রবিবারের আড্ডা-৩ || ABB Stage Show- Episode-03
সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের নতুন আয়োজন রবিবারের আড্ডা-৩য় পর্বে। আমরা শুরু হতেই বার বার বলে আসছি আমার বাংলা ব্লগ ব্যতিক্রম কমিউনিটি এবং আমাদের চিন্তাধারাও ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন নিয়ে আমার বাংলা ব্লগকে সাজানোর চেষ্টা করি। নতুন এই আয়োজনটি নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করছি, কাংখিত ক্ষেত্রে আরো কি কি পরিবর্তন আনা যায়, আশা করছি সময়ের সাথে সাথে কাংখিত পরিবর্তনগুলো ঠিক দেখতে পাবেন।
আমাদের এই আয়োজনটি চারটি সেগমেন্টে ভাগ করা হয়েছে, প্রথম সেগমেন্টে আমরা আমাদের অতিথির সাথে পরিচিত হবো এবং তার নিকট হতে আমাদের পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করবো। এ সম্পর্কে আপনাদের কোন প্রশ্ন বা কিছু জানার আগ্রহ থাকলে সেটা আমরা দ্বিতীয় সেগমেন্টে জানার চেষ্টা করবো। অর্থাৎ আমাদের দ্বিতীয় সেগমেন্টেটি আপনারা যারা দর্শক সারিতে রয়েছেন তাদেরকে নিয়ে। আপনারা নিজেদের কৌতুহল কিংবা আগ্রহ থেকে প্রশ্ন করতে পারবেন এবং সেখান হতে অতিথি নিজে তিনজন সেরা প্রশ্নকারী নির্বাচন করবেন। যাদের জন্য থাকছে বিশেষ পুরস্কার।
এরপর আমার নিজের পছন্দের একটা গান শুনবো, তারপর শুরু হবে তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, এখানে কমপক্ষে পাঁচটি প্রশ্ন করা হবে, অতিথি এক কথায় ঝটপট উত্তরগুলো দেয়ার চেষ্টা করবেন। সবশেষে আমরা যাবো চতুর্থ সেগমেন্টে অর্থাৎ শেষ পর্বে, যেখানে আমরা অতিথির নিকট হতে আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিছু পরামর্শ বা দিক নির্দেশনা শুনতে চাইবো। এই হলো আমাদের রবিবারের আড্ডার টোটাল প্যাকেজ।
আসুন আমরা আমাদের অতিথির নিকট যাই এবং তার সাথে পরিচিত হই, তার সম্পর্কে কিছুটা জানি। স্বাগতম @alsarzilsiam সিয়াম ভাই, আমার বাংলা ব্লগের সম্মানীত মডারেটর। সংক্ষেপে যদি নিজের সম্পর্কে কিছু বলতেন? এরপর আমরা শুরু করি প্রথম পর্বের পাঁচটি প্রশ্ন যা নিচে তুলে ধরা হলো।
প্রশ্নঃ আপনি কিভাবে স্টিমিটে আসলেন? সে সম্পর্কে কিছু বলুন?
