আবোল-তাবোল জীবনের গল্প [ ভুল ভাবনা ]

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

হ্যালো বন্ধুরা,

আশা করছি সবাই ভালো আছো। না আজ ভালো থাকার বিষয় কিংবা প্রতিযোতির চ্যালেঞ্জ নিয়ে কিছু বলবো না। আজ জীবনের আবোল তাবোল কথা নিয়ে ভিন্ন কিছু অনুভূতি শেয়ার করার চেষ্টা করবো। স্কুল জীবনে আমাদের এক শিক্ষক প্রায় একটা কথা নিয়ে টিপ্পনি কাটতেন আর সেটা ছিলো এই রকম গাছ না লাগিয়েই ফলের স্বপ্ন। খুব ছোট হলেও এটার ব্যাখ্যা কিংবা সারমর্ম ছিলো বেশ গভীর। হয়তো আমাদের বুঝানোর জন্য রঙ্গ করে বার বার বলতেন তাই আমরা সেটাকে পাত্তা দেয়ার চেষ্টা করতাম না কখনো। একটা বিষয় শিক্ষকরা তখনই বার বার উচ্চারণ করেন যখন বিষয়টির গুরুত্ব থাকে বেশী এবং আমাদের জন্য প্রয়োজনীয়। কিন্তু আমরা সর্বদা বুঝি উল্টোটা, যেটা বেশী বেশী বলা হয় সেটার প্রতি আমাদের আগ্রহের মাত্রাটা ততো বেশী হ্রাস পায়।

কি নিদারুণ সমীকরণ! বাস্তবতা আমাদের বিপরীত মুখী অবস্থানে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। অবশ্য এর মূলে দায়ী আমরা এবং আমাদের ভাবনা। আজকের লেখার মূল বিষয় এটি। আমাদের ভাবনায় লুকিয়ে রয়েছে সকল সমস্যা, আমাদের ভাবনায় লুকিয়ে রয়েছে সকল ব্যর্থতার ফর্মুলা। কিন্তু কিভাবে আর কেনই বা আমরা সেটা বুঝতে পারছি না? আমরা একটা ভাবসম্প্রসারণ পড়েছিলাম স্কুলে, সেটা এই রকম ছিলো- গাছে কাঁঠাল গোফে তেল। আমরা এটা পড়েছি বুঝে হোক কিংবা না বুঝেই হোক। কিন্তু এর গভীরতা কিংবা প্রয়োজনীয় অথবা বাস্তবতা মোটেও বুঝতে পারি নাই। কারন ঐ যে পড়ার জন্য পড়ি নাই কিংবা বুঝার জন্য পড়ি নাই বরং পরীক্ষায় পাশ করার জন্য কিংবা শিক্ষকদের চোখে ভালো হওয়ার জন্য পড়েছিলাম। ভাবনাগুলোর মাঝে এটা ঢুকতে পারে নাই, না আমরা ঢুকতে দেই নাই। যার কারনে আমরা পড়েছি এবং পরীক্ষার খাতায় লিখে পাশও করেছি কিন্তু বাস্তব জীবনে সেটার প্রতিফলন ঘটাতে পারি নাই।

এখন বিষয় লক্ষ্য করুন, শিক্ষকরা কিন্তু বার বার বলতেন শুধু পড়লেই হবে না পড়ার সময় সেই বিষয়টির গভীরে প্রবেশ করতে হবে তাহলেই কেবল সেই পড়ার বিষয়বস্তুটি ভালোভাবে বুঝে আসবে। কিন্তু আমরা কি কখনো সেই ভাবে পড়ার চেষ্টা করেছি কিংবা ভাবনাগুলোতে তার স্থান দিতে পেরেছি? মোটেও না কারন আমাদের চিন্তা ভাবনায় ছিলো জাগতিক বিষয় বস্তু কিংবা পড়ার বিষয় বাদে অন্য কিছু। যার কারনে আমরা পড়াশুনা করছি, পরীক্ষায় ভালো নাম্বার নিয়ে পাশ করছি কিন্তু ভাবনায় কোন প্রভাব ফেলতে পারছি না অথবা ভাবনাগুলোর পরিবর্তন আনতে পারছি না। যার কারনে আমাদের অবস্থান একই সেই আগের বা শুরুর অবস্থায় রয়ে গিয়েছে। আমরা এখনো সেই কল্পনা করি, গাছ না লাগিয়ে ফলের স্বপ্নে ভিবোর থাকি। পরিশ্রম না কলেই সফলতার স্বাদ পাওয়ার চেষ্টা করি। অল্প পরিশ্রমেই হাঁপিয়ে উঠি এবং পরক্ষনেই সেটার সুফল প্রত্যাশা করি।

