রবিবারের আড্ডা-৪ || ABB Stage Show- Episode-04
সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের নতুন আয়োজন রবিবারের আড্ডা-৪র্থ পর্বে। আমরা শুরু হতেই বার বার বলে আসছি আমার বাংলা ব্লগ ব্যতিক্রম কমিউনিটি এবং আমাদের চিন্তাধারাও ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন নিয়ে আমার বাংলা ব্লগকে সাজানোর চেষ্টা করি। নতুন এই আয়োজনটি নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করছি, কাংখিত ক্ষেত্রে আরো কি কি পরিবর্তন আনা যায়, আশা করছি সময়ের সাথে সাথে কাংখিত পরিবর্তনগুলো ঠিক দেখতে পাবেন।
আমাদের এই আয়োজনটি চারটি সেগমেন্টে ভাগ করা হয়েছে, প্রথম সেগমেন্টে আমরা আমাদের অতিথির সাথে পরিচিত হবো এবং তার নিকট হতে আমাদের পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করবো। এ সম্পর্কে আপনাদের কোন প্রশ্ন বা কিছু জানার আগ্রহ থাকলে সেটা আমরা দ্বিতীয় সেগমেন্টে জানার চেষ্টা করবো। অর্থাৎ আমাদের দ্বিতীয় সেগমেন্টেটি আপনারা যারা দর্শক সারিতে রয়েছেন তাদেরকে নিয়ে। আপনারা নিজেদের কৌতুহল কিংবা আগ্রহ থেকে প্রশ্ন করতে পারবেন এবং সেখান হতে অতিথি নিজে তিনজন সেরা প্রশ্নকারী নির্বাচন করবেন। যাদের জন্য থাকছে বিশেষ পুরস্কার।
এরপর আমার নিজের পছন্দের একটা গান শুনবো, তারপর শুরু হবে তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, এখানে কমপক্ষে পাঁচটি প্রশ্ন করা হবে, অতিথি এক কথায় ঝটপট উত্তরগুলো দেয়ার চেষ্টা করবেন। সবশেষে আমরা যাবো চতুর্থ সেগমেন্টে অর্থাৎ শেষ পর্বে, যেখানে আমরা অতিথির নিকট হতে আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিছু পরামর্শ বা দিক নির্দেশনা শুনতে চাইবো। এই হলো আমাদের রবিবারের আড্ডার টোটাল প্যাকেজ।
আসুন আমরা আমাদের অতিথির নিকট যাই এবং তার সাথে পরিচিত হই, তার সম্পর্কে কিছুটা জানি। স্বাগতম @ayrinbd আইরিন আপু, আমার বাংলা ব্লগের সম্মানিত মডারেটর। সংক্ষেপে যদি নিজের সম্পর্কে কিছু বলতেন? তার নিজের সম্পর্কে কিছু কথা শুনি আমরা এরপর শুরু করি প্রথম পর্বের পাঁচটি প্রশ্ন যা নিচে তুলে ধরা হলো।
স্ক্রিনশট ক্রেডিটঃ @alsarzilsiam সিয়াম ভাই
প্রশ্নঃ আপনার স্টিমিটে আসার শুরুর অনুভূতি কেমন ছিলো?
উত্তরঃ আমার স্টিমিটে আসার অনুভূতি এতোটাই ভালো ছিল যা বলে বুঝানো যাবে না, কারন নতুন জীবনে পা দেয়ার সাথে সাথে আমার নিত্যনতুন সব কিছুই যেন বিরক্তিকর হয়ে উঠেছিল। দিন আর রাত সবই আমার কাছে এক রকম লাগতো। মনে হচ্ছিল যেন জীবনটা আমার থমকে গিয়েছে। আর সেই মুহূর্তেই আমি পা বাড়াই ব্লকচেইনে। প্রায় এক বছর ব্লগিং করার পর আমি আমার বাংলা ব্লগের সন্ধান পাই। আর আমার বাংলা ব্লগের আসার পর মনে হয় যেন এটা কোনো ভার্চুয়ালি লাইফ না, আমি সত্যি একটা পরিবার পেয়েছি, যে পরিবারে রয়েছে হাসি, আনন্দ, মজা, আডডা, এভরিথিং। তাই আমি প্রায় বলি আমি আসলেই একজন ভাগ্যবতী।
উত্তরঃ আমার স্টিমিটে আসার অনুভূতি এতোটাই ভালো ছিল যা বলে বুঝানো যাবে না, কারন নতুন জীবনে পা দেয়ার সাথে সাথে আমার নিত্যনতুন সব কিছুই যেন বিরক্তিকর হয়ে উঠেছিল। দিন আর রাত সবই আমার কাছে এক রকম লাগতো। মনে হচ্ছিল যেন জীবনটা আমার থমকে গিয়েছে। আর সেই মুহূর্তেই আমি পা বাড়াই ব্লকচেইনে। প্রায় এক বছর ব্লগিং করার পর আমি আমার বাংলা ব্লগের সন্ধান পাই। আর আমার বাংলা ব্লগের আসার পর মনে হয় যেন এটা কোনো ভার্চুয়ালি লাইফ না, আমি সত্যি একটা পরিবার পেয়েছি, যে পরিবারে রয়েছে হাসি, আনন্দ, মজা, আডডা, এভরিথিং। তাই আমি প্রায় বলি আমি আসলেই একজন ভাগ্যবতী।
প্রশ্নঃ আমার বাংলা ব্লগের কথা জানলেন কিভাবে?