উত্তরঃ তখন সবেমাত্র করোনা শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে বাসায় অবস্থান করছি এবং প্রতিনিয়ত অনলাইনে খোঁজাখুঁজি করতাম, অনলাইনে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়। এভাবে করে খুঁজতে খুঁজতে চারমাস পরে একটি ইউটিউব ভিডিও দেখতে পাই। সেখানে স্টিমিট সম্পর্কে প্রাথমিক কিছু তথ্য ছিল এবং সেই তথ্যের ভিত্তিতেই আমি একটি অ্যাকাউন্ট খুলি এবং কিছু কমিউনিটিতে কাজ শুরু করি। প্রথম অবস্থাতে কিছুই বুঝতাম না তারপরেও লেগেছিলাম অনেক মাস পর্যন্ত। প্রথমত চার মাস কিছুই বুঝতাম না, কোথায় পোস্ট করতে হবে, কিভাবে কমেন্ট করতে হবে, মার্কডাউন কিভাবে ব্যবহার করতে হবে। পরবর্তীতে চার মাস অনেক ঘাটাঘাটি করার পরে আমি একটি কমিউনিটি তে পোস্ট করেছি এবং সেখানেই চার মাস পরে আমার প্রথম ভোট আসে, এভাবে করেই আমার যাত্রা শুরু হয়।
উত্তরঃ তখন সবেমাত্র করোনা শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে বাসায় অবস্থান করছি এবং প্রতিনিয়ত অনলাইনে খোঁজাখুঁজি করতাম, অনলাইনে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়। এভাবে করে খুঁজতে খুঁজতে চারমাস পরে একটি ইউটিউব ভিডিও দেখতে পাই। সেখানে স্টিমিট সম্পর্কে প্রাথমিক কিছু তথ্য ছিল এবং সেই তথ্যের ভিত্তিতেই আমি একটি অ্যাকাউন্ট খুলি এবং কিছু কমিউনিটিতে কাজ শুরু করি। প্রথম অবস্থাতে কিছুই বুঝতাম না তারপরেও লেগেছিলাম অনেক মাস পর্যন্ত। প্রথমত চার মাস কিছুই বুঝতাম না, কোথায় পোস্ট করতে হবে, কিভাবে কমেন্ট করতে হবে, মার্কডাউন কিভাবে ব্যবহার করতে হবে। পরবর্তীতে চার মাস অনেক ঘাটাঘাটি করার পরে আমি একটি কমিউনিটি তে পোস্ট করেছি এবং সেখানেই চার মাস পরে আমার প্রথম ভোট আসে, এভাবে করেই আমার যাত্রা শুরু হয়।
প্রশ্নঃ আমার বাংলা ব্লগের মডারেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করার মজার কোন ঘটনা শুনতে চাই?
উত্তরঃ আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে মডারেটর হিসাবে আসার পরে অনেক গুলোই মজার ঘটনা ঘটেছিল তবে আমি রিসেন্টলি একটি ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। গত কিছু সপ্তাহ আগেই এই ঘটনাটি আমার সাথে একটি ঘটনা ঘটে গিয়েছিল। আমি কমেন্টের দায়িত্বে ছিলাম সেই সপ্তাহে। সবগুলো লিস্ট একখানে করে একটি পূর্ণাঙ্গ লিস্ট তৈরি করতে হতো আমাকে। বাকি তিন জনের লিস্ট আমি পেয়েছিলাম এবং সেগুলো কে একখানে করেছিলাম। আমার লিস্ট টা আমি খুজি পারছিলাম না। অনেক খোঁজাখুঁজি করার পরে মাথা অনেকটা গরম হয়ে যাচ্ছিল। পরবর্তী ল্যাপটপে যখন বন্ধ করে রেখে শুয়ে রইলাম। আমি ভাবলাম যে ইউজারের সংখ্যা গুলো একটু কাউন্ট করে দেখি। পরবর্তীতে যখন আমি সংখ্যাগুলো করে দেখলাম তখন সঠিক পরিমাণ ইউজারের সংখ্যা গুলো ছিল। পরবর্তীতে আমার মনে পরল যেই ফাইল এর মধ্যে আমি লিস্ট গুলো করছিলাম সেই ফাইলে আগে থেকেই আমার ইউজারের আমার লিস্টে দিনগুলো ছিল এবং এবং সেই লিস্ট এর মধ্যেই বাকি তিন জনের লিস্ট গুলো আমি বসিয়ে দিয়েছি। মাঝে মাঝে অনেক হাসি পায়, কোন জিনিস সামনে থাকলেও মাঝে মাঝে খুঁজে পেতে অনেক কষ্ট হয়ে যায়। এটাই ছিল ছোটখাটো একটি মজার ঘটনা।