man-g5b9d2cf96_1920.jpg

যে কাজটি করাই হয় নাই কিংবা যেখানে নিখুঁত কিছুর অস্তিত্ব নেই সেখানে আমরা কিভাবে সফলতার প্রত্যাশা করি? এই প্রশ্নটির উত্তর খোঁজার চেষ্টা করুন। না অন্য কোথায় উত্তর খুঁজতে হবে না, নিজের বিবেক কে প্রশ্ন করুন তাহলেই হয়তো সঠিক উত্তরটা পেয়ে যাবেন। আমরা শুধু পড়াশুনার ক্ষেত্রে না বরং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এই ভাবনাটা পোষন করি, আমি এটার জন্য সর্বাধীক উপর্যুক্ত, আমাকে ছাড়া অন্য কেউ এটার যোগ্য হতেই পারে না। ভাবনাটি সুন্দর কিন্তু ঐ যে অতি নুনে তরকারি নষ্ট। এখানে নিজেকে অধিক যোগ্যতায় যেমন ভাসানো হচ্ছে ঠিক তেমনি অন্যদের যোগ্যতাকে খাটো করার প্রয়াস চালানো হচ্ছে। যার কারনে যে কোন চেষ্টায় কখনো কাংখিত ফলাফল অর্জন করতে পারি না আমরা। দেখুন শেখার কোন বয়স সেই, শেখার ক্ষেত্রে কোন লজ্জা থাকতে নেই, অক্ষমতা কিংবা না জানাটা অথবা দুর্বলতা কোন পাপ না বরং পাপ হলো সেটা যেটার মাধ্যমে নিজের অক্ষমতা কিংবা দুর্বলতা ঢাকার প্রচেষ্টা চালানো হয় ভিন্নভাবে।

আমরা যে সুযোগগুলো পাই সেটাকে কখনো পাত্তা দেই না, ঐ যে নিজেকে ভিন্নভাবে চিন্তা করি এবং ভাবনার জায়গায় নিজের অবস্থান সর্বদা উচ্চতায় তুলে রাখি। যার কারনে সুযোগগুলো যেমন নষ্ট করি ঠিক তেমনি নিজের ভবিষ্যতকেও অন্ধকারে ঢাকি। গাছ না লাগিয়েই ফল খাওয়ার প্রত্যাশা করি। আসলে তখন শিক্ষকরা ঠিকই বলতেন, যার সত্যতা এখন দারুণভাবে খুঁজে পাচ্ছি এবং বিষয়টির গভীরতা উপলব্ধি করতে পারছি। কিন্তু তাতে কি হবে, যে সময় চলে গেছে সেটাকে কি আর ফেরত আনা যাবে? সময় চলে যাওয়ার পর উপলব্ধি আসাটা ভালো কিন্তু যা মিস করেছি কিংবা হারিয়েছি সেটাকে আর ফিরিয়ে আনা যাবে না। আজকে যারা আমার বাংলা ব্লগে ভালো কিছু করার স্বপ্ন দেখছেন তাদের অবস্থা অনেকটা সেই রকম গাছ না লাগিয়েই ফল খাওয়ার মতো। হ্যা, দুই একজন ব্যতিক্রম আছে, সেটা ভিন্ন কথা ।

in-the-distance-g00506d08a_1920.jpg

আমরা নিজ উদ্যোগে ক্লাস করানোর চেষ্টা করছি, নিজে পরিশ্রম করে বিষয় ভিক্তিক লেকচার দিচ্ছি তাও আবার সর্বোচ্চ সতর্কতার সাথে এবং সহজভাবে, যাতে সব কিছু সকলের বোধগম্য হয়। কিন্তু আপনারা কি করছেন? দিন শেষে আমরা স্কুল জীবনের সেই শিক্ষকদের কথার সাথে মিল খুঁজে পাচ্ছি। লেকচার শীটগুলো কেউ পড়ে না, কিন্তু তার চেয়ে বড় বিষয় হলো ক্লাসে উপস্থিত থেকেও লেকচারগুলোতে মনোযোগ দেয় না। আবার লেকচার শেষ করার পর যখন প্রশ্ন করার সুযোগ দেয়া হয়, বার বার জিজ্ঞেস করা হয় কোন বিষয়ে প্রশ্ন আছে কিনা? তখন কেউ প্রশ্ন করার সাহসই পায় না। পাবে কিভাবে কারন তারাতো লেকচারগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনেন নাই, এই জন্য তাদের মনে কোন প্রশ্ন উদয় হয় নাই। কিন্তু দিন শেষে পরীক্ষার দিন ঠিকই পাশ করার স্বপ্ন দেখে এবং পাশ করতে না পারলেই উল্টা পাল্টা কথা বলা শুরু করে।