উত্তরঃ ব্লকচেইনে কাজ করতে করতে একদিন আমাদের সকলের প্রিয় হাফিজ উল্লাহ ভাইয়ের মাধ্যমে জানতে পারি স্টিমিটে আমার বাংলা ব্লগে একটি কমিউনিটি হয়েছে, যেখানে হাফিজ ভাই নিজেই মডারেটর ছিল তখন। উনি আমাকে আমার বাংলা ব্লগ সম্পর্কে সব কিছুই বলেন । আর এভাবে আমার বাংলা ব্লগে আসা। আর একটা কথা না বললেই না আমার এই পজিশনের জন্য হাফিজ ভাইয়ের ভূমিকা অনেক বড়, যার ঋণ আমি কখনোই শোধ করতে পারবো না। এই পর্যন্ত সবসময় সবকিছুতে আমাকে সাহায্য করেছেন।
উত্তরঃ ব্লকচেইনে কাজ করতে করতে একদিন আমাদের সকলের প্রিয় হাফিজ উল্লাহ ভাইয়ের মাধ্যমে জানতে পারি স্টিমিটে আমার বাংলা ব্লগে একটি কমিউনিটি হয়েছে, যেখানে হাফিজ ভাই নিজেই মডারেটর ছিল তখন। উনি আমাকে আমার বাংলা ব্লগ সম্পর্কে সব কিছুই বলেন । আর এভাবে আমার বাংলা ব্লগে আসা। আর একটা কথা না বললেই না আমার এই পজিশনের জন্য হাফিজ ভাইয়ের ভূমিকা অনেক বড়, যার ঋণ আমি কখনোই শোধ করতে পারবো না। এই পর্যন্ত সবসময় সবকিছুতে আমাকে সাহায্য করেছেন।
প্রশ্নঃ আমার বাংলা ব্লগে মডারেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করার সময় মজার কোন ঘটনা থাকলে সেটা জানতে চাই?
উত্তরঃ স্টিমিট অ্যানিভার্সারি কথা আপনাদের অবশ্যই মনে আছে। সেদিন একটা বিশেষ হাংআউট ছিল আমাদের। এই হ্যাংআউট এর প্রস্তুতি আমরা দুই-তিন দিন আগে থেকে নিয়েছিলাম। সবাই অনেক এলার্ট ছিলাম যাতে কোনোভাবেই কোনো ঝামেলা না হয় সবকিছুই যেন সঠিক ভাবে হয়। সেদিন ক্লিপ এর দায়িত্ব আমরা চারজন পাচ ভাগে ভাগ করে নিয়েছিলাম, কারন প্রায় ৩ ঘন্টা চলবে এই হ্যাংআউট। শো চলাকালীন সময়ে প্রথম সব কিছুই ঠিক ছিল মাঝে হঠাৎ করে ক্লিপ দেওয়া যাচ্ছিল না, বট সমস্যার কারণে। তার মধ্যেই চেষ্টা করতে করতেই হঠাৎ কে যেন ক্লিপের বদলে বাজিয়ে দিলো বাদাম বাদাম কাচা বাদাম। তারাতাড়ি স্টপ করে আবার ক্লিপ দেয়া হল। একটু পরে আবার সেই সমস্যা বট কাজ করছে না। আর আমি বলছিলাম এভাবে দেন *play দেয়ার সাথে সাথে শেখ হাসিনার বক্তৃতা বেজে উঠলো। হাহাহা, কি যে অবস্থা। তারপর আবার তাড়াতাড়ি করে স্টপ করলাম।
উত্তরঃ স্টিমিট অ্যানিভার্সারি কথা আপনাদের অবশ্যই মনে আছে। সেদিন একটা বিশেষ হাংআউট ছিল আমাদের। এই হ্যাংআউট এর প্রস্তুতি আমরা দুই-তিন দিন আগে থেকে নিয়েছিলাম। সবাই অনেক এলার্ট ছিলাম যাতে কোনোভাবেই কোনো ঝামেলা না হয় সবকিছুই যেন সঠিক ভাবে হয়। সেদিন ক্লিপ এর দায়িত্ব আমরা চারজন পাচ ভাগে ভাগ করে নিয়েছিলাম, কারন প্রায় ৩ ঘন্টা চলবে এই হ্যাংআউট। শো চলাকালীন সময়ে প্রথম সব কিছুই ঠিক ছিল মাঝে হঠাৎ করে ক্লিপ দেওয়া যাচ্ছিল না, বট সমস্যার কারণে। তার মধ্যেই চেষ্টা করতে করতেই হঠাৎ কে যেন ক্লিপের বদলে বাজিয়ে দিলো বাদাম বাদাম কাচা বাদাম। তারাতাড়ি স্টপ করে আবার ক্লিপ দেয়া হল। একটু পরে আবার সেই সমস্যা বট কাজ করছে না। আর আমি বলছিলাম এভাবে দেন *play দেয়ার সাথে সাথে শেখ হাসিনার বক্তৃতা বেজে উঠলো। হাহাহা, কি যে অবস্থা। তারপর আবার তাড়াতাড়ি করে স্টপ করলাম।
