব্লগ এ একটা পরিবার পেয়েছি এটাই বা কম কিশের? সত্যি ভালোবাসি আমার বাংলা ব্লগ কে আর আমার বাংলা ব্লগ এর সবাইকে।
উত্তরঃ আমার বাংলা ব্লগ এর সব কিছুই যেনো আমার সেরা প্রাপ্তি। সেই এবিবি স্কুল থেকে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে ভেরিফাইড হওয়াটা ছিলো সব থেকে বড় প্রাপ্তি। আমার ভাগ্য ভালো ছিলো হাফিয ভাই, শুভ ভাই, সুমন ভাই, আরিফ ভাই, সাইফুল ভাই এর লেকচার গুলো পেয়েছিলাম। এবিবি স্কুল এর মাধ্যমে অনেক উন্নতি হয়েছে আমার নিজের। আগে তো আমি ডেলি ডায়েরির সাগরে হারিয়ে গিয়েছিলাম। পোস্ট কোয়ালিটি খুবই বাজে ছিলো। এসব থেকে বের হতে পেরেছি এবিবি স্কুল এর সান্যিধ্যে। এ ছাড়াও আমার বাংলা ব্লগ এ একটা পরিবার পেয়েছি এটাই বা কম কিশের? সত্যি ভালোবাসি আমার বাংলা ব্লগ কে আর আমার বাংলা ব্লগ এর সবাইকে।
প্রশ্নঃ ব্যক্তি জীবনে আপনার ব্যর্থতা নিয়ে কোন অভিজ্ঞতা যদি শেয়ার করতেন?
উত্তরঃ ব্যাক্তি জীবনে অনেক ব্যর্থতাই রয়েছে আমার আর এর মধ্যে সব চেয়ে বড় ব্যর্থতা হচ্ছে সঠিক সিদ্ধান্ত না নিতে পারার কারণে অনেক পিছিয়ে পরা। একটা ঘটনা বলি, আগে স্টিমিট এরই একটা গেম ছিলো steemmonster নামে। এটা হাইভ প্ল্যাটফর্ম আসার আগের ঘটনা। এখন মনে হয় গেমটা splinterland নামে চলে হাইভে৷ তো ঐ গেম এ আমার ভালো একটা যায়গা ছিলো। টুর্নামেন্ট গুলোতে বিজয়ী হতাম প্রায়ই। আমি নিজেই অনেকজন রে খেলা শিখিয়েছিলাম। তবে ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে আমি সে গেম থেকে সব কার্ড সেল করে বের হয়ে গিয়েছিলাম। লেগে থাকতাম যদি তাহলে হয়তো আজ অন্যরকম কিছু হতো। যদিও আমি আফসোস করি না। অবশ্যই আল্লাহ যা করেন তা ভালোর জন্যই করেন।
উত্তরঃ ব্যাক্তি জীবনে অনেক ব্যর্থতাই রয়েছে আমার আর এর মধ্যে সব চেয়ে বড় ব্যর্থতা হচ্ছে সঠিক সিদ্ধান্ত না নিতে পারার কারণে অনেক পিছিয়ে পরা। একটা ঘটনা বলি, আগে স্টিমিট এরই একটা গেম ছিলো steemmonster নামে। এটা হাইভ প্ল্যাটফর্ম আসার আগের ঘটনা। এখন মনে হয় গেমটা splinterland নামে চলে হাইভে৷ তো ঐ গেম এ আমার ভালো একটা যায়গা ছিলো। টুর্নামেন্ট গুলোতে বিজয়ী হতাম প্রায়ই। আমি নিজেই অনেকজন রে খেলা শিখিয়েছিলাম। তবে ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে আমি সে গেম থেকে সব কার্ড সেল করে বের হয়ে গিয়েছিলাম। লেগে থাকতাম যদি তাহলে হয়তো আজ অন্যরকম কিছু হতো। যদিও আমি আফসোস করি না। অবশ্যই আল্লাহ যা করেন তা ভালোর জন্যই করেন।
প্রশ্নঃ পছন্দের একটি গানের কথা বলুন, যেটা সব সময় শুনতে ইচ্ছে করে।
উত্তরঃ আমি অনেক রকমের গানই শুনি। ইংরেজি , বাংলা, হিন্দি সব। তবে কিছু ঠান্ডা গান আছে অনেক ভালো লাগে। এর মধ্যে আসির আরমান এর একটি গান আছে একা বেঁচে থাকতে শিখো প্রিয়। এই গানটি খুব শুনি। খুব ভালো লাগে।
উত্তরঃ আমি অনেক রকমের গানই শুনি। ইংরেজি , বাংলা, হিন্দি সব। তবে কিছু ঠান্ডা গান আছে অনেক ভালো লাগে। এর মধ্যে আসির আরমান এর একটি গান আছে একা বেঁচে থাকতে শিখো প্রিয়। এই গানটি খুব শুনি। খুব ভালো লাগে।
এখন আমরা @razuahmed ভাইয়ের কাছে জানতে চাইবো আজকের প্রশ্নোউত্তর পর্বে সেই ভাগ্যবান তিনটি বিজয়ী কারা? ভাইয়ের বিবেচনায় বিজয়ীরা হলেন- @monira999, @rex-sumon এবং @sajjadsohan । অভিনন্দন আপনাদের যারা প্রশ্ন করে বিজয়ী হয়েছেন, যথা নিয়মে আপনাদের ওয়ালেটে পুরস্কার পাঠিয়ে দেয়া হবে।
অতিথি এবং প্রশ্ন পর্বে বিজয়ীদের যথা নিয়মে রিওয়ার্ডস প্রেরণ করা হয়েছে-
রবিবারের আড্ডার প্রাইজ পুলের পৃষ্ঠপোষক @rme দাদা, ফাউন্ডার-আমার বাংলা ব্লগ।