আমরা চেষ্টা করবো না, সময়কে বিনিয়োগ করবো না কিন্তু দিন শেষে নিজের অবস্থান পরিবর্তন করার প্রত্যাশা করবো, সেটা কিভাবে সম্ভব? আমার মাথায় এটা ঢুকে না, হয়তো ছোট মাথা বলে বুঝার শক্তি কম কিন্তু আপনাদের মাথাতো বড় এবং আপনারা খুবই বুদ্ধিমান। তাহলে আপনাদের ভাবনাগুলো এমন হলো কেন? নিজের জায়গার পরিবর্তন প্রত্যাশা করেন কিন্তু তার জন্য সঠিক ভাবনা নিয়ে পরিশ্রম করবেন না, মাটি খনন করবেন না, সঠিকভাবে বীজ রোপন করবেন না এবং গাছকে সঠিকভাবে বেড়ে উঠার সুযোগ দিবেন না। কি আশ্চার্য বিষয়, আমাদের প্রত্যাশাগুলোর পূর্ণতা আশা করি কিন্তু তারপর নিজের দিক হতে কোন চেষ্টাই করতে রাজি না। আফসোস! কবে যে আমাদের ভাবনাগুলোর মাঝে পরিবর্তন আসবে! কোন কথায় মানসিকভাবে আঘাত পেলে ক্ষমা করে দিবেন কারন সবগুলো কথা আপনাদের পছন্দসই নাও হতে পারে।

Image Taken from Pixabay 1 and 2

ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah

break .png
Leader Banner-Final.pngbreak .png

আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।

break .png

Banner.png

Sort:  
 2 years ago 

আসলে আমরা সময় থাকতে কোনো কিছুকে গুরুত্ত দিতে চাই না। সবকিছুই সহজ সরল মনে করে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি।কিন্তু যখন একটা সময় আসে তখন ঠিকই বুঝতে পারি কি ভুলটা করে এসেছি।যাইহোক সবার শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।আর যারা নতুন আসছে তারা যেনো ঠিকঠাক ভাবে বিষয়বস্তু গুলো বুঝে নিতে পারে এটাই কাম্য।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 2 years ago (edited)

স্কুল কলেজ লাইফে স্যার দের সেই প্রত্যাশা প্রবন ফিড ব্যাক আমি কখনোই দিতে পারতাম নাহ ভাইয়া কারন যা পরতাম তা মুখস্ত বিদ্যার মত পরতাম তাই বুঝে পরার যে অনুভুতি সেটা আমার মধ্যে কাজ করত নাহ , আপনার প্রতিটি প্রশ্ন গভীর ভাবে চিন্তা করলেই বুঝা যায় ভাইয়া আমরা বাস্তবতা থেকে কতটা দূরে ,গাছ না লাগিয়ে ফল খেতে চাওয়া এক প্রকার সুবিধা পার্টির মত, চেষ্টার সাথে অনুভুতির মিশ্নন ঘটাতে হবে তাহলেই কোন কিছুর বাস্তবতা সম্পর্কে উপলব্দি করা যাবে

 2 years ago 

আপনার দেওয়া প্রশ্ন গুলো যদি গভীর ভাবে চিন্তা করি, নিজেদেরকে প্রশ্ন করি তাহলে মনে হয় আমাদের মতো বোকামির পর্যায়ে আর কিছুই নেই। নিজেদের কাজেই নিজেরা লজ্জিত। স্যাররা অনেক কথাই বলতো কিন্তু আমরা স্যারের পিছে সবাই লেগে থাকতাম। অথচ তারা আমাদেরকে শিক্ষিত নয় সুশিক্ষিত করতে চেয়েছেন।
আমরা আসলেই সুবিধা পাটি । গাছ না লাগিয়েই ফল খাবো আশা করি। আমাদের এমন মন মানসিকতা ঝেড়ে পেলে দেওয়াই সর্বোত্তম কাজ।

 2 years ago 

আসলে এই পরিস্থিতির শিকার সবসময়।ক্লাসে প্রশ্ন নেই কিন্তু লিখিত পরীক্ষা দেওয়ার সময় হাজার প্রশ্ন।তখন খারাপ লাগে কারণ তাতে আমার সময় বিনিয়োগ করা হয়েছে যার ফল পাই শূন্য।

Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.