এরমধ্যে আবার জেনারেল ডিসকাশন থেকে আমার ছোট বোন শান্তা মাইক অন করে গান ট্রাই করছিল, জলে জলে জোনাকি দিয়ে যায় আলো, বলতেই আবার মাইক অফ। এদিকে হাফিজ ভাই বলে কি যেন শুনলাম, জলে জলে জোনাকি আর সুমন ভাই বলে আরে অনেক বেশি টেনসনে আছে, গান ট্রাই করতে করতে কখন মাইক অন করে ফেলছে বলতে পারছে না। সেদিন সত্যি অনেক মজার একটা দিন ছিল, যা আমার কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
প্রশ্নঃ আপনার ব্যক্তি জীবনের তিক্ত কোন ঘটনা শেয়ার করুন?
উত্তরঃ আমার কলেজ লাইফে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনা আছে, যখন আমি কুমিল্লা নার্সিং কলেজে পড়তাম, আমার ক্লাস শুরু হতো দুপুর দুই টায় আর শেষ হতো পাঁচটায়। পাঁচটা দশ এ ক্লাস থেকে বেরিয়ে স্টেশনে যেতে যেতে প্রায় পনেরো বিশ মিনিট সময় লাগতো। সেখানে গিয়ে লোকাল বাসে বসে থাকতে হতো, যতক্ষণ না বাসে মানুষ ফুল হচ্ছে, বাস ছাড়তে ছাড়তে প্রায় আরো আধা ঘন্টা দেরি। আর কুমিল্লার রাস্তা এতটাই খারাপ ছিল যে, ছয়টার দিকে বাস ছাড়লো বাসায় পৌঁছাতে পৌঁছাতে আমার রাত নয়টা বেজে যেত। প্রথমে কিছুদিন এভাবেই আসতাম যেতাম, যখন থেকে জানতে পারলাম ট্রেনে যাওয়ার সুবিধা তখন থেকে ট্রেনে আসা যাওয়া করতাম। প্রতিদিন ৫.৩০ এ একটা ট্রেন ছিল। আর আমি সেই ট্রেনে করে আসতাম, কিন্তু হঠাৎ একদিন স্টেশনে আসতে দেরি হওয়ার কারণে ট্রেন মিস করে ফেলি। আর যেহেতু দেরি করেই ফেলেছি বাসে গেলে তার থেকেও দেরি হতে পারে, কারণ বাসে গেলে তিন ঘন্টা সময় লাগতো আর ট্রেনে মাত্র ৪০ মিনিট । তাই ভাবলাম একটু দেরি হলেও ট্রেন দিয়েই যাবো। রাত আটটায় একটা ট্রেইন ছিল, স্টেশনে বসে দুই ঘন্টা অপেক্ষা করলাম। আর এই দুইটা ঘণ্টায় একেক জন মানুষ একেক ভাবে আমার দিকে তাকাচ্ছিলো। যদিও এফরন পড়া আর আইডি কার্ড গলায় ঝুলানো ছিল ।
উত্তরঃ আমার কলেজ লাইফে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনা আছে, যখন আমি কুমিল্লা নার্সিং কলেজে পড়তাম, আমার ক্লাস শুরু হতো দুপুর দুই টায় আর শেষ হতো পাঁচটায়। পাঁচটা দশ এ ক্লাস থেকে বেরিয়ে স্টেশনে যেতে যেতে প্রায় পনেরো বিশ মিনিট সময় লাগতো। সেখানে গিয়ে লোকাল বাসে বসে থাকতে হতো, যতক্ষণ না বাসে মানুষ ফুল হচ্ছে, বাস ছাড়তে ছাড়তে প্রায় আরো আধা ঘন্টা দেরি। আর কুমিল্লার রাস্তা এতটাই খারাপ ছিল যে, ছয়টার দিকে বাস ছাড়লো বাসায় পৌঁছাতে পৌঁছাতে আমার রাত নয়টা বেজে যেত। প্রথমে কিছুদিন এভাবেই আসতাম যেতাম, যখন থেকে জানতে পারলাম ট্রেনে যাওয়ার সুবিধা তখন থেকে ট্রেনে আসা যাওয়া করতাম। প্রতিদিন ৫.