উত্তরঃ আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে মডারেটর হিসাবে আসার পরে অনেক গুলোই মজার ঘটনা ঘটেছিল তবে আমি রিসেন্টলি একটি ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। গত কিছু সপ্তাহ আগেই এই ঘটনাটি আমার সাথে একটি ঘটনা ঘটে গিয়েছিল। আমি কমেন্টের দায়িত্বে ছিলাম সেই সপ্তাহে। সবগুলো লিস্ট একখানে করে একটি পূর্ণাঙ্গ লিস্ট তৈরি করতে হতো আমাকে। বাকি তিন জনের লিস্ট আমি পেয়েছিলাম এবং সেগুলো কে একখানে করেছিলাম। আমার লিস্ট টা আমি খুজি পারছিলাম না। অনেক খোঁজাখুঁজি করার পরে মাথা অনেকটা গরম হয়ে যাচ্ছিল। পরবর্তী ল্যাপটপে যখন বন্ধ করে রেখে শুয়ে রইলাম। আমি ভাবলাম যে ইউজারের সংখ্যা গুলো একটু কাউন্ট করে দেখি। পরবর্তীতে যখন আমি সংখ্যাগুলো করে দেখলাম তখন সঠিক পরিমাণ ইউজারের সংখ্যা গুলো ছিল। পরবর্তীতে আমার মনে পরল যেই ফাইল এর মধ্যে আমি লিস্ট গুলো করছিলাম সেই ফাইলে আগে থেকেই আমার ইউজারের আমার লিস্টে দিনগুলো ছিল এবং এবং সেই লিস্ট এর মধ্যেই বাকি তিন জনের লিস্ট গুলো আমি বসিয়ে দিয়েছি। মাঝে মাঝে অনেক হাসি পায়, কোন জিনিস সামনে থাকলেও মাঝে মাঝে খুঁজে পেতে অনেক কষ্ট হয়ে যায়। এটাই ছিল ছোটখাটো একটি মজার ঘটনা।
প্রশ্নঃ আপনার স্টিমিট জার্নির তিক্ত কোন ঘটনা শেয়ার করুন?
উত্তরঃ স্টিমিটে আসার পরে কয়েকটি তিক্ত ঘটনার সাক্ষী হয়েছি। তবে প্রথম দিকের জার্নিটা সবচেয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতার মধ্যে একটি। প্রথমত যখন এসেছি তখন কিছুই জানতাম না, প্রথমত চার মাস কাজ করার পর যখন এক ডলার ইনকাম করতে পারিনি। তখন আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির মত এত গোছানো কমিউনিটি ছিল না এবং কেউ কাজ শিখাতে চাইত না। সেটা হচ্ছে সবচেয়ে বড় সমস্যা এবং এই প্রতিকূলতাকে ঘুরে দাঁড়াতে অনেক কষ্ট হয়েছে। এটাই হচ্ছে আমার স্টিসিম জার্নির তিক্ত অভিজ্ঞতা।
উত্তরঃ স্টিমিটে আসার পরে কয়েকটি তিক্ত ঘটনার সাক্ষী হয়েছি। তবে প্রথম দিকের জার্নিটা সবচেয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতার মধ্যে একটি। প্রথমত যখন এসেছি তখন কিছুই জানতাম না, প্রথমত চার মাস কাজ করার পর যখন এক ডলার ইনকাম করতে পারিনি। তখন আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির মত এত গোছানো কমিউনিটি ছিল না এবং কেউ কাজ শিখাতে চাইত না। সেটা হচ্ছে সবচেয়ে বড় সমস্যা এবং এই প্রতিকূলতাকে ঘুরে দাঁড়াতে অনেক কষ্ট হয়েছে। এটাই হচ্ছে আমার স্টিসিম জার্নির তিক্ত অভিজ্ঞতা।
প্রশ্নঃ আপনার ব্যক্তি জীবনের শিক্ষনীয় কোন ঘটনা শেয়ার করুন?