Manually curated by @jasonmunapasee

r2cornell_curation_banner.png

 2 years ago 

ঠিক বলেছেন ভাই, আমরা লেকচার দেওয়ার সময় অনেক ইউজাররাই লেকচার ঠিকমতো শুনেন না বরংচ তারা ক্লাসে জয়েন হয়ে অন্য কোথাও মনোযোগ দেন। এর প্রমাণ আজকেও আমি পেয়েছি। একজন লেভেল ৩ এর লিখিত পরীক্ষা দিবে কিন্তু সে অনেক কিছুই ভুল করছে। তাই বারবার জিজ্ঞাসা করছিল যাইহোক ভাই আমাদের এই ভুল ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে, বাস্তবতার সাথে মিলিয়ে আমাদের চলতে হবে। ধন্যবাদ আপনাকে।

Hello friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

 2 years ago 

আজকে আপনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা বলেছেন ভাইয়া। আসলে আমরা যখন স্কুল কলেজে পড়াশোনা করতাম তখন স্যার বলতো শুধু বই পড়লেই হবে না।বই পড়ার সাথে সাথে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আমরা কখনই মনোযোগ দিয়ে পড়তাম না। আমরা শুধু পরীক্ষায় ভালো নাম্বার পাওয়ার আশায় কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন পড়তাম। আজ সেগুলোই পড়ে এবং লিখতাম কিন্তু বাহিক স্যার যে আমাদের লেকচার দিতে সেই বিষয়ে কোন জ্ঞানই আমাদের ভিতরে ঢুকতে না। কারণ আমরা সেগুলো ভালোভাবে শুনতাম না এবং বুঝতাম না। ঠিক আমাদের abb স্কুলের এমনটাই হয়েছে। লেকচার শিট পড়ায় হয় না আবার ক্লাসের ঠিকভাবে সকল বিষয়ে মনোযোগ দিয়ে শিক্ষা গ্রহণ করা হয় না। আপনারা অনেক কষ্ট করছেন প্রতিনিয়ত কষ্ট করে যাচ্ছেন কিন্তু পরিশেষে আমাদের মধ্যে সেই আগ্রহটা নেই। ক্লাসে কোন প্রশ্ন করা হয় না। স্কুল-কলেজের যেমন কোন প্রশ্ন করিনি। ঠিক এখানে কোন প্রশ্ন করা হয় না। কিন্তু সেই বিষয়টা আমাদের অজানা থেকে যায়। এটা আসলে কিভাবে সমাধান হবে এটা আমি বুঝতে পারছি না। আমাদের মনোযোগ দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। মনোযোগ আমরা দিতে পারছিনা। পরিশেষে একটা কথাই বলবো। abb স্কুলের সকল মেম্বারদের বলবো, আপনারা সবাই মনোযোগ দিয়ে ক্লাস গুলো করবেন।আমাদের এডমিন মডারেটররা প্রতিনিয়ত কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছে শিক্ষা দেওয়ার জন্য।

 2 years ago (edited)

ভাইয়া আপনি ঠিকই বলেছেন একটা বিষয় শিক্ষকরা তখনই বার বার উচ্চারণ করেন যখন বিষয়টির গুরুত্ব থাকে অনেক বেশী এবং আমাদের জন্য প্রয়োজনীয়। কিন্তু আমরা সর্বদা বুঝি উল্টোটা, যেটা বেশী বেশী বলা হয় সেটার প্রতি আমাদের আগ্রহের মাত্রাটা ততো বেশী কমে যায়। একদম ঠিক বলেছেন আপনি।

তাছাড়া আপনারা নিজ উদ্যোগে ক্লাস করানোর চেষ্টা করেছেন, নিজে পরিশ্রম করে বিষয় ভিক্তিক লেকচার দিচ্ছেন তাও আবার সর্বোচ্চ সতর্কতার সাথে এবং সহজভাবে। যাতে সব কিছু সকলের বোধগম্য হয়। কিন্তু আমরা কি করছি? প্রশ্ন থেকেই যায়।তবে পরিশেষে বলতে চাই কষ্ট না করলে কখনোই কিষ্ঠ পাওয়া যায় না। এটাই চিরন্তন বাস্তব। অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাইয়া। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
♥♥

 2 years ago 

এটা সত্যি কথা ভাই আমাদের এই একটা স্বভাব দোষ। শুধু আমরা বললে ভুল হবে, পুরো বাঙালি জাতি। নিজের দোষ কখনো ঘাড়ে নিতে চাই না। তবে অপরের সমালোচনা করতে আবার পিছপা হইনা। আমি কৃতজ্ঞতা জানাই এবিবি স্কুল কে। এভাবে পড়িয়ে শিখিয়ে একজন ব্লগার তৈরির বিশেষ ভূমিকা রাখার জন্য। সে সাথে অনুরোধ করবো শুধু নতুন রায় নয়, আমরা যারা পুরাতন আছি তাদের উচিত হবে এ বিষয়ে প্রাধান্য দিয়া। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.14
JST 0.028
BTC 59484.75
ETH 2614.53
USDT 1.00
SBD 2.41