৩০ এ একটা ট্রেন ছিল। আর আমি সেই ট্রেনে করে আসতাম, কিন্তু হঠাৎ একদিন স্টেশনে আসতে দেরি হওয়ার কারণে ট্রেন মিস করে ফেলি। আর যেহেতু দেরি করেই ফেলেছি বাসে গেলে তার থেকেও দেরি হতে পারে, কারণ বাসে গেলে তিন ঘন্টা সময় লাগতো আর ট্রেনে মাত্র ৪০ মিনিট । তাই ভাবলাম একটু দেরি হলেও ট্রেন দিয়েই যাবো। রাত আটটায় একটা ট্রেইন ছিল, স্টেশনে বসে দুই ঘন্টা অপেক্ষা করলাম। আর এই দুইটা ঘণ্টায় একেক জন মানুষ একেক ভাবে আমার দিকে তাকাচ্ছিলো। যদিও এফরন পড়া আর আইডি কার্ড গলায় ঝুলানো ছিল ।
ট্রেন আসার আধঘন্টা আগে দুটো ছেলে আমাকে এসে বারবার জিজ্ঞাসা করছিলো কোথায় যাবেন কোথায় যাবেন? আমি শুনেও না শুনার ভান ধরে চুপচাপ বসেছিলাম। আটটা দশ মিনিটে ট্রেন চলে আসলো। কিন্তু ট্রেন দেখে তো আমার মাথা খারাপ। এটা ছিল লোকাল একটা ট্রেন। একে তো ভয়ে আছি তার মধ্যে ট্রেনের ভেতরে লাইট নেই পুরাই অন্ধকার। কি আজব! আমার ভয়ে হাত পা ঠান্ডা হয়ে আসছিল। মোবাইলের ফ্ল্যাশ লাইট অন করে কোনভাবে ট্রেনে উঠলাম। উঠার পরে দেখি ছেলেগুলো আমার পাশে এসে দাঁড়িয়ে আছে। কোনভাবে বাড়ির স্টেশনে আসতেই ট্রেন থেকে নেমে গেলাম। তখন দেখি ছেলে গুলো আমাকে ফলো করে আমার সাথে ট্রেন থেকে নেমে গেছে ও আমার পিছনে আসছে। তখন একটু বুদ্ধি করে ফোন কানে লাগিয়ে বলছিলাম কই তুমি আমি তো স্টেশনেই আছি তাড়াতাড়ি এসো এদিকে। তখন ছেলেগুলো আমার সাথে কেউ আছে ভেবে আর সাহস করে আগায়নি। ওই সময়টা আমার জন্য ছিল যতটা ভয়ংকর আবার ততটাই তিক্ত একটা সময়।
প্রশ্নঃ পছন্দের একটি গানের কথা বলুন, যেটা সব সময় শুনতে ইচ্ছে করে।
উত্তরঃ এই গানটা আমাদের জীবনের সাথে অনেকটাই মিলে যায়। আমি প্রায় সময় গানটা খুব মনোযোগ দিয়ে শুনি। গানের নাম (কেন রে চলে গাড়ি অচেনা স্টেশনে ) শিল্পী - বেলাল খান।
উত্তরঃ এই গানটা আমাদের জীবনের সাথে অনেকটাই মিলে যায়। আমি প্রায় সময় গানটা খুব মনোযোগ দিয়ে শুনি। গানের নাম (কেন রে চলে গাড়ি অচেনা স্টেশনে ) শিল্পী - বেলাল খান।
এবার আমরা শুরু করি উপস্থিত ইউজারদের নিয়ে দ্বিতীয় সেগমেন্ট অর্থা প্রশ্ন-উত্তর পর্ব- যারা প্রশ্ন করতে চায় তাদের স্টেজে আসার সুযোগ দেয়া হয়, এছাড়াও যারা জেনারেল চ্যাটে লিখে প্রশ্ন করতে চায় তাদের বলা হয় যে কোন মডারেটরকে ট্যাগ দিয়ে প্রশ্ন করার জন্য। যারা প্রশ্ন করেন আইরিন আপু তাদের সকলের প্রশ্নের কাংখিত জবাব দেন। তারপর প্রশ্নকারীদের মাঝ হতে তিনজন বিজয়ী নির্বাচন করার জন্য আইরিন আপুকে কিছুটা সময় দেয়া হয় এবং আমরা সেই ফাঁকে আরো একটা পছন্দের গান শুনি।