উত্তরঃ আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি একাডেমিক শিক্ষার বাইরে অনেক বড় একটি জগত রয়েছে। প্রত্যেকটি মানুষের উচিত পারিপার্শিক বিষয় গুলোকে বুঝেশুনে শিক্ষা গ্রহণ করা। যেমন আমি আমার পরিবার থেকে শিক্ষা পেয়েছি একজন চেঞ্জ মেকার হতে হবে। এর অর্থ হচ্ছে নারী পুরুষ সমান ভাবে কাজ করতে পারবে। এটা পুরুষের কাজ এটা নারীর কাজ, ভেদাভেদ না করে কাজে সাহায্য করাই হচ্ছে এই চেঞ্জ মেকার এর মূল উদ্দেশ্য।পারিবারিক কাজে মা বাবাকে সাহায্য করা এবং অফিস-আদালতের নিজের কলিকদের সাহায্য করা, এই চেঞ্জ মেকার এর অন্যতম একটি গুণ। ত আমি চেষ্টা করছি প্রতিনিয়ত নিজেকে একজন ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য, এর জন্য প্রতিনিয়ত এই সমাজ এবং পরিবেশ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করার চেষ্টা করছি।
উত্তরঃ আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি একাডেমিক শিক্ষার বাইরে অনেক বড় একটি জগত রয়েছে। প্রত্যেকটি মানুষের উচিত পারিপার্শিক বিষয় গুলোকে বুঝেশুনে শিক্ষা গ্রহণ করা। যেমন আমি আমার পরিবার থেকে শিক্ষা পেয়েছি একজন চেঞ্জ মেকার হতে হবে। এর অর্থ হচ্ছে নারী পুরুষ সমান ভাবে কাজ করতে পারবে। এটা পুরুষের কাজ এটা নারীর কাজ, ভেদাভেদ না করে কাজে সাহায্য করাই হচ্ছে এই চেঞ্জ মেকার এর মূল উদ্দেশ্য।পারিবারিক কাজে মা বাবাকে সাহায্য করা এবং অফিস-আদালতের নিজের কলিকদের সাহায্য করা, এই চেঞ্জ মেকার এর অন্যতম একটি গুণ। ত আমি চেষ্টা করছি প্রতিনিয়ত নিজেকে একজন ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য, এর জন্য প্রতিনিয়ত এই সমাজ এবং পরিবেশ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করার চেষ্টা করছি।
প্রশ্নঃ পছন্দের একটি গানের কথা বলুন, যেটা সব সময় শুনতে ইচ্ছে করে।
উত্তরঃ ব্যক্তিগতভাবে আমি গান প্রিয় একজন মানুষ। কাজ করতে গেলেও গান চালিয়ে কাজ করি। অবসর সময়েও গান শুনি। তাই আমার পক্ষে এই সিদ্ধান্তটা নেওয়া অনেক কঠিন একটি বিষয় হয়ে পরেছিল। তার পরও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একলা চলো রে এই গানটি আমার অনেক পছন্দের। এই গানটির বয়স ১১৮ বছর পেরিয়েছে। ১৯০৫ সালে ভাষা আন্দোলনের জন্য রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অনেকগুলো গান লিখেছিলেন, তার মধ্যে একলা চলো রে এই গানটি অন্যতম।
উত্তরঃ ব্যক্তিগতভাবে আমি গান প্রিয় একজন মানুষ। কাজ করতে গেলেও গান চালিয়ে কাজ করি। অবসর সময়েও গান শুনি। তাই আমার পক্ষে এই সিদ্ধান্তটা নেওয়া অনেক কঠিন একটি বিষয় হয়ে পরেছিল। তার পরও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একলা চলো রে এই গানটি আমার অনেক পছন্দের। এই গানটির বয়স ১১৮ বছর পেরিয়েছে। ১৯০৫ সালে ভাষা আন্দোলনের জন্য রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অনেকগুলো গান লিখেছিলেন, তার মধ্যে একলা চলো রে এই গানটি অন্যতম।
এবার আমরা শুরু করি উপস্থিত ইউজারদের নিয়ে দ্বিতীয় সেগমেন্ট অর্থা প্রশ্ন-উত্তর পর্ব- যারা প্রশ্ন করতে চায় তাদের স্টেজে আসার সুযোগ দেয়া হয়, এছাড়াও যারা জেনারেল চ্যাটে লিখে প্রশ্ন করতে চায় তাদের বলা হয় যে কোন মডারেটরকে ট্যাগ দিয়ে প্রশ্ন করার জন্য। যারা প্রশ্ন করেন সিয়াম ভাই তাদের সকলের প্রশ্নের কাংখিত জবাব দেন। তারপর প্রশ্নকারীদের মাঝ হতে তিনজন বিজয়ী নির্বাচন করার জন্য সিয়াম ভাইকে কিছুটা সময় দেয়া হয় এবং আমরা সেই ফাঁকে আরো একটা পছন্দের গান শুনি।