এরপর শুরু করা হয় তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, মজার কিছু প্রশ্ন করা হয় এবং সেগুলোর তাৎক্ষনিক উত্তর শুনা হয় @razuahmed ভাইয়ের কাছ হতে, একটু ভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করে চেষ্টা করা হয় তাকে আটকানোর জন্য। সবশেষে আমরা আমাদের অনুষ্ঠানের একদম শেষ পর্যায়ে চলে যাই অর্থাৎ চতুর্থ সেগমেন্টে। এখানে আমরা @razuahmed ভাইয়ের কাছে জানতে চাই আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিংবা ইউজারদের উদ্দেশ্যে উনার পরামর্শ বা সাজেশন। @razuahmed ভাই তার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে সকলের উদ্দেশ্যে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু কথা বলেন । তারপর আমরা শেষ করার পূর্বে অনুষ্ঠানটির সম্পর্কে তার অনুভূতি শুনার চেষ্টা করি।
সবশেষে আজকের এই বিশেষ আয়োজন রবিবারের আ্ড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, তবে যাওয়ার আগে আরো একটা বিষয়ে সবাইকে অনুরোধ করবো, এই শো’টি সম্পর্কে আপনাদের কোন আইডিয়া কিংবা পরামর্শ থাকলে অবশ্যই আমাকে অথমা মডারেটরদের ডিএম করবেন, আমরা চেষ্টা করবো শোটিকে আরো সুন্দর এবং প্রাণবন্ত করে তোলার, আপনাদের কাংখিত পরামর্শগুলো নিয়ে। তারপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শো সমাপ্ত ঘোষণা করি। পরবর্তী পর্বে আমাদের অতিথি @emon42 ভাই।
ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah
আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।
|| আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে ||
>>>>>|| এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
VOTE @bangla.witness as witness
OR
রবিবারের আড্ডা আমার বাংলা ব্লগের একটি আয়োজন। আর আপনার মত একজন হাসিখুশি মানুষ যখন এই আড্ডার পরিচালনার দায়িত্ব নেয় তখন সবকিছু আরো জমে যায়। সত্যি ভাইয়া আপনি পুরো সময়টা জুড়ে অনেক সুন্দর ভাবে সবকিছু ম্যানেজ করার চেষ্টা করেছেন। আমাদের সকলের প্রিয় রাজু ভাইয়ার সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। প্রশ্ন পর্বে প্রশ্ন করে বিজয়ী নির্বাচিত হয়েছি এজন্য আমি সত্যি অনেক আনন্দিত।😍😍
প্রতিবারের মতো রবিবারের আড্ডা-১০ খুব ভালো লেগেছে। বিশেষ করে এই আড্ডার মাধ্যমে অন্তত একজন ব্যক্তিকে খুব কাছে থেকে চেনা যায় বিভিন্ন আলোচনার মাধ্যমে। যাই হোক আগামী পর্বে ইমন ভাই কে দেখতে পাবো সে অপেক্ষায় রইলাম।
ভাইয়া ভালো আছেন আশাকরি।অনেক বেশি ব্যস্ততার কারনে এ সময়টাতে আসলে আড্ডায় অংশগ্রহন করা সম্ভব হয় না।তবে আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে সবকিছু খুব সুন্দর ভাবে জানা গেলো। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর করে রবিবারের আড্ডা অনুষ্টানটি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
ইশ!!!
গুগল ম্যান ছিল এবার অতিথি হিসেবে😑।পুরাই মিস করে গেছি।প্রাকটিকাল লেখার চাপে জয়েন করতে পারিনি শো-তে।
বিস্তারিত জেনে ভালো লাগলো।শুভ কামনা রইলো।
অনেক ব্যস্ততার কারণে রবিবারের আড্ডায় জয়েন হতে পারিনি তাও পোস্টটি পড়ে বেশ কিছু বুঝতে পেরেছি। আপনি ২০১৭ সালের দিকে ৪ এসবিডি বিক্রয় করে ৩৬০০ টাকা পেয়েছিলেন জেনে খুবই ভালো লাগলো। আজকের যিনি আমাদের অতিথি ছিল তিনাকে এই প্ল্যাটফর্মের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে সাজ্জাদ সোহান ভাই। যারা প্রশ্ন করে বিজয় হয়েছেন সকলকে জানাই অভিনন্দন।
রবিবারের আড্ডা টা আমার কাছে বেশ ভালোই লাগে।অথিতি দের কথা জানতে বেশ ভালোই লাগে।কোশ্চেন পর্বগুলো বেশ ভালো লাগলো।পরের অথিতিকে আড্ডা দেওয়ার অপেক্ষায়।ধন্যবাদ
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
১০ তম পর্বের অতিথি হতে পেরে সত্যি আমি গর্বিত ভাই। আমার বাংলা ব্লগ এর এই আয়োজনটা সত্যি দারুণ হয়। শো এর আগে খুবই ভয়ে ছিলাম যে কি না কি হয়। কিন্তু সব ভয় কেটে যায়। আড্ডাতে সময় কিভাবে কেটে গেলো বুঝিও নি আমি। ধন্যবাদ দাদাকে ও আপনাকে এতো সুন্দর এক আয়োজন করার জন্য। শুভেচ্ছা রইলো ভাই।
প্রথমেই অন্তর থেকে ধন্যবাদ জানাই প্রতি রবিবারে এমন একটি অনষ্ঠানের আয়োজন করার জন্য। ধীরে ধীরে আমরা সবার জীবন কাহিনীর অংশ জানতে পারবো। ধন্যবাদ ভাইয়া।