এখন আমরা সিয়াম ভাইয়ের কাছে জানতে চাইবো আজকের প্রশ্নোউত্তর পর্বে সেই ভাগ্যবান তিনটি বিজয়ী কারা? সিয়াম ভাইয়ের বিবেচনায় বিজয়ীরা হলেন- @monira999, @rupaie22 এবং @shimulakter । অভিনন্দন আপনাদের যারা প্রশ্ন করে বিজয়ী হয়েছেন, যথা নিয়মে আপনাদের ওয়ালেটে পুরস্কার পাঠিয়ে দেয়া হবে।
অতিথি এবং প্রশ্ন পর্বে বিজয়ীদের যথা নিয়মে রিওয়ার্ডস প্রেরণ করা হয়েছে-
রবিবারের আড্ডার প্রাইজ পুলের পৃষ্ঠপোষক @rme দাদা, ফাউন্ডার-আমার বাংলা ব্লগ।
এরপর শুরু করা হয় তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, মজার কিছু প্রশ্ন করা হয় এবং সেগুলোর তাৎক্ষনিক উত্তর শুনা হয় আইরিন আপুর কাছ হতে, একটু ভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করে চেষ্টা করা হয় তাকে আটকানোর জন্য। সবশেষে আমরা আমাদের অনুষ্ঠানের একদম শেষ পর্যায়ে চলে যাই অর্থাৎ চতুর্থ সেগমেন্টে। এখনে আমরা আইরিন আপুর কাছে জানতে চাই আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিংবা ইউজারদের উদ্দেশ্যে উনার পরামর্শ বা সাজেশন। আইরিন আপু তার অভিজ্ঞতা ভিত্তিতে সকলের উদ্দেশ্যে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু কথা বলেন যা সবাই মনোযোগ দিয়ে শুনেন। তারপর আমরা শেষ করার পূর্বে আইরিন আপুর কিছু অনুভূতি শুনি ।
সবশেষে আজকের এই বিশেষ আয়োজন রবিবারের আ্ড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, তবে যাওয়ার আগে আরো একটা বিষয়ে সবাইকে অনুরোধ করবো, এই শো’টি সম্পর্কে আপনাদের কোন আইডিয়া কিংবা পরামর্শ থাকলে অবশ্যই আমাকে ডিএম করবেন, আমরা চেষ্টা করবো শোটিকে আরো সুন্দর এবং প্রাণবন্ত করে তোলার, আপনাদের কাংখিত পরামর্শগুলো নিয়ে। তারপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শো সমাপ্ত ঘোষণা করি। পরবর্তী পর্বে আমাদের অতিথি কে হবেন তা কমিউনিটির মডারেটরগণ ঘোষণার মাধ্যমে জানিয়ে দিবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah
আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।
|| আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে ||
>>>>>|| এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
রবিবারের আড্ডাটি আসলেই অনেক ভালো লাগে। তবে গতকালকে একটু ব্যস্ততার মধ্যে ছিলাম। যার কারণে এড হতে পারিনি। তবে আগামী সপ্তাহে মিস হবে না আশা করছি। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে পুরো আড্ডাটা আবারও তুলে ধরার জন্য।
রবিবারের আড্ডা সত্যিই দারুণ ছিল। আর আমাদের সকলের প্রিয় আইরিন আপুকে অতিথি হিসেবে পেয়ে অনেক ভালো লেগেছে। আপুর সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছি এবং আপুর অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে পেরেছি। আসলে আমার বাংলা ব্লগের ব্যতিক্রমধর্মী এই উদ্যোগটি আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। পরবর্তী আড্ডার অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া।