এখন আমরা সিয়াম ভাইয়ের কাছে জানতে চাইবো আজকের প্রশ্নোউত্তর পর্বে সেই ভাগ্যবান তিনটি বিজয়ী কারা? সিয়াম ভাইয়ের বিবেচনায় বিজয়ীরা হলেন- @payelb, @selinasathi1 এবং @shimulakter । অভিনন্দন আপনাদের যারা প্রশ্ন করে বিজয়ী হয়েছেন, যথা নিয়মে আপনাদের ওয়ালেটে পুরস্কার পাঠিয়ে দেয়া হবে।
অতিথি এবং প্রশ্ন পর্বে বিজয়ীদের যথা নিয়মে রিওয়ার্ডস প্রেরণ করা হয়েছে-
রবিবারের আড্ডার প্রাইজ পুলের পৃষ্ঠপোষক @rme দাদা, ফাউন্ডার-আমার বাংলা ব্লগ।
এরপর শুরু করা হয় নতুন এবং তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, মজার কিছু প্রশ্ন করা হয় এবং সেগুলোর তাৎক্ষনিক উত্তর শুনা হয় সিয়াম ভাইয়ের কাছে, একটু ভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করে চেষ্টা করা হয় সিয়াম ভাইকে আটকানোর জন্য। সবশেষে আমরা আমাদের অনুষ্ঠানের একদম শেষ পর্যায়ে চলে যাই অর্থাৎ চতুর্থ সেগমেন্টে। এখনে আমরা সিয়াম ভাইয়ের কাছে জানতে চাই আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে উনার পরামর্শ বা সাজেশন। সিয়াম ভাই তার অভিজ্ঞতা ভিত্তিতে সকলের উদ্দেশ্যে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু কথা বলেন যা সবাই মনোযোগ দিয়ে শুনেন। তারপর আমরা শেষ করার পূর্বে সিয়াম ভাইয়ের কিছু অনুভূতি শুনি।
সর্বশেষে বলতে চাই, এ ধরনের অনুভূতি আমি কখনোই অনুভব করিনি। একটি ব্যতিক্রম ধরনের অনুভূতি এবং ব্যতিক্রম ধরনের একটি অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পেরেছি বলে নিজেকে অনেক ধন্য মনে করছি। অতঃপর আমার কথায় যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সকলকে ধন্যবাদ।
সবশেষে আজকের এই বিশেষ আয়োজন রবিবারের আ্ড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, তবে যাওয়ার আগে আরো একটা বিষয়ে সবাইকে অনুরোধ করবো, এই শো’টি সম্পর্কে আপনাদের কোন আইডিয়া কিংবা পরামর্শ থাকলে অবশ্যই আমাকে ডিএম করবেন, আমরা চেষ্টা করবো শোটিকে আরো সুন্দর এবং প্রাণবন্ত করে তোলার, আপনাদের কাংখিত পরামর্শগুলো নিয়ে। তারপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শো সমাপ্ত ঘোষণা করি। পরবর্তী পর্বে আমাদের অতিথি হবেন কমিউনিটির মডারেটর আইরিন আপু।
ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah
আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।
|| আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে ||
>>>>>|| এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
VOTE @bangla.witness as witness
OR
কালকের আড্ডাটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। বিশেষ করে সিয়াম ভাই খুব সুন্দর ভাবে প্রত্যেকটা প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে। আর টুম্পাকে নিয়ে সবাই ভীষণ মজা করল। বিশেষ করে উনি উনার মাকে খুবই ভালোবাসেন, আর মায়ের প্রতি এত সুন্দর অনুভূতি দেখে ভীষণ ভালো লাগে। তাছাড়া আসলে এই আড্ডার মাধ্যমে প্রত্যেকের এই প্লাটফর্মে আসার সকল অনুভূতিগুলো জানতে পারি। ঝটপট প্রশ্নগুলো ভীষণ ভালো লাগলো। সব মিলিয়ে দারুন একটা সময় কাটিয়েছি। পরের সপ্তাহ আইরিন আপুর কথাগুলো শুনবো বেশ ভালো লাগছে।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