গতকালকের আড্ডাটা বেশ জমেছিল।তবে নেটওয়ার্ক এর জামেলার কারণে আমি শেষের দিকে থাকতে পারি নি।হঠাৎ করেই নেট কানেকশন চলে যায়।তবে বেশ ভালো উপভোগ করেছিলাম, যতক্ষণ ছিলাম।আবারও পুরোটা তুলে ধরার কারণে আমি শেষের মুহূর্তটা জানতে পারলাম।অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
আমার কাছে তো রবিবারের আড্ডা বেশ ভালই লাগে। এতে করে আমরা আমাদের প্রিয় একজন মানুষের অনেক কথাই জানতে পারি। আর প্রিয় মানুষটিকে কিছুটা সময়ের জন্য একটু বিব্রতও করতে পারি। তবে হাফিজ ভাই যেহেতু অনেক রোমান্টিক মানুষ তাই ভাইয়া রবিবারের আড্ডার প্রোগ্রামটিকে অনেক মজার করে তুলতে পারে। তবে এই সপ্তাহে আমি একেবারে আমার প্রিয় মডারেটর কে একটা প্রশ্ন করেও অবশেষে আর উত্তর পেলাম না। অবশ্য সেটা আমার ব্যর্থতা । তবুও উত্তরটা জানার বেশ ইচ্ছা রইলো আমার।
আপু আপনার প্রশ্ন না ধরার কারণ হচ্ছে প্রথমত প্রশ্ন করতে হবে বাংলাতে আর প্রশ্ন করার সাথে সাথে উপস্থিত যে কোনো একজন মডারেটর কে ম্যানশন করতে হবে যেন আপনার প্রশ্ন উত্তরদাতার কাছে পৌঁছে দেয়া যায় । কিন্তু এই দুটোর একটি ও আপনি করেন নি। পরবর্তী থেকে সঠিক ভাবে করবেন বলে আসা করছি। .
রবিবারের আড্ডা ঘরে উপস্থিত থাকলে অনেক কিছুই জানা যায় মজার ছলে। যেমন আমি গতকাল আড্ডা ঘরে উপস্থিত থেকে আইরিন আপুর জীবন বৃত্তান্ত সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। তার জীবনের সফলতার গল্প কিভাবে তিনি এই সফলতা পেয়েছেন একজন মানুষকে অনুপ্রেরণা পেতে হলেও সফল মানুষের গল্পগুলোর জীবনের গল্প জানা খুবই প্রয়োজন। অনেক ভালো সময় কাটিয়েছিলাম।
রবিবারের আড্ডা মানেই নতুন কিছু ৷ যদিও গতকাল একটু ব্যস্ততার জন্য জয়েন হতে পারিনি ৷ তবে আপনার রিভিউ থেকে সেই সুন্দর মুহূর্ত গুলো উপভোগ করতে পারছি ৷ যদি থাকতে পারতাম তাহলে আরো বেশি ভালো লাগতো ৷ ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ভাবে রবিবারের আড্ডার রিভিউ শেয়ার করার জন্য ৷
রবিবারের আড্ডা বেশ ভালোই লাগে। অতিথির মনের অনুভূতিগুলো জানা যায়। আমার বাংলা ব্লগ এ আসার এবং কাজ করার অনুভূতি গুলো তার মুখ থেকে শুনে খুব ভাল লাগে। এই পর্বে একটু নেট সমস্যা ছিল। আমি ভেবেছিলাম আমার এখানে, কারন বেশ কিছু দিন ধরেই নেট নিয়ে ঝামেলায় আছি। পরে সবার কথা শুনে বুঝলাম আপুর নেট সমস্যা ছিল।যাই হোক এম্নিতে খুব ভালোই লেগেছে।এই পর্বেও নিজেকে প্রশ্নকারী হিসেবে বিজয়ী দেখে খুব ভাল লাগলো। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার প্রানবন্ত উপস্থাপনার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক অভিনন্দন আপনাকে।