রবিবারের আড্ডা সত্যি অনেক ভালো লাগে ৷ যদিও আমি গতকাল থাকতে পারি নি ৷ তবে প্রতি রবিবারে আড্ডা দিতে অনেক ভালো লাগে কারন এই শীতে লেপের ভিতরে শুয়ে আড্ডা ৷ সত্যিই দারুন লাগে ৷
যা হোক অতিথী হিসেবে সিয়াম ভাই ছিল ৷ তার মনের কথা গুলো বেশ ভালোই লাগলো জেনে ৷
ধন্যবাদ ভাই আড্ডার পরিচালনার দায়িত্ব পালন করার জন্য ৷
সিয়াম ভাইয়ের স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে কাজ করার অগ্রযাত্রার কিছু মজার ঘটনা জানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো। যেকোনো জায়গায় কাজ করতে গেলে প্রথমে নিজেকে স্ট্রাগল করতে হয়। একমাত্র সংগ্রাম পথই সফলতা এনে দেয়। আজকের আড্ডার মুহূর্তটা অনেক সুন্দর ছিল।
কালকের আড্ডা টা বেশ ভালো লেগেছে। বিশেষ করে সিয়াম ভাই এর প্রিয় গানটা।সবার প্রশ্নের উওর বেশ,ভালোভাবেই দিয়েছিল। জটপট প্রশ্নগুলো বেশ মজার ছিলো।পরবর্তী পর্বে আইরিন আপুর অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ
রবিবার মানে আনন্দের আড্ডা। আমার বাংলা ব্লগ মানেই ভিন্ন কিছু। তাই তো সবসময়ই ভিন্ন কিছুর আয়োজন করা হয়। সত্যি কথা বলতে এবারের আড্ডা সবার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। নতুন কিছু যোগ করলে সত্যি অনেক ভালো লাগে। ঝটপট প্রশ্ন উত্তর রাউন্ড আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। সত্যি ভাইয়া আপনার উপস্থাপনা কিন্তু অসাধারণ ছিল। আমাদের অতিথি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরে ভালো লেগেছে।
Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.
আমার কাছে অসাধারণ লাগে এই আড্ডা ঘরে পার করা সময়টা। প্রত্যেকেই এই সময়টাকে অনেক বেশি এনজয় করে ,আর সব থেকে বড় কথা হচ্ছে এই শো টা শুনতে একদমই টিভির কোনো শো এর মতোই লাগে।
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া। আশাকরি আল্লাহর অশেষ রহমতে ছায়ায় ভাল আছেন,সুস্থ আছেন।আজ যদিও বা শীত কম। কাল তো রবিবারের আড্ডায় বলেছিলেন ৪ টা নরমাল ও গরম কাপড় পরে বাসা থেকে বের হয়েছেন।অবশ্য গাড়িতে গেলে বাতাস একটু বেশিই লাগে।
এবার রবিবারের আড্ডা নিয়ে কিছু বলতে চাই।ভাইয়া রবিবারের এই আড্ডা আয়োজনটি খুব ভাল লাগে আমার। ব্যক্তিগতভাবে বলছি,স্টেজে যে অতিথি আমাদের মাঝে উপস্হিত হয়েছেন এই তিন পর্বে প্রত্যেকের ভাল লাগা গানগুলো আমারও বেশ ভাল লেগেছে।অনুষ্ঠানটি খুবই প্রানবন্ত লেগেছে।কারন আপনার উপস্থাপনায় মনেই হয়নি আমি কোন অনুষ্ঠানে আছি। মনে হয়েছে ঘরে বসে আমরা কথা বলছি সবাই। যদিও আমরা লিখে প্রশ্ন করি, তারপরেও সাথে সাথে আমাদের প্রশ্ন শুনে উত্তর দেয়াতে মনে হয় আমরা একসাথে সবাই মিলে কথা বা আড্ডা দিচ্ছি।সুন্দর এই অনুষ্ঠানকে আপনার উপস্থাপনার মাধ্যমে আরো বেশি শ্রুতিমধুর করে তোলার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। সব সময় চেষ্টা করব অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার।ধন্যবাদ আপনাকে, ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগ এর সকলকে।